চলতি বছর গেমে বড় বিনিয়োগ নেটফ্লিক্সের

স্ট্রিমিং সার্ভিস হিসেবে নেটফ্লিক্স ব্যাপক জনপ্রিয়। সম্প্রতি নেটফ্লিক্স জানিয়েছে তারা চলতি বছর ৫০টি নতুন গেম আনবে তাদের প্লাটফর্মে। ২০২১ সাল থেকে এখন পর্যন্ত তারা যেখানে ২২ টি গেম এনেছে সেখানে চলতি বছরেই ৫০টি গেম আনার খবরটি চমকে দিয়েছে অনেককে।

নেটফ্লিক্স জানিয়েছে, ইতোমধ্যে ৭০টি আলাদা গেমের ডেভেলপমেন্ট চালু আছে। তারা এরমধ্যে ৫০টি এ বছরই নিয়ে আসবে। এরমধ্যে মার্চেই টেরা নিল নামে একটি গেম প্লাটফর্মে চালু করা হবে। এপ্রিলেই তারা অ্যাসাসিন ক্রিড আনবে। এছাড়া আরও কিছু জনপ্রিয় গেম তারা নেটফ্লিক্সেই নিয়ে আসবে। তাদের নতুন এই ঘোষণায় অনেকেই ইতোমধ্যে নেটফ্লিক্সের প্রতি আগ্রহী হয়ে উঠতে শুরু করেছে।

এখনও গেম খেলার সুবিধা শুধু মোবাইল ব্যবহারকারীরা পাবেন। তবে অতি শীঘ্রই তারা কম্পিউটার ও স্মার্ট টিভিতেও গেম খেলার উপযুক্ত অপশন যুক্ত করবেন। কিন্তু স্ট্রিমিং সার্ভিসের গেম যুক্ত করার এ সিদ্ধান্ত ইতোমধ্যে প্রশংসা কুড়িয়েছে।
সূত্র: গ্যাজেডস ৩৬০




গাংনীতে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিয়কালে নবাগত ইউএনও

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শে গড়া সোনার বাংলা গড়তে হলে সাংবাদিকদের আরও বেশি আন্তরিক হতে হবে। সরকারের উন্নয়নকে আরও বেশি তুলে ধরতে হবে। সাংবাদিকদের লেখনির মাধ্যমে সমাজের অনিয়মন দুর্নীতি, উন্নয়নসহ বিভিন্ন কিছু মানুষ যেমন জানতে পারে। ঠিক তেমনিভাবে সরকারের উন্নয়নের কথাও জানতে পারে। সাংবাদিকদের দেয়া তথ্য সঠিক হওয়ায় সেখানে তড়িত ব্যবস্থা গ্রহনের মাধ্যমে জনদুর্ভোগ নিরসন হয়। ডিজিটাল বাংলাদেশ আজ স্মার্ট বাংলাদেশে রুপান্তিরিত হচ্ছে এটি বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন। সেই স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে উপজেলা প্রশাসন সর্বদা কাজ করবে।

সরকারের সমস্ত কাজের অংশিদার স্থানীয় ও মফস্বল সাংবাদিকরাও। সরকারের স্বপ্ন ও পরিকল্পনা বাস্তবায়নে আপনারা পাশে থাকবেন এমন প্রত্যাশা করেন। সাংবাদিকরা পাশে থাকলে সোনার বাংলায় সোনার গাংনী উপহার দিতে পারবো ইনশাল্লাহ। গাংনী উপজেলার নবাগত উপজেলা নির্বাহী অফিসার সাজিদা সিদ্দিকা সেতু সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় কালে এসব কথা বলেন।

মঙ্গলবার বিকেলে গাংনী উপজেলা নির্বাহী অফিসারের সভা কক্ষে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় সভার আয়োজন করেন উপজেলা প্রশাসন।

নবাগত উপজেলা নির্বাহি অফিসার সাজিয়া সিদ্দিকা সেতু গত সোমবার সকালে গাংনী উপজেলা নির্বাহি অফিসার হিসেবে যোগদান করেছেন। যোগদান শেষে দ্বিতীয় দিনে তিনি গাংনীর উন্নয়ন ও পরিবর্তন নিয়ে সাংবাদিকদের সাথে মত বিনিময় করেন।

