মেহেরপুর জেলা বিএনপির নেতাদের পৌরসভা ৪ নং ওয়ার্ড বাসীর সংবর্ধনা

মেহেরপুর জেলা বিএনপির নবগঠিত আহাবায়ক কমিটিকে মেহেরপুর পৌরসভা ৪ নং ওয়ার্ডের কালাচাঁদপুর বাসীর পক্ষ থেকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে। গতকাল শনিবার রাত আটটার দিকে মেহেরপুরে পৌরসভা ৪ নং ওয়ার্ডের কালাচাঁদপুর বিএনপি’র আয়োজনে এ সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

মেহেরপুর পৌরসভা ৪ নং ওয়ার্ডের কালাচাঁদপুরের বিএনপির সাবেক সভাপতি মোঃ আব্দুল জলিলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপি’র আহ্বায়ক জাভেদ মাসুদ মিল্টন।

সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে মেহেরপুর জেলা বিএনপির সাবেক সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী মিজান মেনন সঞ্চালনায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির সদস্য সচিব অ্যাডভোকেট কামরুল হাসান, জেলা বিএনপি’র সিনিয়ার যুগ্ন আহবায়ক যুগ্ন আহবায়ক আমিরুল ইসলাম, জেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক অধ্যাপক ফয়েজ মোহাম্মদ।

এই সময় আরো উপস্থিত ছিলেন মেহেরপুর জেলা বিএনপির সাবেক সহ-সভাপতি এম এ কে খায়রুল বাশার, সাবেক সহ-সভাপতি আনছা-উল-হক, সাবেক সহ-সভাপতি আলমগীর খান সাতু, হাফিজুর রহমান হাফি, সহ-সভাপতি ওমর ফারুক লিটন, জেলা বিএনপি সাবেক সহ সাংগঠনিক সম্পাদক রেজাউল করিম, জেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক কাউছার আলী, জেলা জাসাসের সদস্য সচিব

বাকাবিল্লাহ, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক আজমুল হোসেন মিন্টু, পৌর বিএনপি’র সাবেক সাধারণ সম্পাদক আলমগীর হোসেন কেন্দ্রীয় যুবদলের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক প্রিন্স আহমেদ ইমরান,জেলা যুবদলের সহ-সভাপতি আনিসুল হক লাভলু, ছাত্রনেতা অ্যাডভোকেট এহান উদ্দিন মনা, জেলা জিয়া মঞ্চের সদস্য সচিব মনিরুল ইসলাম মনি,

জেলা ছাত্রদলের সহ-সভাপতি নাহিদ মাহবুব সানি, পৌরসভা ৪ নং ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর আব্দুর রহিম, সহ পৌরসভা ৪ নং ওয়ার্ডের কালাচাঁদপুর বিএনপির নেতা কর্মী উপস্থিত ছিলেন।




মেহেরপুরে জেলা যুবদল ও ছাত্রদলের প্রতিবাদ মিছিল

আওয়ামী লীগের বিভিন্ন নৈরাজ্য সন্ত্রাসী মূলক কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে মেহেরপুর জেলা যুবদল ও ছাত্রদলের প্রতিবাদ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।

গতকাল শনিবার রাত আটটার দিকে জেলা বিএনপি’র কার্যালয় থেকে মিছিলটি বের হয় প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে পৌরসভা সামনে শেষ হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন জেলা ছাত্রদলের সহ-সভাপতি নাহিদ, মাহবুব সানি, সাবেক ছাত্রনেতা অ্যাডভোকেট এহান উদ্দিন মনা, জেলা জিয়া মঞ্চের সদস্য সচিব মনিরুল ইসলাম মনি, জেলা ছাত্রদলের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক সাঈদ বিন রফিক সিজার,

জেলা যুবদলের সাংস্কৃতিক সম্পাদক আসাদুজ্জামান জনি, জেলা যুবদলের সদস্য মোঃ রাকিবুল ইসলাম সজল, জেলা যুবদলের সদস্য মোঃ রেমিম, পৌর ছাত্রনেতা ফুর্তি হাসান, জেলা জিয়া সাইবার ফোর্স যুগ্ন আহবায়ক নাজমুল হাসান সোহাগ সহ ছাত্রদল ও যুবদলের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।




