মেহেরপুরে ৬৭ হাজার ৪২২ দুস্থ মানুষ পেল প্রধানমন্ত্রীর ঈদ উপহার

কদিন পরে ঈদ। ঘরে চাল নাই। খুবই দুশ্চিন্তায় ছিলাম, ঈদে কি খাবো। আজ ভিজিএফের চাল পেয়ে চিন্তা দুর হলো। খুবই খুশি হয়েছি। প্রধানমন্ত্রীর ঈদ উপহার পেয়ে মটমুড়া ইউনিয়নের হোগলবাড়িয়া গ্রামের আশিতিপর মোছাঃ হাজেরা বেগম ও সুরাতন নেছা বাওট গ্রামের চেনভানু বলেন একথা বলেন।

সিন্দুরকৌটা গ্রামের দিনমজুর রবজেল আলী বলেন, গত কয়েকদিন প্রচন্ড গরমে কাম কাজ নাই। ঘরে খাবার নাই। বউ বাচ্চাকে নিয়ে কষ্টে ছিলাম। আজ চাল পেয়ে ভালো লাগলো।

আসন্ন ঈদ উপলক্ষে মেহেরপুর জেলায় ৬৭ হাজার ৪২২ দুঃস্থ হতদরিদ্র অসহায় মানুষজন পেল প্রধানমন্ত্রীর দেয়া ঈদ উপহার ভিজিএফ এর চাল।

গতকাল শনিবার সকালে গাংনী উপজেলার মটমুড়া ইউনিয়ন পরিষদে আনুষ্ঠানিক কার্যক্রমের মধ্য দিয়ে চাল বিতরণ শুরু হয়।

জেলা ত্রাণ ও পূনর্বাসন কর্মকর্তা মোছা: রনী খাতুন জানান, ২০২৩-২৪ অর্থ বছরের আসন্ন ঈদুল ফিতর উপলক্ষে দুস্থ ও হতদরিদ্র পরিবারের জন্য ভিজিএফ কর্মসূচির আওতায় জেলার ৩টি উপজেলার ২২ টি ইউনিয়নের ৫৯ হাজার ৭২০ টি পরিবারের মাঝে ৫৯৭.২০০ মেট্রিকটন ও ২টি পৌরসভার ৭,৭০২ টি পরিবারের মাঝে ৭৭.০২ মেট্রিক টন চাল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে মেহেরপুর সদর উপজেলার ৭ টি ইউনিয়নে ১১ হাজার ৬৫০ জন উপকার ভোগীর জন্য ১১৬.৫০০ মেট্রিক টন, গাংনী উপজেলার ৯ টি ইউনিয়নে ৪৩ হাজার ৬৫ টি উপকার ভোগীর জন্য ৪৩০.৬৫০ মেট্রিক টন, মুজিবনগর উপজেলার ৪ টি ইউনিয়নে ৫ হাজার ৫ টি উপকার ভোগীর জন্য ৫০.০৫০ মেট্রিক টন, মেহেরপুর পৌরসভা (ক-শ্রেনী) ৪ হাজার ৬২১ টি উপকার ভোগীর জন্য ৪৬.২১০ মেট্রিক টন ও গাংনী পৌরসভা (খ-শ্রেনী) ৩ হাজার ৮১ জন উপকার ভোগীর জন্য ৩০.৮১০ মেট্রিক টন চাল বরাদ্দ পাওয়া গেছে।

গতকাল শনিবার সকাল ১০ টার সময় মটমুড়া, ধানখোলা ও তেঁতুলবাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদে চাল বিতরণের মধ্য দিয়ে গাংনী উপজেলার ৯ টি ইউনিয়নে ভিজিএফের চাল বিতরণ কার্যক্রমের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন মেহেরপুর-২ আসনের জাতীয় সংসদ সদস্য ডাক্তার এএসএম নাজমুল হক সাগর এমপি।

চাল বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ডাক্তার এএসএম নাজমুল হক সাগর এমপি বলেন, ঈদ আনন্দ ভাগাভাগি করতে ও অসহায় পরিবার গুলোর মুখে হাসি ফোঁটাতে ভিজিএফের এই চাল বরাদ্দ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরই ধারাবাহিকতায় দেশের প্রতিটি দুঃস্থ ও অসহায় পরিবারের হাতে ঈদ উপহার হিসেবে ১০ কেজি করে ভিজিএফের চাল তুলে দেয়া হচ্ছে।

