
দর্শনা পৌরসভা শহর ও গ্রাম গুলো প্রতিনিয়ত মাইকিং এর শব্দে জন-জীবন অতিষ্ট হয়ে উঠেছে। প্রতিদিন সকাল থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত নানা ধরণের পণ্য বিক্রী, স্কুলে ভর্তি, ডাক্তার বসার চেম্বর, ওয়াজ মাহফিল, দোকানের বিজ্ঞপ্তিসহ নানা ধরণের মাইকিং চলতে থাকে।
সকাল হলেই, ডাক্তার বসার চেম্বর, কিন্ডার গার্ডেন মাদ্রাসা, স্কুলে ভর্তি, বিভিন্ন পণ্যে বিক্রী বিশেষ করে, মাছ বিক্রী, বিচালী বিক্রী, মহিষের মাংস বিক্রী, বৈদ্যুাতিক বাল্ব বিক্রী, প্লাষ্টিক পন্য বিক্রী, ওয়াজ মাহফিল, হারানো বিজ্ঞপ্তি, ভাংড়ি ক্রয়, দাদী ও নানীর হাতের পুরানো কাঁথা ক্রয়, কাঁচা তরিতরকারী বিক্রীসহ নানা রকম পণ্যে, ডিম বিক্রী, হাঁসের বাচ্ছ বিক্রী, আলু পটল বা সবাজি বিক্রী,ল্যাপ তোষক বিক্রী ও বিজ্ঞতির মাইকিং চলতে থাকে শহর জুড়ে।
ফলে জন-সাধারণ বিশেষ আসুস্থ্য রোগি, শিশু ও বৃদ্ধ মানুষ প্রচন্ড অস্থিরতার মধ্যে দিন পার করছে। এছাড়া পথ চলতি মানুষ চরম শব্দ দুষনে অস্বস্থিতায় ভুগছে। ফলে পৌরবাসী প্রসাশনের নিকট দাবী করে অতি সত্তর এ শব্দ দুষন থেকে যাতে রক্ষা পায় তার সুব্যস্থা করে স্থতি দেয় এ প্রত্যাশা করেন।
শহরের ব্যবসায়ী শের আলী বলেন, মাইকিং শব্দে কান একেবারে ঝালা-পালা হয়ে গেলো, পরানপুর গ্রামের অসুস্থ্য কালু মিয়া বলেন, ভাই মাইকিং এর এত শব্দ আর সহ্য হচ্ছে না। এছাড়া দর্শনা শহরের ক্লিনিক গুলোতে রোগিরা মাইকিং এর শব্দে অস্থির হয়ে পড়ছে।
দর্শনা থানার অফিসার্স ইনচার্জ সুলতান মাহমুদ মাইকিং বন্ধের বিষয় জানতে চাইলে উপজেলা নিবার্হী অফিসার যদি মোবাইল কোর্ট করে তাহলে আমরা তাকে সহায়তা করতে করবো। এছাড়া গভীর রাতে উচ্চস্বরে কেউ মিউজিং বা সাউন্ড বক্র বাজায় তাহলে আমরা পদক্ষেপ নিতে পারবো।