মেহেরপুরে বৈষম্য বিরোধী ছাত্রদের উপর হামলা মামলায় কাউন্সিলর গ্রেফতার

মেহেরপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার অভিযোগে সন্ত্রাস বিরোধী দমণ আইনে দায়ের করা মামলায় মেহেরপুর পৌর সভার ৭ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর নুরুল আশরাফ রাজীবকে গ্রেফতার করেছে সদর থানা পুলিশ।

গতকাল শনিবার সন্ধ্যা ৬ টার দিকে মেহেরপুর শহরের মল্লিকপাড়ায় পুলিশের একটি টিম অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করা হয়। নুরুল আশরাফ রাজীব শহরের মল্লিকপাড়া এলাকার আশরাফুল ইসলামের ছেলে ও মেহেরপুর পৌরসভার সাত নম্বর ওয়ার্ডের দুইবারের নির্বাচিত কাউন্সিলর।

 

মেহেরপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সেখ মেসবাহ উদ্দীন এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, নুরুল ইসলাম রাজিব বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকর্মীর উপর হামলার অপরাধে দায়ের করা জিআর ২৬৩/২৫ নং মামলার এজাহার নামীয় ৩৮ নং আসামি। মেহেরপুর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক হাসনাত জামান বাদী হয়ে সন্ত্রাসবিরোধী বিশেষ ট্রাইব্যুনাল ও জেলা জজ আদালতের বিচারক মঞ্জুরুল ইমামের আদালতে মামলার আবেদন করলে। আদালত আবেদনটি আমলে নিয়ে সদর থানাকে এজাহার নথিভুক্ত করার নির্দেশ দেন।

মামলায় সাবেক জনপ্রশাসনমন্ত্রী ফরহাদ হোসেনসহ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ৬৮ জনের নাম উল্লেখ করে সন্ত্রাসবিরোধী আইনে মামলা হয়েছে। মামলায় অজ্ঞাত আসামি করা হয় ১০০ জনকে। মামলায় প্রধান আসামি করা হয় সাবেক জনপ্রশাসনমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন। এছাড়াও মামলার উল্লেখযোগ্য আসামিরা হলেন সাবেক মন্ত্রী ফরহাদ হোসেনের স্ত্রী, যুবলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সহসভাপতি সৈয়দ মোনালিসা ইসলাম, মন্ত্রীর ভগ্নিপতি ও জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি আব্দুস সামাদ বাবলু বিশ্বাস, জেলা যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক ও মন্ত্রীর ছোট ভাই সরফরাজ হোসেন মৃদুল, সদর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মন্ত্রীর নিকট আত্মীয় মোমিনুল ইসলাম, ছাত্রলীগের সভাপতি আবদুস সালাম বাঁধন, ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি মাহফুজুর রহমান, উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আনারুল ইসলাম, যুবলীগের সাবেক সভাপতি সাজ্জাদুল আনাম।

 

মামলার আরজিতে উল্লেখ করা হয়, ৪ আগস্ট মেহেরপুর পৌর শহরে একটি সমাবেশ করেন শিক্ষার্থীরা। সমাবেশ থেকে পরদিন ৫ আগস্ট মিছিল সমাবেশের ঘোষণা দেওয়া হয়। এ ঘটনার পর জেলা যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক সরফরাজ হোসেনের নির্দেশে শহরের বিভিন্ন এলাকায় আন্দোলনে যোগ দেওয়া শিক্ষার্থীদের বাড়িতে গিয়ে লাঠিপেটা করেন ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা।

পরদিন দুপুরে ছাত্র-জনতা এক দফা দাবি নিয়ে মাঠে নামলে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা তাঁদের ওপর হামলা করেন। এতে চারজন শিক্ষার্থীসহ কয়েকজন আহত হন। মামলায় সাবেক মন্ত্রী ফরহাদ হোসেন, তার ভাই সরফরাজ হোসেন মৃদুল, ভগ্নিপতি আব্দুস সামাদ বাবলু বিশ্বাস, মন্ত্রীর বোন শামীম আরা হিরাকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব ও পুলিশ।

