ঝিনাইদহে হিন্দু মহাজোটের উদ্যোগে পথচারীদের মাঝে শরবত বিতরণ

চলমান তীব্র দাবদাহে পিপাসার্ত মানুষের মাঝে  (লেবু, ট্যাং, চিনি ও পুদিনা পাতা মিশ্রিত) শরবত বিতরণ করছে বাংলাদেশ হিন্দু মহাজোট ঝিনাইদহ জেলা শাখা।

শনিবার( ৪ মে) ঝিনাইদহে প্রাণ কেন্দ্রে পায়রা চত্বরে, সুইট মোড়ে, মুজিব চত্ত্বর মোড়ে এই শরবত বিতরণ করেন।

এ সময় শ্রীপাদ ত্রিভঙ্গ মুকুন্দ দাস ব্রহ্মচারী অধ্যক্ষ শ্রী শ্রী রাধা মাধব মন্দির ইসকন বলেন, ঝিনাইদহ সহ সারা দেশে টানা তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। এতে জনজীবনে একধরনের অস্বস্তি বিরাজ করছে। তাই আমরা তাদের একটু সহযোগিতায় শরবত বিতরনের উদ্যোগ নিয়েছি। তিনি আরো বলেন তীব্র গরম পরিস্থিতিতে আমাদের সবাইকে আশেপাশে শ্রমজীবী মানুষদের পাশে দাড়াতে হবে।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোট ঝিনাইদহ জেলা শাখা সহ-সভাপতি স্বপন কুমার বিশ্বাস, সাধারণ সম্পাদক শ্রীমান গোপাল চন্দ্র দাস , যুগ্ন সাধারন সম্পাদক শিবেন চন্দ্র লিটন, সাংগঠনিক সম্পাদক রাজকুমার বিশ্বাস, প্রচার সম্পাদক তাপস কুণ্ডু। আরো উপস্থিত ছিলেন ইসকন ঝিনাইদহ সদস্যবৃন্দ তরুণ কুমার মুন্সি, জয়ন্ত কুমার দাস, রাজু কৃষ্ণ দাস, প্রকাশ কৃষ্ণ দাস।




চেয়ারম্যান প্রার্থী অ্যাড. ইব্রাহিম শাহীনের সংবাদ সম্মেলন

প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর কর্মীদের আচরণবিধি লঙ্ঘনের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করেছেন চেয়ারম্যান প্রার্থী এডভোকেট ইব্রাহিম শাহীন।

শনিবার (৪ মে) সকাল সাড়ে ১০ টার দিকে চেয়ারম্যান প্রার্থীর বড় বাজারস্থ নির্বাচনী অফিসে এ সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।

সাংবাদিক সম্মেলনে ইব্রাহিম শাহীন বলেন, দলের কোনো গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি এই নির্বাচনে কাউকে প্রভাবিত করতে পারবেন না, দলীয় কোন পদ-পদবি ব্যবহার করতে পারবেন না এবং দলীয় নাম ভাঙ্গিয়ে কোন নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণা চালাতে পারবেন না।

সেই জায়গা থেকে জনপ্রশাসনমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন এমপি নির্বাচনী কার্যক্রম শুরু হওয়ার আগেই মেহেরপুর ত্যাগ করলেন।

তিনি অভিযোগ করে বলেন, দলীয় ফোরাম ব্যবহার করে সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং বাড়াদি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোমিন সরাসরি দলকে ও কর্মীদের কে ভুল বুঝিয়ে। তিনি বলেছেন উপরের নির্দেশনা অনুযায়ী আমরা এই কাজটি করছি।

আশরাফপুরে ৭ নম্বর ওয়ার্ডে যেই জনসভা করলো সেই জনসভাতেও দলের ব্যানারটা ব্যবহার করলেন এইভাবে দলীয় পদ-পদবি দিয়ে তারা মানুষকে বিভ্রান্ত করতে চাইলেন আমরা একজায়গায় হয়েছি।

দুজন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান তাদের ইউনিয়ন পরিষদের পিবিসিএস ব্যবহার করলেন। একজন হলেন বুড়িপোতা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান । তিনি তার পিবিসিএস ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন বিধি লঙ্ঘন করে আইন লঙ্ঘন করে তিনি তার ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয় একটি প্রার্থীর পক্ষে প্রচার প্রচারণার জন্যে তিনি ব্যবহার করলেন।

আরেকজন হচ্ছে সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক তিনি তার ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয় কে ব্যবহার করলেন নির্বাচন কেন্দ্র হিসেবে। যা এইসব নিয়ে আমার প্রিয় নেতার প্রতি আমার কোনো অভিযোগ নেই।

