দামুড়হুদা সদাবরি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের নব-নির্বাচিত ম্যানেজিং কমিটির দায়িত্বভার গ্রহণ

দামুড়হুদা উপজেলার সদাবরি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের নব-নির্বাচিত ম্যানেজিং কমিটির সদস্যদের দায়িত্বভার গ্রহন ও প্রথম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

আজ সোমবার বেলা ১২টার সময় বিদ্যালয়ের সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার মোঃ তছিম উদ্দিনের সভাপতিত্বে বিদ্যালয়ের অফিস কক্ষে নব-নির্বাচিত সদস্যদের ফুল দিয়ে বরণ করে নেন বিদ্যালয়ের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীবৃন্দ। এসময় সভাপতিও রজনীগন্ধা ফুলের স্টিক দিয়ে বিদ্যালয়েরর সকল শিক্ষক কর্মচারীকে শুভেচ্ছা জানান।

এসময় উপস্থিত ছিলেন সদাবরি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের নব-নির্বাচিত নিয়মিত ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার মো. তছিম উদ্দীন,সাধারণ শিক্ষক সদস্য সাবির আহাম্মেদ,মিজানুর রহমান,সংরক্ষিত মহিলা শিক্ষক সদস্য আলেয়া খাতুন, অভিভাবক সদস্য আক্তারুজ্জামান,আহসান হা্বিব,আবু সাঈদ,হেলাল উদ্দিন, সংরক্ষিত মহিলা অভিভাবক সদস্য জোহুরা খাতুন, বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সদস্য সচিব মোঃ ওবায়দুল্লাহ প্রমুখ।

সভায় ইউপি সদস্য আব্দুর রবকে শিক্ষানুরাগী (বিদ্যুৎসাহী) সদস্য হিসেবে মনোনীত করা হয়। সহকারী শিক্ষক সাবির আহমেদের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে কমিটির সকল সদস্যবৃন্দ, শিক্ষক -শিক্ষিকাসহ স্হানীয় গণ্যমান্য ব্যাক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

সর্বশেষ বিদ্যালয়ের সকল ছাত্রছাত্রী ও আমন্ত্রিত সকল শ্রেণী পেশার মানুষের মাঝে খাবার বিতরন করেন সভাপিত তছিম উদ্দীন।

উল্লেখ্য, গত ৩১ মে বিপুল উৎসাহ উদ্দীপনা ও ভোট যুদ্ধের মধ্য দিয়ে সভাপতি নির্বাচিত হন সদাবরি গ্রামের কৃতি সন্তান ইঞ্জিনিয়ার মোঃ তছিম উদ্দীন প্যানেল।




দামুড়হুদায় জাতীয় গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের সেমিফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

দামুড়হুদা শেখ রাসেল মিনি স্টেডিয়ামে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জাতীয় গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট বালক (অনূর্ধ্ব-১৭) সেমিফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত হয়।

আজ সোমবার বিকাল ৪টার দিকে দামুড়হুদা উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে অনুষ্ঠানে দামুড়হুদা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রোকসানা মিতা’র সভাপতিত্বে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) সজল কুমার দাস, দামুড়হুদা সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হযরত আলী, দর্শনা পৌরসভার (প্যানেল) মেয়র রবিউল হক সুমন, কুড়ালগাছী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান কামাল উদ্দিন।

টুর্নামেন্টের সেমিফাইনাল ম্যাচে মুখোমুখি মাঠে নামে নাটুদা ইউনিয়ন একাদশ বনাম কুড়ালগাছী ইউনিয়ন একাদশ অপর খেলায় দামুড়হুদা সদর ইউনিয়ন একাদশ বনাম দর্শনা পৌরসভা একাদশ। প্রথম খেলায় নাটুদা ইউনিয়ন একাদশকে ট্রাইবেকারে ৪-২ গোলে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয় কুড়ালগাছী ইউনিয়ন একাদশ। দ্বিতীয় খেলায় দামুড়হুদা সদর ইউনিয়ন একাদশকে ৪-২ গোলে হারিয়ে দর্শনা পৌরসভা চ্যাম্পিয়ন হয়।