এই মামলায় সম্প্রতি ফরহাদ হোসেনকে দুই দিনের রিমান্ড নিয়েছে। বর্তমানে তারা জেল হাজতে রয়েছে। এছাড়া মন্ত্রীর স্ত্রী সৈয়দা মোনালিসা ইসলাম পলাতক রয়েছে।




মেহেরপুরে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ৩

২৬ গ্রাম হেরোইনসহ মোঃ সাজিবর রহমান ওরফে সাজু (৫০) নামের এক মাদক ব্যবসায়ীকে আটক করেছে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ। অপরদিকে মেহেরপুর সদর থানা পুলিশ অভিযান চালিয়ে আদালতের পরোয়ানাভূক্ত মোঃ মামুন হোসেন ও মোঃ আকাশ খাঁন (২২) নামের দুই পলাতক আসামি গ্রেফতার করেছে।

হেরোইনসহ গ্রেফতার সজিবর রহমান সাজু মুজিবনগর উপজেলার গৌরিনগর গ্রামের মোঃ তবারক মন্ডলের ছেলে।

এছাড়া মোঃ মামুন হোসেন(৩৪) সদর উপজেলার কুতুবপুর গ্রামের মোঃ আশরাফ বিশ্বাসের ছেলে। তার নামে জিআর ৫/২১ নং মামলার আদালতের পরোয়ানাভুক্ত পলাতক আসামি ও মোঃ আকাশ খাঁন মেহেরপুর শহরের মল্লিকপাড়ার মৃত ইকবাল খাঁনের ছেলে।

তার বিরুদ্ধে মেহেরপুর আদালতে জিআর -২৪৩/২২, ও জিআর ৩৩৮/২২ মামলার আসামি। জেলা গোয়েন্দা শাখার ওসি গোপাল কুমার জানান, গতকাল শনিবার দুপুরের দিকে গোপন সংবাদের ভিত্তিত্বে মুজিবনগর উপজেলার পুরন্দরপুর গ্রামের ময়ামারী মাঠের মধ্যে একটি পেঁয়াজ ক্ষেতের পাশে অভিযান চালিয়ে ২৬ হেরোইন সহ আসামী মোঃ সাজিবর রহমানকে আটক করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে মুজিবনগর থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দিয়ে আদালতে নেওয়া হয়েছে।

জেলা গোয়েন্দা শাখার উপপরিদর্শক (এসআই) (নি:) মোঃ আবু বক্কার সিদ্দিক ও সঙ্গীয় ফোর্স অভিযানে অংশ নেন। অপরদিকে সদর থানার ওসি শেখ মেসবাহ উদ্দীন জানান, সদর থানা পুলিশের পৃথক টিম গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মামুন ও আতকাশ খানের বাড়িতে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়।

অভিযানে পুলিশ পরিদর্শক মোঃ জাহাঙ্গীর সেলিম, উপপরিদর্শক (এসআই) (নিঃ) মোঃ ফারুক হোসেন, এসআই (নিঃ) মোঃ মাহাতাব উদ্দিন, এএসআই(নিঃ) মোঃ শফিকুল ইসলাম, এএসআই(নিঃ) শহিদুল ইসলাম, এএসআই(নিঃ) মোঃ মাহবুব আলমসহ সঙ্গীয় ফোর্স অংশ নেন। গ্রেফতারকৃতদের গতকাল শনিবার বিকালে আদালতের মাধ্যমে মেহেরপুর জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।




ডিপসিক চ্যাটবটের সংবেদনশীল তথ্য ফাঁস, কি ব্যবস্থা নিল কর্তৃপক্ষ

বিশ্বব্যাপী সাড়া ফেলেছে চীনের নতুন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) অ্যাপ ডিপসিক, যা এআই জগতে আমেরিকার আধিপত্যকেও নাড়া দিয়েছে। মূলত বেশ কিছু উদ্ভাবনী প্রযুক্তি সুবিধা থাকায় এটি এত জনপ্রিয়তা পেয়েছে প্রযুক্তিপ্রেমীদের কাছে।

চীনা কোম্পানি ডিপসিকের তৈরি এআই চালিত চ্যাটবট যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে মুক্তি পাওয়ার কিছুদিনের মধ্যেই অ্যাপল স্টোরের সবচেয়ে বেশিবার ডাউনলোড করা ফ্রি অ্যাপের তালিকায় সবার উপরে উঠে এসেছে।

কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কভিত্তিক সাইবার নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠান উইজ জানিয়েছে, ব্যবহারকারীদের দেওয়া তথ্যসহ ডিপসিক চ্যাটবটের বিভিন্ন সংবেদনশীল তথ্য অনলাইনে পাওয়া গেছে। বিষয়টি জানার পর ডিপসিক কর্তৃপক্ষকে সতর্ক করা হলে তারা দ্রুত সমস্যার সমাধান করেছে।

এক ব্লগ বার্তায় উইজ জানিয়েছে, ডিপসিক চ্যাটবটের ১০ লাখের বেশি লাইনের তথ্য অনলাইনে পাওয়া গেছে। ভুলবশত ফাঁস হওয়া এসব তথ্যের মধ্যে ডিপসিক চ্যাটবটের গোপন সফটওয়্যার কী, চ্যাট লগ, ব্যবহারকারীদের দেওয়া নির্দেশনাসহ সংবেদনশীল বিভিন্ন তথ্য রয়েছে।

উইজের প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা অ্যামি লুটওয়াক বলেন, ‘সতর্কবার্তা পাওয়ার পর ডিপসিক এক ঘণ্টার কম সময়ের মধ্যে অনলাইনে ফাঁস হওয়া তথ্যগুলোর নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছে। কিন্তু আমাদের পাশাপাশি আরও কেউ হয়তো তথ্যগুলো খুঁজে পেয়েছে।’

চীনে তৈরি ডিপসিক চ্যাটবট প্রযুক্তিবিশ্বে ব্যাপক সাড়া ফেললেও যুক্তরাষ্ট্রে এটি নিয়ে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে। তুলনামূলক কম খরচে চ্যাটজিপিটির নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআইয়ের সমমানের প্রযুক্তি সরবরাহের সক্ষমতা দেখিয়ে চীনা প্রতিষ্ঠানটি যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষস্থানীয় প্রযুক্তিপ্রতিষ্ঠানগুলোর তৈরি করা এআই মডেল নিয়ে নতুন প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে।

সূত্র: কালবেলা




গাংনীতে জামায়াতে ইসলামীর দায়িত্বশীল শিক্ষা বৈঠক

গাংনী উপজেলার মড়কা বাজারে জামায়াতে ইসলামীর দায়িত্বশীল শিক্ষা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।

রাইপুর ইউনিয়ন জামায়াতের সভাপতি হজরত আলীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত দায়িত্বশীল শিক্ষা বৈঠকে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন মেহেরপুর জেলা জামায়াতে ইসলামীর আমির মাওলানা তাজ উদ্দিন খান।

বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন গাংনী উপজেলা জামায়াতের আমির ডাক্তার মোহাম্মদ রবিউল ইসলাম, মেহেরপুর জেলা জামায়াতের সূরা ও কর্মপরিষদ সদস্য সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান নাজমুল হুদা।

রায়পুর ইউনিয়ন জামায়াতের সেক্রেটারি মনোয়ার হোসেনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত দায়িত্বশীল শিক্ষা বৈঠকে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জামায়াতের রুকন শফিউর রহমান। এসময় জামায়াতে ইসলামীর রাইপুর ইউনিয়নের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।




বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসে নিয়োগ, পদ ১৫২

বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস লিমিটেড একাধিক পদে জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। ৩ পদে মোট ১৫২ জনকে নিয়োগ দেবে প্রতিষ্ঠানটি। আগ্রহী প্রার্থীরা ৫ মার্চ পর্যন্ত অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।

১. পদের নাম: জুনিয়র অপারেটর জিএসই (ক্যাজুয়াল)

পদসংখ্যা: ৮১

যোগ্যতা: এইচএসসি অথবা সমমান পাস। বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটি কর্তৃক পেশাদার লাইসেন্স থাকতে হবে। যানবাহন চালনায় তিন বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।

