শ্যামপুর ইউনিয়ন চেয়ারম্যান মতিউর রহমানের চাচার ক্ষমতার দাপট

চেয়ারম্যানের ভাইকে চাঁদা না দেওয়ায় রমজান আলী নামের এক ট্রাক্টর চালককে বেদম পিটিয়ে আহত করেছে। আহত রমজান আলী মেহেরপুর সদর উপজেলার রমনগর কলোনিপাড়া এলাকার খোয়ার আলীর ছেলে।

আহত রমজান আলী জানান, আমি নিজে একজন আওয়ামীলীগ কর্মী। আমি ট্রাক্টরে মাটি নিয়ে গোপালপুরের মধ্য দিয়ে যাওয়ার সময় শ্যামপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মতিউর রহমান মতির চাচা হামিদুল ইসলাম ৫ হাজার টাকা চাঁদা দাবী করে। আমি প্রথমে তাকে ৫ হাজার টাকা দিয়েছি। তারপর সে আবারো টাকা দাবি করে। তার দাবীকৃত টাকা না দিতে চাওয়ায় আমাকে বাটাম দিয়ে পিটিয়ে আহত করে।

মদনাডাঙ্গার কালু নামের এক আওয়ামীলীগ কর্মী জানান, চেয়ারম্যান হওয়ায় পর থেকে চেয়ারম্যান মতিউর রহমান ও তার ছোট চাচা হামিদুল ইসলাম বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। ইতোমধ্যে বেশ কয়েকজনকে মারপিট করেছে হামিদুল।

এদিকে রমজান আলী তাদের দুই ভাইয়ের বিচারের দাবীতে আওয়ামীলীগের মেহেরপুর জেলা শাখায় এসে নেতৃবৃন্দের কাছে বিচার দাবি করেন। পরে তারা আদালতে যাওয়ার জন্য রমজান আলীকে পরামর্শ দেন।

এব্যাপারে শ্যামপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মতিউর রহমান মতিন বলেন, রমজান আলীসহ ৮ জন ট্রাক্টর চালকের ৪২ টি ট্রাক্টর এলাকার বিভিন্ন রাস্তায় মাটি নিয়ে যাচ্ছে। এতে পথ ঘাটের অবস্থা খারাপ হয়ে পড়েছে।রাস্তাগুলো কাদায় ভরে যাচ্ছে। আবার শুকনোতে ধুলো উড়ছে। তাই এলাকার নারী পুরুষ সবাই একত্রিত হয়ে আমার কাছে বিচার দিয়েছে। আমি তাদের নিষেধ করাই ৬ জন চালক বন্ধ রেখেছে। কিন্তু ওই দুই জন চালক তাদের ট্রাক্টর চালাচ্ছে। যে কারনে অনেকেই রমজানকে ধরে মারপিট করেছে। আমি ঢাকায় ছিলাম। আজকে এসেছি। সবিই নিজেদের ব্যাপার আজকে বিকালে উভয়পক্ষকে নিয়ে বসে মিমাংসা করে দেবো।




মেহেরপুরে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ৩

মেহেরপুর সদর ও মুজিবনগর থানা পুলিশের ১২ ঘন্টার নিয়মিত অভিযানে বিভিন্ন মামলার ৩ আসামি গ্রেফতার হয়েছে।

সদর থানা পুলিশের অভিযানে আদালতের পরোয়ানাভূক্ত জিআর মামলায় ১ ও রিকলমুলে ১ জন এবং মুজিবনগর থানা পুলিশের অভিযানে নিয়মিত মামলায় ১ আসামি গ্রেফতার হয়েছে।

গতকাল শনিবার দিবাগত রাতের বিভিন্ন সময়ে আজ রবিবার (১৮ জুন) ভোররাত পর্যন্ত দুটি উপজেলার বিভিন্ন গ্রামে অভিযান চালিয়ে এসব আসামি গ্রেফতার করা হয়।

