দামুড়হুদা হাউলীতে টিসিবির পণ্য পাচ্ছে না কার্ডধারীরা

দামুড়হুদা উপজেলার হাউলী ইউনিয়নে টিসিবির পণ্য পাচ্ছে না কার্ডধারীরা। গতকাল বুধবার সকাল ৮টায় শুরু হয় টিসিবির পণ্য বিতরণ। কিন্তু যাদের নামে টিসিবির কার্ড আছে তারা পাচ্ছে না পণ্য।

সরজমিনে জানাগেছে হাউলী ইউনিয়ন পরিষদে গতকাল টিসিবির পণ্য বিতরণ করা হয়। বিতরণে কার্ডধারীরা পণ্য না পাওয়ার অভিযোগ উঠেছে। কার্ড থাকতেও নতুন করে করা হয়েছে টোকন ব্যাবস্থা। টোকন গুলো ইউনিয়ন পরিষদের পক্ষ থেকে ওয়ার্ডের মেম্বারদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। তারা কার্ডধারীদের কাছে টোকন পৌঁছে দেবে এবং সেই টোকনে পণ্য উঠবে। এরকমই ব্যবস্থা করা হয়েছে ইউনিয়ন পরিষদের পক্ষ থেকে। কিন্তু প্রকৃত পক্ষে সব কার্ডধারীদের কাছে নতুন টোকন পৌঁছে না দেওয়ার কারণে এমন উদ্ভটতম পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। ফলে টিসিবির পণ্য পাচ্ছেনা প্রকৃত কার্ডধারীরা।

হাউলী ইউনিয়নে ২২০৬ জনের নামে টিসিবির কার্ড রয়েছে। কিন্তু প্রায় ৩/৪শো গ্রাহক এই পণ্য পায়নি। খোদ হাউলী ইউনিয়ন পরিষদের আয়া হাজেরা খাতুন এর নামে টিসিবির কার্ড থাকা সত্বেও সে টোকন পায়নি। ফলে তার কার্ডে এমাসে সে পণ্য তুলতে পারেনি। এতো গেলো এক জনের কথা। ইউনিয়নে এরকম অসংখ্য মানুষ টিসিবির কার্ড থাকা সত্বেও টোকন পাইনি, ফলে পণ্য তুলতে পারেনি তারা। সব কিছুর অডিও ভিডিও রেকর্ড সংরক্ষণ আছে এই প্রতিবেদকের কাছে।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে জৈনক ব্যক্তি বলেন, শুধুমাত্র নিজেদের স্বার্থে টোকনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। যাতে যাকে ইচ্ছা তাকে টোকন দেওয়া যায়। যাদের নামে টিসিবির কার্ড নেই মূলত তাদেরকেই টোকন দেওয়া হয়েছে। ফলে বঞ্চিত হচ্ছে টিসিবির প্রকৃত কার্ডধারীরা। একজন ব্যক্তির চার পাঁচটা কার্ডের পণ্য তুলতে দেখা গেছে। এমন অসংখ্য ব্যক্তি একাধিক কার্ডের পণ্য তুলেছেন। এতে কার্ডের সুষমবন্টন হচ্ছে না। ফলে দারিদ্রতা কমছে না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার একটি মহৎ উদ্যোগ এই টিসিবির পণ্য বিতরণ। কিন্তু সরকারের কোটি কোটি টাকা ভর্তুকি দিয়ে সাধারণ মানুষের জন্য টিসিবির প্রকল্পের লক্ষ্য ব্যাহত হচ্ছে। এবিষয়ে অতি দ্রুত কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ করা একান্ত প্রয়োজন।

এবিষয়ে ট্যাগ অফিসার আতিকুর রহমান বলেন, যে টোকন জমা দিচ্ছে তাকে মাল দেওয়া হচ্ছে। আমার মাল বুঝ করে দেওয়ার দায়িত্ব। ইউনিয়নের ২২০৬ জনের টোকনের বিপরিতে মাল দেওয়া হয়েছে।

এবিষয়ে হাউলী ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান নিজাম উদ্দিন বলেন, শুনেছি কেউ কেউ নাকি টোকন পায়নি। যার যার ওয়ার্ডের টোকন সেই সেই মেম্বারের কাছে বুঝ করে দেওয়া হয়েছে। আগামীতে যাতে টিসিবির প্রকৃত কার্ডধারীরা শতভাগ পণ্য নিতে পারেন সেই রকম ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