আজকে আমার প্রতিপক্ষরা বিভিন্নভাবে ভয় ভীতি, হুমকি, ভোটারের এজেন্ট রাখবো না, ভোটারদের ভোটকেন্দ্রে ঢুকতে দেবো না বলে হুমকি দিচ্ছে। তিনি প্রশ্ন করে বলেন, পাঁচ বছরের জন্য মানুষ তাকে ভোট দিয়ে আমদা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত করেছিলেন কিন্তু তিনি মামলা করে দীর্ঘদিন চেয়ারম্যানের পদ দখল করে রেখেছিলেন।

তিনি ১৩ বছর স্বৈরাচার চেয়ারম্যান ছিলেন। কারণ হচ্ছে নির্বাচনের মাধ্যমে যদি না আসে তাহলে বুঝে নিতে হবে তিনি স্বৈরাচার হয়ে গেছেন। আমরা সেই স্বৈরাচারের যুগে ফিরতে চাই কিনা?

সংবাদ সম্মেলনে মেহেরপুর জেলায় কর্মরত বিভিন্ন গণমাধ্যম কর্মী অংশগ্রহণ করেন।




প্রিমিয়ার লিগের বর্ষসেরা ফুটবলার ফোডেন

ইংলিশ ফুটবল রাইটার্স এসোসিয়েশনের ভোটে প্রিমিয়ার লিগের বর্ষসেরা ফুটবলার নির্বাচিত হয়েছেন ম্যানচেস্টার সিটির ফিল ফোডেন। গত চার বছরে সিটির তৃতীয় খেলোয়াড় হিসেবে ফুটবলের সবচেয়ে পুরনো এই ব্যক্তিগত অ্যাওয়ার্ড জয় করলেন ফোডেন। এর আগে ২০২১ সালে সিটির রুবেন ডিয়াস ও গত বছর আর্লিং হালান্ড এই পুরস্কার জয় করেছিলেন।

২৩ বছর বয়সী ফোডেন ৪২ শতাংশ ভোট পেয়ে আর্সেনালের ডিক্লান রাইস ও তার সতীর্থ রড্রিকে পিছনে ফেলেছেন। এফডব্লিউএ’র প্রায় ৯০০ সদস্যের ভোটে এই পুরস্কার বাছাই করা হয়। এবারের মৌসুমে প্রিমিয়ার লিগে ফোডেন ২৪ গোল করেছেন। পেপ গার্দিওলার দল প্রিমিয়ার লিগ ও এফএ কাপের শিরোপা দৌড়ে টিকে রয়েছে।

বর্ষসেরা ফুটবলার নির্বাচিত হয়ে ফোডেন বলেন, ‘ফুটবল রাইটার্স এসোসিয়েশনের ভোটে বর্ষসেরা ফুটবলার নির্বাচিত হওয়া সত্যিই অনেক বড় সম্মানের। এই পুরস্কার পেয়ে আমি দারুণ খুশি। সতীর্থদের সহযোগিতা ছাড়া আমি এই পুরস্কার জয় করতে পারতাম না।’

গার্দিওলা তার শিষ্যের প্রশংসা করে বলেন, ‘প্রতি বছর সে যে পরিমাণ ম্যাচ খেলে তাতে নিজেকে আরও পরিণত করার সুযোগ পাচ্ছে। সে ম্যাচের আবহ আরও ভালভাবে বুঝতে পারছে। এখনো তার বয়স কম। সবকিছুই এখন তার উপর নির্ভর করছে। আমি নিশ্চিত মানসিক ভাবে শক্ত থাকতে পারলে সে ভবিষ্যতে আরও অনেক দুর এগিয়ে যাবে।’

সূত্র: ইত্তেফাক




উপজেলা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করায় বিএনপি নেতা ভুট্টো বহিষ্কার

দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশ করায় মেহেরপুর জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক জুলফিকার আলী ভুট্টো কে বহিষ্কার করেছে দল।

আজ শনিবার (৪ মে) দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত চিঠিতে তাদের বহিষ্কারের কথা জানানো হয় বলে মেহেরপুর জেলা বিএনপির সভাপতি মাসুদ অরুন জানিয়েছেন।

চিঠিতে বলা হয়, দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশগ্রহণের সুনির্দিষ্ট অভিযোগের প্রেক্ষিতে দলীয় গঠনতন্ত্র মোতাবেক বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) প্রাথমিক সদস্য পদসহ সকল পর্যায়ের পদ থেকে আপনাকে নির্দেশক্রমে বহিষ্কার করা হলো। এই সিদ্ধান্ত অবিলম্বে কার্যকর হবে।

