দল না পেয়ে পিএসএলকে বয়কট পাকিস্তানি পেসারের

বয়স সবে ২২ বছর। ক্যারিয়ার গড়ার গুরুত্বপূর্ণ এক সময়। কিন্তু দুর্দান্ত কিছু করে ক্যারিয়ার গড়ার বিপরীতে উল্টো অবসরের ঘোষণা দিলেন ইহসানউল্লাহ। এমনটা অবশ্য সেচ্ছায় নেননি তিনি।

আর অবসরও পুরো ক্রিকেট থেকে নয়, একটা টুর্নামেন্ট থেকে।
সেই টুর্নামেন্ট হচ্ছে পাকিস্তান সুপার লিগ (পিএসএল)। রাগে-ক্ষোভে পিএসএলকে বয়কট করার ঘোষণা দিয়েছেন ইহসানউল্লাহ। এই রাগ-ক্ষোভের পেছনে কারণ এবারের পিএসএলে দল না পাওয়া।

পিএসএলকে বয়কট করার বিষয়ে ইহসানউল্লাহ বলেছেন, ‘পিএসএলকে বয়কট করছি, অবসর নিচ্ছি। আর কোনো দিন পিএসএলে খেলতে দেখবেন না। পুরোপুরি এটা বয়কট করছি, অবসর নিচ্ছি। ঘরোয়া ক্রিকেটে পারফরম করে পাকিস্তানের প্রতিনিধিত্ব করতে চাই, পিএসএল খেলে না।

কঠিন সময়ে তার সঙ্গে কোনো ফ্র্যাঞ্চাইজি যোগাযোগ করেনি বলে জানান ইহসান। ঘরোয়া ক্রিকেটে ভালো বোলিং করে তাদের দেখিয়ে দেওয়ার কথা জানিয়ে এই পেসার বলেছেন, ‘আমার সঙ্গে কেউ যোগাযোগ করেনি। যখন কেউ অন্য কাউকে পায়, তখন তারা তার সঙ্গে থাকে। ১৫০-১৬০ কিলোমিটার গতিতে বোলিং করব। আর যারা বলেছে ১৩০-১৩৫ কি.মির গতির বোলার, এক দেড় মাসের মধ্যে তাদের দেখিয়ে দেব ওই বোলার নই যে পিএসএল ৮ খেলেছিল আর চোটে পড়েছিল।

এর চেয়েও ভালো বোলার হবো।’
২০২৩ পিএসএলে ঘণ্টায় ১৫০ কি.মির গতিতে বোলিং করে আলোচনায় আসেন ইহসান। আব্বাস আফ্রিদির (২৩) পর মুলতান সুলতানসের হয়ে ২২ ‍উইকেট নিয়ে টুর্নামেন্টের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ উইকেটশিকারিও ছিলেন। অবিশ্বাস্য এই পারফরম্যান্সে জাতীয় দলেও জায়গা করে নেন তিনি। জাতীয় দলের হয়ে মোটে ৫ ম্যাচ খেলা পেসার পরে কনুইয়ের চোটে পড়েন। পরে তার ভুল সার্জারি করা হয়েছে বলেও এমনটা শোনা যায়। সে সবকে পেছনে ফেলে আবারো ক্রিকেটে ফিরলেও এবার তাকে নিতে কোনো দলই আগ্রহ দেখায়নি। এই অভিমানেই তাই পিএসএলকে বয়কট করেছেন তিনি।

সূত্র: কালের কন্ঠ




মেহেরপুরে ৮৬ টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক

গ্রামীণ জনপদ মেহেরপুর সদর উপজেলার যুগিন্দা গ্রাম। এই গ্রামের যুগিন্দা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ২৫ বছর ধরে প্রধান শিক্ষক নেই। একজন সহকারি শিক্ষককে প্রধান শিক্ষকের চলতি দায়িত্ব পালন করছেন। এমন বিদ্যালয়ের সংখ্যা অনেক।

জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা যায়, মেহেরপুর জেলায় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় আছে ৩০৮টি। প্রধান শিক্ষকের মঞ্জুরিকৃত পদ ৩০৭ টি। কর্মরত আছে ২২১ জন। মেহেরপুর সদরে ১০৮টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে ৫০টিতে প্রধান শিক্ষকের পদ শূন্য রয়েছে।

