কন্যা রাহার সব ছবি মুছে ফেললেন আলিয়া, কিন্তু কেন?

বলিউডের জনপ্রিয় অভিনেত্রী আলিয়া ভাটের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে ছিল রাহা কাপুরের একগুচ্ছ ছবি। ভক্ত-অনুরাগীরা প্রায়ই একরত্তির ছবির জন্য সেই অ্যাকাউন্ট ঘেঁটে দেখতেন। হঠাৎ নিজের সামাজিক মাধ্যম থেকে রাহার সব ছবি মুছে দিলেন অভিনেত্রী। হঠাৎ কী এমন হলো যে এ সিদ্ধান্ত নিলেন আলিয়া ভাট? এ নিয়ে চর্চা শুরু হয়েছে নেটিজেনদের মাঝে। রাহার মুখ দেখা যাচ্ছে, এমন সব ছবিই প্রায় মুছে দিয়েছেন অভিনেত্রী।

এমনকি জামনগর ও প্যারিসে গিয়ে তোলা একাধিক ছবিও আর নেই আলিয়ার সামাজিক মাধ্যমে। রাহার একটি ছবিই শুধু রয়েছে। নতুন বছর উদযাপনের আগে ছবিটি পোস্ট করেছিলেন আলিয়া। রণবীর ও আলিয়ার কোলে ছোট্ট রাহা রয়েছে ঠিকই, কিন্তু দেখা যাচ্ছে না তার মুখ।

আলিয়ার অনুরাগীরা মনে করছেন, নিরাপত্তার খাতিরেই রাহার সব ছবি সরিয়ে দিয়েছেন তিনি। অভিনেতা সাইফ আলি খানের ওপর হামলার ঘটনার পরেই নাকি আরও বেশি করে সতর্ক হয়েছেন আলিয়া। তাই সব ছবি মুছে দিয়েছেন তিনি।

সাইফের ওপর হামলার ঘটনায় আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে পড়েছিল বলিউড। তদন্তে জানা গিয়েছিল এক দুষ্কৃতকারী প্রথমেই ঢুকে পড়ে কারিনা-সাইফের ছোট ছেলে জেহর ঘরে। ছোট্ট জেহ সেই পরিস্থিতিতে বেশ ঘাবড়ে গিয়েছিল। ন্যানির সাহায্যে কোনোমতে সেই ঘর থেকে পালিয়ে যায় সে। সেই ঘটনার পর থেকে সতর্ক হয়ে পড়েছেন কারিনা ও সাইফও। দুই সন্তানকে কখনই ফটোসাংবাদিকদের থেকে আড়াল করেননি তারকা দম্পতি। বরং ফটোসাংবাদিকদের সঙ্গে দুই খুদের ভালোই সখ্য দেখা গেছে। ক্যামেরার সামনে তাদের নানা অঙ্গভঙ্গিও করতে দেখা গেছে তাদের অতীতে। কিন্তু সেসব বন্ধ হয়েছে। ফটোসাংবাদিকদের সামনে আর দুই পুত্রকে আনছেন না কারিনা ও সাইফ। এই নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে আলিয়াও সতর্ক হয়েছেন বলে ধারণা করছেন নেটিজেনরা।

সূত্র: যুগান্তর




স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতাকে পালাতে সহযোগিতা করলেন বিএনপি নেতা

ঝিনাইদহ জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আনিচুর রহমান মিঠু মালিথাকে ভারতে পালাতে সহযোগিতার অভিযোগ উঠেছে মহেশপুর উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক জিয়াউর রহমান জিয়ার বিরুদ্ধে।

এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে চলছে নানা আলোচনা-সমালোচনা। বিএনপির দলীয় কার্যালয়ে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগসহ মিঠু মালিতার বিরুদ্ধে কালীগঞ্জ থানায় দুইটি ও ঢাকায় একটি মামলা রয়েছে।