এবিষয়ে দামুড়হুদা উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) রোকসানা মিতা বলেন, টিসিবির প্রকৃত কার্ডধারীরা যদি পণ্য না পায় তাহলে সরজমিনে তদন্ত পূর্বক আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। টিসিবির কার্ড নিয়ে কোনরকম অনিয়ম মেনে নেওয়া হবেনা। সে যেই হোক তার বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।




হাসারাঙ্গাকে সরিয়ে শীর্ষে ফিরলেন রশিদ

শ্রীলঙ্কার স্পিনার হাসারাঙ্গা ডি সিলভাকে সরিয়ে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি বোলিং র‍্যাংকিং তালিকার শীর্ষে ফিরলেন আফগানিস্তানের অধিনায়ক ও স্পিনার রশিদ খান। গতবছর নভেম্বরের পর আবারও শীর্ষে উঠলেন রশিদ।

সদ্য শেষ হওয়া পাকিস্তানের বিপক্ষে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে ৩ উইকেট শিকারে ৭১০ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে টি-টোয়েন্টি বোলিং র‍্যাংকিংয়ে শীর্ষে ফিরেন রশিদ। ৬৯৫ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের দ্বিতীয়স্থানে নেমে গেছেন হাসারাঙ্গা।

২০১৫ সালে টি-টোয়েন্টিতে অভিষেকের পর ২০১৮ সালের ফেব্রুয়ারিতে ক্যারিয়ারে প্রথমবারের মত র‍্যাংকিংয়ে শীর্ষে উঠেছিলেন রশিদ।

নতুন প্রকাশিত র‍্যাংকিংয়ে টি-টোয়েন্টি ব্যাটারদের তালিকার শীর্ষে আছেন ভারতের সূর্যকুমার যাদব এবং অলরাউন্ডারদের তালিকার শীর্ষে বাংলাদেশের অধিনায়ক সাকিব আল হাসান।

সূত্র: ইত্তেফাক




গাংনীতে সবজির দাম দ্বিগুণ, করলা ও বেগুনে সেঞ্চুরি!

রমজানে ইফতারীর অন্যতম অনুসঙ্গ বেগুনি। আর এটি ছাড়া ইফতার যেন বেমানান। তাই সবজি ব্যবসায়িরাও রমজান মাসটিকে বেশ আশীর্বাদ মনে করে। তবে বেগুন ব্যবসায়িদের জন্য আশীর্বাদ হলেও রমজানে বেগুন অভিশাপ হয়ে দাঁড়িয়েছে ক্রেতা সাধারনের কাছে। মাত্র কয়েক দিনের ব্যবধানে ব্যবসায়িরা বেগুনের দাম হাফ সেঞ্চুরি থেকে সেঞ্চুরি হাঁকিয়েছেন। করলার দাম এখন ১০০ থেকে ১২০ টাকা কেজি। অন্যান্য সবজির দাম ১৫ টাকা থেকে ২০ টাকা বাড়লেও বেগুনের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে জ্যামিতিক হারে। ব্যবসায়িরা বলছে, চাহিদার তুলনায় সরবরাহ অপ্রতুল তাই দাম বেড়েছে। বাজার মনিটরিংয়ের দাবী ক্রেতা সাধারণের। বেশি দামে কেউ পন্য বিক্রি করলে প্রশাসন আইনী ব্যবস্থা নেয়ার কথা জানালেও বিক্রেতারা তাদেও ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন।

রমজানের ৫ম দিন(২৮মার্চ)মঙ্গলবার মেহেরপুরের সবচেয়ে বড় বাজার গাংনীর বাজাওে গিয়ে দেখা গেছে, রমজানের আগের বেগুন ৪৫ টাকা থেকে বেড়ে এখন ৮০ টাকা থেকে ১০০ টাকা, করলা ১০০ টাকা থেকে ১২০ টাকা,গাজর ৫০ টাকা থেকে ৭০ টাকা , শসা ৫৫ টাকা থেকে ৭০ টাকা, লেবু ২৫ টাকা হালি থেকে বেড়ে ৪৫ টাকা, কলা এক হালি ২৫ টাকা, পেঁয়াজ ৫০ টাকা আর ঢেঁড়স ৮০ টাকা । ক্রেতারা বলছেন কয়েকদিনের ব্যবধানে সবজির আকাশ চুম্বী দাম। এতে বাজারের আগুণে পুড়ছে ক্রেতাদের পকেট।