গাংনী উপজেলায় ১৬১ টির মধ্যে ২১ টিতে, মুজিবনগরে ৩৮ টির মধ্যে ১৫টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষকের পদ শূন্য রয়েছে। কোনো কোনো বিদ্যালয়ে দুইযুগের অধিক সময় ধরে প্রধান শিক্ষকের পদ শূন্য। দীর্ঘবছর এসব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক পদ পুরণ না করায় প্রশাসনিক কর্মকান্ড পরিচালনায় ব্যাহত হচ্ছে। সহকারি শিক্ষক থাকার কথা ১৭৫৪ জন। আছে ১৬৩৩ জন। অর্থাৎ ১২১ জন সহকারির শিক্ষদের পদও শূন্য রয়েছে।

সদর উপজেলার যুগিন্দা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষকের পদে চলতি দায়িত্বে আছেন ওই স্কুলের সহকারি শিক্ষক আবদুল কুদ্দুস। তিনি বলেন, ৬জন শিক্ষকের পদ থাকলেও ৩ জন আছি। এরমধ্যে আমাকে প্রশাসনিক দায়িত্বপালন করতে হয় আবার ক্লাসও নিতে হয়। প্রশাসনিক কাজে বা বিভিন্ন সভায় যোগদান করতে হয় প্রায় প্রতিদিন। ফলে আমি ক্লাস নিতে পারিনা। এর ফলে বিদ্যালয়ের স্বাভাবিক পাঠদান ব্যাহত হয়। সিংহাটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ১১ বছর ধরে প্রধান শিক্ষকের পদ শূণ্য।

হাসনাবাদ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষক মো. আলফাজ হোসেন প্রধান শিক্ষকের দায়ীত্বে আছেন ২০১৮ সাল থেকে। তিনি জানান, ৭ জন শিক্ষকের পদ থাকলেও আছেন ৪ জন। তিনি সরকারের বিভিন্ন কাজের দায়ীত্ব পালনসহ বিদ্যালয়ের প্রশাসনিক কাজের চাপে ক্লাস নিতে পারেন না। বিদ্যালয়ে প্রাক প্রাথমিক ক্লাস সংযুক্ত হওয়াতে ৩ জন শিক্ষক একসাথে ৩টি ক্লাস নিলে অপর তিনটি ক্লাসের শিক্ষার্থীরা ক্লাসের বাইরে খেলা ধুলায় মত্ত থাকে। শিক্ষকরা একটানা ক্লাস নিতে হাঁপিয়ে ওঠেন। অনেকসময় কোন ক্লাস নেয়া সম্ভব হয়না শিক্ষকদের।

সদর উপজেলার বর্শিবাড়িয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ১৫ বছর প্রধান শিক্ষক পদে শিক্ষক নাই। বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষক তাহমিনা সুলতানা চলতি দায়িত্ব পালন করছেন। বিদ্যালয়ে ৬ জন শিক্ষকের স্থলে আছেন ৪ জন। একজন পিটিআই-এ। তিনি প্রশাসনিক কাজে ব্যাস্ত থাকেন। ২ জন শিক্ষককে ৬টি শ্রেণির ক্লাস নিতে হয় পালা করে। একাধিক শিক্ষকের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, শহর এলাকায় বা শহরতলীর স্কুলগুলোতে অবসরের কারণে পদ শূন্য হলে অন্য এলাকা থেকে বদলি হয়ে পদ পূরণ হয়। কিন্তু প্রত্যন্ত এলাকার স্কুলগুলোতে অবসরে যাওয়ার পর পদ শূন্যই থেকে যাচ্ছে। তাই প্রতিবছরই বাড়ছে প্রধান শিক্ষকের পদশূন্য স্কুলের সংখ্যা। বর্শিবাড়িয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থী রেবেকা সুলতানা জানান শিক্ষক সংকটে কোনদিন চারটি, কোন দিন ৩টি ক্লাস হয়। শিক্ষক সংকটে তারা শিক্ষা বঞ্চিত হচ্ছেন।

সিংহাটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৪র্থ শ্রেণির ছাত্র আকরাম হোসেন অভিযোগ করেন, শিক্ষক সংকটে ক্লাসে বাড়ির জন্য পড়া দেয়া হয়না। বছর শেষে সিলেবাস শেষ না হবার কারণে তারা বার্ষিক পরীক্ষায় অধিকাংশ প্রশ্নের উত্তর লিখতে ব্যর্থ হয়। এই শিক্ষার্থী বলেন- এর চেয়ে সপ্তাহের তিনদিন ওয়ান থেকে ২য় শ্রেণি এবং আর তিনদিন ৩য় থেকে পঞ্চম শ্রেণির ক্লাস নেয়া হলে প্রতি শিক্ষার্থী উপকৃত হবেন। পিছিয়ে পড়ার হার কমবে।