জানা গেছে, গত ৫ আগস্টেও ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে অঅওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর থেকে মিঠু পলাতক ছিলেন। সবশেষ গত কয়েকদিন ধরে স্বেচ্ছাসেবক লীগের এ নেতা জেলার মহেশপুরে অবস্থান করছিলেন। ওই এলাকায় থাকার সময়ে উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক জিয়াউর রহমান জিয়ার আশ্রয়ে থাকতেন তিনি। স্থানীয় কয়েকজন বিএনপি নেতা জিয়ার অফিসে তাকে বসতে দেখেছেন বলে জানান।

গত শুক্রবার ভারতে পালিয়ে যাওয়ার জন্য উপজেলার বোয়ালিয়া গ্রামের সাবেক পুলিশ কর্মকর্তা হাফিজুলের বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছিলেন স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা মিঠু মালিতা। খবর পেয়ে ওই বাড়ি ঘিরে ফেলে স্থানীয় জনতা। পরে বিএনপি নেতা জিয়াউর রহমান জিয়ার লোকজন গিয়ে তাকে উদ্ধার করে পালাতে সহযোগিতা করে। এ ঘটনায় এলাকার মানুষের মাঝে চরম অসন্তোষ বিরাজ করছে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই এলাকার এক বাসিন্দা জানান, ৫ আগস্টের পরে মহেশপুর উপজেলা পরিষদের সামনে কয়েকদিন মিঠু মালিথাকে দেখেছেন। বিএনপি নেতা জিয়াউর রহমান জিয়ার সঙ্গে বেশ সখ্যতা আছে মিঠু মালিথার। ৪ দিন আগেও বিএনপি নেতা জিয়ার সঙ্গে তাকে মহেশপুরে দেখা গেছে।

জেলা কৃষকদলের সদস্য মোহাম্মদ উল্লাহ শাওকী তার ফেসবুক আইডিতে লেখেন, ‘৫ আগস্ট আওয়ামী সরকারের পতনের পর মহেশপুর বর্ডার দিয়ে একাধিক ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের নেতা এবং কর্মীরা ভারতে পালিয়ে গেছে বলে গেছে বলে জানা গেছে। এরই ধারাবাহিকতায় শুক্রবার মহেশপুরের বোয়ালিয়া গ্রামের সাবেক পুলিশ সদস্য হাফিজুলের বাড়িতে পাচারের জন্য প্রস্তুত ছিল জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি, কালীগঞ্জ উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ও জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মিন্টুর ক্যাডার নামে পরিচিত মিঠু মালিথা। খবর পেয়ে এলাকার জনসাধারণ বাড়িটা ঘিরে ফেলে এবং তাকে পুলিশে দেওয়ার জন্য খবর দেয়। কিন্তু আগেই খবর পেয়ে শীর্ষস্থানীয় সুবিধাভোগী নেতারা দ্রুত সেখানে ছুটে যায় এবং জনগণের কাছ থেকে মিঠু মালিথাকে ছাড়িয়ে নিয়ে তাকে পালাতে সাহায্য করে। এ ঘটনায় প্রশাসন কেন নীরব ভূমিকা পালন করছে তা রহস্যজনক।’

মহেশপুর উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক জিয়াউর রহমান জিয়া বলেন, ‘৫ আগস্টের পর মিঠু মালিথার সঙ্গে মহেশপুর শহরে কয়েকবার দেখা হয়েছে। শুনেছি তিনি এখানে তার খালাতো ভাইয়ের বাড়িতে থাকতেন। তাকে ভারতে পালাতে আমি কোনো সহযোগিতা করিনি। রাজনৈতিক প্রতিপক্ষরা আমাকে নিয়ে অপপ্রচার চালাচ্ছে।’

এ ব্যাপারে মহেশপুর থানার ওসি ফয়েজ উদ্দিন মৃধা বলেন, ‘বোয়ালিয়া গ্রামে এক আত্মীয়ের বাড়িতে ওই স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা অবস্থান করছিলেন এমন খবর স্থানীয়রা জানায়। পরে পুলিশ ওই বাড়িতে গিয়ে তাকে পাইনি।’