দল থেকে বহিষ্কার প্রসঙ্গে গাংনী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী মেহেরপুর জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক জুলফিকার আলী ভুট্টো বলেন, আমি এ বিষয়ে জেনেছি। এখনো কোনো চিঠি হাতে পাইনি। তবে এসব বিষয় মাথায় নিয়েই তো আমি নির্বাচনে নেমেছি।




চাকরি দেবে শপআপ

জনবল নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে অনলাইন শপিং মার্কেট প্লেস শপআপ। ‘ভ্যাট অ্যান্ড ট্যাক্স স্পেশালিস্ট’ পদে জনবল নেবে প্রতিষ্ঠানটি।

প্রতিষ্ঠানের নাম : শপআপ

পদের নাম : ভ্যাট অ্যান্ড ট্যাক্স স্পেশালিস্ট

আবেদনের বয়সসীমা : নির্ধারিত নয়

পদসংখ্যা : নির্ধারিত নয়

কর্মস্থল : ঢাকা

বেতন : আলোচনা সাপেক্ষে

অভিজ্ঞতা : প্রয়োজন নেই

বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের তারিখ : ৪ মে, ২০২৪

প্রার্থীর ধরন : নারী-পুরুষ (উভয়)

কর্মঘণ্টা : ফুল টাইম

কর্মক্ষেত্র : অফিস

আবেদনের শেষ তারিখ : ১১ মে, ২০২৪

অন্যান্য সুবিধা : বছরে ২টি উৎসব বোনাস, স্বাস্থ্য ও জীবন বিমা, ভবিষ্যৎ তহবিল, গ্র্যাচুইটি ছাড়াও প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা পাবেন।

যেভাবে আবেদন করবেন : আগ্রহীরা আবেদন করতে ও বিস্তারিত বিজ্ঞপ্তিটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন।

ঠিকানা : এসকেএস টাওয়ার (৪র্থ তলা) ভিআইপি রোড, মহাখালী, ঢাকা-১২০৬




গাংনীর গাড়াবাড়ীয়াতে মেয়াদোত্তীর্ণ বিষে কৃষকের ফসল বিনষ্ট হওয়ার অভিযোগ

গাংনীর গাড়াবাড়ীয়া গ্রামের মো সেলিম নামের এক কৃষকের মেয়াদোত্তীর্ণ বিষ প্রয়োগের কারনে লক্ষাধিক টাকার ফসল বিনষ্ট হওয়ার অভিযোগ উঠেছে।

গাড়াবাড়ীয়া গ্রামের আব্দুস সালামের ছেলে কাবরান হোসেনের দোকান থেকে বিষ কিনেছেন। জমিতে দেওয়ার পর দেখেন বিষের মেয়াদ নেই তৎক্ষনাৎ দোকানদার কাবরান কে ফোন করতে তিনি মুঠো ফোনেই জানান ভালো জিনিস মেয়াদ ফুরিয়ে গেলে ক্ষতি হবে না আর বিষের মেয়াদ উত্তীর্ণ হলে আরো বেশি কাজ হয়।কোন সমস্যা হবে না দিয়ে দাও।

বিষ দেওয়ার কিছু দিনের মাথায় ভুক্তভোগী কৃষক সেলিম হোসেন দেখেন তার বিক্রয় উপযোগী বাধাকফি পচন লেগেছে এবং পোকায় খেয়ে ঝাঝরা করে দিয়েছে। দোকানদার কে এ বিষয়ে জানালে তিনি কোন প্রাকার গুরুত্ব না দিয়ে উল্টা হুমকি ধামকি প্রদর্শন করেন বলে জানাগেছে।