বেতন স্কেল: উল্লেখ নেই

২. পদের নাম: জুনিয়র মেকানিক জিএসই

পদসংখ্যা: ৪১

যোগ্যতা: মেকানিক্যাল/মেকাট্রনিকসে চার বছর মেয়াদি ডিপ্লোমা ডিগ্রি থাকতে হবে। এসএসসি অথবা সমমান পরীক্ষায় জিপিএ–৩ (৫–এর মধ্যে) থাকতে হবে। ‘ও’ লেভেলে গড়ে যেকোনো ৫টি বিষয়ে ন্যূনতম ‘সি’ এবং ডিপ্লোমাতে সিজিপিএ–২.৮ (৪–এর মধ্যে) থাকতে হবে। কম্পিউটার চালনায় অবশ্যই জ্ঞান থাকতে হবে। জিইডি ডিগ্রি গ্রহণযোগ্য নয়।

বেতন স্কেল: ১১,০০০-২৬,৫৯০ টাকা

৩. পদের নাম: জুনিয়র ইলেকট্রিশিয়ান জিএসই

পদসংখ্যা: ৩০

যোগ্যতা: ইলেকট্রিক্যাল/ইলেকট্রনিকস/পাওয়ার/মেকাট্রনিকসে চার বছর মেয়াদি ডিপ্লোমা ডিগ্রি থাকতে হবে। এসএসসি অথবা সমমান পরীক্ষায় জিপিএ–৩.০ (৫-এর মধ্যে) থাকতে হবে। ‘ও’ লেভেলে গড়ে যেকোনো ৫টি বিষয়ে ন্যূনতম ‘সি’ এবং ডিপ্লোমাতে সিজিপিএ–২.৮ (৪-এর মধ্যে) থাকতে হবে। কম্পিউটার চালনায় অবশ্যই জ্ঞান থাকতে হবে। জিইডি ডিগ্রি গ্রহণযোগ্য নয়।

বেতন স্কেল: ১১,০০০-২৬,৫৯০ টাকা

বয়সসীমা: সব পদে বয়সসীমা ৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ তারিখে সর্বনিম্ন ১৮ বছর এবং সর্বোচ্চ ৩২ বছর হতে হবে।

আবেদন যেভাবে: আগ্রহী প্রার্থীরা এই লিংক প্রবেশ করে আবেদন করতে পারবেন। অনলাইনে আবেদন করতে কোনো সমস্যা হলে টেলিটক নম্বর থেকে ১২১ নম্বরে কল অথবা vas.query@teletalk.com.bd ঠিকানায় ই-মেইলে যোগাযোগ করা যাবে। নিয়োগসংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য জানতে এই লিংকে ক্লিক করুন।

আবেদন ফি: অনলাইনে ফরম পূরণের অনধিক ৭২ ঘণ্টার মধ্যে আবেদন ফি বাবদ প্রতিটি পদের জন্য ১১২ টাকা টেলিটক প্রিপেইড মুঠোফোন নম্বর থেকে এসএমএসের মাধ্যমে জমা দিতে হবে।

আবেদনের সময়সীমা: ৪ ফেব্রুয়ারি থেকে ৫ মার্চ ২০২৫, বিকেল ৫টা পর্যন্ত।

সূত্র: যুগান্তর




চুয়াডাঙ্গায় জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের ক্যাশিয়ারের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ

দুর্নীতি ও অর্থ আত্মসাতের মাধ্যমে কোটি টাকার সম্পদ অর্জনের অভিযোগ উঠেছে চুয়াডাঙ্গা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের ক্যাশিয়ার উজ্জল বড়ুয়ার বিরুদ্ধে।

ফলে তার বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী বরাবর লিখিত আবেদন করেন কক্সবাজার জেলার নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মোস্তাফিজুর রহমান। ২০১৭ সালে কক্সবাজার জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলীর কার্যালয়ে যোগদান করেন উজ্জ্বল বড়ুয়া। এ সময় তিনি বিভিন্ন অনিয়ম-দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়েন তিনি।

প্রধান প্রকৌশলী বরাবর লিখিত আবেদনে উল্লেখ করা হয়, চুয়াডাঙ্গা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল কার্যালয়ের ক্যাশিয়ার উজ্জল বড়ুয়া ২০১৭ সালে কক্সবাজার জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলীর কার্যালয়ে অফিস সহকারি কাম কম্পিউটার অপারেটর হিসেবে যোগদান করেন। যোগদানের পর থেকেই বিভিন্ন দুর্নীতি ও অপকর্মের সঙ্গে জড়িয়ে পড়েন তিনি।