গাংনী তহবাজার ও ঐতিহ্যবাহী ব্যবসা কেন্দ্র বামন্দী বাজার ঘুরে দেখা গেছে, ইফতারী পণ্যের দাম আকাশ ছোঁয়া। কয়েকদিনের ব্যবধানে কিছু কিছু পন্যের দ্বিগুণ দাম বেড়েছে। আবার কোনটা বেড়েছে অর্ধেক। তবে করলা, বেগুণ ও শসা খিরার দামে ক্রেতারা দিশেহারা। বেগুন ১০০ টাকা, গাজর ৮০ টাকা, শসা ৭৫ টাকা কেজি দরে, লেবু এক হালি ৪০ টাকা থেকে ৫০ টাকা, পাকা কলা এক হালি ৩০ টাকা, পেঁয়াজ ৬০ টাকা, রসুন ১০০ টাকা, ঢেড়স ১০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

মাংসের বাজারের চিত্রও পাল্টেছে রমজানের ব্যবধানে। গাংনীর কয়েকটি বাজারে দেখা গেছে খাসির গোস্ত ৮০০ টাকা ৮৫০ টাকা, গরু ৬৫০টাকা, ব্রয়লার ২৫০ টাকা, সোনালী ৩৩০ টাকা, দেশি ৫৫০ টাকা। মঙ্গলবার সকালে দেখা গেছে, খাসি ৮৫০ টাকা, গরু ৬৫০ থেকে ৭০০ টাকা, ব্রয়লার ২৫০ টাকা থেকে ২৭০ টাকা, সোনালী ৩৫০ টাকা আর দেশি মুরগী বিক্রি হচ্ছে ৫০০টাকা থেকে ৫৫০ টাকা কেজি।

নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের মুল্যও বেড়েছে। ছোলার দাম ৬৫ টাকা থেকে ৮০ টাকা, চিনি ১১০ টাকা থেকে ১২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। অন্যান্য জিনিসের মুল্য রয়েছে অপরিবর্তীত।

মাঠ পর্যায়ের কৃষক ও বাজারে ক্রেতা সাধারণের সাথে আলাপকালে তারা জানান, প্রতি রমজানে ব্যবসায়িরা সিন্ডিকেট করে দাম বৃদ্ধি করে। এবার নিত্য পণ্যের দাম কিছুটা স্থীতিশীল হলেও সবজি ব্যবসায়িদের পোয়া বারো। তারা এক সপ্তাহ আগে থেকেই কৃষকদের কাছ থেকে অগ্রীম টাকা দিয়ে বেগুন শসা খিরাসহ অন্যান্য সবজি কিনে রেখেছে। এখন সুযোগ বুঝে অতিরিক্ত দাম হাঁকছেন। এ সময় বাজার মনিটরিংয়ের ব্যবস্থা গ্রহণ করা অত্যন্ত জরুরী।

গাংনী বাজারের বিশিষ্ট ব্যবসায়ি মকলেচুর রহমান জানান, রমজান মাসে অন্যান্যবার দাম বাড়লেও এবার নিত্যপণ্যের বাজার স্থীতিশীল। ছোলার দামটা ১০/১৫ টাকা বাড়তি। তবে সবজির দামটা বেড়েছে আশঙ্কাজনক হারে যা ক্রেতা সাধারণের ক্রয় ক্ষমতার বাইরে।

স্থানীয় সবজি ব্যবসায়িরা বলছেন, প্রতিবারই রমজান মাস আসলে ইফতারী পণ্যের সংকট দেখা দেয়। বিশেষ করে বেগুন শসা খিরা ও করলা এগুলো যেন সোনার হরিণ। চাষিরা ক্ষেত থেকে তুলে এনে আড়ৎ কিংবা ফড়িয়াদের কাছে বিক্রি করলে খুচরা বাজারে দাম কম থাকে। কিন্তু এ সময়টাতে রাজধানী ঢাকাসহ বিভিন্ন এলাকার ব্যবসায়িরা সরাসরি চাষিদের কাছ থেকে চড়া দামে এসব সবজি কিনে নেয়ায় স্থানীয়ভাবেও দাম বেড়ে গেছে। এক সপ্তাহ আগেও খুচরা বাজারে বেগুন বিক্রি হতো মাত্র ২০/২৫ টাকা কেজি। কিন্ত্র এখন আর আগের মতো বেগুন পাওয়া যাচ্ছে না তাই দামও আগুণের মতো। রমজানে করলার তরকারি বেশি জনপ্রিয় হওয়ায় তার দামও বেড়েছে দ্বিগুনেরও বেশি।

