
গাংনী উপজেলা ছাত্রলীগের নতুন কমিটি নিয়ে নেতা কর্মীদের মধ্যে ক্ষোভের দানা বেধেছে। সেই ক্ষোভ থেকে জেলার শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে কটুক্তি সহ তার কুশপুতুল দাহ করা হয়েছে। রাজনৈতিক আন্দোলনের নানা রকম কর্মসূচী থাকতেই পারে।
পদবঞ্চিত হয়ে দলের শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে এ ধরনের কর্মসূচি কতটুকু রাজনৈতিক শিষ্টাচারের মধ্যে পড়ে তা অবশ্যই ভেবে দেখা উচিত। রাজ পথে এ ধরণের আন্দোলনের পূর্বে শীর্ষ নেতাদের সাথে দফায় দফায় সংলাপ ও সমোঝতার একটি পরিবেশ তৈরি করার প্রয়োজন ছিলো।
অপর দিকে উপজেলার মত একটি ইউনিটের কমিটি গঠনের ক্ষেত্রে জেলার শীর্ষ নেতাদেরও সাংগঠনিক নেতা কর্মীদের প্রাধান্য দেওয়া উচিত ছিলো।
মন গড়া বা নিজস্ব অনুগতদের কমিটিতে দায়িত্ব দিয়ে সাংগঠনিক ভাবে ব্যার্থতার পরিচয় দিয়েছেন। যা তেকে কেবল দলীয় বিভেদ, কোন্দল সৃষ্টি হতে পারে। ফলে দলকে সুসংগঠিত করতে হলে অবশ্যই বিষয় গুলো কে গুরুত্ব সহকারে প্রাধান্য দিতে হবে। গাংনীতে ছাত্রলীগের কমিটি নিয়ে সৃষ্ট বিরোধ নিস্পত্তি করতে হবে।
মেপ্র/ইএম