সেমির প্রতিপক্ষ বাছাইয়ে ভারত-নিউজিল্যান্ডের একাদশ হতে পারে যেমন

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির সেমিফাইনাল নিশ্চিত হয়ে গেছে আগেই। এখন সেমিতে প্রতিপক্ষ বাছাইয়ের সুযোগ ভারত ও নিউজিল্যান্ডের সামনে। সেমির আগে ‘এ’ গ্রুপের চ্যাম্পিয়ন হতে আজ দুপুর ৩ টায় দুবাইয়ে মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-নিউজিল্যান্ড। সেমির আগে দুদলের একাদশেই আসতে পারে বেশ কিছু পরিবর্তন।

দুবাইয়ে আজ ভারত-নিউজিল্যান্ড ম্যাচে জয়ী দল ‘এ’ গ্রুপের সেরা হিসেবে খেলবে সেমিতে। যারা সেমিতে মুখোমুখি হবে গ্রুপ ‘বি’ রানার্সআপ অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে। অন্যদিকে এই ম্যাচে হারা দল মুখোমুখি হবে ‘বি’ গ্রুপের চ্যাম্পিয়ন দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে।

নকআউট পর্বের আগে প্রয়োজনীয় শেষ পরীক্ষা সেরে নিতে পারেন কোচ গৌতম গম্ভীর। বিশ্রাম পেতে পারেন অধিনায়ক রোহিত শর্মা। এছাড়াও একাদশে লোকেশ রাহুলের জায়গায় উইকেটকিপার হিসেবে দেখা যেতে পারে ঋষভ পান্তকে। এছাড়াও একাদশে সুযোগ মিলতে পারে বরুণ চক্রবর্তীর।

অন্যদিকে, ভারতের মতো নিউজিল্যান্ডও সেমি নিশ্চিত করে ফেলায় একাদশে পরিবর্তন করতে পারে। অভিজ্ঞ কেন উইলিয়ামসনকে বিশ্রাম দেওয়া হতে পারে। তার জায়গায় প্রথম একাদশে আসতে পারেন মার্ক চাপম্যান। মিচেল ব্রেসওয়েলের জায়গায় প্রথম একাদশে আসতে পারেন ড্যারিল মিচেল। ব্যাটিং অর্ডারের আট নম্বরে থাকবেন অধিনায়ক স্যান্টনার।

ভারতের সম্ভাব্য একাদশ: শুভমান গিল (অধিনায়ক) বিরাট কোহলি, শ্রেয়াস আয়ার, অক্ষর প্যাটেল, ঋভষ পান্ত (উইকেটরক্ষক), হার্দিক পান্ডিয়া, রবীন্দ্র জাডেজা, মোহাম্মদ শামি, হর্ষিত রানা, অর্শদীপ সিং, বরুণ চক্রবর্তী।

নিউজিল্যান্ডের সম্ভাব্য একাদশ: উইল ইয়ং, ডেভন কনওয়ে, মার্ক চাপম্যান, রাচিন রবীন্দ্র, টম লাথাম, গ্লেন ফিলিপস, ড্যারিল মিচেল, মিচেল স্যান্টনার (অধিনায়ক), জ্যাকব ডার্ফি, উইল ওরুর্ক, কাইল জেমিসন।

সূত্র: যুগান্তর




এবার বিয়াই বাড়ির হামলায় আহত বিয়াইনের মৃত্যু

মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার বেতবাড়িয়া গ্রামে দুটি পরিবারের মধ্যে সৃষ্ঠ সংঘর্ষে আহত মাহফুজা খাতুন (৫৮) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন।

গকতাল  শনিবার (১ মার্চ) দিবাগত রাত ৯ টার দিকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি।
নিহত মাহফুজা খাতুন গাংনী উপজেলা বেতবাড়িয়া গ্রামের দিনমজুর আব্দুর রশিদের স্ত্রী।