সবজি ক্রেতা,মাসুম,শামিম,ও মজনুর রহমান জানান, রমজানের আগে আমাদের স্থানীয় বাজারে দুএকশ

টাকার সবজি কিনলে ব্যাগ ভর্তি হয়ে যেত। যা আমাদের পরিবারের এক সপ্তাহের সবজির চাহিদা পুর্ণ হতো। রমজানের প্রথম দিন থেকে ৫০০ টাকার সবজি কিনেও ব্যাগ ভর্তি হচ্ছেনা। সবজির দামে আমরা দিশেহারা হয়ে পড়েছি। প্রশাসনের লোকেরা বাজার মনিটরিং করতে আসছে ঠিকই কিন্তু সবজির দামতো আর সরকার নির্ধারিত না। যার কোন মুল্য তালিতা টানানো নেই। ব্যবসায়ীরা যা বলছেন তা দিয়েই আমাদের কিনে খেতে হচ্ছে। যা করেই হোক সংসারের চাহিদা মেটাতেই হবে।

গাংনী উপজেলা নির্বাহী অফিসার সাজিয়া সিদ্দীকা সেতু জানান, রমজান শুরুর পরপর বাজার মনিটরিং শুরু করা হয়েছে। ব্যবসায়িদের সাথে কথা বলা হয়েছে। বেশি দামে পন্য বিক্রি করলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে মর্মে সতর্ক করা হয়েছে। নিয়মিত বাজার মনিটরিং করা হবে এবং মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হবে বলেও জানান তিনি।




স্নাতক পাসে নিয়োগ দেবে প্রফেসরস প্রকাশন

নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে প্রফেসরস প্রকাশন। প্রতিষ্ঠানটিতে ‘অফিসার- আর অ্যান্ড ডি’ পদে নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহী যোগ্য প্রার্থীরা সহজেই আবেদন করতে পারবেন।

পদের নাম

অফিসার- আর অ্যান্ড ডি।

শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা

প্রার্থীকে সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে স্নাতক/ স্নাতকোত্তর পাস হতে হবে। স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ে সিজিপিএ ৩.০০-এর নিচে এবং এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষায় জিপিএ ৪.৫-এর নিচে গ্রহণযোগ্য নয়।

সাধারণ জ্ঞানের জন্য আন্তর্জাতিক সম্পর্ক ও রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি সম্পন্নকারীদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে।

কর্মস্থল

ঢাকা।

বেতন

প্রতিষ্ঠানের বিধি মোতাবেক।

আবেদনের প্রক্রিয়া

আগ্রহী প্রার্থীরা জীবনবৃত্তান্ত career@professorsbd.com এই ইমেলে প্রেরণ করুন।

আবেদনের শেষ তারিখ

১০ এপ্রিল, ২০২৩।

সূত্র : বিডিজবস




বারাদি বীজ উৎপাদন খামারে অনিয়ম দুর্নীতির মহোৎসব

বিছালি বিক্রির টাকা ও সজনে ডাটা বিক্রির টাকা রাজস্ব খাতে জমা না দিয়ে আত্মসাৎ, অবহেলা জনিত কারণে ৫’শ মনের উপর বীজ আলু পঁচে নষ্ট, অনিয়মিত মৌসুমি শ্রমিকদের নামে তোলা টাকা আত্মসাৎ, সরকারি গাড়ি ব্যবহার করে চুয়াডাঙ্গায় যাতায়াতসহ নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির মহোৎসব চলছে মেহেরপুরের বারাদি বীজ উৎপাদন খামারে। আর সকল অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উপ-পরিচালক মনিরুজ্জামানের বিরুদ্ধে। এছাড়া ঠিকমত অফিস না করারও অভিযোগ রয়েছে উপপরিচালকের বিরুদ্ধে।