সদর থানার ওসি সাইফুল ইসলাম ও মুজিবনগর থানার ওসি মেহেদী রাসেল এই তথ্য নিশ্চিত করেন।

গ্রেফতারকৃতদের আজ রবিবার (১৮ জুন) বেলা ১১ টার দিকে আদালতের মাধ্যমে মেহেরপুর জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।




দেশের প্রতিটি প্রান্তে উন্নয়নের বার্তা পৌছে দেওয়ার লক্ষে স্মার্ট কর্ণারের যাত্রা

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের জাতীয় নির্বাচন পরিচালনা কমিটির কো-চেয়ারম্যান কবির বিন আনোয়ার বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আন্তরিকতায় বাংলাদেশ আজ ডিজিটাল বাংলাদেশে উন্নীত হয়েছে। স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যে অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন তারই ধারাবাহিকতায় আওয়ামী লীগের প্রতিটি কার্যালয়ে স্মার্টকর্ণার স্থাপন করার কার্যক্রম চলমান রয়েছে। পর্যায়ক্রমে উপজেলা পর্যায়ে ও প্রতিটি কার্যালয়ে স্মার্ট কর্ণার স্থাপন করার মাধ্যমে দেশের প্রতিটি প্রান্তে উন্নয়নের বার্তা পৌঁছে দেওয়া হবে।

শনিবার সকালে জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে মেহেরপুর জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে স্মার্ট কর্ণার উদ্বোধন উপলক্ষে মতবিনিময় সভায় তিনি এ কথা বলেন।

তিনি আরো বলেন, স্মার্ট কর্ণার স্থাপনের ফলে এখন থেকে প্রতিটি জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ের ডিজিটাল সুবিধার মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধ, সরকারের উন্নয়ন, সাফল্য ও সম্ভাবনার চিত্র তুলে ধরে প্রচার-প্রচারণা চালানো হবে। এ উদ্যোগের ফলে নতুন প্রজন্ম সঠিক ইতিহাস ও তথ্য পাবে।

এ সময় তিনি ঐক্যবদ্ধভাবে মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষের শক্তিকে রুখে দিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়নের গতিকে আরও বেগবান করতে নেতা-কর্মীদের প্রতি আহ্বান জানান।

অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি সভাপতিত্ব করেন মেহেরপুর জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও জনপ্রশান প্রতিমন্ত্রী মো: ফরহাদ হোসেন এমপি। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল খালেক। অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, তথ্য প্রযুক্তিবিদ সুফি ফারুক ইবনে আবু বকর, প্রকৌশলী মো: তানভীর হাসান তালাশ, জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইব্রাহিম শাহীন, গাংনী পৌর মেয়র আহমেদ আলী, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বোরহান উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক মোমিনুল ইসলাম।

এর আগে ফিতা কেটে কবির বিন আনোয়ার জেলা আওয়ামী লীগের স্মার্ট কর্ণারের উদ্বোধন করেন। নির্বাচন পরিচালনা কমিটির “রোড টু স্মার্ট বাংলাদেশ” কর্মসূচীর আওতায় দেশব্যাপী আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক জেলা অফিসগুলোকে স্মার্ট কার্যালয় হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষে মেহেরপুর জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে “স্মাটর্ কর্ণার” এর উদ্বোধন করা হয়।




গাংনীতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

গাংনী উপজেলার হাড়িয়াদহ গ্রামে পুকুরের পানিতে ডুবে ফারদিন হোসেন (৫) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে।

শিশু ফারদিন হাড়িয়াদহ গ্রামের উত্তরপাড়ার সিঙ্গাপুর প্রবাসী ফরজ আলীর ছেলে। ফারদিন পূর্বমালসাদহ মাদ্রাসার শিশু শ্রেণীর ছাত্র।