দামুড়হুদা প্রেসক্লাব সভাপতি ও ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক এম নুরুন্নবী’র সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন, দামুড়হুদা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার ডাঃ মোখলেছুর রহমান ও আবু বক্কর সিদ্দিক, নাজির সাখাওয়াত রাসেল,সিএ ফয়জুল হক, সহকারী প্রশাসনিক কর্মকর্তা আশরাফুল ইসলাম, উপজেলা আইসিটি টেকনিশিয়ান খাইরুল কবির ডিনার, ইউপি সদস্য হাসান আলী, নুরুল ইসলাম, সুমন হোসেন, কমিশনার রেজাউল হক।

খেলায় রেফারি দায়িত্ব পালন করেন সৈয়দ মাসুদুর রহমান, সুবাস চন্দ্র, ইউসুফ আলী ও শহিদ আজম সদু। খেলায় ধারাভাষ্যকার ছিলেন শামীম খাঁন, মোস্তাফিজুর রহমান ও জিয়া হায়দার।

আগামীকাল মঙ্গলবার বেলা ৩.৩০ ঘটিকার সময় ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত হবে যে শক্তিশালী দল দুটি অংশ গ্রহণ করিবে কুড়ালগাছী ইউনিয়ন একাদশ বনাম দর্শনা পৌরসভা একাদশ।




চুয়াডাঙ্গা জেলা ছাত্রলীগের বৃক্ষরোপণ অভিযানের শুভ উদ্বোধন

গাছের মতো উপকারী বন্ধু কোন নাই ছায়াঘেরা গাছের নিচে শান্তি খুজে পাই এই প্রতিপাদ্য বাংলাদেশের শিক্ষা শান্তি প্রগতি পতাকা বহনকারী সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ চুয়াডাঙ্গা জেলা শাখার পক্ষ থেকে বৃক্ষরোপণ অভিযানের শুভ উদ্বোধন করা হয়েছে।

চুয়াডাঙ্গা জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সদস্য ও পৌর ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক গাজী ইমদাদুল হক সজলের নেতৃত্ব সকাল এগারোটার সময় চুয়াডাঙ্গা আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে ও বিকাল সাড়ে চারটার সময় রাহেলা খাতুন উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে বৃক্ষরোপন কর্মসূচি পালন করা হয়।

এ সময় চুয়াডাঙ্গা জেলা ছাত্রলীগ নেতা সজল বলেন,গাছ লাগান পরিবেশ বাঁচান এই স্লোগানকে সামনে রেখে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার বৃক্ষরোপনের নির্দেশনা ও বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের নেতৃবৃন্দের নির্দেশনা অনুযায়ী চুয়াডাঙ্গা জেলা ছাত্রলীগের পক্ষ থেকে আমরা বিভিন্ন স্থানে বৃক্ষরোপণ অভিযান পরিচালনা করছি এবং সামনে দিনগুলোতে করা হবে।

এসময় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চুয়াডাঙ্গা জেলা আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের আহবায়ক ও চুয়াডাঙ্গা পৌরসভার সাবেক মেয়র মো:ওবাইদুর রহমান চৌধুরী জিপু।

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চুয়াডাঙ্গা আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নুর হোসেন, চুয়াডাঙ্গা জেলা শ্রমিকলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মুক্তার হোসেন।

এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন , চুয়াডাঙ্গা পৌর শাখার ৪নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি রফিকুল ইসলাম বিট্টু, চুয়াডাঙ্গা পৌর আওয়ামীলীগের সাবেক যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক বদর উদ্দিন খান, চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের আহবায়ক ও চুয়াডাঙ্গা পৌরসভার ৪নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মাফিজুর রহমান মাফি, জীবন নগর ডিগ্রী কলেজ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক অনিক হাসান, চুয়াডাঙ্গা জেলা ছাত্রলীগ নেতা আরফিন সজীব, আদিব জোয়ার্দ্দার, ইসতিয়াক সিথুন, পাপন হাসান সবুজ,আরাফাত প্লাবন, তানজিল তন্ময়, রাইসুল, আহাদ মোল্লা,সালেকিম,সাব্বির,এনামুল, আল মামুন, সামিউল, আসিফ,আনারুল সহ চুয়াডাঙ্গা জেলা ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা।