বিভিন্ন ভাবে অনুসন্ধানে জানা গেছে, গত আমন মৌসুমে প্রায় ২২০ একর জমিতে ধানের আবাদ করা হয়েছে বারাদি বীজ উৎপাদন খামারে। প্রতি একর জমির বিছালি বিক্রি করা হয়েছে। খামারের শ্রমিকদের কাছে একর প্রতি বিছালি ৫হাজার টাকায় এবং বাইরের ক্রেতাদের কাছে বিক্রি করা হয়েছে ৯ থেকে ১০ হাজার টাকায়। একটি বিশ^স্ত সূত্রে জানা গেছে, সব মিলিয়ে প্রায় ৯ লাখ টাকার বিছালি বিক্রি করা হয়েছে। অথচ উপ-পরিচালকের স্বীকারোক্তী অনুযায়ী মাত্র ৫৭ হাজার টাকা সরকারি খাতে জমা দেওয়া হয়েছে।

নাম প্রকাশে এক শ্রমিক জানান, আমরা ১৪০ জন শ্রমিক বিছালি কিনেছি। এর মধ্যে কেউ এক একর, কেই হাফ একর জমির বিছালি কিনেছি। এছাড়া বাইরেও বিক্রি করা হয়েছে। আমাদের কাছে এক একর বাবদ ৫হাজার টাকা করে নেওয়া হয়েছে। বাইরে আরো বেশি দামে বিক্রি করা হয়েছে।

খামারের বিভিন্ন অংশে ৭০ থেকে ৮০টি সজনে গাছ রয়েছে। যেখান থেকে ৯০ হাজার থেকে ১ লাখ টাকায় সজনে ডাটা বিক্রি করা হয়েছে মেহেরপুরের এক ব্যবসায়ীর কাছে। অথচ সজনের ডাটা বিক্রি বাবদ ৩ হাজার টাকা জমা করা হয়েছে বলে স্বীকার করেছেন উপপরিচালক মনিরুজ্জামান।

গেল মৌসুমে বীজের জন্য আলু চাষ করা হয়েছিলো ৪৫ একর জমিতে। সেখান থেকে উৎপাদিত আলু বীজ হিমাগারে রাখার প্রক্রিয়া চলছে। এর মধ্যে ননসিড গুলো লোকাল মার্কেটে বিক্রি করা হচ্ছে। তবে অবহেলা জনিত কারণে প্রায় ৫শ মনের উপর আলু বীজ পচে নষ্ট হয়ে গেছে। যেগুলো অফিসের পিছনের খামারের বিভিন্ন্ন ঘরে রাখা হয়েছে। রাতের আধারে সেগুলো ফেলে দেওয়া হচ্ছে এমন খবর পাওয়া যাচ্ছে।

খামার সর্দার মিনহাজ উদ্দীনের সাথে কথা হলে তিনি জানান, ৫’শ মনের অধিক আলু পঁচে গেছে। খামারের প্রায় সব ঘরেই পঁচা আলু রাখা আছে। কিভাবে নষ্ট হচ্ছে জিজ্ঞাসায় তিনি কোন কথা বলতে রাজি হননি।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক শ্রমিক নেতা জানান, প্রায় ২০০ এর অধিক শ্রমিক খামারে কাজ করে। প্রতি শ্রমিকেন দিন হাজিরা ৫শ টাকা। দেখা গেছে, কোনদিন ১০০ শ্রমিকের মজুরি তোলা হলেও দেখা গেছে কাজ করছে হয়তো ৫০ থেকে ৬০ জন শ্রমিক। শ্রমিকদের নামে তোলা টাকা শ্রমিক না খাটিয়ে মজুরি আত্মসাৎ করেন ডিডি।

তবে বারাদি বীজ উৎপাদন খামারের উপপরিচালক মনিরুজ্জামান সব অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, এগুলো সঠিক না। তিনি বলেন, মাত্র ৩ হাজার টাকার সজনে ডাটা বিক্রি করা হয়েছে। বিছালি বিক্রি করা হয়েছে ৬০ হাজার টাকার মত। এর মধ্যে ৫৭ হাজার টাকা সরকারি খাতে এবং বাকিটা ভ্যাট বাবদ জমা দেওয়া হয়েছে। আলু পচনশীল বীজ। কোন কারণে কিছু আলু পচে গেছে, যাদের সংস্পর্শে আলু গুলো পচে গেছে। শ্রমিকদের বরাদ্দ দেওয়ার টাকার তালিকা চাইলে তিনি দিতে অপরাগতা প্রকাশ করে লিখিত আবেদন করতে আবেদন করতে বলেন।

মেহেরপুর চুয়াডাঙ্গা সড়কের বারাদিতে প্রায় ৪০০ একর জমি নিয়ে গঠিত বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশনের আওতায় বারাদি বীজ উৎপাদন খামার। এখানে প্রতিবছর আমন, বোরো, হাইব্রিড ধান, গম, ভুট্টা ও আলু বীজ উৎপাদন করা হয়। যা দেশের বিভিন্ন এলাকার বীজের চাহিদা পূরণে ভুমিকা রাখে।

(বারাদি বীজ উৎপাদন খামারের দুর্নীতি ও অনিয়ম নিয়ে ধারাবাহিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে মেহেরপুর প্রতিদিনে)




মুজিবনগরে ১৫ ঘন্টার ব্যবধানে ছেলে-মায়ের আত্ম*হত্যা !