গত বৃহস্পতিবার (২৭ ফেব্রæয়ারি) সন্ধ্যার দিকে মাহফুজা খাতুন ও তার স্বামী আব্দুর রশিদ ও ছেলে সোহেল রানাকে বিয়াই বাড়ির লোকজন ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে জখম করেছিল।

আহতদের উদ্ধার করে গাংনী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। এদের মধ্যে মাহফুজা খাতুনের অবস্থার অবনতি হলে সেখান থেকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করেন চিকিৎসক। দুইদিন চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি।

নিহতের ছেলে রাসেল আহমেদ এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, এ ঘটনায় আমি এখন মামলা করার জন্য গাংনী থানায় রয়েছি।
রাসেল আহমেদ জানান, আমার বড় ভাই সোহেল রানার সাথে প্রায় আড়াই বছর আগে একই গ্রামের শওকত আলীর মেয়ে পিংকির বিয়ে হয়েছে। বিয়ের পর থেকে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বনিবনা হচ্ছিলনা। কয়েক দিন আগে আমার ভাই সোহেল রানা ও ভাবি পিংকির মাঝে মনোমালিন্য হয়। আমাদের বাড়ি এসে ঘটনাটি পিংকির চাচী দুলাল হোসেনের স্ত্রী রেবেকা খাতুন শোনেন। পরে তাঁদের পরিবারের মাঝে সত্য মিথ্যা বলে উস্কে দেন। পরে পিংকির পিতার পরিবারের লোকজন গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার দিকে আমাদের বাড়ির উপর এসে ধারালো অস্ত্র ও লাঠিশোঠা নিয়ে হামলা করে। এতে আমার আব্দুর রশিদ মা মাহফুজা খাতুন, ও ভাই সোহেল রানা জখম হন। পরে তাদের উদ্ধার করে হাসপাতালে নিই।

গাংনী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বানী ইসরাইল এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, এঘটনায় নিহতের ছেলে রাসেল আহমেদ বাদী হয়ে একটি লিখিত এজাহার দিয়েছেন। মামলা রুজ্জু প্রক্রিয়াধীন রয়েছেন।




মেহেরপুরে মানবাধিকার রক্ষায় দিলারা পারভীনের অনন্য স্বীকৃতি

মেহেরপুর জেলার মানবাধিকার ও সমাজসেবার অঙ্গনে বিশেষ অবদান রাখায় বিশিষ্ট মানবাধিকার কর্মী ও বাংলাদেশ তথ্য ও মানবাধিকার ফাউন্ডেশন মেহেরপুর জেলা শাথার সাধারণ সম্পাদক দিলারা পারভীন ‘মানবিক কন্যা’ খেতাবে ভূষিত হয়েছেন।

এটি নিঃসন্দেহে এক গৌরবময় স্বীকৃতি, যা তাঁর নিরলস প্রচেষ্টা ও মানবিকতার নিদর্শন বহন করে।

বাংলাদেশ তথ্য ও মানবাধিকার ফাউন্ডেশন মেহেরপুর জেলা শাখার আয়োজনে শনিবার (১ মার্চ ) বিকেলে শহরের শরীফ আহমেদের আম্র কাননে এই অনুষ্ঠানটি অনুষ্ঠিত হয়।

পৌর কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ মোঃ এনামুল আজিমের সভাপতিত্বে সম্মাননা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ডা. আবুল বাশার। বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন ব্যবসায়ী মোঃ মশিউর রহমান খান ও সমাজসেবক মোঃ মুক্তার হোসেন। স্বাগত বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ তথ্য ও মানবাধিকার ফাউন্ডেশনের সিনিয়র সাধারণ সম্পাদক শরিফ আহমেদ।

এছাড়াও এসময় সাংবাদিক রফিকুল আলম, মোঃ আজমাইন হোসেন, মেরিয়েন শুভ্রতা, সমাজসেবী নিলুফার ইয়াসমিনউপস্থিত ছিলেন।