মোনাখালীতে ফুটবল‌ উন্মাদনা ,উদ্বোধন আগামী শুক্রবার

মুজিবনগরের মোনাখালীতে ফুটবল টুর্নামেন্ট আয়োজন উপলক্ষে আজ বিকেলে এক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয় ।মোনাখালী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে আব্দুল খালেকের সঞ্চালনায় আলোচনা সভাটি অনুষ্ঠিত হয়।

আলোচনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মোনাখালী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ মফিজুর রহমান।

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মোনাখালী ইউনিয়ন এর ১ নং ওয়ার্ডের সদস্য মোঃ হাবিবুর রহমান। আরো উপস্থিত ছিলেন মুজিবনগর উপজেলা কৃষক লীগের সেক্রেটারি মোহাম্মদ শাহিনুর রহমান মানিক, মোনাখালী ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি আব্দুল খালেক। প্রবীণ ফুটবলার মোঃ লাভলু ,আহসান উল্লাহ , মনসুর আলী, ফজলু রহমান, মনিরুজ্জামান মাষ্টার, ফারুক হোসেন চান্দ আলি সহ আরো অনেকে।

এসময় খেলা পরিচালনা সহ যাবতীয় বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয় এবং খেলার উদ্বোধনী তারিখ আগামী শুক্রবার ১৪/০৭/২০২৩ ইং নির্ধারণ করা হয়। এই টুর্নামেন্টে মোট ৩২ টি দল অংশগ্রহণ করবে এবং প্রত্যেক দল নকআউট পর্ব হিসেবে খেলবে বলে নিশ্চিত হয়। এবং প্রথম বিজয়ী দল পুরস্কার হিসেবে পাবে এক লক্ষ টাকা এবং দ্বিতীয় বিজয়ী দল পুরস্কার হিসেবে পাবে ৬০ হাজার টাকা।

কমিটির নিজস্ব কোন টিম থাকবে না এবং প্রতিটি টিমের জন্য শুভেচ্ছা ফিস হিসেবে এক হাজার টাকা মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে।

খেলাটি আয়োজন করছে শহীদ ওলিউল বারী আনসার ক্লাব ও মোনাখালী গ্রামবাসী ।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত থাকবেন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন এম পি।

শুধু মাঠে আগত দর্শকরাই নয় বরং পুরো টুর্নামেন্ট‌ টি ‘আম্বার আইটি’ এর সৌজন্যে টুর্নামেন্টের মিডিয়া পার্টনার ‘মেহেরপুর প্রতিদিন’লাইভ সম্প্রচার করবে।




ডিভোর্স হচ্ছে দীপিকা-রণবীরের, কতটা সত্য?

অনেকদিন থেকেই বলিউডের তারকা দম্পতি দীপিকা পাড়ুকোন আর রণবীর সিং এর সংসার ভাঙার গুঞ্জণ চলছে সিনেমা পাড়ায়। শোনা যাচ্ছে বিয়ের বয়স পাঁচ বছর না পেরোতেই এই পাওয়ার কাপলের মধ্যে বনিবনা হচ্ছে না। তারা নাকি আলাদা হওয়ার সিদ্ধান্তও নিয়ে ফেলেছেন। তবে সম্প্রতি সব গুঞ্জণে পানি ঢেলে দিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দুজনের ছবি পোস্ট করে জানান দিলেন যে তারা সুখেই আছেন।

হিন্দুস্তান টাইমসের প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত বৃহস্পতিবার বলিউড অভিনেতা রণবীর সিং এর জন্দদিন উপলক্ষে পুরো বলিউড রণবীরকে শুভেচ্ছা জানালেও, দীপিকার মৌনতা কারও চোখ এড়ায়নি। এসময় রণবীরের ভক্তদের আলোচনায় ডিভোর্সের গুঞ্জনও শোনা যায়। তারপরই মিথ্যা গুজবকে উড়িয়ে দিতে প্রথমে দীপিকা ইনস্টাগ্রামে রণবীরের নতুন ছবি শেয়ার করে লিখেছেন, ‘হেল ইয়া’। সাধারণত উচ্ছ্বাস বা আনন্দ প্রকাশ করতেই এই শব্দ ব্যবহার করা হয়।