এসময় মটমুড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সোহেল আহমেদ, ধানখোলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুর রাজ্জাক ও তেঁতুলবাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নাজমুল হুদা বিশ্বাসসহ ইউনিয়ন পরিষদের সচিব, সাধারণ সদস্য (মেম্বর), সংরক্ষিত নারী সদস্য ও অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।

এসময় জেলার ২২ টি ইউনিয়ন ও দুটি পৌরসভার উপকার ভোগীদের মাঝে এ চাল বিতরণ করা হয়েছে। পবিত্র ঈদে এসব দুস্থ অসহায় হতদরিদ্র পরিবার ঈদ উপহার হিসেবে ভিজিএফের ১০ কেজি চাল পাচ্ছেন দুস্থ হতদরিদ্র পরিবারগুলো।

মেহেরপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও গাংনী উপজেলা চেয়ারম্যান এমএ খালেক বলেন, অসহায় ও দুঃস্থ পরিবারের ঈদ আনন্দ যাতে নিরানন্দে পরিণত না হয় সে লক্ষ্যে বরাবরই কাজ করে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। দেশের অন্যতম জনবহুল দারিদ্র জনগোষ্ঠীর কথা চিন্তা করে প্রতি ঈদে বিভিন্ন সহযোগিতার পাশাপাশি ভিজিএফ কার্ডের সুবিধা দেন তিনি।

মেহেরপুর জেলা প্রশাসক শামীম হাসান বলেন, প্রধানমন্ত্রীর উপহার পেয়ে অনেক খুশি উপকার ভোগী পরিবার গুলো। জেলা প্রশাসনের কঠোর নজরদারির মাধ্যমে উপহারের চাল বিতরণ করা হচ্ছে।




দামুড়হুদা হাউলীতে ভিজিএফ’র চাউল বিতরণ পরিদর্শনে জেলা প্রশাসক

সারা দেশের ন্যায় দামুড়হুদা উপজেলার হাউলী ইউনিয়ন পরিষদ সহ বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদে প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার দেওয়া ঈদ উপহার ১০ কেজি করে ভিজিএফ এর চাউল বিতরণ পরিদর্শন করলেন জেলা প্রশাসক ড. কিসিঞ্জার চাকমা।

গতকাল শনিবার বেলা সাড়ে ১১টার সময় হাউলী ইউনিয়ন পরিষদের ভিজিএফ এর চাউল বিতরণ পরিদর্শন করেন। এসময় তিনি উপস্থিত সেবা গ্রহীতাদের সাথে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

আসন্ন পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর ঈদ উপহার হিসেবে দামুড়হুদা উপজেলার হাউলী ইউনিয়নে দরিদ্র অসহায় ও দূস্থ পরিবারের মাঝে সুন্দর ও সুষ্ঠ পরিবেশে ভিজিএফ এর ইউনিয়নের ৯টি ওয়ার্ডের ২ হাজার ৬শত ১৬ জন অসহায় ও দূস্থ পরিবারের মাঝে মাথাপিছু ১০কেজি করে চাউল বিতরন করা হয়। এসব চাউল সঠিক ও সুষ্ঠভাবে বিতরণ হচ্ছে কিনা তা নিজে সরজমিনে পরিদর্শন করেন চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক ডা. কিসিঞ্জার চাকমা। চাউল বিতরণ কার্যক্রম পরিদর্শনে তিনি সন্তোষ প্রকাশ করেন। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর কর্তৃক ভিজিএফ এর কর্মসূচির আওতায় বিনামূল্যে দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে এগিয়ে নিতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এটি একটা মহতি উদ্যোগ।

এসময় উপস্থিত ছিলেন, দামুড়হুদা উপজেলা নির্বাহী অফিসার রোকসানা মিতা, হাউলী ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান নিজাম উদ্দিন, ইউপি সচিব নাঈম হোসেন, ট্যাগ অফিসার আতিকুর রহমান, ইউপি সদস্য ও প্যানেল চেয়ারম্যান ২ শহিদুল ইসলাম সহ ইউনিয়নের সকল ইউপি সদস্য বৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।




দামুড়হুদায় ওরা বন্ধু সংঘ’র আয়োজনে ঈদ সামগ্রী উপহার বিতরণ

“এসো ভালো কাজে পাশে থাকি, সুষ্ঠু সমাজ গঠন করি” স্লোগানকে ধারণ করে “ওরা বন্ধু সংঘ, দামুড়হুদার আয়োজনে দামুড়হুদা উপজেলা সদরে বিভিন্ন গ্রামের প্রায় অর্ধশত বিধবা অসহায়, প্রতিবন্ধী, দরিদ্র পরিবারের মাঝে ঈদ উপহার সামগ্রী সেমাই, সুজি, চিনি, বাদাম-কিসমিস, তেজপাতা, মশলা, লবন, পেঁয়াজ, শ্যাম্পু, হুইল পাউডার, বিতরণ করা হয়েছে।