আজ শুক্রবার (১৬ জুন) বেলা ১টার দিকে হাড়িয়াদহ গ্রামের ইউনুস আলীর পুকুর থেকে তার মৃত দেহ উদ্ধার করে স্থানীয়রা।

স্থানীয়দের বরাত দিয়ে গাংনী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ফারদিন একা একা পুকুরে গোসল করতে নেমে তলিয়ে যায়। তাকে পুকুরের পানিতে ভাসতে দেখে উদ্ধার করে গাংনী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে, কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।




কেন্দ্রীয় নেতার মুক্তির দাবীতে মেহেরপুর জেলা যুবদলের বিক্ষোভ মিছিল

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবদলের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সংগ্রামী সাধারণ সম্পাদক আবদুল মোনায়েম মুন্নার সকল মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার ও নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে মেহেরপুর জেলা যুবদলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শুক্রবার বিকেল ৪ টার দিকে শহরের বড় বাজার এলাকায় জেলা বিএনপি’র  অপর অংশের কার্যালয় থেকে শুরু করে শহরের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে বিক্ষোভ মিছিলটি একই স্থানে গিয়ে শেষ হয়। পরে সেখানে আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।

জেলা যুবদলের সহ সাধারণ সম্পাদক শেখ হুজাইফা ডিক্লেয়ারের নেতৃত্বে বিক্ষোভ মিছিলে বিএনপি নেতা অ্যাড. মোকলেছুর রহমান স্বপন, সাবেক ছাত্রনেতা ইকবাল হোসেন, যুবদল নেতা আশাদুল ইসলাম, হাসানুর রহমান বিট্টু, মনিরুল ইসলাম মনি, সাবেক ছাত্রনেতা হাসানুজ্জামান বিপলু, যুবদল নেতা আশাদুল ইসলাম, শফিকুল ইসলাম, ফারদুল, ফুর্তি, মিছেল, সোহাগ,সালমান, মুজিবনগর উপজেলা যুবদল নেতা সিরাজুল ইসলাম, ইদ্রিস সহ অঙ্গসংগঠনের বিভিন্ন নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।




মিছিল থেকে মেহেরপুর জেলা ছাত্রদলের সভাপতি গ্রেফতার

নাশকতার মামলায় মেহেরপুর জেলা ছাত্রদলের সভাপতি নাজমুল হুসাইনসহ দুজনকে গ্রেফতার করেছে গাংনী থানা পুলিশ।

আজ শুক্রবার (১৬ জুন) বিকাল ৪ টার দিকে গাংনী পৌর এলাকার আখ সেন্টার পাড়া এলাকায় ছাত্রদলের মিছিল থেকে তাকে গ্রেফতার করে পুলিশ।

গাংনী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুর রাজ্জাক এই তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, বামন্দীতে নাশকতার মামলায় নাজমুল হুসাইনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
এদিকে নাজমুল হুসাইনকে গ্রেফতারের তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন গাংনী উপজেলা বিএনপির সভাপতি রেজাউল হক ও সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান বাবলু।

আসাদুজ্জামান বাবলু বলেন, পুলিশের এই ন্যাক্কারজনক আচরনের তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। একটি শান্তিপ্রিয় মিছিল থেকে জেলা ছাত্র দলের সভাপতি নাজমুল হুসাইনকে আটক করেছে পুলিশ। তাকে মিথ্যা নাশকতার মামলার আসামি হিসেবে চালান দিচ্ছেন। তিনি নিঃশর্ত মুক্তি দাবি করেন।




চুয়াডাঙ্গা জেলা পুলিশের মাসিক অপরাধ পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত

চুয়াডাঙ্গা জেলা পুলিশের মাসিক অপরাধ পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে বারোটার সময় চুয়াডাঙ্গা পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে চুয়াডাঙ্গা পুলিশ সুপার আব্দুল্লাহ্ আল মামুনের সভাপতিত্বে মে মাসের মাসিক অপরাধ পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