এসময় তারা বলেন, যারা মানবাধিকার রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলেছেন। মানবতার সেবায় দিলারা পারভীনের এই অবদান শুধু মেহেরপুর নয়, পুরো দেশবাসীর জন্যই অনুপ্রেরণার উৎস। তাঁর এই অর্জন আমাদের মনে করিয়ে দেয়, আত্মনিবেদন ও নিষ্ঠার মাধ্যমে সমাজে ইতিবাচক পরিবর্তন আনা সম্ভব।

মেহেরপুর প্রতিদিনের পক্ষ থেকে দিলারা পারভীনকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।




মুজিবনগরে ভয়াবহ আগুন, ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

মেহেরপুরের মুজিবনগরে ভয়াবহ আগুন লেগে পুড়ে গেছে ২ টি ভাংড়ির গোডাউন।

গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাত ২টার দিকে উপজেলার খানপুর, পুরন্দরপুর ৬ নং ওয়ার্ড বাঘমারা ডোহর নামক স্থানে গোপিনাথপুর গ্রামের হবি কারিগরে ছেলে আলমগীরের গোডাউনে এ আগুনের ঘটনা ঘটে।

পরে পাশেই ওহিদুল নামের একজনের বাড়িতে আগুন ছড়িয়ে পড়ে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়। পরে মুজিবনগর ফায়ারসার্ভিস ও সেনাবাহিনীর একটি দল এসে ঘন্টা খানেকের চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।

প্রাথমিকভাবে ধারণা ধারণা করা হচ্ছে বৈদ্যুতিক গোলযোগের কারণে আগুন লাগতে পারে।ক্ষতিগ্রস্ত গোডাউন মালিক আলমগীর জানান, বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট হয়ে আগুন লাগতে পারে। বিভিন্ন প্লাস্টিকের ভাংড়ি ও লোহা-লাকড়ি ভিতরে ছিল। যার প্রায় সবই পুড়ে ভস্মীভূত হয়ে গেছে। এতে আমার প্রায় ৫ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।

আরেক ক্ষতিগ্রস্থ ওহিদুল জানান, গোডাউন থেকে আগুন ছড়িয়ে আমার বাড়িতে চলে আসে। অনেক রাত হওয়ার কারনে লোকজনও তেমন একটা ছিল না। পরে সেনাবাহিনী ও ফায়ারসার্ভিসের দল এসে আগুন নিয়ন্ত্রণ করে।

মুজিবনগর ফায়ারসার্ভিস সুত্রে জান যায়, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে বৈদ্যুতিক লাইনের গোলযোগের কারণে আগুন লেগেছে। প্লাস্টিক থাকায় আগুনের তিব্রতা বেশি হয়ে যায়। ধারণা করা প্রায় ৫ লাখ টাকার ক্ষতি হতে পারে।




খেজুর খেয়ে রোজা ভাঙা হয় কেন?

রমজানের ইফতারে খেজুর খাওয়ার রীতি অনেক পুরোনো। কখনও কি ভেবে দেখেছেন কেন রোজা ভাঙার জন্য সবাই খেজুরটাই আগে মুখেপুরে? মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) এর প্রিয় খাবারের একটি ছিল খেজুর। তিনি নিজেও ইফতার করতেন খেজুর খেয়েই। এর পিছনে বৈজ্ঞানিক কারণও আছে।

রোজায় দীর্ঘসময় আমরা খাবার ও পানীয় থেকে বিরত থাকি। এতে পুষ্টির অভাবে আমাদের শরীর ক্লান্ত হয়ে পড়ে। তাই শরীরে দ্রুত শক্তি ফিরে পেতে অনেকেই ইফতারে খেজুর খান।

সারা দিন না খেয়ে থাকার পর আমাদের এমন কিছু খাবারের প্রয়োজন হয়, যা শরীরে পুষ্টি জোগাবে। সেই সঙ্গে জোগাবে কর্মশক্তিও। এ কারণেই রোজার সময় খেজুরের গুরুত্ব অনেকটাই বেড়ে যায়। নানা পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ খেজুরে আছে ক্যালরি, প্রোটিন, ক্যালসিয়াম, ফাইবার, আয়রন, ফসফরাস, পটাশিয়ামসহ নানা প্রাকৃতিক উপাদান।

