কালীগঞ্জে ক্যাম্বেল হাস পালনে সফল অনেক খামারী, কমেছে বেকারত্ব

প্রানীজ প্রোটিন ও আমিষ এর চাহিদা পূরনে ডিম এর প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম। বানিজ্যিকভাবে বা ছোট ছোট খামারের মাধ্যমে হাস মুরগী পালন করে এই চাহিদা পূরনে অংশগ্রহণ করেছেন অনেক উদ্দোক্তা ও কৃষক। অতি অল্প জায়গায় ও সল্প পুঁজি নিয়ে এই ধরনের কাজ করা যায়, এবং লাভ বেশি হওয়ার ফলে বেকার যুবকেরাও হাস মুরগী পালনের দিকে ঝুকছেন। কাজ করা যায়, এবং লাভ বেশি হওয়ার ফলে বেকার যুবকেরাও হাস মুরগী পালনের দিকে ঝুকছেন। কাজ করা যায়, এবং লাভ বেশি হওয়ার ফলে বেকার যুবকেরাও হাস মুরগী পালনের দিকে ঝুকছেন।

তেমনই ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে বানিজ্যিক ভাবে গড়ে উঠেছে বহু হাসের খামার। হাসের সাথে পূরন হচ্ছে মাছের চাহিদা। মিশ্র চাষ পদ্ধতি ব্যাবহার করে লাভবান হচ্ছেন খামারীরা। কালীগঞ্জের হাজিপুর মুন্দিয়া, কোলা, রাখালগাছি, ওয়াপদা রোড সহ বিভিন্ন স্থান ছোট বড় শতাধিক খামার তৈরি হয়েছে। এ সকল খামারে খাকি ক্যাম্বেল, হোয়াট পিকিন্স, ইন্ডিয়ান রানার, বার্ফ, এনকোনা ও নাগেশ্বরী জাতের হাস চাষ করা হচ্ছে। তবে এসব জাতের ভিতরে থাইল্যান্ড খাকি ক্যাম্বেল সবথেকে সফল জাত হিসাবে খামারীদের কাছে পরিচিতি পেয়েছে। এসকল জাতের হাস বছরে গড়ে ২৮০-৩০০ টি পর্যন্ত ডিম দিয়ে থাকে।

ডিমের পাশাপাশি মাংসের চাহিদাও পূরন করছে এ সকল হাস। দুই বছর বা তার কম বয়সী হাস ডিম পাড়া শেষ হলে স্থানীয় চাহিদা মেটানোর সাথে সাথে ঢাকা, চট্রগ্রাম, নারায়ণগঞ্জ সহ দেশের বিভিন্ন স্থানে রপ্তানি করা হয়। গড়ে প্রতিটি হাসের ওজন। ২ থেকে ২.৫ কেজি পর্যন্ত হয়ে থাকে।, এনকোনা ও নাগেশ্বরী জাতের হাস চাষ করা হচ্ছে। তবে এসব জাতের ভিতরে থাইল্যান্ড খাকি ক্যাম্বেল সবথেকে সফল জাত হিসাবে খামারীদের কাছে পরিচিতি পেয়েছে। এসকল জাতের হাস বছরে গড়ে ২৮০-৩০০ টি পর্যন্ত ডিম দিয়ে থাকে। ডিমের পাশাপাশি মাংসের চাহিদাও পূরন করছে এ সকল হাস। দুই বছর বা তার কম বয়সী হাস ডিম পাড়া শেষ হলে স্থানীয় চাহিদা মেটানোর সাথে সাথে ঢাকা, চট্রগ্রাম, নারায়ণগঞ্জ সহ দেশের বিভিন্ন স্থানে রপ্তানি করা হয়। গড়ে প্রতিটি হাসের ওজন। ২ থেকে ২.৫ কেজি পর্যন্ত হয়ে থাকে।

হাজিপুর মুন্দিয়া গ্রামের হাসের খামার পরিচালক জাহাঙ্গীর হোসেন জানান, তাদের খামারে ৪০০ টি থাই ক্যাম্বেল হাস রয়েছে, যা হতে প্রতিদিন ৩০০ টির মত ডিম পাওয়া যায়। এবং প্রতিদিন পাইকাররা সেগুলো সংগ্রহ করে স্থানীয় বাজারে বিক্রয় করেন।