সভায় উপস্থিত ছিলেন সহকারী কমিশনার (ভুমি) নাদির হোসেন শামীম। সাংবাদিকদের সাথে বিভিন্ন মতামতের বিভিন্ন মতামতের ভিত্তিতে গাংনী উপজেলার ইটভাটায় সৃষ্ট দুর্ভোগ নিয়ে বিষদ ভাবে আলোচনা করা হয়। এসময় সাংবাদিকার বলেন , গাংনী উপজেলার ইটভাটা মালিকরা অপ্রাপ্ত ও ড্রাইভিং লাইসেন্স বিহিন চালক দিয়ে উপজেলার বিভিন্ন রাস্তায় ইট বহন করে চলেছে। এসকল ইট বহনকারি ট্রলি স্যালোইঞ্জিন চালিত এবং ফিটনেস বিহিন। যার ধাক্কায় প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনা ঘটে। এসকল ইট বহনকারি ট্রলির ধাক্কায় উপজেলায় অনেক শিশূর প্রাণ কেড়ে নিয়েছে। এসকল ইট বহনকারি গাড়ির চালক ও মালিকদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়ার দাবী জানানো হয়।

এসময় বক্তব্য রাখেন, গাংনী প্রেসক্লাবের সভাপতি তৌহিদ উদ দৌলা রেজা, সাধারণ সম্পাদক মাহবুব আলম, গাংনী উপজেলা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক নুরুজ্জামান পাভেল, গাংনী রিপোর্টারস ইউনিটের সভাপতি আনারুল ইসলাম বাবু, বাংলা টিভি, দৈনিক মানবকন্ঠ,দৈনিক মেহেরপুর প্রতিদিন ও ঢাকা পোষ্টের জেলা প্রতিনিধি আকতারুজ্জামান , যায়যায়দিন পত্রিকার উপজেলা প্রতিনিধি সিনিয়র সাংবাদিক মজনুর রহমান আকাশ, দৈনিক লাখোকন্ঠের জেলা প্রতিনিধি রফিকুল আলম বকুল,দৈনিক আমাদের সুর্যোদয়ের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক আতিক স্বপন, দৈনিক ইত্তেফাক উপজেলা প্রতিনিধি আমিরুল ইসলাম অল্ডাম, উপজেলায় বিভিন্ন মিডিয়ায় কর্মরত সাংবাদিকবৃন্দরা এসময় উপস্থিত ছিলেন।

মতবিনিময় সভায় সাংবাদিকরা গাংনী উপজেলার বিভিন্ন জনগুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার হিসেবে সঠিক ও দ্রুত ব্যবস্থা নেয়ার প্রত্যাশা করেন। গাংনী উপজেলার উন্নয়নকে আরও গতিশীল করতে উপজেলা নির্বাহী অফিসার হিসেবে তিনি সকল সাংবাদিকদের সহযোগিতা কামনা করেন।




দামুড়হুদায় সরকারি পাইলট হাইস্কুলে  নবীন বরণ ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান

দামুড়হুদায় সরকারি পাইলট হাইস্কুলে বিদায়, নবীন বরণ ও বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত হয়েছে।  মঙ্গলবার সকাল ১০ টায় দামুড়হুদা সরকারি পাইলট হাই স্কুল চত্বরে ছাত্রদের বিদায় নবীন বরণ ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) রোকসানা মিতা। এসময় তিনি বলেন প্রধানমন্ত্রী ঘোষণা কৃত স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে শিক্ষার কোন বিকল্প নেই। আগামীতে তোমরাই নেতৃত্ব দেবে। আমি দেখেছি দামুড়হুদা সরকারি পাইলট হাই স্কুলের ছাত্ররা লেখাপড়ার পাশাপাশি খেলাধুলায় অনেক উন্নতি করেছে। তিনি স্কুলের ছাত্রদের উদ্দেশ্যে বলেন কিশোর গাং মাদক এবং অন্যান্য খারাপ কোন সঙ্গে যেন তারা না পড়ে সে ব্যাপারে শিক্ষক এবং অভিভাবকদের সবাইকেই তিনি সচেতন করেন।

দামুড়হুদা সরকারি পাইলট হাই স্কুলের প্রধান শিক্ষক নজরুল ইসলামের সভাপতিত্বে এ সময় উপস্থিত ছিলেন সহকারী ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক আয়েশা খাতুন, সিনিয়র শিক্ষক ফারুক হোসেন, তুহিন উদ্দিন, আমিনুর রহমান, আসাদুজ্জামান, সোলায়মান কাদের, ক্রীড়া শিক্ষক আশরাফুল হক প্রমূখ। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন সহকারী শিক্ষক শফিকুল ইসলাম। অনুষ্ঠানের শুরুতেই কুরআন থেকে তেলাওয়াত করেন সহকারী শিক্ষক নাজমুস সাদাত।