এ বিষয়ে কৃষক সেলিম জানান গত ধানের আবাদের সময় আমাকে খারাপ বিষ দিয়ে ৮২ শতক জমির ধান নষ্ট হয়েছে এক মন ধান ও আমি ঘরে তুলতে পারিনি। তখন আমাকে সবাই বল্লো যা হয়েছে হয়েছে কিছু করতে হবে না। সেবার আমি ক্ষমা করে দিলাম কিন্তু সেই একই কাজ আবার করেছে। এবার দুই জমি মিলিয়ে ২৭ কাঠা জমির বাধা কফি নষ্ট হয়ে গেছে।  পোকায় খেয়েছে এবং পচে গিয়েছে।আমি যতগুলো বিষ দিয়েছে সব সিনজেনটা কম্পানির মেয়াদোত্তীর্ণ ও ভেজাল বিষ।বতলের যে বিষ গুলো দিয়েছে একটারও কোন উৎপাদনের তারিখ ও মেয়াদ উত্তীর্ণ তারিখ দেওয়া নেই।আমি মুর্খ মানুষ এতকিছু তো বুঝি না।এখন আমি জমি লিজ নিয়ে আবাদ করি, প্রতি বছর ৩০ হাজার টাকা লিজের টাকা দেওয়া লাগে।লোন করে আবাদ করেছি ভ্যান চালায় ভাত খায় এত ক্ষতি আমি কি করে সহ্য করবো।তাই আমি প্রশাসনের কাছে বিচার দাবি করছি। বর্তমানে আমি এই দুই আবাদ নষ্ট হওয়া তে একটা টাকাও ঘরে তুলতে পারিনি।উল্টো আমার ঋণের বোঝা মাথার উপরে।তাই

এবার আমি সহ্য না করতে পেরে ধলা পুলিশ ক্যাম্পে একটি অভিযোগ করেছিলাম তার পরি প্রেক্ষিতে গাড়াবাড়ীয়া ২নং ওয়ার্ডের মেম্বর জিনারুল ইসলামের কাছে সমাজ করে ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করে আমি নাই।কারন আমার ধান আলু কফি দিয়ে ৩ লক্ষ টাকার উপরে ক্ষতি আমি আবাদ করতে যেয়ে ঋনের মধ্যে পড়ে গেছি আমি কি করবো আমি এখন হতাশ। আবার এই অভিযোগ দিয়েছি বলে সে হালখাতা পাঠিয়েছে ৬৭ হাজার ২৩০ টাকা আবার সমাজে বলছে ৮০ হাজার টাকা পাবো কিন্তু আমি নগদেই মালামাল ক্রয় করি কিছু হয় তো বাকি আছে আমি মানছি তাইবলে ৮০ হাজার টাকা তো বাকি নেই।এই নিয়ে আমাকে হুমকি ধামকি প্রদর্শন করছেন।বাড়ি থেকে গরু খুলে নিয়ে যাওয়ার হুমকি দিচ্ছেন। আমি এর সঠিক বিচার চাই। সঠিক বিচার না পেলে ওই বিষ খেয়ে মরা ছাড়া আমার উপায় থাকবে না।

এ বিষয়ে মেম্বর জিনারুল ইসলামের সাথে কথা বল্লে তিনি জানান এ বিষয়ে ধলা ক্যাম্পে অভিযোগ করেছিল সেলিম পরে আমাকে মিটমাটের প্রস্তাব দেয়। উভয় পক্ষের কথা শুনে আবাদে ক্ষতির কথা চিন্তা করে ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।পরে সেলিম এটাকে মেনে নেয় নি। আবার দোকানদার ও এর বেশি টাকা দিবে না বলে জানিয়েছেন তাই এটা এই পর্যন্তই আছে।

এ বিষয়ে একই মাঠের কৃষক মাবুদ হোসেন জানান গরীব মানুষ কোন রকম দিন পাত চলে খেটে খেটে এত টাকার ফসল এই বিষের কারনে যে নষ্ট হলো এখন এই সেলিম কি করে জমির কন্টাক দিবে লোন দিবে। তার এর সুষ্ঠু বিচার হোক আমরাও চাই।

এ বিষয়ে কাওছার আলী জানান এই নষ্ট বিষের কারনেই এমন ক্ষতি হয়েছে। এমন নিকৃষ্ট তম কাজে তীব্র নিন্দা প্রকাশ করেছেন স্থানীয় সমাজের বিভিন্ন সহল।

বিচার না পেয়েও হুমকির ধামকির মধ্যে দিয়ে দিন পার করছে বলে জানান কৃষক সেলিম। তার দাবি আমার সুষ্ঠু বিচার হোক আমার কেউ নেই বলে আমাকে উঠিয়ে দেবার ও হুমকি দিচ্ছে। আমি গরীব বলে কি আমি বিচার পাবো না। যদি বিচার না পাই তাহলে এই বিষ খেয়েই জীবন শেষ করে দিব সকলকে স্বাক্ষী রেখে। তাই আমি আইনের সকলের কাছে বিচার দাবি করছি। আমাকে একটা সুষ্ঠু বিচার করে দেন সকলে।