গতকাল বিকাল সাড়ে ৪ ঘটিকার সময় দামুড়াহুদা ব্রিজ রোডস্থ প্রতিষ্ঠানটির অস্থায়ী কার্যালয়ে ওই ঈদ উপহার সামগ্রী বিতরণ ও শুভেচ্ছা বিনিময় করা হয়।

“ওরা বন্ধু সংঘ’র প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি সাংবাদিক তানজীর ফয়সালের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন সংগঠনটির উপদেষ্টা, বাংলাদেশ জাতীয় শ্রমিকলীগের দামুড়হুদা উপজেলা শাখার সভাপতি হাজী আব্দুল কাদির। বিতরণ পূর্বে সংক্ষিপ্ত বক্তব্যের শুরুতেই সংগঠনটির সংঙ্গে সংশ্লিষ্টদের প্রশংসা ও কল্যাণ কামনা করেন।

তিনি বলেন, দীর্ঘদিন যাবত দেখে আসছি সংগঠন ক্ষুদ্র পরিসরে হলেও অসহায়, বিধবা, প্রতিবন্ধী সহ আমাদের আশপাশের অসহায় মানুষের পাশে দাড়িয়ে আসছেন। যা অত্যন্ত ভালো কাজ, যা সবাই পারেন না। উপকার ভোগীদের উদ্দেশ্য তিনি বলেন, আপনারা সকলেই প্রতিষ্ঠানটির জন্য দোয়া করবেন। আমি নিজেও প্রতিষ্ঠানটির সাফল্য লাভ করছি, পাশাপাশি আমি সর্বত্র সংগঠনটির পাশে থাকব ইনশাআল্লাহ।

“ওরা বন্ধু সংঘ’র উপদেষ্টা শিক্ষক সাংবাদিক হাফিজুর রহমান কাজলের সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বক্তব্য, দামুড়হুদা মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও বাসস্ট্যান্ড বাজার বণিক সমিতির সভাপতি মাকসুদুর রহমান রতন, ওরা বন্ধ সংঘ’র সমাজ কল্যান বিষয়ক সম্পাদক সংবাদিক মিরাজুল ইসলাম মিরাজ প্রমূখ।




সড়ক দুর্ঘটনায় আহত দরিদ্র মিঠুনের চিকিৎসায় এগিয়ে এলেন গাংনী মেয়র

গাংনীতে সড়ক দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত হতদরিদ্র মিঠুন আলীর (৩৫) এর চিকিৎসার জন্য সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিলেন গাংনী পৌরসভার মেয়র আহম্মেদ আলী। আহত মিঠুন গাংনী উপজেলার খড়মপুর গ্রামের মৃত্যু মাদার আলীর ছেলে।

গতকাল শনিবার দিবাগত রাত সাড়ে আটটার দিকে গাংনী-কাথুলি সড়কের সাহারবাটি ও ভাটপাড়ার মাঝখানে একটি দ্রুতগতির আলগামনের সাথে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে মিঠুন আলীর ডান পায়ের মালা খুলে পড়ে যায়। পরে তাকে মূমূর্ষ অবস্থায় স্থানীয়রা উদ্ধার করে গাংনী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসেন। সেখানে তার অবস্থা আশংকা জনক হওয়ায় কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করেন।

মিঠুন আলীর নিজস্ব কোনো লোকজন ও টাকা পয়সা না থাকায় কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে যেতে পারছিলেন না। এসময় গাংনী পৌরসভার মেয়র আহম্মেদ আলী ও তার জামাতা মেহেরপুর জেলা পরিষদের সদস্য মিজানুর রহমান হাসপাতালে যান। সব শুনে আহত মিঠুন আলীর চিকিৎসার সব খরচ বাবদ মেয়র আহম্মেদ আলী ও তার জামাতা মিজানুর রহমান নগদ টাকা প্রদান করেন।

এসময় হাসপাতাল বাজার এলাকার অ্যাম্বুলেন্স তুলে হাসপাতালে পাঠানোর ব্যবস্থা করেন। আগামীতে তার সকল ধরনের সহযোগিতা করারও আশ্বাস দেন।