ছাত্রদের মধ্যে থেকে বক্তব্য রাখেন ৯ম শ্রেণীর ছাত্র জুবায়ের হাসান। মানপত্র পাঠ করেন দশম শ্রেণীর ছাত্র নাফিজ আব্দুল্লাহ। বিদায়ী ছাত্রদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন মাহফুজুর রহমান।




কাবাডিতে হ্যাটট্রিক চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক কাবাডি কাপে হ্যাটট্রিক চ্যাম্পিয়ন হয়েছে বাংলাদেশ। শুধু হ্যাটট্রিকই নয়, তিনবারই অপরাজিত থেকে শিরোপা জিতলো লাল-সবুজের প্রতিনিধিরা।

আজ মঙ্গলবার (২১ মার্চ) শহীদ নূর হোসেন জাতীয় ভলিবল স্টেডিয়ামে চাইনিজ তাইপেকে ৪২-২৮ ব্যবধানে হারিয়ে হ্যাটট্রিক শিরোপা জেতে বাংলাদেশ।

আগের দুইবারই ফাইনালে আফ্রিকান প্রতিপক্ষ কেনিয়াকে হারিয়ে শিরোপা জিতেছিলো বাংলাদেশ। এবারই প্রথম অল এশিয়ান ফাইনালে মুখোমুখি হয়েছিলো বাংলাদেশ আর চাইনিজ তাইপে। সেখানেও নিজেদের শ্রেষ্ঠত্ব ধরে রেখেই শিরোপা মাথায় তুললো তুহিন বাহিনী।

আজকের ফাইনালে শুরুতে অবশ্য পিছিয়ে পড়েছিলো স্বাগতিকরা। এক পর্যায়ে ৭-৬ পয়েন্টে এগিয়ে ছিলো চাইনিজ তাইপে। সেখান থেকেই ঘুরে দাঁড়ায় বাংলাদেশ। এরপর আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি লাল-সবুজের জার্সিধারীদের।

প্রথমার্ধ শেষে ২০-১৪ পয়েন্টে এগিয়ে থেকে বিরতিতে যায়। বিরতি থেকে ফিরে প্রতিপক্ষকে আরও বেশি চেপে ধরে বাংলাদেশ। পুরো ম্যাচে তিন লোনা পেয়েছে বাংলাদেশ। ম্যাচশেষে ৪২-২৮ ব্যবধানে চাইনিজ তাইপেকে হারিয়ে নিজেদের হ্যাটট্রিক শিরোপা জিতে নেয় বাংলাদেশ।

এদিকে, ফাইনালে উঠেই আগামী বছরের কাবাডি বিশ্বকাপে খেলা নিশ্চিত করে ফেলেছিলো বাংলাদেশ ও চাইনিজ তাইপে।

সূত্র: ইত্তেফাক




হাড়াভাঙ্গা মাদ্রাসার দাখিল পরীক্ষার্থীদের দোয়া ও বিদায় অনুষ্ঠান

মেহেরপুর গাংনী উপজেলার হাড়াভাঙ্গা ডি এইচ সিনিয়র ফাজিল (ডিগ্রী) মাদ্রাসার দাখিল পরীক্ষার্থীদের দোয়া মাহফিল ও বিদায় অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।

পবিত্র কোরআন তেলাওয়াত ও জাতীয় সংগীত পরিবেশনের মধ্যে দিয়ে অনুষ্ঠানটি শুরু করা হয়।

মঙ্গলবার (২১শে মার্চ) সকাল ১০টার দিকে হাড়াভাঙ্গা ডি এইচ সিনিয়র ফাজিল (ডিগ্রী) মাদ্রাসার অধ্যক্ষ আব্দুর রাজ্জাকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অত্র মাদ্রাসার গভর্নিং বডির সহ সভাপতি এ্যাড. ফিরোজুল হক, কাজিপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি আবু নাতেক ইসলাম, মেহেরপুর জেলা জাসদের সাবেক সভাপতি হারুন অর রশীদ, কাজিপুর ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য মহিবুল ইসলাম, হাজী আবু হানিফ বিশ্বাস, রবিউল ইসলাম প্রমুখ।

অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত অতিথিদের বক্তব্য প্রদান ও ইসলামী সংগীত পরিবেশন শেষে বিদায়ী শিক্ষার্থীদের দোয়া মাহফিল ও বিদায় সংবর্ধনা দেওয়া হয়।

এসময় হাড়াভাঙ্গা ডি এইচ সিনিয়র ফাজিল (ডিগ্রী) মাদ্রাসার শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।




অভিনেতা খালেকুজ্জামান আর নেই

মুক্তিযোদ্ধা ও অভিনেতা খালেকুজ্জামান মঙ্গলবার (২১ মার্চ) সকাল ৯টার দিকে নিজ বাসায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন। তার বয়স হয়েছিলো ৭২ বছর।

তথ্য নিশ্চিত করেছে অভিনয় শিল্পী সংঘের সভাপতি আহসান হাবিব নাসিম। অভিনেতার জানাজা কুর্মিটোলার একটি মসজিদে বিকাল ৫টায় অনুষ্ঠিত হবে।

খালেকুজ্জামানের জন্ম বগুড়ার শান্তাহারে। বাবা ডা. শামসুজ্জামান ছিলেন রেলওয়ের মেডিক্যাল অফিসার এবং মা শায়েস্তা আক্তার জামান ছিলেন গৃহিনী।

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের নাট্য ও চারুকলা বিভাগের প্রথম মাস্টার্স ডিগ্রীধারীদের একজন তিনি। দেশ স্বাধীনের বেশ কয়েকবছর পর খালেকুজ্জামান ১৯৭৫ সালে বিটিভির তালিকাভুক্ত শিল্পী হন। তার আগে ছাত্র জীবনের তিনি অসংখ্য মঞ্চ নাটকে অভিনয় করেন।

উল্লেখ্য, মুক্তিযুদ্ধে সরাসরি অংশগ্রহণ করেছিলেন খালেকুজ্জামান। দেশ স্বাধীনের পর যুক্ত হন অভিনয়ে। তার অভিনীত প্রথম নাটক ‘সর্পভ্রমে রজ্জু’ বিটিভিতে প্রচার হয়েছিলো। ১৯৭৫ সালে তিনি বিটিভির তালিকাভূক্ত শিল্পী হন।

পরবর্তী সময়ে ব্যবসায়িক কাজে অভিনয়ে খুব একটা নিয়মিত থাকতে পারেননি। তবে অভিনয়ের প্রতি ভালোবাসার জন্য বারবার ছুটে এসেছেন এই অঙ্গনে। কাজ করেছেন বহুল জনপ্রিয় নাটক ‘বড় ছেলে’সহ এই সময়ের বহু নাটকে।

এছাড়া মুরাদ পারভেজের ‘বৃহন্নলা’, শিহাব শাহীনের ‘ছুঁয়ে দিলে মন’, অনম বিশ্বাসের ‘দেবী’ সিনেমায়ও দেখা গেছে এই অভিনেতাকে।




ফসলি জমিতে পুকুর খনন চুয়াডাঙ্গায় উৎপাদনে বিরূপ প্রভাব

চুয়াডাঙ্গা জেলার বিভিন্ন গ্রাম এলাকায় পুকুর খননের মহোৎসব চলছে। এতে দিন দিন কমে আসছে আবাদি জমি। বিশেষ করে তিন ফসলি জমিতেও পুকুর খননের হিড়িক পড়ায় ফসল উৎপাদনে বিরূপ প্রভাব পড়তে যাচ্ছে। বাংলাদেশ কৃষি প্রদান দেশ। এ দেশে বিভিন্ন ধরনের সবজি চাষের পাশাপাশি ফলজ উৎপাদনে নির্ভরশীল।

চুয়াডাঙ্গা কৃষি ও সবজি চাষ নির্ভর একটি জেলা। চুয়াডাঙ্গায় উৎপাদিত খাদ্য ও সবজি জেলার চাহিদা মিটিয়ে জাতীয় খাদ্য ভাণ্ডারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে আসছে। দীর্ঘ বছর ধরে জেলার অর্থনীতি সমৃদ্ধ করছে সবজি, ভুট্টা, মালটা, পেয়ারা, ড্রাগন সহ বিভিন্ন ধরনের চাষ।

