ঝিনাইদহ সদর উপজেলার নেবুতলা গ্রামের গৃহিণী বেদানা খাতুন ওয়ালটন প্লাজা থেকে কিস্তিতে একটি ফ্রিজ কিনেছিলেন। দুই কিস্তি পরিশোধের পর অসুস্থতাজনিত কারণে তিনি মৃত্যুবরণ করেন। এ প্রেক্ষিতে অসহায় পরিবারটির পাশে দাঁড়িয়েছে ওয়ালটন প্লাজা কর্তৃপক্ষ।
ওয়ালটনের ‘কিস্তি ক্রেতা ও পরিবার সুরক্ষা নীতি’ এর আওতায় বাকি সব কিস্তি মওকুফ করে দেওয়া হয়েছে এবং পরিবারকে আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয়েছে।
বুধবার বিকেলে শহরের অগ্নিবীনা সড়কের ওয়ালটন প্লাজায় বেদানা খাতুনের স্বামী হায়দার আলীর হাতে নগদ ৫০ হাজার টাকা তুলে দেন ওয়ালটনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন ওয়ালটনের মানবসম্পদ ও প্রশাসন বিভাগের প্রধান ফয়সাল ওয়াহিদ, কো-অর্ডিনেটর গোলাম মোস্তফা, চিফ ডিভিশনাল অফিসার ওয়াহিদুল ইসলাম, ক্রেডিট ম্যানেজার আবু সালেহ এবং ম্যানেজার এস. এম. সাদিক-ই-নূর।
ওয়ালটন প্লাজার ম্যানেজার সাদিক-ই-নূর বলেন, ক্রেতা মারা গেলে কিস্তি মওকুফসহ আর্থিক সহায়তা প্রদান ওয়ালটনের একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ। বিশ্বের অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের তুলনায় ওয়ালটনই এ ধরনের মানবিক উদ্যোগ নিয়েছে। কিস্তিতে পণ্য কেনার পর ক্রেতা মারা গেলে তার পরিবারের কোনো দায়ভার থাকে না। ক্রেতাদের সর্বোচ্চ সেবা দিতে আমরা সবসময় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।