মেহেরপুর জেলা প্রেসক্লাবের উদ্যোগে ইফতার ও দোয়া অনুষ্ঠিত

মেহেরপুর জেলা প্রেসক্লাবের আয়োজনে ইফতার ও দোয়া অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল শনিবার ২৬ রমজান সুর্যাস্তের সাথে সাথে দোয়া ও ইফতার অনুষ্ঠিত হয়।

মেহেরপুর জেলা প্রেসক্লাব আয়োজিত ইফতার পার্টি ও দোয়ার অনুষ্ঠানে প্রধান মেহমান হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মেহেরপুর পৌরসভার মেয়র মাহফুজুর রহমাম রিটন।

জেলা প্রেসক্লাব সভাপতি দৈনিক যুগান্তর প্রতিনিধি তোজাম্মেল আযমের সভাপতিত্বে দোয়া পরিচালনা করেন দৈনিক লাখো কন্ঠ প্রতিনিধি রফিকুল আলম বকুল।

 ইফতার অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন দৈনিক মেহেরপুর প্রতিদিনের সম্পাদক ও দৈনিক কালের কণ্ঠ প্রতিনিধি ইয়াদুল মোমিন, মেহেরপুর জেলা প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ও দৈনিক মেহেরপুর প্রতিদিনের ব্যবস্থাপনা সম্পাদক ও দি ম্যাসেন্জার প্রতিনিধি মাহাবুব চান্দু, মেহেরপুর জেলা প্রেসক্লাবের যুগ্ম সম্পাদক দৈনিক মানবকণ্ঠ ও বাংলা টিভির জেলা প্রতিনিধি আকতারুজ্জামান, বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা (বাসস) ও দৈনিক প্রতিদিনের সংবাদ এর জেলা প্রতিনিধি দিলরুবা ইয়াসমিন, জেলা প্রেস ক্লাবের সহ সভাপতি চ্যানেল নাইন এর জেলা প্রতিনিধি আবু নাসের, দৈনিক ভোরের কাগজ জেলা প্রতিনিধি মোর্তুজা ফারুক রুপক, দৈনিক জবাবদিহি পত্রিকার প্রতিনিধি এ সিদ্দিকী শাহিন, দৈনিক আমাদের অর্থনীতির জেলা প্রতিনিধি মাসুদ রানা, দৈনিক ইত্তেফাক প্রতিনিধি আমিরুল ইসলাম অল্ডাম, দৈনিক নয়া দিগন্ত প্রতিনিধি হারুন অর রশীদ রবি, মাই টিভি প্রতিনিধি মাসুদ রানা, দৈনিক সকালের সময় ও দি ট্রাইবুনাল এর জেলা প্রতিনিধি লিটন মাহমুদসহ জেলা প্রেসক্লাবের সকল সদস্য।




নিয়োগ দিবে আকিজ ফুড অ্যান্ড বেভারেজ

নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে আকিজ ফুড অ্যান্ড বেভারেজ লিমিটেড । প্রতিষ্ঠানটি ‘রিজিওনাল সেলস ম্যানেজার’ পদে একাধিক জনবল নিয়োগ দেবে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন আগামী ১৭ এপ্রিল পর্যন্ত।

প্রতিষ্ঠানের নাম : আকিজ ফুড অ্যান্ড বেভারেজ লি.

পদের নাম : আঞ্চলিক বিক্রয় ব্যবস্থাপক, আরএসএম

আবেদনের বয়সসীমা : ৩৬ থেকে ৪৫ বছর

পদসংখ্যা : ১০টি

কর্মস্থল : বাংলাদেশের যে কোন স্থানে

বেতন : আলোচনা সাপেক্ষে

অভিজ্ঞতা : কমপক্ষে ১০ বছর

কর্মক্ষেত্র : অফিস

কর্মঘণ্টা : ফুল টাইম

প্রার্থীর ধরন : শুধু পুরুষ

বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের তারিখ : ২ এপ্রিল, ২০২৪

আবেদনের শেষ তারিখ : ১৭ এপ্রিল, ২০২৪

শিক্ষাগত যোগ্যতা : মার্কেটিং-এ মাস্টারস অফ বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (এমবিএ), বিপণনে ব্যাচেলর অফ বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (বিবিএ)।

অন্যান্য সুবিধা : মোবাইল বিল, টি/এ, প্রভিডেন্ট ফান্ড, গ্র্যাচুইটি, বীমা, চিকিৎসা ভাতা, উৎসব বোনাস, আরএসএমদের ফুল-টাইম গাড়ি দেওয়াসহ কোম্পানির নীতিমালা অনুযায়ী অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হবে।