উক্ত অপরাধ পর্যালোচনা সভায় প্রত্যেক থানার অফিসার ইনচার্জদের মামলা নিষ্পত্তি, নিয়মিত মামলায় আসামি গ্রেফতার, ওয়ারেন্ট তামিল, রাত্রিকালীন ডিউটি, হোন্ডা মোবাইল, জাল টাকা/অজ্ঞানপার্টি/মলমপার্টি চক্র গ্রেফতার, অবৈধ অস্ত্র-গুলি, মাদকদ্রব্য ও চোরাচালান পণ্য উদ্ধার, ভাড়াটিয়ার তথ্যফরম পূরণ, আসন্ন পবিত্র ঈদুল আযহা উপলক্ষে থানা এলাকায় বাড়তি নিরাপত্তা জোরদার, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাসহ যেকোনো অপ্রীতিকর ঘটনা/গুজব রোধকল্পে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশনা প্রদান করা হয়। পুলিশ সুপার সকল অফিসার ও ফোর্সের অর্পিত দায়িত্ব পেশাদারিত্বের সাথে যথাযথভাবে পালনের আহ্বান জানান।

এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন চুয়াডাঙ্গা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ)আবু তারেক , অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) আনিসুজ্জামান, সহকারী পুলিশ সুপার (দামুড়হুদা সার্কেল) জাকিয়া সুলতানা, সহকারী পুলিশ সুপার (শিক্ষানবিশ) এইচ এম গোলাম রাব্বি, মেডিকেল অফিসার পুলিশ হাসপাতাল চুয়াডাঙ্গা হুমায়রা আক্তার, মোঃ আলমগীর কবীর, ডিআইও-১, জেলা বিশেষ শাখা, সকল অফিসার ইনচার্জগন, কোর্ট পুলিশ পরিদর্শক, আরআই, আরওআই, টিআই (প্রশাসন), সকল ক্যাম্প ইনচার্জসহ চুয়াডাঙ্গা জেলা পুলিশের সকল পর্যায়ের অফিসার ও ফোর্সবৃন্দ।




চুয়াডাঙ্গা জেলা পুলিশের মাসিক কল্যাণ সভা অনুষ্ঠিত

চুয়াডাঙ্গা পুলিশ লাইন্স ড্রিলশেডে অনুষ্ঠিত হয়েছে জেলা পুলিশের মাসিক কল্যাণ সভা। ভালকাজের স্বীকৃতিস্বরূপ ৮৪ জনকে ক্রেস্ট, সার্টিফিকেট ও নগদ অর্থ পুরস্কার প্রদান করা হয়েছে।

চুয়াডাঙ্গা পুলিশ লাইন্স ড্রিলশেডে পুলিশ সুপারের সভাপতিত্বে পুলিশ লাইন্সে গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে দশটার সময় মাসিক কল্যাণ সভা অনুষ্ঠিত হয়।

চুয়াডাঙ্গা জেলা পুলিশের পুলিশ সুপার আব্দুল্লাহ্ আল-মামুন উক্ত কল্যাণ সভায় অংশগ্রহণকারী সকল অফিসারদের কথা মনোযোগ সহকারে শোনেন। পূর্ববর্তী কল্যাণ সভায় উপস্থাপিত বিষয়ে সমাধানসহ সার্বিক বিষয়ে আলোচনা করেন। চাহিদার প্রেক্ষিতে থানা ক্যাম্প ফাঁড়িতে দাপ্তরিক ব্যবহার্য জিনিস-পত্রাদি প্রদান করেন। চুয়াডাঙ্গা জেলা পুলিশে কর্মরত অফিসার ফোর্সদের বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করায় এবং দাপ্তরিক কাজ সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করায় ভালকাজের স্বীকৃতি স্বরূপ সর্বমোট ৮৪ জনকে পুলিশ সুপার ক্রেস্ট, সার্টিফিকেট ও নগদ অর্থ পুরস্কার প্রদান করেন।