প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির একজন নেতা জানান, জেলা শহর ও শহরের উপকন্ঠের গ্রামগুলোর একটি বিদ্যালয়েও প্রধান শিক্ষক ও সহকারি শিক্ষকপদ শূন্য নাই। রাজনৈতিক ও প্রশাসনের সহায়তায় এসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে জেলা শহরের নাগরিক শিক্ষকরা প্রধান শিক্ষক পদ পেয়ে যান। গ্রামীন কোন শিক্ষক জেলা শহরে প্রধান শিক্ষক থাকতে পারেনা।

জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা যায়, প্রধান শিক্ষকের পদগুলো ৬৫ ভাগ পদোন্নতির মাধ্যমে এবং ৩৫ ভাগ সরাসরি নিয়োগের মাধ্যমে পূরণের বিধান রয়েছে। দীর্ঘদিন ধরে সরাসরি প্রধান শিক্ষক পদে নিয়োগ করা হচ্ছে না। আবার সহকারি শিক্ষকদের প্রধান শিক্ষক পদে পদোন্নতি দেওয়াও বন্ধ রয়েছে। তাই প্রধান শিক্ষকের শূন্য পদ পূরণ করা যাচ্ছে না।

জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মো. রুহুল আমীন বলেন, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর সহকারি শিক্ষকদের পদোন্নতির প্রক্রিয়া শুরু করছে। পদোন্নতি হলে শূন্য পদগুলো পূরণ করা যাবে। শহরের স্কুলগুলোতে অবসরের কারণে পদ শূন্য হলে পূরণ হয়। কিন্তু প্রত্যন্ত এলাকায় অবসরে যাওয়ার পর শূন্যই থেকে যাচ্ছে।

মেহেরপুর সরকারি মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ আবদুল্লøাহ আল আমিন বলেন, প্রাথমিক বিদ্যালয়েই শিশুদের শিক্ষার ভিত তৈরি হয়। তাই সেখানে পাঠদান সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য শিক্ষক শূন্যপদ এবং প্রধান শিক্ষকের শূন্য পদ পূরণের জন্য সরকারের উদ্যোগ নেওয়া প্রয়োজন।




কক্সবাজারে কিশোরীকে ধর্ষণের প্রতিবাদে মেহেরপুরে মানববন্ধন

কক্সবাজারের চকরিয়ার প্যারাবনে কিশোরীকে দলবদ্ধ ধর্ষণের প্রতিবাদে মেহেরপুরের আমঝুপিতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার সকাল ১০টার দিকে মউকস্থ বাজার সংলগ্ন এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।

মানববন্ধনে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ অংশগ্রহণ করেন। শিশু ও কিশোরী ধর্ষণ প্রতিরোধে সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে বক্তব্য রাখেন মউক-এর সিনিয়র ম্যানেজার মুরাদ হোসেন এবং প্রোগ্রাম ম্যানেজার ফাহিমা আখতার।

অনুষ্ঠানে জনপ্রতিনিধি, সাংবাদিক, যুবসমাজের প্রতিনিধি, এবং বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার প্রায় শতাধিক মানুষ অংশগ্রহণ করেন। মানববন্ধনটি পরিচালনা করেন মানবাধিকার কর্মী আবুল কালাম।




কুষ্টিয়া মুক ও বধির সংঘের দ্বি-বার্ষিক কাউন্সিল সম্পন্ন

দুইজন প্রার্থীকে দাঁড় করানো আছে। বসে রয়েছে প্রায় ৫০ জনেরও বেশি ভোটার। দুই প্রার্থীর মধ্যে কোন পদের বিপরীতে ভোটাররা কাদের নির্বাচিত করবেন সেজন্য আঙুল দিয়ে ইশারা করে দেখাচ্ছিলেন।

সামনে টেবিলে বসা নির্বাচন কমিশন ও নির্বাচন পর্যবেক্ষণের সদস্যরা দেখলেন যাকে বেশি ভোটার সমর্থন দিচ্ছে কেবল তিনিই এক বছরের জন্য নির্বাচিত হচ্ছেন। এভাবেই আঙুলের ইশারায় ভোট দিলেন কুষ্টিয়া মুক ও বধির সংঘের সদস্যরা।

মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) দুপুরে শহরের ডিসি কোর্ট চত্বর এলাকায় সংগঠনের অস্থায়ী কার্যালয়ে আঙুলের ইশারায় এভাবেই ১৩ জনকে নির্বাচিত করা হয়। এতে মোহাম্মদ হিরাউজ্জামানকে সভাপতি ও খন্দকার আব্দুর রহমান সুমনকে সাধারণ সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত করা হয়।

এছাড়াও মো: ইফতেখার উদ্দিন বাবু (বধির), মো. জামাল উদ্দিন ও এ কে এম নাজমুল হোসেন (অ-বধির) সহ-সভাপতি, শ্রী পিন্টু কুমার বিশ্বাসকে সহ সম্পাদক, মো. ফয়সাল কোষাধ্যক্ষ, রাজিব খান রকি ক্রীড়া সম্পাদক, হাফিজুর রহমান পাঠাগার সম্পাদক, জেসমিনারা পারভীনকে মহিলা বিষয়ক সম্পাদিকা, শামীম আহমেদ রাজু, হামিদুল ইসলাম ও ওমর শরিফ মো: খৈয়াম কে কার্যনিবাহী পরিষদের সদস্য (অ-বধির) হিসেবে নির্বাচিত করা হয়।

প্রধান নির্বাচন কমিশন হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন কুষ্টিয়া মুক ও বধির তত্বাবধায়ক পরিষদের তত্বাবধায়ক এবং কুষ্টিয়া শহর সমাজসেবা অফিসার মো. আরিফুল ইসলাম।

কুষ্টিয়া শহর সমাজসেবা অফিসার মো. আরিফুল ইসলাম বলেন, কুষ্টিয়া মুখ ও বধির সংঘের সাধারণ কমিটির নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে প্রায় ৭০ জন সদস্য রয়েছে। এর মধ্যে এক বছর মেয়াদি এ সাধারণ কমিটির নির্বাচনে ১৩ জন বধিরের মধ্যে সভাপতিসহ চারজন অ-বধির সদস্য রয়েছে।




দর্শনায় এক কসাইকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা

দর্শনা পৌর পিলখানায় পেটে বাছুরসহ গাভী গরু জবাই করায় নাসীর উদ্দিন কসাইকে ভাম্যমান আদালতে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে।

মঙ্গলবার ভোর ৫টার দিকে দর্শনা পৌরসভা পিলখানায় একটি গাভীন গরু জবাই করে নাসীর কসাই। এসময় পিলখানা পরিদর্শক মোমিনুল ইসলাম বিষয়টি দেখে পৌরসভার প্রসাশক কে এইচ এম তাসফিকুর রহমান ও পৌর ইঞ্জিনিয়ার সাজেদুল আলম, পৌর কর্মকতা হারুন অর রশিদ ও আব্দুর রাজ্জাককে খবর দেয়।

এরপর পৌরসভার প্রসাশক কে এইচ এম তাসফিকুর রহমান কসাই নাসীর উদ্দিনকে থানায় সোর্পদ করার নির্দেশ দেন।

এরপর সকাল ১১টার দিকে দর্শনা থানায় নিবার্হী ম্যাজিট্রেট দায়িত্ব নিয়ে এইচ এম তাসফিকুর রহমান এক ভাম্যমান আদালত বসিয়ে রামনগর ঘুঘুডাঙ্গা পড়ার বড়োর ছেলে বহুল আলোচিত নাসীর উদ্দিন কসাইকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেন। এবং ঐ গরুর মাংশ বিনষ্ট করে মাটিতে পুতে ফেলার নির্দেশ প্রদান করেন।

এছাড়া দর্শনা পৌরসভার পিলখানায় গরু জবাই করতে হলে প্রানী সম্পদ কর্মকতার্র পরীক্ষা-নিরিক্ষা করা ছাড়া গরু জবাই করা যাবে না বলে নির্দেশনা প্রদান করেন। এরপর কসাই নাসীর উদ্দিনকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করে ছেড়ে দেন।

এ বিষয়ে দর্শনা পৌর প্রশাসক এইচ এম তাসফিকুর রহমান জানান, স্থানীয় বেশ কয়েজন জানান প্রায় প্রায় এ পিলখানায় জবাই করা গরুর বাছুরসহ ফেলে রাখতে দেখা যায়। এছাড়া ঐ মৃতু গরুর বাছুরকে কুকুরে টেনে হেচড়ে খেতে দেখা যায় বলে জানান স্থানীয় লোকজন। স্থানীয় ক্রেতারা জানান কসাই নাসির প্রায় প্রায় এ রকম গরু জবাই করে।এর আগেও কয়েকবার এরকম ঘটনার জন্য জেল খাটতে হয়েছে।




মানসিক চাপ হলেই কেন মুখে ব্রণ বাড়ে, সমাধান কী?