যেভাবে আবেদন : আগ্রহীরা অনলাইনে আবেদন করতে এখানে ক্লিক করুন।

সূত্র: কালবেলা




মেহেরপুরে শ্রমজীবী মানুষের মাঝে শুভসংঘের ইফতার বিতরণ

বসুন্ধরা-শুভসংঘ মেহেরপুর জেলা শাখার উদ্যোগে শহরের শ্রমজীবী মানুষ রিক্সাচালক, ভ্যান চালকদের মাঝে ইফতার বিতরণ করা হয়েছে।

গতকাল শুক্রবার বিকালে মেহেরপুর শহরের মল্লিকপড়া মোড়ে পথচলতি শ্রমজীবী মানুষের এ ইফতার তুলেন দেন শুভ সংঘের সদস্যরা।

ইফতার বিতরণকালে কালের কণ্ঠ প্রতিনিধি ইয়াদুল মোমিন, শুভ সংঘ মেহেরপুর জেলা শাখার সভাপতি প্রভাষক (অব.) নুরুল ইসলাম, সহসভাপতি বশির আহমেদ, রফিকুল ইসলাম বকুল, সাবেক সাধারণ সম্পাদক আল ইকরাম সোহাগ, সাংগঠনিক সম্পাদক নাফিউল ইসলাম, কোষ্যধাক্ষ তানজিম হোসেন, সাব্বির আহমেদ, সদস্য ওবায়দুল্লাহ, হাফিজ খান রুদ্র, হাসানুজ্জামান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। শহরের শতাধিক শ্রমজীবী মানুষের মাঝে ইফতার বিতরণ করা হয়।

এসময় শুভসংঘের সভাপতি নুরুল ইসলাম বলেন, আর্ত মানবতার সেবায় বসুন্ধরা শুভ সংঘ কাজ করে যাচ্ছে। তারই অংশ হিসেবে শ্রমজীবী মানুষের মাঝে ইফতার বিতরণ করা হলো। এ ধরণের মানব কল্যানমুখী কাজ করায় শুভসংঘের মূল ব্রত।




পডকাস্ট অ্যাপ বন্ধের কারণ জানাল গুগল

সম্প্রতি গুগল পডকাস্ট পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গেছে। ইউটিউব মিউজিকে গুরুত্ব বেশি দিতে গিয়ে গুগল তাদের এই বিশেষায়িত অ্যাপটির বিলুপ্তি ঘটিয়েছে। এমনটি গুগল যে প্রথম করলো তা কিন্তু নয়।

গুগলের সমাধিসৌধে অতীতে আরও অনেক ভালো কিছু অ্যাপ হারিয়ে গেছে। এমন হয়েছে তারা একটি চমৎকার অ্যাপ উপস্থাপন করেছে। এই চমৎকার অ্যাপটিকে তারা কয়েকটি ভালো আপডেট দিয়েই আবার বন্ধ করে দিয়েছে। গুগল ইনবক্স, ওয়ালেট, আলো ও ডুওর মতো এমন অনেক অ্যাপই খুঁজে পাওয়া যাবে। কারণটিও স্পষ্ট। যখনই গুগলের কোনো বিশেষায়িত প্রতিদ্বন্দ্বী চলে আসে তখন তারা ওই প্রতিদ্বন্দ্বীর দিকেই মনোযোগ দিতে গিয়ে তাদের পূর্বতন কোনো অ্যাপকে নষ্ট করে ফেলে।

গুগল অবশ্য জানিয়েছে তারা মার্কেটের কথা ভেবেই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। গুগল পডকাস্টের তুলনায় ইউটিউবে যেহেতু পডকাস্ট খুঁজে পাওয়া সহজ তাই তারা এমন সিদ্ধান্ত নেন। সম্প্রতি এডিসন রিসার্চের একটি পরিসংখ্যানও তারা উপস্থাপন করেছে। গুগল জানিয়েছে, ইউটিউবকে অন্তত ২৩ শতাংশ মানুষ পডকাস্ট শোনার মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার করে থাকে। আক্ষেপের বিষয় হলো, পডকাস্ট নিয়ে গুগল ভালো কিছু কাজ করতে পারতো। অনেক টেক বিশেষজ্ঞরও একই মতামত। গুগল এক্ষেত্রে অনেক কিছুই করতে পারতো। তবে আপাতত তথ্য হলো, গুগল পডকাস্ট আর থাকছে না।