তবে মাছ চাষ লাভজনক হওয়ায় মানুষের মধ্যে আগ্রহ বেড়েছে পুকুর খননে। ফলে পাল্লা দিয়ে চুয়াডাঙ্গার প্রতিটি গ্রামেই আবাদি জমি, বসতবাড়ির পাশে পুকুর খনন চলছে। পাঙ্গাশ, মনোসেক্স, রুই, কাতলা ও সিলভারকার্প জাতীয় মাছ বাণিজ্যিক ভিত্তিতে চাষের দিকে ঝুঁকে পড়েছেন অনেক কৃষক। ফলে আবাদি জমিতে পুকুর খননের সংখ্যা বেড়ে যাচ্ছে। জাতীয় ভূমি ব্যবহার নীতিমালা লঙ্ঘন করে অবাধে চলছে পুকুর খননের কাজ। বিশেষ করে এলাকায় যারা অনেক জমির মালিক কিংবা বিভিন্নভাবে প্রভাবশালী তারাই পুকুর খননের কাজ করছেন। যত্রতত্র পুকুর খননের কারণে কোনো কোনো এলাকায় জলাবদ্ধতারও সৃষ্টি হচ্ছে।

চুয়াডাঙ্গা জেলার জমি হচ্ছে সবজি সহ বিভিন্ন ধরনের চাষের জন্য উপযোগি। এ জমি নষ্ট করে এক শ্রেণীর মাটি খাদক চক্র চুয়াডাঙ্গার বিভিন্ন ফসলি জমির মাটি কেটে বিক্রি করা হচ্ছে এলাকার ইটভাটা সহ বিভিন্ন স্থানে। এ কারণে এলাকার চাষ যোগ্য জমি হারাতে বসেছে।

সরজমিনে গ্রামটি ঘুরে দেখা গেছে, আবাদি জমির অধিকাংশ এখন মাটি খাদকদের দখলে। এ মাটি খাদকেরা চাষের জমি খনন করে পুকুর করছে। এদের মধ্যে একজন চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার তিতুদহ ইউনিয়নের তিতুদহ ইউনিয়ন ও বেগমপুর ইউনিয়নের জিরো পয়েন্ট নুরুল্লাপুর ব্রীজের নিকট নুরুল্লাপুর গ্রামের আব্দুল সামাদের ছেলে মঙ্গল মিয়া আবাদি জমির মাটি খনন করে পুকুর করছে। গ্রামের কয়েকজন কৃষক নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, পুকুর খননের চারপাশে আবাদি জমি রয়েছে। এ জমির পাশে একটি সরকারী খাল রয়েছে। এ কারণে চাষের জমির মধ্যে বর্ষা মৌসুমে আবাদি জমির পানি নিঃস্কাশনের জন্য ইতপূর্বে প্রতিবা করেও কোন প্রতিকার পায়নি। যে কারণে অনেক কৃষক তাদের আবাদি জমি পানির দরে লীজ দিয়েছে পুকুর মালিকদের নিকট। এরই মধ্যে ব্রীজের কোল ঘেঁষে আবাদি জমির মধ্যে করা হচ্ছে পুকুর খনন। এ যেন গোদের উপর বিশফোঁড়া। ফলে আবাদি জমিতে ইচ্ছেমতো পুকুর খননের কারণে সেই মাটি ইটভাটা সহ বিভিন্ন স্থানে বিক্রি করায় সড়ক দিয়ে ট্রাক্টর যোগে মাটি বহন করা হচ্ছে। বহনকৃত মাটি ট্রাক্টর যোগে নেওয়ার সময় সড়কের উপরে ছিটকে পড়ে পিচের সড়ক মাটির কাঁচা রাস্তায় পরিণত হয়েছে। আর সামান্য বৃষ্টির পানি সড়কে পড়ে থাকা মাটি ভিজে তা কাঁদায় পরিণত হয়ে যানবাহন সহ কমলমতি শিশু শিক্ষার্থী সহ স্কুল-কলেজগামী শিক্ষার্থীরা ও পথচারীদের চলাচলে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে।

বিশেষ করে তিতুদহের নুরুল্লাপুর গ্রাম হতে গ্রিসনগর বাজার সহ পার্শ্ববর্তী সড়ক গুলো পিচের বদলে কাঁদার সড়কে পরিণত হয়েছে। সেই সাথে অপরিকল্পিতভাবে পুকুর খননের ফলে পানি বের হওয়ার পথ হারিয়ে গেছে।