দাবদাহে স্কুলগামী শিশুর সুরক্ষায়

প্রচণ্ড গরমে এক সপ্তাহ স্কুল বন্ধ রাখার নির্দেশনার পর আবারও স্কুল-কলেজ চালু হওয়ার ধারাবাহিকতা শুরু হয়েছে। এই প্রচণ্ড গরমে বাচ্চাদের স্কুলে যাতায়াতের সময়ে নানা ধরনের সমস্যাই হতে পারে। আবার অনেক স্কুল শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত থাকলেও সব স্কুলে তো আর সে সুযোগ নেই। তাই বাড়তি একটু দুশ্চিন্তা থাকেই। এই বাড়তি দুশ্চিন্তার জায়গা থেকেই শিশুর যত্নের দিকে খেয়াল রাখা জরুরি। শিশুর পোশাক থেকে শুরু করে তার আরামের সবকিছুর দিকেই খেয়াল রাখা জরুরি। সামান্য ভুলে তাদের স্বাস্থ্যঝুঁকি তো থাকেই সঙ্গে আরো যুক্ত হয় নানা অনুষঙ্গ। এসব বিষয় সম্পর্কে সচেতনতা জরুরি।

পোশাকের ভাবনা
স্কুলের ড্রেসকোড তো আর আলাদা করা যায় না। সেক্ষেত্রে অবশ্যই সুতির পোশাক দেবেন ওদের সঙ্গে। স্কুলে যাওয়ার আগে শিশুদের মাথায় ক্যাপ দিন। চোখ রক্ষার জন্য সানগ্লাস আর ত্বকে সানস্ক্রিন লোশন লাগিয়ে দেবেন। এভাবে রোদের তাপ সরাসরি গায়ে লাগবে না। ওদের সঙ্গে সবসময় ছাতা দেবেন। স্কুলে প্রয়োজনের বেশি বই বহন করতে দেবেন না। গরমে শিশুদের চুল বড় না রাখাই ভালো। মেয়েদের ছোট চুল আটকে রাখতে সুবিধা হয়। জুতার ব্যাপারটিও মাথায় রাখবেন। জুতা যেন আরামদায়ক হয়।

বিশুদ্ধ পানি
এই গরমে বিশুদ্ধ পানি পান করাবেন আপনার শিশুকে। স্কুলগামী শিশুদের ব্যাগে ছোট বোতলে বিশুদ্ধ পানি দিয়ে দেওয়া জরুরি। পানির বোতলটি পরিষ্কার রাখুন। স্কুলে যাওয়ার পথে শিশুকে ফ্রিজের ঠান্ডা পানি, আইসক্রিম, কোমল পানীয় খাওয়া থেকে বিরত রাখুন। রাস্তায় বিভিন্ন কুলফি, মালাই বা লেবুর শরবতও তাদের খেতে দেবেন না। স্কুল থেকে ফেরার পর চিনি, লেবুর শরবত অথবা দইয়ের ল্যাসি বানিয়ে দিতে পারেন। স্যালাইনও দিতে পারেন। বাইরের কোনো স্ন্যাকস বা ভাজাপোড়া খেতে দেবেন না।

টিফিনে দিন বাড়তি যত্ন
এই গরমে শিশুর টিফিন নিয়েও বাড়তি দুশ্চিন্তা রাখা দরকার। পানি তো দেবেনই সঙ্গে মৌসুমি ফল দিলে ভালো হয়। কমলা, পেঁপে বা অন্য মৌসুমি ফল স্লাইস করে দিন। সঙ্গে দই বা অন্য কিছু দিতে পারেন। সকালের নাস্তাতে সবজির প্রাধান্য রাখুন।

তোয়ালে আর টিস্যু সঙ্গে দিন
সন্তানকে যতটা সম্ভব ঘাম থেকে দূরে রাখার চেষ্টা করুন। ঘাম থেকে দূরে রাখার কাজটি সহজ না। স্কুলে থাকলে গরম ভয়াবহভাবে কাবু করতেই পারে। তাই তোয়ালে বা টিস্যু দিন। আপনার সন্তান স্কুলে গেলে মুখ, হাত ধোবেই। তাই তাদের যেন হাত-মুখ মোছার সুযোগ থাকে তা নিশ্চিত করুন।

সূত্র: ইত্তেফাক




মেহেরপুর সদরে চেয়ারম্যান প্রার্থী আনারুল ইসলামকে শোকজ

মেহেরপুর সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী আনারুল ইসলামকে শোকজ করেছেন জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও রিটার্নিং কর্মকর্তা মো: ওয়ালিউল্লাহ। গত শুক্রবার এক জরুরী চিঠিতে এ শোকজ করা হয়েছে।