সূত্র: দ্য ভার্জ




দুর্নীতির আখড়া আমঝুপি ভূমি অফিস

মেহেরপুর সদর উপজেলার আমঝুপি ইউনিয়ন ভূমি অফিসের ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তার (তহশিলদার) বিরুদ্ধে ঘুষ বাণিজ্য, নিজের ইচ্ছামত পরিচালনা, সেবাগ্রহিতাদের সাথে খারাপ আচরণ, হয়রানিসহ নানা অভিযোগ উঠেছে।

জমি খারিজ, খাজনা, হোল্ডিং খোলা, অনলাইন আবেদন অনুমোদনসহ এমন কোন কাজ নেই যেখানে তিনি ঘুষ নেন না। আর এ কাজে তাকে সহযোগীতা করেন তার ভাগ্নে মাহফুজসহ দুই বহিরাগত ও প্রায় ডজনখানেক দালাল।

অভিযোগ রয়েছে, সাধারণ দলিল খারিজ করতে দালালরা জমা দিলে স্বাক্ষর করতে কেস প্রতি নেন ২০০ টাকা, সরাসরি কেউ জমা দিলে তিন থেকে সাড়ে তিন হাজার টাকা নেন, হোল্ডিং খুলতে নেন ২০০ টাকা, ২০০৫ সালে পূর্বে খারিজবিহীন রেজিস্ট্রি দলিল (মিস কেস) খারিজ করতে কেস প্রতি নেন ২০ থেকে ২৫ হাজার টাকা, একই দলিল কোন দালালের মাধ্যমে জমা হলে স্বাক্ষর করতে নেন ৫ হাজার টাকা, খাজনা দিতে গিলে বিভিন্ন সমস্যা দেখিয়ে অতিরিক্ত টাকা আদায় করেন তহশিলদার ইউসুফ আলী।

অফিস পরিচালনা হচ্ছে দুই বহিরাগত ও এক ডজন দালালে। দালাল ও বহিরাগতদের দিয়ে ভূমি অফিসের মূল্যবান দলিল ও রেজিস্টারের কাজও করানো হচ্ছে। সহকারী ইউনিয়ন ভূমি কর্মকর্তা ইউসুফ আলী এদের মাস্টারলোলের নামে অলিখিত নিয়োগ দিয়েছেন। এছাড়া ওই ভূমি অফিসে দালাল হিসেবে কাজ করেন বলে অনুসন্ধানে পাওয়া গেছে, তারা হলেন- আমঝুপির উল্লাস, মদনা গ্রামের সাহাদ আলী ও জালাল, শ্যামপুরের লোকমান ও শামিম, হিজুলির কালাম ও উজ্জল, চাঁদবিলের ইমন ও আলেক, গোপালপুরের খায়রুল, কোলার লুতফর।

অসিরে স্টাফ হিসেবে বহিরাগত দুজনকে নিয়োগ দিয়েছেন তহশিলদার ইউসুফ আলী। এরা হলেন তহশিলদারের ভাগ্নে মাহফুজ আহমেদ এবং অপরজন ফয়সাল হোসেন। এদের মধ্যে মাহফুজ তহশিলদার অফিসে না থাকলে তহশিলদারের চেয়ারেও বসেন এবং নিজেকে তহশিলদার হিসেবে পরিচয়ও দেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।

গত মঙ্গলবার দুপুর ১২ টার দিকে আমঝুপি ইউনিয়ন ভূমি অফিসে গিয়ে দেখা যায়। পাশাপাশি দুটি চেয়ারে বসে আছেন তহশিলদার ইউসূফ আলী ও তার নিয়োগকৃত ফয়সাল হোসেন। ফয়সাল কম্পিউটারে কাজ করছিলেন। তার ভাগ্নে অসুস্থজনিত কারণে সেদিন অফিসে আসেননি। অন্য একটি কক্ষে ভূমি অফিসের রেজিস্টার খুলে বসে ছিলেন দালাল উল্লাস, পাশে একটি টেবিলে পা তুলে বসে ছিলেন আরেক দালাল আসিফ। তরিঘরি করে রেজিস্টার বন্ধ করে উল্লাস এবং টেবিল থেকে নেমে চেয়ারে বসেন আসিফ। উল্লাস বলেন, আমাদের জমির খাজনা দিতে এসেছি। পরে কাগজ মিলিয়ে দেখা হয় জমির কাগজ তাদের নয়।