মেহেরপুরের মুজিবনগর উপজেলার ভবেরপাড়া গ্রামে মাত্র ১৫ ঘন্টার ব্যবধানে ছেলে ও মায়ের আত্মহত্যার ঘটনা ঘটেছে। ছেলে-মায়ের আত্ম*হত্যার এ ঘটনায় পুরো এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।

আত্ম*হনকারী ছেলে মা উপজেলার ভবেরপাড়া গ্রামের রমজান আলীর স্ত্রী বসিরা খাতুন (৪৫) এবং ছেলে রাসেল আহমেদ (১৭) ।

জানা গেছে, পারিবারিক কল‌হের জের ধরে সপ্তাহ খা‌নেক আগে তার ছেলে রাসেল আহমেদ বিষ পান করে। তাকে উদ্ধার করে প্রথমে মেহেরপুর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হলে অবস্থার অবনতি হওয়ায় পরে তাকে রাজশাহী মেডিক্যাল ক‌লেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। অবস্থার কোন উন্নতি না হওয়ায় তাকে বুধবার হাসপাতাল থেকে মুক্তি দেওয়া হয়। দুপুর ২ টার দিকে তার স্বজনরা তাকে বাড়িতে নিয়ে আসার পথিমধ্যে রাসেলের মৃত্যু হয়। বিকালে ভবের পাড়ায় রাসেলের লাশ পৌছালে তার মা বসিরা খাতুন ছেলের লাশ দেখে বার বার মূর্ছা যান। রাতেই স্থানীয় কবরস্থানে রাসেলর লাশের দাফন সম্পন্ন করা হয়। কিন্তু একমাত্র ছেলের মৃত্যুর শোক সহ্য করতে না পেরে বৃহস্পতিবার ভোর ৫টার দিকে বাড়ির পাশের একটি পুকুর পাড়ের একটি গাছে গলায় ফাঁস দিয়ে বসিরা খাতুন আত্মহত্যা করেন। সকালে তার লাশ পেয়ে এলাকায় শোকের মাতম বেড়ে যায়।

খবর পেয়ে মুজিবনগর থানার অফিসার ইনচার্জ মেহেদী রাসেল ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। তিনি বলেন, পৃথক দুটি ঘটনায় ইউডি মামলা হয়েছে।




দামুড়হুদায় কৃষি সেবায় সুশাসন প্রতিষ্ঠায় মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

দামুড়হুদায় কৃষি সেবায় সুশাসন প্রতিষ্ঠায় ও কৃষকদের ক্ষমতায়ন প্রকল্প (চাষাবাদ) গভীর নলকূপ, এল এলপি, সৌরবিদ্যুৎ চালিত সেচ পাম্প মালিক সভাপতি সেক্রেটারি ম্যানেজারগণের সাথে সেচ মূল্য সংক্রান্ত মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বুধবার বেলা ৩টার সময় দামুড়হুদা উপজেলা কৃষি অফিসের আয়োজনে দি এশিয়া ফাউন্ডেশনের সহযোগিতায় রিসো’র বাস্তবায়নে উপজেলা শিল্পকলা অডিটোরিয়াম হলে এ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।

উপজেলা কৃষি অফিসার মনিরুজ্জামান এর সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন দামুড়হুদা উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) রোকসানা মিতা।

এসময় উপস্থিত ছিলেন জেলা কৃষক জোটের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক শাহাজান আলী, উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর কর্মকর্তা অভিজিৎ কুমার বিশ্বাস, উপজেলা কৃষক জোটের সভাপতি ইমতিয়াজ হোসেন, সি:সহসভাপতি সামসুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক আজাদুর রহমান, সংরক্ষিত মহিলা ইউপি সদস্য হাসিনা বেগম, উপসহকারী কৃষি অফিসার মেহেদী হাসান, জালাল আহম্মেদ, বিএডিসি ক্ষুদ্র ছেচ প্রকল্প অফিসার দিদার – ই- খোদা, রিসোর প্রোগ্রাম অফিসার আদিল হোসেন, দামুড়হুদা উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি আরিফুল ইসলাম মিলন, সাংগঠনিক সম্পাদক রকিবুল হাসান তোতা। মনিটারিং ও ডকুমেন্টসন অফিসার দারুল ইসলামসহ ইউনিয়ন কৃষক জোটের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক বৃন্দ।