মুখমন্ডলকে বলা হয়ে থাকে মানুষের মনের আয়না। মনের ভেতর কোনো সমস্যা হলে তার ছাপ পড়ে মুখে। ত্বক তার উজ্জ্বলতা হারায়, চোখের তলায় কালি পড়ে। কিন্তু ব্রণ? সে তো বয়ঃসন্ধির সঙ্গী। মানসিক চাপের সঙ্গে তার আদৌ কোনো যোগসাজশ রয়েছে?

চিকিৎসকেরা বলছেন, আছে। শরীরে ‘কর্টিজল’ হরমোনের মাত্রা বেড়ে গেলে মুখ ভরে উঠতে পারে ব্রণে। মানসিক চাপ, উদ্বেগ বা অবসাদ বৃদ্ধি পেলে এই হরমোনের মাত্রা বৃদ্ধি পেতে থাকে।

ভারতের খ্যাতনামা ইয়েল স্কুল অব মেডিসিনের চর্মরোগ বিভাগের চিকিৎসক মোনা গোয়ারা বলেন, কর্টিজলের পরিমাণ বাড়তে থাকলে সেবাম ক্ষরণও বেড়ে যায়। অত্যধিক তেল ত্বকের রন্ধ্র বা ছিদ্র বুজিয়ে দেয়। সেখানেই ব্রণ সৃষ্টিকারী ব্যাক্টেরিয়ারা বাসা বাঁধে।

এমনকি কয়েক রাত না ঘুমোলেও একই রকম সমস্যা হতে পারে। ঋতুস্রাব হওয়ার আগে হরমোনের হেরফের হয়। আবার, গ্লাইসেমিক ইনডেস্ক বেশি এমন খাবার খেলেও কিন্তু ব্রণের উপদ্রব বেড়ে যেতে পারে।

মুখের কোন কোন অংশে ‘স্ট্রেস অ্যাক্নে’ হতে পারে?

চিকিৎসকেরা বলছেন, মুখের যে অংশে তেল বা সেবাম ক্ষরণ বেশি হয়, সেখানে ব্রণ হতে পারে। অনেকের কপাল, নাকের দু’পাশ এবং থুতনির আশপাশে তৈলাক্ত ভাব বেশি থাকে। মানসিক চাপে সেই তেলতেল ভাব আরও বৃদ্ধি পায়। ফলে এই সব জায়গা ব্রণ-প্রবণ হয়ে ওঠে।

কী করলে সমস্যার সমাধান হবে?

আগে জীবনধারায় পরিবর্তন আনতে হবে। পর্যাপ্ত ঘুমেরও প্রয়োজন রয়েছে। ‘স্ট্রেস অ্যাকনে’ দূর করতে শারীরিক কসরত এবং মানসিক শান্তি দুই-ই গুরুত্বপূর্ণ।

সূত্র: যুগান্তর




মেহেরপুরে জেলা বিএনপির জনসভা

মেহেরপুরে জেলা বিএনপির উদ্যোগে বুড়িপোতা ইউনিয়নে জনসভা অনুষ্ঠিত হয়। মঙ্গলবার (১৪ই জানুয়ারি) বিকেল চারটার দিকে মেহেরপুর সদর উপজেলা বুড়িপোতা ইউনিয়নে এ জনসভার আয়োজন করা হয়।

বুড়িপোতা ইউনিয়ন বিএনপি’র সাবেক সহ-সভাপতি নাসির উদ্দিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত জেলা বিএনপির সদস্য সচিব অ্যাডভোকেট কামরুল হাসান। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক অধ্যাপক ফয়েজ মোহাম্মদ।