এ ইউনিয়নের আবাদি জমির প্রায় সবই দুই ফসলি ও তিন ফসলি। উর্বর ও সমতল এলাকা হওয়ায় সব ধরনের ফসল আবাদ হয়। এক্সকেভেটর মেশিন দিয়ে পুকুর খননের মচ্ছব চললেও যেন দেখার কেউ নেই। এমনটি অভিযোগ স্থানীয়দের।

সদর উপজেলার নুরুল্লাপুর গ্রামের বাসিন্দা ও গ্রীসনগর বাজারের ব্যাবসায়ীরা অভিযোগ করে বলেন, পুকুর খনন করতে সরকারের সংশ্লিষ্ট দফতরের অনুমতি নেয়ার প্রয়োজন মনে করেননি। গ্রাম ও বাজারের অদূরে চাষের জমি কেটে গভীর গর্তের পুকুর খনন করা হয়েছে। এতে বর্ষাকালে আশপাশের জমি ও গাছপালা পুকুরে বিলীন হবে বলে আশংকা করছেন তারা। এ ব্যাপারে পুকুর খননের নামে তিন ফসলি জমিতে পুকুর খননে মাটি খাদকদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করতে পারছিনা।

এ বিষয়ে পুকুর খননকারী জমির মালিক মঙ্গল মিয়ার কাছে পুকুর খনন ও সড়কে মাটি পড়ে কাঁদায় পরিণত হওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি পুকুর খনন করছিলাম এখন আর করছিনা। তবে কোন অনুমতি নেওয়া হয়নি। আর ট্রাক্টরে মাটি নেওয়ার সময় কিছু মাটি রাস্তার ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে যায়। সেই মাটি বৃষ্টির পানিতে কাঁদায় পরিণত হয়েছে। যার কারণে রাস্তায় কাঁদা হয়েছে। তবে আমি পুকুর কাটা বন্ধ করে দিয়েছি। এখন শুধুমাত্র পুকুরের চারপাশ বাঁধা হলেই হয়ে যাবে।




আলমডাঙ্গায় সনদ জালিয়াতি করে লাইব্রেরিয়ানের চাকরি !

আলমডাঙ্গা পাইলট মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ে গ্রন্থগারিক (লাইব্রেরিয়ান) শিক্ষক কুলছুম খাতুনের বিরুদ্ধে ভুয়া সনদে চাকুরির অভিযোগ উঠেছে। তিনি পাবনা জেলার সাথিয়া উপজেলার বাসিন্দা। গত ১৮ অক্টোবর ২০১০ সালে তিনি ৮ লাখ টাকা বিনিময়ে আলমডাঙ্গা পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে যোগদান করেন। ২০১৯ সালের ২৪ শে জানুয়ারি বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কতৃপক্ষের (এনটিআরসিএ) যাচাইয়ে ওই গ্রন্থগারিক (লাইব্রেরিয়ান)’র শিক্ষিকার সনদ জালিয়াতি ধরা পড়ে। তবে অভিযুক্ত লাইব্রেরিয়ানের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি কতৃপক্ষ।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, আলমডাঙ্গা পাইলট মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ে গ্রন্থাগারিক (লাইব্রেরিয়ান) শিক্ষক পদে কুলছুম খাতুন ২০১০ সালের ৫ অক্টোবর নিয়োগ লাভ করেন। একই বছরের ১৮ অক্টোবর তিনি স্কুলে যোগদান করেন। পরবর্তীতে ২০১০ সালেই তিনি এমপিওভুক্ত হন।

কিন্তু অবশেষে এটিআরসিএর জালে আটকে যায় ভুয়া সনদধারী ওই শিক্ষিকা। সরকারি সার্কুলার অনুযায়ী নিবন্ধন সনদ যাচাইয়ের জন্য প্রেরণ করা হলে এনটিআরএ যাচাই প্রতিবেদনে ওই শিক্ষিকার নিবন্ধন সদনটি জাল ও ভুয়া বলে এনটিআরসি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়। তার এইচএসসি ভুয়া সনদে উল্লেখ করা হয়েছে কুলছুম খাতুন পিতা কাইউম উদ্দীন খাঁন। এছাড়াও সনদে সাথিয়া ডিগ্রি কলেজ ব্যবহার করা হয়। যার রোল নম্বর ১২১৯৯৪ ও রেজিষ্টেশন নম্বর ৮৫৬৫৭৬/১৯৯৫-৯৬। উচ্চমাধ্যমিক ওয়েব-সাইটে যাচাইয়ের চেস্টা করা হলে ভুল নম্বর বলে ব্যর্থ রিপোর্ট দেয়।