শোকজে বলা হয়েছে, উপজেলা পরিষদ নির্বাচন আচরণ বিধিমালা, ২০১৬ এর বিধি ১৮ এর (ঘ) এবং বিধি ৩১ অনুযায়ী “প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী বা তাহার পক্ষে উস্কানিমুলক বক্তব্য বা বিবৃতি, অর্থ, অস্ত্র ও পেশী শক্তি কিংবা স্থানীয় ক্ষমতা দ্বারা নির্বাচন প্রভাবিত করা যাইবে না”। তারপরও আমদহ ইউনিয়নের আশরাফপুর গ্রামে নির্বাচনি মতবিনিময় সভায় কর্মী-সমর্থকরা আপনার পক্ষে নির্বাচনি প্রচারণাকালে উস্কানিমুলক বক্তব্য বা বিবৃতি, পেশী শক্তি কিংবা স্থানীয় ক্ষমতা দ্বারা নির্বাচন প্রভাবিত করা বিষয়ে বক্তব্য দিয়েছেন যা গত ৩ মে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে (ফেসবুক) ভাইরাল হয়েছে। যা উপজেলা পরিষদ নির্বাচন আচরণ বিধিমালা, ২০১৬ এর ১৮ (ঘ) ও ৩১ বিধির সুস্পষ্ট লঙ্ঘন।

চিঠিতে আরও বলা হয়েছে, উপজেলা পরিষদ নির্বাচন আচরণ বিধিমালা, ২০১৬ এর ১৮(ঘ) ও ৩১ বিধি লঙ্ঘনের দায়ে কেন আপনার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে না তার লিখিত জবাব আজ শনিবার বিকাল ৪টার মধ্যে জেলা নির্বাচন অফিসার, মেহেরপুর ও রিটার্নিং অফিসারের কার্যালয়ে স্ব-শরীরে উপস্থিত হয়ে লিখিত ব্যাখ্যা প্রদানের জন্য নির্দেশ প্রদান করা হলো।

উল্লেখ্য, গত ২ মে আশরাফপুর গ্রামে এক নির্বাচনী প্রচারণায় চেয়ারম্যান প্রার্থী আনারুল ইসলামের প্রতিক মোটরসাইকেল ছাড়া কোন প্রতিকে সিল মারা যাবে না এবং কোন প্রতিকের এজেন্ট থাকতে পারবে না বলে হুমকিস্বরুপ বক্তব্য দেন মেহেরপুর শহর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও জনপ্রশাসন মন্ত্রীর মেজ ভাই ইকবাল হোসেন বুলবুল।




স্ন্যাপচ্যাটে এডিটিং ফিচারে নতুন সুবিধা

বর্তমান সময়ে বার্তা আদান-প্রদানে জনপ্রিয় মাধ্যেম নস্ট্যান্ট মেসেজিং প্ল্যাটফর্ম স্ন্যাপচ্যাট। যেখানে দ্রুত চ্যাট করতে গিয়ে ভুল বার্তা যাওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়। যা অনেক সময় চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। এমন বিড়ম্বনা এড়াতে স্ন্যাপচ্যাটে এডিটিং ফিচার সুবিধা আসছে। ফলে সহজে এর ব্যবহারকারীরা মেসেজের বানান ও ভুল সংশোধন করতে পারবেন।

স্ন্যাপচ্যাট সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছে, এ ফিচারের ব্যবহারকারীরা মেসেজ পাঠানোর পাঁচ মিনিটের মধ্যে এটি এডিট করতে পারবেন, যা চ্যাটবক্সে ভুল বোঝাবুঝি এড়াতে ভূমিকা রাখছে।

যদিও আপাতত ফিচারটি স্ন্যাপচ্যাট প্লাস গ্রাহকরা ব্যবহার করতে পারবেন। অর্থাৎ যারা অ্যাপটির প্রিমিয়াম সংস্করণ ব্যবহার করছেন তারাই এডিটিং ফিচারটি ব্যবহার করতে পারবেন। তবে কবে নাগাদ ফিচারটি সকলের জন্য চালু হবে তা জানা যায়নি।

জেনে রাখা ভালো- স্ন্যাপচ্যাট ২৪ ঘণ্টা মেয়াদোত্তীর্ণ স্টোরি ও পার্সোনাল মেসেজের মতো ফিচারের জন্য সুপরিচিত। সক্রিয় মাসিক ব্যবহারকারীর দিক থেকে নতুন রেকর্ড করছে স্ন্যাপচ্যাট। বর্তমানে প্ল্যাটফর্মটির ৭৫ কোটির বেশি সক্রিয় ব্যবহারকারী রয়েছে।