কক্সবাজার জেলা শ্রমিক লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক উজ্জল বড়ুয়া ছিলেন বাংলাদেশ জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়নের কক্সবাজার জেলার সাধারণ সম্পাদক। এই পদ ব্যবহার করেই অনিয়ম-দুর্নীতিতে লিপ্ত ছিলেন তিনি। ফলে একজন অফিস সহকারী হয়ে বিপুল সম্পদের মালিক বনে যান তিনি।

লিখিত আবেদনে আরও বলা হয়, কক্সবাজার জেলায় কর্মরত অবস্থায় বিভিন্ন উন্নয়ন কাজে ঠিকাদারের ইট, বালি ও সিমেন্ট সাপ্লায়ার হিসাবে পরিচিত ছিলেন তিনি। একইসঙ্গে উন্নয়নমূলক কাজে ব্যবহৃত মালামাল ল্যাবরেটরী টেষ্টে পাঠালে সরকারি হিসাবের চাইতে অধিক টাকা দাবী করতেন উজ্জল বড়ুয়া। দাবীকৃত টাকা না দিলে করতেন না ল্যাবরেটরী টেষ্ট। এছাড়াও টেষ্টে পাঠানো মালামাল ফেরত আসার পর ঠিকাদারদের বুঝিয়ে না দিয়ে সেগুলো তিনি নিয়ে নিতেন।

আওয়ামী লীগ সরকারের দপ্তর সম্পাদক ব্যারিষ্টার বিপ্লব বড়ুয়ার আস্থাভাজন হিসেবে পরিচিত ছিলেন উজ্জল বড়ুয়া। তার পদোন্নতিতে সুপারিশ করেন নির্বাচন কমিশন সচিব হেলাল উদ্দিন। বিপ্লব বড়ুয়া ও হেলাল উদ্দিনের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতার জেরে এবং সেই সুবাদে ক্ষমতার অপব্যবহার করে রাতারাতি অফিস সহকারী থেকে ক্যাশিয়ার পদে পদোন্নতি হয় তার। উজ্জল বড়ুয়ার দাপটে সাধারণ ঠিকাদার থেকে শুরু করে নির্বাহী প্রকৌশলী পর্যন্ত কেউ তার বিরুদ্ধে কোন কথা বলার সাহস পেত না। হেলাল উদ্দিন সহ আওয়ামীলীগ ফ্যাসিষ্ট সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ের ক্ষমতাশালী নেতার মাধ্যমে কক্সবাজারে দুর্নীতি পাহাড় গড়ে তুলেন উজ্জল বড়ুয়া।

উজ্জল বড়ুয়া চাকরীতে প্রবেশের জন্য ঘুষ দিতে গিয়ে পূর্বে চাকরীতে কর্মরত থাকা “কালব” এনজিও’র নয় লক্ষ টাকা আত্মসাৎ করেন। পরবর্তীতে ওই এনজিও তার বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে মামলা করেন।

উজ্জল বড়ুয়া ২০১৭ সালে চাকুরিতে যোগদানের আগে ঝুপড়ি ঘরে বসবাস করলেও বর্তমানে তিনি বিলাসবহুল দ্বী-তল বিশিষ্ট ভবনের মালিক। এছাড়া তিনটি ট্রাক, একটি সিনজি, দুইটি দোকানসহ নামে-বেনামে বিপুল অর্থ বিত্ত গড়েছেন উজ্জল।

বিপুল অর্থ সম্পদের মালিক হওয়ার পর উজ্জল বড়ুয়া তার বোন ও আত্মীয় স্বজনদেরকে মারধর করেন। মারধরের ঘটনায় উজ্জলের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে অভিযোগে।

উজ্জল বড়ুয়ার এসব অপকর্মের কারণে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন স্থানীয় সাধারণ জনগণ। তদন্ত করে তার এসব দুর্নীতির বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের দাবী জানান তারা।

এ বিষয়ে উজ্জল বড়ুয়ার মোবাইলে একাধিকবার কল করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি। ফলে তার বক্তব্য নেয়া সম্ভব হয়নি।




