আলমডাঙ্গা বণিক সমিতির নির্বাচন

অত্যন্ত উৎসবমুখর পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয়েছে আলমডাঙ্গা বণিক সমিতির নির্বাচন। ২১ নভেম্বর শনিবার সকাল ৮টা থেকে বিরতিহীনভাবে ভোট গ্রহণ চলে বিকেল ৪ টা পর্যন্ত। বিপুল উৎসাহ ও উদ্দীপনায় ভরপুর নির্বাচনে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক নতুন মুখের প্রার্থীরা জয় পেয়েছেন।

সভাপতি পদে ছাতা প্রতীক নিয়ে জয়ী হয়েছেন আরেফিন মিয়া মিলন। তিনি ভোট পেয়েছেন ৩১৬ টি। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সাবেক সভাপতি মকবুল হোসেন দোয়াত কলম প্রতীকে ভোট পেয়েছেন ২৬৪টি। অপর প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী আজিম উদ্দিন চাকা প্রতীকে ১৬৩ ভোট পেয়েছেন।

সহ-সভাপতি পদে একেএম এনামুল কবীর ও কামরুজ্জামান হীরা দুজনই ৪১০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তাদের নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী তাইজাল হোসেন তাজু পেয়েছেন ৩৫৩ ভোট।

সাধারণ সম্পাদক পদে কামাল হোসেন আনারস প্রতীক নিয়ে ২৬২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী খন্দকার আব্দুল্লাহ আল মামুন কুঁড়েঘর প্রতীকে ভোট পেয়েছেন ২৪৮ টি। অপর প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী আমিনুল ইসলাম বিশ্বাস ঘেটু বাইসাকেল প্রতীকে ভোট পেয়েছেন ১৯৯টি।

সহসাধারণ সম্পাদক পদে বিজয়ী দুজনের মধ্যে রফিকুল আলম গোলাপফুল প্রতীকে ভোট পেয়েছেন ৫০২টি। অপর বিজয়ী প্রার্থী শরিফুল ইসলাম বাঘ প্রতীক নিয়ে ভোট পেয়েছেন ৩৭৭টি। তাদের নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আমিরুল ইসলাম প্রিন্স হাঁস প্রতীকে ভেঅট পেয়েছেন ৩২৪টি।

সাংগঠনিক সম্পাদক পদে আব্দুল লতিফ মই প্রতীকে ৪০৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জনি মিয়া চেয়ার প্রতীকে ২৮৬ ভোট পেয়েছেন।

কোষাধ্যক্ষ পদে আলাউদ্দিন মোরগ প্রতীকে ৪৭৮ ভোট পেয়ে পুনরায় নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী রেজাউল হক হাতি প্রতীকে ভোট পেয়েছেন ২৩৪টি।

ক্রীড়া সম্পাদক পদে বাবলুর রহমান আম প্রতীকে ৩৫৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আব্দুল মজিদ ফুটবল প্রতীকে ভোট পেয়েছেন ৩১৬টি। এছাড়া কোন প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী না থাকায় ধর্মবিষয়ক সম্পাদক পদে নির্বাচিত হয়েছেন হাফেজ মোঃ মোতালেব হোসেন ও দপ্তর সম্পাদক পদে নির্বাচিত হয়েছেন আইয়ুবুর রহমান।

সদস্য পদে ৫৮৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন আব্দুল ওহাব কাবলু, জসিম উদ্দিন পেয়েছেন ৫৩২ ভোট, জাহাঙ্গীর আলম পেয়েছেন ৫২৬ ভোট, জয়নাল আবেদীন ক্যাপ পেয়েছেন ৫৫৫ ভোট, ফজলুর রহমান বিশ্বাস পেয়েছেন ৪৫১ ভোট, মীর মতিয়ার রহমান পেয়েছেন ৪৩৬ ভোট, মনিরউদ্দিন পেয়েছেন ৪৯০ ভোট, রেজাউল হক তোতা পেয়েছেন ৫২৬ ভোট, শ্রী বাপ্পী সাহা পেয়েছেন ৩৫৯ ভোট, শেখ সাদী পেয়েছেন ৩৯৭ ভোট, শফিউল হাসান মিলন পেয়েছেন ৫৪৮ ভোট ও সিরাজুল ইসলাম পেয়েছেন ৫০২ ভোট।