এদিকে রণবীরও কিছু কম যান না। তিনিও ইনস্টা স্টোরিতে বউ-এর সঙ্গে একটি সাদা কালো ছবি শেয়ার করেছেন। যেখানে জাহাজের মধ্যে রয়েছেন দুজন। মুখ বাইরে বের করে রেখেছেন সমুদ্রের হাওয়া খেতে। দীপিকার চোখ বন্ধ। ক্যামেরার থেকে দূরে তাকানো। পাশে থাকা রণবীরের মুখে হাসি, পোজ দিয়েছেন ক্যামেরায়। এই ছবি শেয়ার করে রণবীর লিখেছেন, ‘জন্মদিনের শুভেচ্ছার জন্য অনেক ধন্যবাদ’।

৬ বছর প্রেম করার পর ২০১৮ সালে ইতালির লেক কোমোতে বিয়ে করেন দীপিকা-রণবীর। ‘ফাইন্ডিং ফ্যানি’, ‘রাম-লীলা’, ‘বাজিরাও মস্তানি’, ‘পদ্মাবত’ এবং ‘৮৩’-এর মতো বেশ কয়েকটি সিনেমায় একসঙ্গে কাজ করেছেন তারা। দিন দুই আগেই প্রোজেক্ট কে-র টিজার পোস্টার শেয়ার করেছেন দীপিকা। এছাড়াও তার হাতে রয়েছে ফাইটার। আর রণবীরকে দেখা যাবে রকি অউর রানি কি প্রেম কাহানিতে আলিয়া ভাটের বিপরীতে। যা ২৮ জুলাই মুক্তি পাচ্ছে করন জোহরের পরিচালিত এই সিনেমা।

সূত্র: হিন্দুস্তান টাইমস




থ্রেডসে নেই যেসব ফিচার

এই মুহূর্তে সবচেয়ে জনপ্রিয় প্লাটফর্ম ইনস্টাগ্রামের থ্রেডস। টুইটার অবশ্য তাদের নতুন প্রতিদ্বন্দ্বীকে নকলবাজ বলছে তবে টুইটার থেকে থ্রেড অনেক ক্ষেত্রেই আলাদা। তাই আপাতত এ বিষয়টি নিয়ে বিতর্ক বাদ দিলে থ্রেডসে কিছু ঘাটতি আমাদের নজরে পড়তে বাধ্য।

যেহেতু সদ্য প্লাটফর্মটি চালু হয়েছে তাই সমস্যাগুলো নিয়ে ভাবার সময়ও এসেছে। আশা করা যায় পরবর্তীতে নতুন ফিচার যুক্ত হবে। তবে চালু হওয়ার পর থেকেই থ্রেডস জ্বরে ভুগছে পৃথিবী। টুইটারের সীমাবদ্ধতা থেকে মুক্ত হয়ে সবাই এখানে অন্তত নিজের উপস্থিতি জানান দিচ্ছে। কিন্তু তাদের অভিযোগের পাল্লাও ভারি হয়েছে। তাদের কাছে মনে হয়েছে কিছু জিনিস থাকলে ভালো হতো।

ইমোজি নেই
কোনো টেক্সট লেখার ক্ষেত্রে আজকাল ইমোজি এত জরুরি হয়ে পড়েছে যে সবাই চায় ইমোজি থাকুক। কিন্তু থ্রেডস শুধু টেক্সট নিয়ে কাজ করবে। এখনও তারা ইমোজি যুক্ত করেনি। ধারণা করা হচ্ছে, দ্রুতই এর সমাধান হবে।

হ্যাশট্যাগ
হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করলে কোনো পোস্ট বা রিলেটেড পোস্ট বের করা হয় সহজ। কিন্তু থ্রেডসে এই হ্যাশট্যাগই নেই। তারমানে পরবর্তী এই ফিচারটিও আপনারা পাচ্ছেন না। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে হ্যাশট্যাগ আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ ও আকর্ষণীয় ফিচার সামনে আনে। সেটিই বলছি।

ট্রেন্ডিং টপিক তাহলে কই
যেহেতু হ্যাশট্যাগ নেই তাই ট্রেন্ডিং টপিকও আপনি থ্রেডে পাবেন না। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যবহারকারীদের আগ্রহ জিইয়ে রাখতেই ট্রেন্ডিং টপিক অনেক জরুরি। কিন্তু থ্রেডে অন্তত সেটা নেই।