এসময় জেলা বিএনপির সাবেক সিনিয়ার সহ-সভাপতি ইলিয়াস হোসেন, সাবেক সহ-সভাপতি আলমগীর খান ছাতু, আনছা-উল -হক, হাফিজুর রহমান হাফি, সাবেক আইন বিষয়ক সম্পাদক ও পাবলিক প্রসিকিউটর আবু সালেহ মোহাম্মদ নাসিম, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক রুমানা আহমেদ, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী মিজান মেনন, জেলা জাসাসের সদস্য সচিব বাকাবিল্লাহ, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক আজমল হোসেন মিন্টু, সাবেক পৌর বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক আলমগীর হোসেন, সদর থানা যুবদলের সাবেক সভাপতি হাসিবুজ্জামান স্বপ্নন, জেলা যুবদলের সহ-সভাপতি আনিসুল হক লাভলু, জেলা জেলা ছাত্রদলের সাবেক সিনিয়র সহ-সভাপতি অ্যাডভোকেট মীর আলমগীর ইকবাল (আলম), জেলা যুবদলের আইন বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট এহান উদ্দিন মনা, জেলা ছাত্রদলের সাবেক সহ-সভাপতি ফিরোজুর রহমান, জেলা যুবদলের সাংস্কৃতিক সম্পাদক আসাদুজ্জামান জনি, জেলা যুবদলের সদস্য মেহেদী হাসান রোলেক্স, জেলা জিয়া মঞ্চে আহবায়ক অ্যাডভোকেট নজরুল ইসলাম, সদস্য সচিব মনিরুল ইসলাম মনি, জেলা ছাত্রদলের সহ-সভাপতি নাহিদ মাহবুব সানি, আব্দুল লতিফ, মোশিউল আলম দিপু, নাহিদ আহম্মেদ, ইসমাইল শাহ, দবির, জনিসহ বিএনপির স্থানীয় নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।




যার দেখা মেলে ১ লাখ ৬০ হাজার বছরে মাত্র একবার

মহাকাশে দেখা যেতে পারে এক উজ্জ্বল ধূমকেতু। বিরল এই ধূমকেতুটি ১ লাখ ৬০ হাজার বছরে মাত্র একবারই দেখা যায় বলে জানিয়েছে মহাকাশ গবেষকরা।

গতকাল সোমবার ধূমকেতুটি সূর্যের সবচেয়ে নিকটবর্তী বিন্দু পেরিহেলিয়নে অবস্থান করছিল।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সোমবার রাত থেকেই এটি দেখা যেতে পারে। তবে ধূমকেতুটি কোন কোন স্থান থেকে দেখতে পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে, তা এখনো অজানা। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এটি শুক্র গ্রহের মতো উজ্জ্বল হতে পারে আর সবচেয়ে ভালোভাবে দেখা যেতে পারে পৃথিবীর দক্ষিণ গোলার্ধ থেকে।

যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা বলেছে, কোনো ধূমকেতু কতটা উজ্জ্বল হয়ে দেখা দেবে, তা আগেই ধারণা করা খুব কঠিন। কিন্তু ‘সি/২০২৪ জি৩ (আটলাস)’ নামের এ ধূমকেতু খালি চোখে দেখার মতো যথেষ্ট উজ্জ্বল হতে পারে।

নাসার ‘টেরেস্ট্রিয়াল–ইমপ্যাক্ট লাস্ট অ্যালার্ট সিস্টেম’–এ গত বছর ধূমকেতু ‘সি/২০২৪ জি৩ (আটলাস)’ শনাক্ত হয়।

কিংস কলেজ লন্ডনের অ্যাস্ট্রোপার্টিকল ফিজিকস ও কসমোলজির গবেষক শ্যাম বালাজি বলেন, ধূমকেতটির বর্তমান গতিপথের হিসাব–নিকাশ এ ইঙ্গিত দিচ্ছে, এটি সূর্য থেকে প্রায় ৮ দশমিক ৩ মিলিয়ন (৮৩ লাখ) মাইল দূর থেকে অতিক্রম করবে; যা একে ‘সান–স্কার্টিং’ ধূমকেতু হিসাবে শ্রেণিবদ্ধ করেছে।

বিশ্ববিদ্যালয়টির কর্তৃপক্ষ বলেছে, ১ লাখ ৬০ হাজার বছরে মাত্র একবারই এ ধূমকেতু দেখা যায়।

শ্যাম বালাজি বলেন, এ ধূমকেতু দেখার সুযোগ পাওয়ার বিষয়টি নির্ভর করছে স্থানীয় পারিপার্শ্বিক অবস্থা ও এটির আচরণের ওপরে। তিনি আরও বলেন, ‘অন্য সব ধূমকেতুর সঙ্গে তুলনা করলে এর দৃশ্যমানতা ও উজ্জ্বলতা অননুমেয় হতে পারে।’

এই গবেষক বলেন, দক্ষিণ গোলার্ধে বসবাসকারী লোকজন সূর্যোদয়ের আগে পূর্ব দিগন্তে এ ধূমকেতু দেখতে পাবেন। আর পেরিহেলিয়নের পর সূর্যাস্ত শেষে পশ্চিম দিগন্তে দেখা যাবে এই ধূমকেতু। এটি এ গোলার্ধ থেকেই সবচেয়ে ভালোভাবে দৃশ্যমান হতে পারে।