হিমোগ্লোবিনের শূন্যতায় যেভাবে মিলবে মুক্তি

শরীরের রক্তকোষে এক ধরনের প্রোটিনই হচ্ছে হিমোগ্লোবিন। এটি রক্তের লোহিত রক্তকণিকায় থাকে এবং এর মাঝে প্রয়োজনীয় ঘনত্ব বজায় রাখে। আর এই হিমোগ্লোবিনের কারণেই রক্ত লাল হয়। এর মূল কাজ হচ্ছে— দেহের প্রতিটি অংশে প্রয়োজনীয় অক্সিজেন রক্তের মাধ্যমে পৌঁছে দেওয়া। আর রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ কমে গেলে নানা শারীরিক সমস্যা দেখা দিতে পারে। এর মূল কারণ হচ্ছে— অ্যানিমিয়া। সে কারণে আপনার মাথাব্যথা, শ্বাসকষ্ট, দুর্বলতা ও ক্ষুধামন্দার মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে।

সাধারণত পুরুষের দেহে হিমোগ্লোবিনের স্বাভাবিক মাত্রা থাকে প্রতি ডেসিলিটারে ১৩.৫ থেকে ১৭.৫ গ্রাম। নারীর থাকে ১২-১৫.৫/১৬ গ্রাম। এ ছাড়া অনেকের রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা কম থাকে। তাই কিছু খাবার খেলে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা ঠিক হয়ে যায়। এ জন্য আমাদের কোন খাবার খাওয়া উচিত, তা ভালোভাবে জানা প্রয়োজন।

কীভাবে রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বাড়ে, সেটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। মেডিকেল নিউজ টুডেতে পুষ্টিবিদ এমন কিছু খাবারের নাম বলেছেন, যা রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়াবে। যেমন—

হিমোগ্লোবিন উৎপাদনে লোহা একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। শরীরে লৌহের ঘাটতি রক্তে হিমোগ্লোবিন কমে যাওয়ার মূল কারণ। লৌহসমৃদ্ধ খাবারের মধ্যে রয়েছে— মুরগির কলিজা, ঝিনুক, ডিম, আপেল, বেদানা, ডালিম, তরমুজ, লাল আঙুর, ব্রকলি, কুমড়ার বিচি, খেজুর, জলপাই, কিশমিশ ইত্যাদি। এসবের মধ্যে ডালিম খুব দ্রুত রক্তে হিমোগ্লোবিন বাড়ায়।

ভিটামিন ‘সি’ সমৃদ্ধ খাবার। ভিটামিন ‘সি’ শরীরে অভাব হলেও রক্তে হিমোগ্লোবিন কমে যেতে পারে। সে কারণে কমলা, লেবু, স্ট্রবেরি, টমেটো, গোলমরিচে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকে। এসবই লৌহ শোষণে সহায়তা করে। ফলে দ্রুত হিমোগ্লোবিন বাড়ায়।

আর ফলিক অ্যাসিড একপ্রকার ভিটামিন ‘বি’ কমপ্লেক্স। এটি লাল রক্তকণিকা তৈরিতে প্রয়োজনীয় উপাদান। সবুজ পাতাযুক্ত সবজি, কলিজা, ভাত, শিমের বিচি, বাদাম, কলা, সবুজ ফুলকপিতে প্রচুর পরিমাণে ফলিক অ্যাসিড পাওয়া যায়।

এ ছাড়া প্রাণিজ খাদ্যের মধ্যে আছে— কলিজা, ডিম, দুধ ও মাংস। এই প্রাণিজ খাদ্য থেকেও খুব সহজে হিমোগ্লোবিনে তৈরি হয় এবং তা শরীরে খুব দ্রুত শোষণ হয়। উদ্ভিজ্জ উৎস থেকে সেই পরিমাণে হিম তৈরি হতে পারে না বলে প্রাণিজ উৎসকে বেশি প্রাধান্য দেওয়া হয়।

সূত্র: যুগান্তর




ঝিনাইদহে ইসলামী আন্দোলনের নতুন কমিটির শপথ গ্রহণ

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ঝিনাইদহ জেলা শাখার কমিটি গঠন করা হয়েছে। শনিবার সকালে শহরের আরাপপুরে দলটির জেলা কার্যালয়ে ৩৫ সদস্য বিশিষ্ট এই কমিটি ঘোষনা করা হয়।