উক্ত কল্যাণ সভায় উপস্থিত ছিলেন চুয়াডাঙ্গা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ)আবু তারেক , অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) আনিসুজ্জামান, সহকারী পুলিশ সুপার (দামুড়হুদা সার্কেল) জাকিয়া সুলতানা, সহকারী পুলিশ সুপার (শিক্ষানবিশ) এইচ এম গোলাম রাব্বি, মেডিকেল অফিসার পুলিশ হাসপাতাল চুয়াডাঙ্গা হুমায়রা আক্তার, মোঃ আলমগীর কবীর, ডিআইও-১, জেলা বিশেষ শাখা, সকল অফিসার ইনচার্জগন, কোর্ট পুলিশ পরিদর্শক, আরআই, আরওআই, টিআই (প্রশাসন), সকল ক্যাম্প ইনচার্জসহ চুয়াডাঙ্গা জেলা পুলিশের সকল পর্যায়ের অফিসার ও ফোর্সবৃন্দ।




মেহেরপুর পৌর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির অনুমোদন

মো: রিয়াদ আজিমকে আহবায়ক ও মো: শাহিন ইসলাম তানিমকে সদস্য সচিব করে ১৬ সদস্য বিশিষ্ট মেহেরপুর পৌর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির অনুমোদন দিয়েছে জেলা কমিটি।

কমিটির অন্যান্য সদস্যরা হলেন, আশিকুর রহমান রবিন, কাজল দত্ত, মো: আশরাফুল ইসলাম, মো: আলাউদ্দীন, শোভন ফেরদৌস, মাকসুদুল আলম মিথেন, রিংকু মাহমুদ, মো: রাসেল অন্তর, মলিন খান, সাইদুল ইসলাম মানিক, রমা: চন্দন, মো: মিরাজুল ইসলাম মিরাজ, মো: মিজানুর রহমান আবু, মো: নয়ন মনি, মাশরাফি আল নুর, মো: মুন্নাফ, নাহিদুজ্জামান নাহিদ, সোহানুর জামান খান জয় ও হিজল করিম।

গত ১৪ জুন বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের মেহেরপুর জেলা শাখার আহবায়ক মো: আরিফুল ইসলাম সোবহান, সদস্য সচিটব বারিকল ইসলাম (লিজন) ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো: মোবাশ্বের চৌধুরী স্বাক্ষরিত পত্রে আগামী দুই মাসের মধ্যে সকল ইউনিয়ন/ ওয়ার্ড সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।




মেহেরপুরে দুই মাদক সেবিকে ২ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড

মেহেরপুরে মাদকদ্রব্য সেবনের অপরাধে দুই মাদক সেবিকে পৃথক দুটি ভ্রাম্যমান আদালত বসিয়ে ২ মাসের বিনাশ্রম কারাদন্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমান আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোছা: রনী খাতুন।

গতকাল বৃহস্পতিবার বিকালে সাড়ে ৩ টার দিকে এই আদেশ দেন মোছা: রনী খাতুন।

দণ্ডিতরা হলেন, মেহেরপুর সদর উপজেলার রায়পুর মধ্যপাড়া এলাকার মোখলেছুর রহমানের ছেলে সাইফুর রহমান সুইট (২৫) ও একই গ্রামের মোকাম আলীর ছেলে মকবুল হোসেন (২৯)।

ভ্রাম্যমান আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোছা: রনী খাতুন বলেন, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের সদস্যদের সহযোগীতায় মাদক সেবনরত অবস্থায় এই দুই মাদক সেবিকে আটক করা হয়। এর পরে ভ্রাম্যমান আদালত বসিয়ে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১৮ এর ৩৬(৫) ধারায় প্রত্যাককে ২ মাস করে বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়।

এসময় পুলিশের একটি টিম সহযোগীতা করেন।

দণ্ডিতদের বিকালেই মেহেরপুর জেল হাজতে প্রেরণের দির্দেশ দেওয়া হয়েছে।