এদিকে, জাল সনদে চাকরিরত গ্রন্থাগারিক শিক্ষিকা কুলছুম খাতুন এমপিওভুক্তির পর দীর্ঘ ১২ বছর অবৈধপন্থায় সরকারি বেতন-ভাতা ভোগ করছেন। এছাড়াও তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ না করায় ভুয়া ওই শিক্ষিকা এখনো স্বপদে রয়েছেন বহাল-তবিয়তে। এছাড়াও তিনি গত ২০২১ সালের ১২ সেপ্টেম্বর ৬ মাসের মাতৃত্ব কালীন ছুটি নেন। সে গর্ভবতী না হয়েও ভুয়া মাতৃত্বকালীন ছুটি নিয়ে সরকারি সুযোগসুবিধা ভোগ করেন।

নাম না প্রকাশ শর্তে স্কুলের অনেক শিক্ষক-শিক্ষিকা দাবি করেন, বিগত দিন কুলছুম খাতুন প্রধান শিক্ষক মনিরুজ্জামানের নিকটতম আত্নীয় হবার সুবাদে নিয়োগ পায়। বিগত শিক্ষিকা কুলছুম নিজেকে সাবেক জামায়াতের আমির ও যুদ্ধাপরাধী মৃত্যুদন্ড প্রাপ্ত আসামী মতিউর রহমান নিজামীর ভাগ্নে পরিচয় দেয়। প্রধান শিক্ষকের ঘনিষ্ঠ হবার কারণে সহকারি শিক্ষক-শিক্ষিকাদের সাথে বিরুপ আচরণ করে প্রধান শিক্ষক মনিরুজ্জামান।

আলমডাঙ্গা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. মনিরুজ্জামান জানান, বিষয়টি সম্পর্কে তিনি অবগত। তবে এনটিআরসির লিখিত নির্দেশনা না আসায় এখনো ভুয়া সনদধারী শিক্ষকের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি। নির্দেশনা হাতে পেলে সে মোতাবেক ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে তিনি জানান। অভিযুক্ত গ্রন্থাগারিক শিক্ষিকা কুলছুম খাতুনের সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে সম্ভব হয়নি।

এবিষয়ে আলমডাঙ্গা উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার ফজলুল হক জানান, কিছুদিন পূর্বে আমি দায়িত্ব গ্রহন করেছি। ভুয়া সনদে নিয়োগের বিষয়ে জানি না। এখন পর্যন্ত কোন অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলেই তদন্তের মাধ্যমে আসল রহস্য জানা সম্ভব হবে।




সামান্য বৃষ্টিতেই হরিণাকুণ্ডু সড়কের বেহালদশা, জনদুর্ভোগ চরমে

ঝিনাইদহের হরিণাকুণ্ডু উপজেলার বিভিন্ন পাকা সড়কে ইটভাটায় ব্যবহৃত ট্রাক থেকে মাটি পড়ে থাকা মাটি বৃষ্টির পানিতে কাদায় পরিণত হয়ে বেহাল দশায় পরিনত হয়েছে। এতে চরম দুর্ভোগে পড়েছে মোটরসাইকেল, বাইসাইকেল চালক ও স্থানীয় পথচারিরা। কাদার কারণে সড়ক দিয়ে যানবাহন তো দূরের কথা, হেঁটেও চলাচল করা দুস্কর হয়ে পড়েছে। যেকোন সময় বড় ধরণের দুর্ঘটনা ঘটে যেতে পারে।

সরেজমিনে দেখা যায়, ঝিনাইদহ-হরিণাকুণ্ডুর প্রধান সড়কের কোথাও কোথাও, উপজেলার সড়াতলা থেকে মানদীয়া বাজার, আমতলা হয়ে চাদপুর ইউনিয়নের জিন্দার মোড় পর্যন্ত সড়ক কাঁদাপানিতে একাকার। এই কাঁদার কারণে যান চলাচলে সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে। পথচারীরা খালি পায়েও সড়কে চলাচল করতে পারছে না। বিশেষত দুর্ভোগের মুখে পড়েছেন মোটরসাইকেল ও বাইসাইকেল চালকেরা। দুর্ঘটনার ঝুঁকি নিয়ে তারা মোটরসাইকেল চালাচ্ছেন। দুরদুরান্তের যাত্রিদের সড়কের পাশে বসবাসকারী ও ব্যবসায়ীদের পড়তে হয়েছে চরম ভোগান্তিতে।