২ বছর মেয়াদি এই কমিটিতে সভাপতি পদে ডা: এইচ এম মোমতাজুল করীম ও সেক্রেটারি পদে প্রভাষক মাওলানা শিহাব উদ্দিন নির্বাচিত হয়েছেন।

কমিটি ঘোষণা শেষে নব-গঠিত কমিটির শপথ বাক্য পাঠ করানো হয়। শপথ বাক্য পাঠ করান নব-নির্বাচিত সভাপতি ডা: এইচ এম মোমতাজুল করীম।

সেসময় আল্লাহ তায়ালার সন্তষ্টির উদ্দেশ্যে ইসলামী আন্দোলনের সম্প্রসারণ, মজবুতি অর্জন ও মুল লক্ষ্য হাসিলে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালানোসহ সংগঠনের নীতি আদর্শ মেনে চলার শপথ নেওয়া হয়। নব-গঠিত এই কমিটিকে স্বাগত জানিয়েছে জেলার বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনসহ নানা শ্রেণী পেশার মানুষ।

কমিটিতে সহ-সভাপতি মুহাম্মাদ আলী মোর্তুজা, মাস্টার মুহাম্মাদ শরীফুল ইসলাম, আলহাজ্ব ক্বারী ওমর আলী, জয়েন্ট সেক্রেটারী মুফতী আহমদ আব্দুল জলিল, এসিস্টেন্ট সেক্রেটারী মাওলানা মুহাম্মাদ হুমায়ুন কবীর, সাংগঠনিক সম্পাদক মুফতী মুহাম্মাদ রাসেল উদ্দীন, প্রচার ও দাওয়াহ সম্পাদক মুফতী মুহাম্মাদ আলী হুসাইন, দফতর সম্পাদক মুফতী মুহাম্মাদ আরিফুর রহমান, অর্থ ও প্রকাশনা সম্পাদক মুফতী হাসানুর রহমান এজাজী, প্রশিক্ষণ সম্পাদক মাওলানা কামাল উদ্দীন আল মাহমুদ, ছাত্র ও যুব বিষয়ক সম্পাদক মুফতী উসমান গণী, শিক্ষা ও সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক প্রভাষক মুফতী আশরাফ আলী ফারুকী, আইন ও মানবাধিকার বিষয়ক সম্পাদক আলহাজ¦ মুহাম্মাদ রায়হান উদ্দীন , কৃষি ও শ্রম বিষয়ক সম্পাদক মাওলানা মিরাজ হুসাইন, মহিলা ও পরিবার কল্যাণ সম্পাদক মুহাম্মাদ রবিউল ইসলাম, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক মুফতী মনিরুল ইসলাম, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক মুহাম্মাদ আব্দুর রাজ্জাক মন্ডল, সংখ্যালঘু বিষয়ক সম্পাদক মাওলানা আবু বকর সিদ্দীক, শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক মুহাম্মাদ নাসির উদ্দীন, স্বাস্থ্য ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক ডা: মাওলানা নিজাম উদ্দীন মুন্সী, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মাও: গাজী ইয়াছিন আলী, সহ-প্রচার ও দাওয়াহ সম্পাদক মাওলানা নাজমুল হক, সহ-দফতর সম্পাদক হাফেজ মাওলানা মাহদী হাসান, সহ-অর্থ ও প্রকাশনা সম্পাদক মুহাম্মাদ আজিম বিশ্বাস, সহ-প্রশিক্ষণ সম্পাদক মাস্টার মুহাম্মাদ শহীদুল ইসলাম, সদস্য মুফতী কামাল হুসাইন, সদস্য মাওলানা আব্দুল মোমিন, সদস্য মাওলানা এনামুল হক ফয়েজী, সদস্য মাওলানা রুহুল আমীন খান, সদস্য মুহাম্মাদ ফারুক হোসেন, সদস্য মুহা. মোদাচ্ছের হোসেন মন্টু, সদস্য মুহা. আবুল হাশেম ইলাহী নির্বাচিত হয়েছেন।