স্ন্যাপচ্যাট সামাজিক গণমাধ্যমের জন্য একটি নতুন মোবাইল-একক দিকে প্রতিনিধিত্ব করার জন্য উল্লেখযোগ্য হয়ে ওঠেছে। ভার্চুয়াল স্টিকার এবং উদ্দীপ্ত বাস্তবিক বস্তুর সঙ্গে মিথস্ক্রিয় ব্যবহারকারীদের উল্লেখযোগ্য গুরুত্ব প্রদান করছে। ২০১৭ সালের মে মাসের হিসাব অনুযায়ী, স্ন্যাপচ্যাটের প্রতিদিনের সক্রিয় ব্যবহারকারীর সংখ্যা ১৬৬ মিলিয়ন।

সম্প্রতি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা জেনারেটিভ এআইনির্ভর নতুন ফিচার যুক্ত করেছে স্ন্যাপচ্যাট। এর মধ্যে রয়েছে ড্রিমস নামের একটি এআই সেলফি এডিটিং টুল এবং চ্যাটজিপিটিনির্ভর একটি এআই অ্যাসিস্ট্যান্ট। স্ন্যাপচ্যাটের এআই টুল ব্যবহার করে সহজেই বিভিন্ন ছবি কৃত্রিমভাবে তৈরি করা যায়। এর মাধ্যমে ভুয়া ছবিও তৈরি করছেন অনেকে। এ সমস্যা সমাধানে নিজেদের এআই টুল দিয়ে তৈরি ছবিতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে জলছাপ যুক্ত করতে এআইনির্ভর ফিচার যুক্ত করে প্ল্যাটফর্মটি।

সূত্র: কালবেলা




জনপ্রশাসন মন্ত্রীর ভাইয়ের বক্তব্যে তোলপাড়!

মেহেরপুর সদর উপজেলা নির্বাচনে জনপ্রশাসন মন্ত্রীর বড় ভাই ও মেহেরপুর শহর আওয়ামী লীগের সভাপতি ইকবাল হোসেনের হুমকিতে রাজনীতির অঙ্গনে তোলপাড় অবস্থা। এক প্রার্থীর পক্ষে অবস্থান নিয়ে দলেরই আরেক প্রার্থীর এজেন্ট থাকবে না বলে হুমকি দিয়েছেন তিনি। ভোট কেন্দ্রে ওই প্রার্থীর কোন এজেন্ট থাকবে না বলে হুশিয়ারী করে দিয়েছেন তিনি। জনপ্রশাসনমন্ত্রী কোন প্রার্থীর পক্ষ অবস্থান না নিলেও তাঁর ভাইয়ের এ বক্তব্য মন্ত্রীকে বিব্রত করেছে বলে মনে করছে জনসাধারণ।

নেটিজেনদের মাধ্যমে পাওয়া এক ভিডিওতে দেখা গেছে সদর উপজেলার আমদহ গ্রামের একটি নির্বাচনী সভায় বক্তব্য রাখছেন ইকবাল হোসেন। ওই গ্রামের বাসিন্দা এবং আওয়ামী লীগ নেতা আনারুল ইসলাম সদর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান প্রার্থী। তার পক্ষে অবস্থান নিয়ে তিনি বলেন, ৮ তারিকের নির্বাচনে শুধুমাত্র আনারুল ইসলামের ( মোটরসাইকেল প্রতীক) ছাড়া অন্য কোন এজেন্ট থাকতে পারবে না। এই আশরাফপুর গ্রামে কোন এজেন্ট থাকবে না। শুধু আনারুল ভায়ের মার্কায় সিল মারা হবে। আর কোন মার্কায় সিল মারতে দেওয়া হবে না।

গত বৃহস্পতিবার (০২ মে) সন্ধ্যায় ৬টায় সদর উপজেলার আমদহ ইউনিয়নের আশরাফপুর গ্রামের ৭নং ওয়ার্ড স্কুল পাড়া ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ এক সভার আয়োজন করেন। এ ইকবাল হোসেন তাঁর ২ মিনিট ৩৯ সেকেন্ড বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