বালাজি বলেন, ধূমকেতুটি ‘বেশ উজ্জ্বল’ হবে বলে ধারণা করা হলেও কোনো ধূমকেতু কতটা উজ্জ্বল হবে, তা অনুমান করা খুবই কঠিন। এর আগে যেসব ধূমকেতু উজ্জ্বল হবে বলে প্রাথমিকভাবে মনে করা হয়েছিল, সেসবের অনেকগুলো ছিল ক্ষীণ আলোসম্পন্ন।

বিশ্লেষকেরা জানান, যুক্তরাজ্যসহ উত্তর গোলার্ধের অন্যান্য দেশ থেকে এ ধূমকেতু দেখা কঠিন হতে পারে।

যারা এ ধূমকেতু দেখতে চান, তাদের আলোর দূষণমুক্ত স্থান বেছে নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন বালাজি। আর এটি দেখতে হলে বাইনোকুলার বা ছোট টেলিস্কোপ ব্যবহারের পরামর্শও দেন তিনি।

এ ধূমকেতু দেখার ক্ষেত্রে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের ক্ষণ বিশেষভাবে স্মরণে রাখতে বলেন এই বিশেষজ্ঞ। বলেন, ধূমকেতুর অবস্থান নির্ণয় করা ও তা দেখার জন্য সময় গুরুত্বপূর্ণ।

জ্যোতির্বিদেরা এরই মধ্যে ধূমকেতুটির যাত্রাপথের ওপর নজর রাখতে শুরু করেছেন। গত শনিবার নাসার নভোচারী ডন পেটিট সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এ ধূমকেতুর একটি ছবি শেয়ার করেন। আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন থেকে তোলা হয়েছে এটি।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেওয়া পোস্টে ডন পেটিট লেখেন, ‘কক্ষপথ থেকে ধূমকেতু দেখতে পাওয়া দারুণ বিস্ময়ের। আটলাস সি২০২৪–জি৩ আমাদের এখানে সফর করছে।

সূত্র: যুগান্তর




ঝিনাইদহে সিভিল সার্জন ও হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়কের বিরুদ্ধে মামলা

ঝিনাইদহ জেলা সদর হাসপাতালে টেন্ডারে অনিয়মের অভিযোগ এনে এক ঠিকাদার আদালতে মামলা দায়ের করেছেন। মামলায় সিভিল সার্জন ও হাসপাতালের তত্বাবধায়ককে বিবাদি করা হয়েছে।

আদালত বিষয়টি আমলে নিয়েছে তদন্তের নির্দেশ প্রদান করেছে। মঙ্গলবার দুপুরে সিনিয়র সহকারী জজ আদালতে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান মেসার্স বিসমিল্লাহ এন্টারপ্রাইজের স্বত্ত্বাধীকারি মিনা মোহাম্মদ নবী বাদী হয়ে এ মামলা দায়ের করেন।

মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, সম্প্রতি ২৫০ শয্যা ঝিনাইদহ জেলা সদর হাসপাতালের ২০২৪-২০২৫ অর্থ বছরে রোগীদের ঔষুধ, যন্ত্রপাতি, ব্যান্ডেজ, গজ কাপড়, লিলেন কাপড়, কেমিক্যাল ও আসবাবপত্র সরবরাহের জন্য প্রায় ৬ কোটির টাকার টেন্ডার আহবান করা হয়। টেন্ডারে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ অংশ নেওয়ার জন্য বিভিন্ন শর্ত জুড়ে দেয়। শর্ত অনুযায়ী সাধারন ঠিকাদারেরা অংশ নিতে অযোগ্য হয়ে পড়েন।

এ নিয়ে এমএস এন্টারপ্রাইজের মালিক মৌসুমি আক্তার মিথিলা বাদী হয়ে সিভিল সার্জন ও তত্বাবধায়ককে লিগ্যাল নোটিশ প্রেরণ করেন। লিগ্যাল নোটিশে কাজ না হওয়ায় মঙ্গলবার ঝিনাইদহের সিনিয়র সহকারী জজ আদালতে মেসার্স বিসমিল্লাহ এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকারী মিনা মোহাম্মদ নবী বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করেন (যার নাম্বার- ৩১/২৫)।