অনুষ্ঠানটির সার্বিক ব্যবস্থাপনা ও সঞ্চালনায় ছিলেন প্রকল্প সমন্বয়কারী অফিসার মশিউর রহমান।




দামুড়হুদা সদর ইউনিয়ন পরিষদে ভিডব্লিউবি পুষ্টি চাউল বিতরণ

দামুড়হুদা সদর ইউনিয়ন পরিষদে ভিডব্লিউবি নির্বাচিত উপকার ভোগীদের মধ্যে পুষ্টি চাউল বিতরণের শুভ উদ্বোধন করা হয়েছে।

বুধবার সকাল ১০টার সময় দামুড়হুদা সদর ইউনিয়ন পরিষদ চত্বরে এই চাউল বিতরণের শুভ উদ্বোধন করা হয়। ২০২৩-২৪ চক্রের জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারী মাসের চাউল বিতরণ করার মধ্যো দিয়ে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ভিডব্লিউবি কার্ডের ৩৭৪ জন উপকারভুগীর কার্ডের চাউল বিতরণ করা হয়।

দামুড়হুদা উপজেলা নির্বাহী অফিসার রোকসানা মিতা’র সভাপতিত্বে উক্ত চাউল বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন দামুড়হুদা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলী মুনছুর বাবু।

এসময় তিনি বলেন পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠী মহিলাদেরকে আরো সামনের দিকে এগিয়ে আনার লক্ষ্যেই সামাজিক নিরাপত্তার বেষ্টনীর আওতায় ভিডব্লিউবি কার্ড দেওয়া হয়েছে। দুই বছর আপনারা ৩০ কেজি করে চাউল পাবেন। আপনাদের কথা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভেবেছেন। তাই আপনারা এই সুবিধা পাচ্ছেন। প্রকৃত মানুষ যেন এই চাউল পাই সেদিকে সবাইকে খেয়াল রাখতে হবে।

এসময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা হোসনে জাহান, সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হযরত আলী, সদর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শফিউল কবির ইউসুফ, ইউপি সচিব শামীম রেজা, ইউপি সদস্য সামসুল ইসলাম, জাহিদুল ইসলাম, হাসান আলী, নূরুল ইসলামসহ সব ইউপি সদস্য ও উপকার ভূগীরা।




মুজিবনগরের মহাজনপুরে যুবলীগ নেতার হামলায় বৃদ্ধ মৃত্যুশয্যায়

মুজিবনগর উপজেলার মহাজনপুর গ্রামে মান্নান ডাক্তার ও তার ভাই বারিক এর সাথে জমি সংক্রান্ত বিষয়ে প্রায় একসপ্তাহ আগে থেকে মনোমালিন্য হয়ে আসছে অভিযুক্ত মহাজনপুর ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আরিফুল হক মিঠুর।

তবে স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে যে জমিটি নিয়ে মান্নান ডাক্তার ও তার ভাই বারিকের সাথে মিঠুর মনোমালিন্যের পূর্বেও জমির মালিক ছিল তাদের বোনের ছেলে তাপু নামের একজন ব্যক্তি। তাপু জমিটি তার মামাদের রেজিস্ট্রি করে দেয় দুর্ধর্ষ ও প্রভাবশালী মিঠুর সাথে পেরে না উঠে। কিন্তু এক সপ্তাহ পূর্ব থেকে জমি মাপার পরে উত্তেজনা বাড়তে থাকে।

এর মধ্যে আজ বুধবার গেছে বিকেল ৪ টার সময় জমি জায়গার জের ধরে অভিযুক্ত মহাজনপুর গ্রামের রেজাউল আলীর ছেলে আরিফুল হক মিঠু (৩৮) তার ধারালো হাঁসুয়ার এলোপাতাড়ি কোপে মান্নান ডাক্তারের (৭৫) হাতের কব্জি কেটে যায় এবং পেটের ভুড়ি বের হয়ে যায়।