অল্ট টেক্সট এডিট করা যায় না
অল্ট টেক্সট থাকলে অ্যাপ ব্যবহার করা অনেক সহজ হয়। স্ক্রিন রিডার সাপোর্ট আর কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার জেনারেট করা ছবির ডেসক্রিপশনের জন্য এই ফিচার অবশ্যই জরুরি। মেটা যদিও এ বিষয়ে এখনও বিস্তারিত কিছুই জানায়নি। তবে আশা করা যায় এটিও যুক্ত হবে।

সূত্র: ইত্তেফাক




মেহেরপুর বঙ্গবন্ধু পেশাজীবী পরিষদের কমিটি গঠন

বঙ্গবন্ধু পেশাজীবী পরিষদ মেহেরপুর জেলা শাখার কমিটি গঠণ করা হয়েছে।

রেহেনা খাতুনকে সভাপতি ও শিক্ষক হুমায়ন কবিরকে সাধারণ সম্পাদক করে এ কমিটির অনুমোদন করেন কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি জহির উদ্দিন মবু। সম্প্রতি তাঁর স্বাক্ষরিত এক পত্রের মাধ্যমে জানা গেছে, বঙ্গবন্ধু পেশাজীবী পরিষদের গঠণতন্ত্রের ১১.৩(১) ধারা মোতাবেক এ কমিটি গঠণ করা হলো।

কমিটির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদককে আগামী ৩০ জুলাই এর মধ্যে ৭৫ সদস্য বিশিষ্ট পুর্ণাঙ্গ জেলা কমিটি গঠণ করে অনুমোদন করে নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।




মেহেরপুর দারুস সালাম ক্লিনিকের মালিক ডা. সালাম জেল হাজতে

ভুল চিকিৎসায় রোগীর মৃতুকে কেন্দ্র করে আদালতের স্বপ্রনোদিত মামলায় মেহেরপুর দারুসসালাম ক্লিনিকের মালিক ডা. মোহাম্মদ আব্দুস সালামকে জেল হাজতে প্রেরণের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।

আজ সোমবার দুপুরে মেহেরপুর সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ২য় কোর্টের বিচারক মো: তরিকুল ইসলামের আদালতে জামিন আবেদন করলে বিজ্ঞ বিচারক তার জামিন না মুঞ্জুর করে জেল হাজতে প্রেরণের নির্দেশ দেন।

ডা. মোহাম্মদ আব্দুস সালাম মেহেরপুর জেনারেল হাসপাতালের অবসরপ্রাপ্ত আরএমও (গাইনী চিকিৎসক)।

জানা গেছে, চলতি বছেরর ২২ জানুয়ারি সন্ধ্যায় মুজিবনগর উপজেলার ঢোলমারী গ্রামের মিলন হোসেনের স্ত্রী সুমাইয়া খাতুন দারুসসালাম ক্লিনিকে ভর্তি হন। রাত ১০টার দিকে ক্লিনিকের মালিক ডা. মোহাম্মদ আব্দুস সালাম অপারেশন শুরু করেন। তিনি একাই এনেসথেসিয়ার কাজ করেন। অপারেশন টেবিলেই সুমাইয়ার মৃত্যু হয়।

এই ঘটনায় স্থানীয় মেহেরপুর প্রতিদিন পত্রিকাতে সংবাদ প্রকাশিত হলে মেহেরপুর সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট এসএম শরিয়ত উল্লাহ বিষয়টি আমলে নিয়ে স্বপ্রনোদিত মামলাটি করেন। মামলায় মেহেরপুর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এএসপি আজমল হোসেনকে তদন্তের নির্দেশ দেন।