নির্বাচনী সভায় ইকবাল হোসেন বলেন, আনারুল ভাই সহ আরো চারটি প্রার্থী আছে। আনারুল ভাই যদি নির্বাচনে না দাড়াতো তা হলে আমি ভোট করতে আসতাম না। আনারুর ভাই একজন যোগ্য প্রার্থী। উপজেলা চেয়ারম্যান এমন একজনকে করতে হবে যে টোটাল উপজেলা আওয়ামী লীগকে টিকিয়ে রাখতে পারে। যে ব্যাক্তি আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীসহ জনগনের সুখে দুখে পাশে থাকতে পারবে। যে নিজের জমি বেচেঁ আওয়ামী লীগকে টিকাতে পারবে সেই ধরণের লোক আমরা উপজেলাতে চাই। আনারুর ভাই ছাড়া এই ধরণের কোন লোক নেই। আর কোন প্রার্থী নেই। তাই আজকে সেই ১৯৭০ সালের নির্বাচনে মত ওই রকম ভোট চাই আনারুল ভায়য়ের জন্য। এক চেটিয়া ভোট হবে শুধু মোটরসাইকেলে। প্রত্যেকটি সেন্টারে মোটরসাইকেল জিতবে। আমরা শহরের লোকজন বুঝেছি যোগ্য প্রার্থীকে ভোট দিতে হবে। আনারুল ভাইকে আমরা প্রতিটি সেন্টারে ব্যাপক ভোটে বিজয়ী করবো। এই আশরাফপুর গ্রামে কোন এজেন্ট থাকবে না। শুধু আনারুল ভায়য়ের মার্কা মোটরসাইকেল মার্কা সিল মারতে হবে। অন্য কোন মার্কায় সিল মারতে দেওয়া হবে না।

এদিকে ইকবাল হোসেনের এ বক্তব্য নেটিজেনদের কাছে ছড়িয়ে পড়ার পর শুরু হয় তীব্র সমালোচনা। তিনি জনপ্রশাসনমন্ত্রী ও মেহেরপুর-১ আসনের সংসদ সদস্য ফরহাদ হোসেনের মেজ ভাই। এ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের চার জন প্রার্থী রয়েছেন। আওয়ামী লীগের গ্রুপ রাজনীতির হিসেবে জনপ্রশাসন মন্ত্রীর পক্ষের প্রার্থী হলেন- জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অ্যাড. ইব্রাহিম শাহীন ও আমদহ ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আওয়ামী লীগ নেতা আনারুল ইসলাম। এছাড়াও জেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি আব্দুল মান্নান এবং জেলা কৃষক লীগের সহ সভাপতি হাসেম আলী চেয়ারম্যান প্রার্থী মাঠে রয়েছেন।

নেতাকর্মীরা জানান, জনপ্রশাসন মন্ত্রীর পক্ষের প্রার্থী অ্যাড. ইব্রাহিম শাহীন ও আনারূল ইসলামের মধ্য থেকে একজনকে সমর্থন দেওয়ার দাবি ছিল নেতাকর্মীদের কাছ থেকে। কোন প্রার্থীর পক্ষে মন্ত্রী, এমপি ও তাদের স্বজনরা অবস্থান না নেওয়ার জন্য কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের কঠোরতা থাকায় জনপ্রশাসনমন্ত্রী নিরবতা পালন করেছেন। এর মধ্যে তার আপন ভাইয়ের এমন বক্তব্য মন্ত্রীকে বিব্রত করেছে বলে মনে করছেন নেতাকর্মীরা।

ইকবাল হোসেনের বক্তব্যের বিষয়ে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ন সাধরাণ সম্পাদক ইব্রাহিম শাহীন বলেন, এভাবে প্রকাশ্যে জনপ্রশাসন মন্ত্রীর ভাই ও শহর আওয়ামী লীগের সভাপতি যদি এমন বক্তব্য দেই তাতে উপজেলা নির্বাচন জনগণের কাছে কতটুকু গ্রহনযোগ্য হবে তা নিয়ে সংশয় রয়েছে। এগুলো নির্বাচনী আচরণবীধি লঙ্ঘন। জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে লিখিত আকারে অভিযোগ জানানো হবে।

জানতে চাইলে ইকবাল হোসেন বলেন, আমদহ এলাকায় সাবেক চেয়ারম্যান আনারুল ইসলাম ওই এলাকায় খুব জন্রপিয় নেতা। আমি এই কারণে অন্যকোন প্রার্থীর এজেন্ট পাওয়া যাবে না বলে কথা বলতে গিয়ে এমন কথা বেরিয়ে গেছে। বিষয়টি ওইভাবে মনে করার কিছু নেই।

তবে লিখিত অভিযোগ কিংবা ভিডিও ক্লিপ হাতে না আসা পর্যন্ত কোন মন্তব্য করতে রাজি হননি এ নির্বাচনের রির্টার্নিং কর্মকর্তার দায়িত্বে থাকা জেলা নির্বাচন অফিসার ওয়ালিউল্লাহ।