মামলায় ঝিনাইদহের ভারপ্রাপ্ত সিভিল সার্জন ডা.মিথিলা ইসলাম ও হাসপাতালের তত্বাবধায়ক ডা. মোস্তাফিজুর রহমানকে ৩ দিনের মধ্যে কারণ দর্শানোর নির্দেশ দিয়েছেন। মামলার বিষয়ে জানতে হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. মোস্তাফিজুর রহমানের ব্যবহৃত মোবাইলে একাধিকবার কল করলেও তিনি রিসিভ করেননি।

তবে ঝিনাইদহের ভারপ্রাপ্ত সিভিল সার্জন ডা. মিথিলা আক্তার বলেন, হাসপাতালের টেন্ডার সংক্রান্ত বিষয়ে আমার কোনো দায় দায়িত্ব নেই। তাই এ নিয়ে আমি কোনো মন্তব্য করতে পারবো না।




জাতীয় ক্রীড়া পরিষদে ৪২ পদে চাকরি

জাতীয় ক্রীড়া পরিষদে ১১টি পদে মোট ৪২ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। আবেদন জমার সময় শেষ হচ্ছে আগামীকাল বুধবার।

এই প্রতিষ্ঠানে আগ্রহী প্রার্থীদের নির্ধারিত ফরম পূরণ করে সরাসরি বা ডাকযোগে আবেদনপত্র পাঠাতে হবে।

পদের বিবরণ ও পদসংখ্যা

১. সেক্রেটারি/প্রশাসনিক কর্মকর্তা (ফেডারেশন)

পদসংখ্যা: ৪

গ্রেড: ৯ম

বেতন স্কেল: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা

২. প্রশিক্ষক

পদসংখ্যা: ২৬

গ্রেড: ১০ম

বেতন স্কেল: ১৬,০০০-৩৮,৬৪০ টাকা

৩. আলোকচিত্রশিল্পী

পদসংখ্যা: ১

গ্রেড: ১০ম

বেতন স্কেল: ১৬,০০০-৩৮,৬৪০ টাকা

৪. ইনস্ট্রাক্টর

পদসংখ্যা: ১

গ্রেড: ১১তম

বেতন স্কেল: ১২,৫০০-৩০,২৩০ টাকা

৫. ইনস্ট্রাক্টেস

পদসংখ্যা: ১

গ্রেড: ১১তম

বেতন স্কেল: ১২,৫০০-৩০,২৩০ টাকা

৬. সাঁটলিপিকার

পদসংখ্যা: ৩

গ্রেড: ১৩তম

বেতন স্কেল: ১১,০০০-২৬,৫৯০ টাকা

৭. স্টোরকিপার

পদসংখ্যা: ১

গ্রেড: ১৪তম

বেতন স্কেল: ১০,২০০-২৪,৬৮০ টাকা

৮. কম্পাউন্ডার

পদসংখ্যা: ১

গ্রেড: ১৪তম

বেতন স্কেল: ১০,২০০-২৪,৬৮০ টাকা

৯. প্রচার সহকারী

পদসংখ্যা: ১

গ্রেড: ১৬তম

বেতন স্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা

১০. প্রুফরিডার

পদসংখ্যা: ১

গ্রেড: ১৬তম

বেতন স্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা

১১. কার্যসহকারী

পদসংখ্যা: ২

গ্রেড: ১৬তম

বেতন স্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা

আবেদন যেভাবে

আগ্রহী প্রার্থীদের এই লিংকে প্রতিটি পদে আবেদনের জন্য যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা ও বয়সসীমার শর্তসহ নিয়োগসংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য জানা যাবে। জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের ওয়েবসাইট থেকে চাকরির নির্ধারিত ফরম ডাউনলোড করে পূরণ করতে হবে। আবেদনপত্র সরাসরি বা ডাকযোগে পাঠাতে হবে। খামের ওপর পদের নাম ও জেলা উল্লেখ করতে হবে।

আবেদন ফি

জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের অনুকূলে পরীক্ষার ফি বাবদ যেকোনো তফসিলি ব্যাংক থেকে ২০০ টাকার ব্যাংক ড্রাফট/পে-অর্ডার করে রসিদ আবেদনপত্রের সঙ্গে সংযুক্ত করতে হবে।

আবেদনপত্র পাঠানোর ঠিকানা: সচিব, জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ, ৬২/৩, পুরানা পল্টন, ঢাকা-১০০০।

আবেদনের শেষ সময়: ১৫ জানুয়ারি ২০২৫।

সূত্র: যুগান্তর