গাংনীর স্কুল মাঠে নির্মাণ সামগ্রী, স্কুল ছুটি

মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার সরকারি একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে রাস্তা সংস্কারের প্রভাবশালী ঠিকেদার নির্মাণ সামগ্রি রেখে দেয়াতে গত একমাস ধরে বিদ্যালয় বন্ধ রয়েছে। গতকাল রোববার ঈদের ছুটি শেষে বিদ্যালয়টি খোলার পর স্কুল মাঠে পিচগলানো জন্য জ্বালানো চুলোর ধুয়াতে কোমলমতি শিক্ষার্থীরা ক্লাসে থাকতে পারেনি। ফলে বাধ্য হয়ে ফের তিনদিনের জন্য স্কুল ছুটি ঘোষণা করেছেন স্কুলের প্রধান শিক্ষক। গত দুইমাস আগে স্কুল মাঠে রাখা হয়েছে নির্মাণ সামগ্রী। বিদ্যালয়েই নির্মাণ শ্রমিকরা থাকেন। ফলে স্কুলের মাঠে খেলাধুলা করতে পারছে না শিক্ষার্থীরা। নষ্ট হচ্ছে শিক্ষার পরিবেশ। এই অবস্থা আরো কিছুদিন থাকবে বলে মনে করছে স্কুল কর্তৃপক্ষ।

শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও অভিভাবকরা জানান, দুইশতাধিক শিক্ষর্থীী রয়েছে বিদ্যালয়টিতে। তাদের কোলাহল ও হইহুল্লোড়ে মুখোর থাকত বিদ্যালয়টির খেলার মাঠ। গত মে মাস থেকে বিদ্যালয়ের মাঠটি দখল করে রেখেছে সংস্কার কাজের নির্মাণ সামগ্রী। শুধু মাঠেই নয়, বিদ্যালয়ের বারান্দা শ্রমিকদের জন্য রাত্রি যাপনের ব্যবস্থা করেছেন নির্মাণ কাজের ঠিকাদার। ঠিকেদার সরকারি দলের সহযোগি সংগঠন গাংনী উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক।

সরেজমিনে গাংনী উপজেলার ভোমরদহ গ্রামে ‘ভোমরদহ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠ’এ দেখা যায়- রাস্তা সংস্কারের সরঞ্জাম রেখে দুই-তৃতীয়াংশ জায়গা দখল করে রাখা হয়েছে। বিদ্যালয় মাঠেই আগুন জ্বালিয়ে বিটুমিন গলানো হচ্ছে। এ কারণে কালো ধোঁয়ায় পড়াশোনায় ব্যাঘাত ঘটছে শিক্ষার্থীদের। গ্রামের একমাত্র বড় এ স্কুল মাঠটিতে ভ্যাপসা গরমে বিকেল থেকে স্থানীয় বিভিন্ন বয়সের মানুষ উন্মুক্ত মাঠে বসে থাকতেন। তাও বন্ধ হয়ে গেছে। বিকেলে গ্রামের কিশোর যুবকদের খেলা ধূলা করতে পারছেনা মাঠ জুড়ে নির্মাণ সামগ্রির কারণে। ঠিকেদার প্রভাবশালী হওয়ার কারণে বিদ্যালয়ের শিক্ষক ও গ্রামের কেউ আপত্তি জানাতে পারেনি নির্মাণ সামগ্রি রাখায়।

রোববার বিদ্যালয়টিতে গিয়ে দেখা যায়, মাঠের দুই–তৃতীয়াংশ জায়গায় ইটের কংক্রিট, বালু, মাটি, পাথর, বিটুমিনের ড্রাম স্তুপ করে রাখা হয়েছে। বিটুমিন গলানোর জন্য বানানো চুলা স্থাপন করা হয়েছে বিদ্যালয় ভবনের পাশেই। ওই চুলাতে আগুন জ্বালালে ধোঁয়া বিদ্যালয়ের ভবনে প্রবেশ করে। সারা মাঠে ছোট ছোট কংক্রিট ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে। ছড়িয়ে থাকা নির্মাণ সামগ্রী অনেকটা ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় পড়ে আছে। যা বড় ধরনের দুর্ঘটনার শঙ্কা থেকেই যায়। বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থী অভিযোগ করেন, খেলাধূলার অনুশীলন দুরে থাক, ক্লাসরুমে যাতায়াতেই দুর্ভোগ পোহাতে হয়। দেখে শুনে না চললে পায়ে পেরেক ফোটার ভয় তাড়া করে।্ ঈদের আগেও মাঠ জুড়ে নিমাণ সামগ্রি থাকার কারণে নোটিশ ছাড়া স্কুল ছুটি দেয়া হয়েছিল। রোববার স্কুলে আসার পর ফের তিনদিনের জন্য ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে।

বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রাসেদুল ইসলাম জানান- বিদ্যালয় মাঠে নির্মাণ সামগ্রী রাখার নিয়ম নেই। যখন নির্মাণ সামগ্রি রাখা হয় তখন বিদ্যালয় বন্ধ ছিলো। ফলে আপত্তি জানানোর সুযোগ মেলেনি। স্কুল মাঠে চুলো তৈরী করে বিটুমিন গলানো হচ্ছে। বিটুমিন গলানো ধুয়াতে কোমলমতি শিক্ষার্থীদের অসুবিধার কথা ভেবে তিনদিনের জন্য ঐচ্ছিক ছুটি দেয়া হয়েছে।

ঠিকাদার মজিরুল ইসলামের ব্যক্তিগত মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলেও তার সাড়া পাওয়া যায়নি। অনেক বার ফোনের পর মহিলা কন্ঠে জানানো হয় ‘তিনি স্টোকের রোগি। ঘুমিয়ে আছেন।




অকালে চুল পাকলে খাদ্যাভ্যাসে আনুন বদল

চুল পাকার সমস্যায় অনেকেই ভোগেন। এমনকি, স্কুল পড়ুয়াদের মধ্যেও চুল পেকে যাওয়ার প্রবণতায় অবাক হতে হয়। অকালবার্ধক্য বা অকালপক্বতার কারণ হিসেবে উঠে আসে বহু পরিস্থিতি। বংশগতি, জিনগত সমস্যা, স্ট্রেস, ডায়েটসহ একাধিক পরিস্থিতি উঠে আসে।

অকালে অনেকেরই চুল পাকে। এমনটি অস্বাভাবিক তা বলা যাবে না। কারণ বিভিন্ন কারণে চুলে অকালপক্বতা দেখা দেয়। তবে এই অকালে চুল পাকা বন্ধ করা সম্ভব। সেজন্য খাদ্যাভ্যাসে কিছু বদল আনতে পারলে ভালো। এটি আপনার স্বাস্থ্যের জন্য উপকারি ও বাহ্যিক পরিবর্তনেও প্রভাব রাখতে পারে। আসুন জেনে নেই খাদ্যাভ্যাসে কি কি বদল আনা জরুরি।

ফোলিক অ্যাসিড
ফোলিক অ্যাসিড থেকে ভিটামিন বি-৯ পাওয়া যায়। এটা ফোলেটের প্রাকৃতিক সম্ভার। ফোলিক অ্যাসিড ও ফোলেট ধরে রাখে মেলানিন। তাই বেশি করে খেতে হবে ঘন সবুজ শাকসবজি। পালংশাক, মেথিশাক, মটরশুটি খান। ডায়েটে রাখুন বিনস, ডাল, সূর্যমুখী ও কুমড়ো বীজ, কমলালেবু, আঙুর এবং লেবু।

ভিটামিন বি ১২
ভিটামিন বি-১২-র জন্য খেতে হবে ডিমের কুসুম, ডেয়ারি প্রডাক্ট এবং মাশরুম।

শস্য দানা
চুল কালো রাখার জন্য শরীরে মেলানিনের যোগান বজায় রাখা প্রযোজনীয়। মেলানিনের জন্য নিয়মিত খেতে হবে তিল, কাজুবাদাম, আমন্ড, গোটা দানাশস্য। কারণ এই খাবারে কপার বা তামা থাকে।

মাছ ও মাংস
কপারের জন্য খেতে হবে মাংস ও মিষ্টি পানির মাছ। মেলানিন ধরে রাখতে দরকার জিঙ্ক। চুলের ফলিকলে ক্ষতি রুখে দেয় এই উপাদান। নতুন কোষ জন্মাতে সাহায্য করে।

কুমড়ার বীজ
কুমড়োর বীজ, সূর্যমুখীর বীজ, তরমুজের বীজ, কালো তিল খেতে হবে জিঙ্কের জন্য। এছাড়াও পেস্তা, কালো চানাও ঘুরিয়ে ফিরিয়ে খান শরীরে জিঙ্কের যোগান বজায় রাখতে।

সূত্র: ইত্তেফাক