আমঝুপি ভূমি অফিসের সামনে জেলা প্রশাসন থেকে সেবাগ্রহিতাদের বিশ্রামের জন্য একটি গোল ঘর নির্মাণ করে দেওয়া হলেও খরচ বাবদ দালালদের নিকট থেকে দেড় থেকে দুই হাজার টাকা করে নেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।

জানা গেছে, তহশিলদার এর আগে গাংনী উপজেলার করমদি ও সাহারবাটি ভূমি অফিসে কর্মরত থাকা সময়ে সাধারণ মানুষের সাথে খারাপ আচরণের কারণে জনগণের রোষানলে পড়ে সেখান থেকে বদলি হন। পরে সদর উপজেলার বুড়িপোতা ইউনিয়ন ভূ’মি অফিসে বদলি হয়ে আসলে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানের সাথেও বিভিন্ন অনিয়ম করায় ঝামেলায় জড়িয়ে পড়েন। সেখানেও তার ভাগ্নে মাহফুজকে তিনি সহকারী হিসেবে নিয়োগ দিয়েছিলেন।

আমঝুপি ইউনিয়নের খোকসা গ্রামের হাছিম উদ্দিন ও রঘুনাথপুর গ্রামের জহুরুল ইসলাম বলেন, তারা দুজনেই মিস কেস বাবদ তহশিলদার ইউসুফ আলীকে ৫ হাজার করে টাকা দিয়েছেন।

রঘনাথপুর গ্রামের ৬০ বছর বয়সী আজাদ আলী কয়েকদিন আগে খাজনা দিতে গিয়েছিলেন আমঝুপি ইউনিয়ন ভূমি অফিসে। তিনি তার খাজনা নিতে বলাতে তহশিলদার তার সাথে খারাপ ব্যবহার করে বলেন, বাইরে বস, কাজ হবে না যা। সেবা নিতে যাওয়া হোল্ডিং দাতাদের সাথে তুমি করে, কখনো আবার তুই করে কথা বলেন তহশিলদার।

আমঝুপি গ্রামের আবুল কাশেম নামের আরেক বয়বৃদ্ধ বলেন, খাজনা দেওয়ার জন্য কয়েকদিন ধরে ভূমি অফিসে ঘুরতে হচ্ছে। আমি যে জমি কিনেছি তার খাজনা এককভাবে নিচ্ছে না। ওই দাগের অন্য শরিকানাদের সমস্ত জমির খাজনা দিতে বলছে। আমি যাদের সাথে জমি কিনেছি তাদের সকল শরিকদের কোথায় পাব। এ দায়িত্ব আমি কিভাবে নেব? টাকা দিলে আবার তারাই সব কাজ করে দেয়। আমি টাকা দিচ্ছি না বলে খাজনা দেওয়া হচ্ছে না।

তহশিলদার ইউসুফ আলী ঘুষ নেওয়ার কথা অস্বীকার করে বলেন, এখন সকল কাজ অনলাইনে করা হয়। অনলাইনে যারা আবেদন করেন সেখানে আমার কোন হাত নেই। আমি অনুমোদন দিতে দেরি করলেও এসি ল্যাণ্ড স্যার সেটা চেয়ে নেন। অফিসে তিনজন স্টাফের মধ্যে একজন অসুস্থ জনিত ছুটিতে রয়েছেন। অফিস চালানোর জন্য মাহফুজ ও ফয়সাল নামে দুজনকে মৌখিকভাবে নেওয়া হয়েছে। তাদেরকে আমার বেতন থেকে যতটুকু সম্ভব টাকা দিয়ে থাকি। দালালের বিষয়ে তিনি বলেন এই অফিসে কোন দালাল নেই।

এ ব্যপারে সদর উপজেলা ভূ’মি কর্মকর্তা ও সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার সাথে যোগাযোগ করা হলে দুজনের কেউ ফোন রিসিভ করেননি।
পরে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মুঃ তানভির হাসান রুমানের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, অভিযোগের প্রেক্ষিতে আমঝুপি তহশিলাদার বিষয়গুলো তদন্ত করে দেখা হবে। তদন্তে দোষী প্রমানিত হলে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

আমঝুপি ইউনিয়ন ভূমি অফিসের আওতায় প্রায় ২৫ হাজার হোল্ডিং দাতা রয়েছেন। তহশিলদার, কমিউটার অপারেটর ও অফিস পিয়ন রয়েছে অফিসটিতে। এর মধ্যে অসুস্থ হয়ে কয়েক মাস ধরে ছুটিতে আছেন কম্পিউটার অপারেটর।




ঈদে আসছে আমিনুল সিকদারের ‘বাড়ি ফেরা’