স্থানীয়রা মান্নান ডাক্তার কে তাৎক্ষণিকভাবে উদ্ধার করে মেহেরপুর সদর হসপিটালে নিলে জরুরী বিভাগের কর্তব্য চিকিৎসকরা তার প্রাণের আশঙ্কা দেখে উন্নত চিকিৎসার জন্য রাজশাহী রেফার্ড করে।

স্থানীয় ওয়ার্ডের মেম্বার ফিদু জানান ঘটনা ঘটার সময় তিনি মহাজনপুর ছিলেন না তবে জমি জায়গা সংক্রান্ত কারণেই এই কোপ মারার ঘটনাটি ঘটেছে বলে তিনি নিশ্চিত করেন।

মুজিবনগর থানার অফিসার ইনচার্জ মেহেদী রাসেল বলেন, বিষয়টি তিনি শুনেছেন অভিযোগ পেলে আইনি পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন।




আলমডাঙ্গায় অসহায় দুস্তদের ইফতার ও সেহরি দিচ্ছে ছাত্রলীগ

রমজানের শুরু থেকেই আলমডাঙ্গা সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের উদ্যোগে অসহায় ও দুস্থদের মানুষের মাঝে ইফতার ও সেহরি দিচ্ছে নেতাকর্মীরা। এছাড়াও দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির এ সময়ে কোনো অসহায় মানুষ ইফতার ও সেহরি জোগাতে অসমর্থ হলে কলেজ ছাত্রলীগের উদ্যোগে পরিচয় গোপন রেখে তাদের সহায়তা করছে ।

এমন উদ্যোগকে প্রশংসনীয় হিসেবে দেখছে স্থানীয় সচেতন মহল। প্রতিদিন বিকেলে ও মধ্যরাতে এসব খাবার বিতরণ করছেন সংগঠনের নেতাকর্মীরা।

সোমবার (২৭ মার্চ) বিকেলে আলমডাঙ্গা রেলওয়ে স্টেশন, শহরের স্বাধীনতা স্তম্ভ, লালব্রিজ ও আনন্দধাম রোডসহ বিভিন্ন এলাকার অসচ্ছলদের মাঝে ইফতার বিতরণ করা হয়। এতে নেতৃত্ব দেন কলেজ ছাত্রলীগ নেতা হৃদয় আহমেদ টিটন। আলমডাঙ্গায় এবারই প্রথম রমজানের প্রথম দিন থেকে বিভিন্ন এলাকা ঘুরে ঘুরে অসহায় মানুষের মাঝে ইফতার ও সাহরি বিতরণ করে ছাত্রলীগ।

গত চারদিনে ভাসমান ও পথচারীদের পাশাপাশি আলমডাঙ্গা রেলওয়ে স্টেশন, ঘনবসতিপূর্ণ এলাকা, বিভিন্ন মাদরাসা, এতিমখানায় ইফতার ও সাহরির বিতরণ করেন সংগঠনটির নেতাকর্মীরা।

সোমবার বিকেলে শহরের আলতায়েবা মোড়ে প্রায় দেড় শতাধিক অসহায় ও অসচ্ছল মানুষের মাঝে ইফতার বিতরণ করা হয়।

ছাত্রলীগ নেতা হৃদয় আহমেদ টিটন বলেন, আমাদের সংগঠনের বিভিন্ন মানবিক কার্যক্রম নতুন প্রজন্মকে তুলে ধরতেই এমন উদ্যোগ। মানবিক কার্যক্রমের অংশ হিসেবে ৫ শতাধিক অসহায়-দুস্থ ও শ্রমজীবী মানুষের মাঝে ইফতার সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে।

আলমডাঙ্গা সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি আশরাফুল ইসলাম জানান, অল্প মানুষের জন্য হলেও ইফতার বিতরণের কাজটি করছি। কারণ অনেকেই আছেন যারা কাজের কারণে বাসায় ইফতার করতে পারেন না। হয়তো তেমন কিছু খাওয়াও সম্ভব হয়ে ওঠে না। আমরা তাদের হাতে ইফতার তুলে দিচ্ছি। পুরো মাসজুড়ে কার্যক্রম চলবে।

এসময় উপস্থিত ছিলেন কলেজ ছাত্রলীগ নেতা সাগর, সাব্বির, মিলু, সাইফ, জয়, জিবন, ইভান, নয়ন, রিদান,ফাহিম, শিশির, আতিক, আশিক, মাসুম প্রমূখ।