স্থানীয়দের অভিযোগ, বছরের পর বছর ধরে ফসলী জমির মাটি কেটে কতিপয় ইটভাটার অবৈধ ট্রাক্টর,লাটাহাম্বা, ট্রলি পাকা রাস্তা দিয়ে নিয়মিত চলাচলের কারনে এই কাঁদার সৃষ্টি হয়েছে। ইটভাটার ট্রাক্টরের ধারণ ক্ষমতার চেয়ে অতিরিক্ত বহন করা মাটি সড়কে পড়ে। বেশ কিছুদিন ধরে ধুলায় টিকে থাকা দায় হয়ে পড়েছিল। এখন বৃষ্টি হওয়াতে পাকা রাস্তাগুলো কাদাময় হয়ে পড়েছে। চলাচলসহ নিত্য প্রয়োজনীয় কাজে বেড়েছে দুর্ভোগ।

রাস্তায় চলাচল করা মটরসাইকেল আরোহী আমর বীন মারুফ জানান, ইটভাটার কাজে নিয়োজিত মাটিবাহী যানবাহন থেকে রাস্তায় পড়ে যাওয়া মাটি রোদের সময় রাস্তায় শুকিয়ে ধুলা আর বর্ষায় কাদা হয়ে থাকে। দেখে বোঝার উপায় থাকে না এটা কার্পেটিং রাস্তা। এতে বছর জুড়েই এই সড়কে চলাচল করতে পোহাতে হয় ভোগান্তি।

তবে জনগুরুত্বপূর্ণ এই সড়কগুলোতে যদি এখনই কোন ব্যবস্থা নেওয়া না হয়, যেকোন সময় বড় ধরণের দুর্ঘটনা ঘটে যেতে পারে। এবং কিছুদিনের মধ্যেই এই রাস্তা চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়বে। বিশেষ করে আগামী বর্ষা মৌসুম তো আছেই। এখনই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে দাবি জানিয়েছেন এলাকাবাসী।

এ বিষয়ে হরিণাকুণ্ড উপজেলা নির্বাহী অফিসার সুষ্মিতা সাহা বলেন, ঝিনাইদহ থেকে হরিণাকুণ্ডু প্রধান সড়ক এখন অনেকটা পরিষ্কার, উপজেলার অন্যান্য রাস্তা পরিস্কার করার জন্য তাগিদ দেওয়া হয়েছে, না হলে দ্রুত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।




নিয়োগ দেবে দেবে ইউএস বাংলা এয়ারলাইন্স

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে ইউএস বাংলা এয়ারলাইন্স। প্রতিষ্ঠানটি ফ্লাইট অপারেশন অফিসার’ পদে নিয়োগ দেবে। আগ্রহী যোগ্য প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।

পদের নাম

ফ্লাইট অপারেশন অফিসার।

শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা

প্রার্থীকে মেট্রোলোজি, ফিজিক্স বা ম্যাথমেটিক্স বিষয়ে বিএসসি পাস হতে হবে। প্রার্থীর এসএসসি ও এইচএসসিতে জিপিএ ৫ এবং স্নাতক এ কমপক্ষে জিপিএ ৩ পয়েন্ট থাকতে হবে। সমস্যা সমাধানে দক্ষতা, বিশ্লেষণ ক্ষমতা এবং চাপ সামলে কাজের আগ্রহ থাকতে হবে। প্রার্থীর কম্পিউটার জ্ঞান এবং বাংলা ও ইংরেজি ভাষায় সাবলীল হতে হবে। প্রার্থীর বয়সসীমা ২৮ বছর।

কর্মস্থল

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক এয়ারপোর্ট, ঢাকা।

বেতন

৩০-৫০ হাজার। কোম্পানির নীতিমালা অনুযায়ী অন্যান্য সুযোগ সুবিধা প্রদান করা হবে।

আবেদন প্রক্রিয়া

প্রার্থীরা বিডিজবস অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।

আবেদনের শেষ তারিখ

২৬ মার্চ, ২০২৩।

সূত্র বিডিজবস।