লম্বা সময়ের বিরতির পর এই ঈদেই নতুন নির্মাণ নিয়ে ফিরছেন আমিনুল সিকদার। এবারের নাটক ‘বাড়ি ফেরা’। কাজটি নিয়ে নির্মাতা তো বটেই, তার ঘনিষ্ঠজনেরাও ভীষণ উচ্ছ্বসিত।

‘বাড়ি ফেরা’ গল্পে দেখা যাবে- বাবা-মায়ের সঙ্গে জুড়ে থাকা সন্তানদের ইমোশন নিয়ে বিভিন্ন ঘটনা। বাবা-মা এবং দুই ছেলে নিয়ে মধ্যবিত্ত একটি গ্রামীণ পরিবার। বাবা -মা সবসময়ই সন্তানদের ভবিষৎ নিয়ে চিন্তিত থাকে যে তারা কিভাবে একটা সুন্দর ও পরিচ্ছন্ন জীবন কাটাবে। প্রতিনিয়ত সন্তানদের ভালোর জন্যই যত লড়াই যত রাগ অভিমান। সন্তানদের দূরে থাকাও বাবা-মায়ের মন কাঁদায়। নাটকটিতে অভিনয় করেছেন শামীমা নাজনীন, ফারুক আহমেদ, জামশেদ শামীম, দীশি, জারীফসহ আরো অনেকে। ঈদের আগের দিন রাত ৯টায় ইউটিউবে প্রচারিত হবে ‘বাড়ি ফেরা‘ নাটকটি।

বাড়ি ফেরা’র শুটিং অভিজ্ঞতা জানিয়ে আমিনুল সিকদার বলেন, হুমায়ূন আহমেদ স্যারের নাটকের দুই জনপ্রিয় অভিনয়শিল্পী ফারুক আহমেদ এবং শামীমা নাজনীন দুজন একসঙ্গে অভিনয় করেছেন আমার এই নাটকটিতে। তারা দুর্দান্ত অভিনয় করেছেন। তবে বিশেষ করে অভিনেতা জামশেদ শামীম প্রচুর পরিশ্রম করেছেন, নাটকের দুই একটা স্পটের সিন একটু কষ্টকর ছিল, সেগুলো করতে তিনি একবারও দ্বীধাবোধ করেননি। আমি জানি জামশেদ ভাই অনেক পরিশ্রমী।তার মেধা আর শ্রমই তাকে অনেক দূর নিয়ে যাবে।

তিনি বলেন, আরো একটা বিষয়, এই নাটকে বাকি যারা আরো অভিনয় করেছেন, তারা সবাই নতুন। সবাই ভালো করেছেন। নতুন কিছু মুখ দেখতে পাবে দর্শক।

নির্মাতা আমিনুল সিকদার আরও বলেন, দর্শকরা এখন গল্পভিত্তিক কাজ দেখতে পছন্দ করেন এবং একজন নির্মাতা হিসেবে আমারও পুরোপুরি সন্তুষ্ট হতে হবে যে আমি কোন ধরনের গল্পে কাজ করবো। যদি আমিই সন্তুষ্ট না থাকি তাহলে দর্শকদের কিভাবে খুশি করবো। কিছুদিন আগেই কান পাতলে শোনা যেত যে বাংলা নাটক ইন্ডাস্ট্রিতে চলছে রুচির দূর্ভিক্ষ।দর্শকদের মধ্যে দেখা দিয়েছিল হতাশা। সিনিয়র আর্টিস্টদের আক্ষেপও ছিল না কম। তবে এখন দুর্ভিক্ষ কাটিয়ে উঠছে বাংলা নাটক ইন্ডাস্ট্রি। ইদানিং ভালোমানের কাজ রিলিজ হচ্ছে। দর্শকরাও বেশ আনন্দ পাচ্ছে। অবশ্যই আমি আমার কাজটি নিয়ে অনেক আশাবাদী। কেননা প্রায় ৩ বছর বিরতির পর আমি আবার ফিরেছি আমার নতুন নির্মাণ ‘বাড়ি ফেরা’ নিয়ে।

উল্লেখ্য, এর আগে আমিনুল সিকদার নির্মিত ‘সতর্ক সংকেত’ যা একটি ধারাবাহিক ক্রাইম ফিকশন চ্যানেল ২৪ এ প্রচারিত হয়েছে। এছাড়া তিনি দুটি মিউজিক ভিডিও নির্মাণ করেছেন; যেগুলো দারুণ সাফল্য পেয়েছে।

সূত্র: ইত্তেফাক