ইফতারে যেসব উপকার পেতে খেজুর খাবেন

হৃদরোগের ঝুঁকি: খেজুরে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকে যা হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। এছাড়া হৃৎপিণ্ডের সবচেয়ে নিরাপদ ওষুধ খেজুর।

ক্যান্সার প্রতিরোধ: পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ ও প্রাকৃতিক আঁশে পূর্ণ খেজুর ক্যান্সার প্রতিরোধ করে। তাই যারা নিয়মিত খেজুর খান, তাদের বেলায় ক্যান্সারের ঝুঁকিটাও অনেক কম থাকে।

উচ্চ রক্তচাপ: খেজুরে থাকা আয়রন ও ফাইবার কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করতে পারে।প্রচুর পটাসিয়াম পাওয়া যায় খেজুর থেকে। এটি উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে। এছাড়া মাত্র কয়েকটি খেজুর ক্ষুধার তীব্রতা কমিয়ে দেয় এবং পাকস্থলীকে কম খাবার গ্রহণে উদ্বুদ্ধ করে। অল্পতেই শরীরের প্রয়োজনীয় শর্করার ঘাটতি পূরণ করে।

এনার্জি: খেজুরের পুষ্টিগুণ প্রচুর। সুগারের পরিমাণ এত বেশি থাকে খেজুরে যে এক কামড়েই অনেকটা এনার্জি পাওয়া যায়। এর মধ্যে আয়রন, পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম, ফাইবার, গ্লুকোজ, ম্যাগনেশিয়াম ও সুক্রোজ থাকে। যে কারণে খেজুর খাওয়ার মাত্র ৩০ মিনিটের মধ্যে শরীরে এনার্জি বেড়ে যায়। সারা দিন উপোস করে শরীরে ক্লান্তি আসে, তা দূর করে এনার্জি জোগাতে সাহায্য করে খেজুর।

অ্যাসিডিটি: উপোস করলে সাধারণত অ্যাসিডিটি হয়। যার থেকে অস্বস্তি হতে থাকে। খেজুর শরীরে অ্যাসিডের মাত্রা বশে রেখে অস্বস্তি কমায়।

বেশি খাওয়া: সারা দিন না খেয়ে থাকলে খাওয়ার সময় বেশি খেয়ে ফেলার প্রবণতা তৈরি হয়। তাই খেজুর খেয়ে উপোস ভাঙলে এর মধ্যে থাকা জটিল কার্বোহাইড্রেট হজম হতে বেশি সময় নেয়। ফাইবার থাকার কারণে পেট ভরা লাগে। তাই বেশি খাওয়ার আগেই পেট ভরে যায়।

হজম: অনেক ক্ষণ না খেয়ে থাকলে তা পৌষ্টিকতন্ত্রের কার্যকারিতায় ব্যাঘাত ঘটায়। কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যাও হতে পারে। খেজুর শরীরে উত্‌সেচক ক্ষরণে সাহায্য করে। ফলে হজম ভাল হয়।

খেজুর হল রোজা ভাঙার সর্বোত্তম উপায়। তবে ইফতারে যদি খেজুর না পাওয়া যায়, তাহলে পানি পান করা উচিত। কারণ উভয়ই বিশুদ্ধ এবং নিরাময়কারী।

সূত্র: যুগান্তর




ঝিনাইদহে দুই পক্ষের সংঘর্ষে আহত ৫০

ঝিনাইদহের শৈলকুপায় পাওনা টাকা নিয়ে বিরোধের জেরে দুই পক্ষের দফায় দফায় সংঘর্ষে অন্তত ৫০ জন আহত হয়েছেন।

শনিবার (১ মার্চ) সকালে উপজেলার রয়েড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। তাৎক্ষণিকভাবে আহতদের নাম-পরিচয় জানা যায় নি।

পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, দীর্ঘদিন ধরে ওই গ্রামের ইউপি সদস্য আবু সালেহ মুসার সাথে একই এলাকার মোকাদ্দেস হোসেনের সমর্থকদের বিরোধ চলে আসছিল। শুক্রবার রাতে পাওনা টাকা চাওয়াকে কেন্দ্র করে মুসার সমর্থক আকমলের সাথে মোকাদ্দেসের সমর্থক সুজনের বাক-বিতণ্ডা হয়। এরই জের ধরে শনিবার সকালে উভয় পক্ষের লোকজন দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে।
এ সময় উভয় পক্ষের অন্তত ৫০ জন আহত হয়েছে। আহতদের উদ্ধার করে শৈলকুপা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সসহ বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

এ বিষয়ে শৈলকুপা থানার ওসি মাসুম খান বলেন, তুচ্ছ ঘটনায় দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ঘটেছে। আবারো সংঘর্ষ এড়াতে ওই এলাকায় বিপুল সংখ্যক পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।




স্টারলিংক ইন্টারনেটেও আছে আড়িপাতার সুযোগ

অন্তর্বর্তী সরকারের হাত ধরে শিগগিরই বাংলাদেশে প্রবেশ করতে যাচ্ছে স্যাটেলাইভিত্তিক দ্রুত গতির ইন্টারনেট সেবা স্টারলিংক। এর ফলে শিপিং ও রিমোট এরিয়াতেও মিলবে ইন্টারনেট সেবা। তবে এই ভালোর মাঝেও সেবা গ্রহীতাদের চিন্তার কারণ এখন স্টারলিংকের গাইডলাইন। কেননা, স্টারলিংকের খসড়া গাইডলাইনে নজরদারি ও আড়িপাতার সুযোগ রাখা হয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের জ্যেষ্ঠ উপদেষ্টা ও ডিপার্টমেন্ট অব গভর্নমেন্ট অ্যাফিসিয়েন্সির প্রধান ইলন মাস্কের মালিকানাধীন স্টারলিংক বাংলাদেশে এ সেবা চালু করতে প্রস্তুত। ইতোমধ্যে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) এ নিয়ে একটি খসড়া গাইডলাইন তৈরির কাজ শেষ করেছে। এখন এর ওপর মতামত সংগ্রহের কাজ চলছে। বিটিআরসি জানিয়েছে, গাইডলাইন চূড়ান্ত হলে দ্রুততম সময়ের মধ্যে স্টারলিংক সেবা চালু করা সম্ভব হবে। বাংলাদেশে পরীক্ষামূলক সরবরাহ শেষ হলে তাদের সঙ্গে ইন্টারনেটের দাম নিয়ে আলোচনা হবে।

এ খাতের বিশ্লেষকরা বলছেন, বাংলাদেশে স্যাটেলাইট ইন্টারনেট সেবার জন্য রেগুলেটরি ও লাইসেন্সিং নীতিমালা চূড়ান্ত করার লক্ষ্যে খসড়া গাইডলাইন তৈরি হয়েছে। খসড়ায় নজরদারি ও আড়িপাতার সুযোগ রাখা হয়েছে। তারা বলেছেন, নজরদারির বিষয়টি শেষ পর্যন্ত বহাল থাকলে ইন্টারনেট সেবার ওপর সরকারের খবরদারির সুযোগ অব্যাহত থাকবে। অপরদিকে আইএসপি ব্যবসায়ীরা বলেছেন, এ ইন্টারনেটের ব্যয় বেশি হওয়ায় হোম ইউজার পর্যায়ে গ্রাহকরা তেমন আগ্রহী হবেন না।

টেলিকম বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, স্টারলিংক বাজারে এলে বর্তমানে ইন্টারনেট নিয়ে দেশে যে মনোপলি ব্যবসা ও হয়রানি চলছে, সেটি ভেঙে যাবে। গ্রাহকরা কম টাকায় আরও দ্রুতগতির ইন্টারনেট সেবা পাবে। একই সঙ্গে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল তথা দুর্গম এলাকায় পৌঁছে যাবে ইন্টারনেট সেবা। স্টারলিংকের ইন্টারনেট সেবায় গ্রাহকরা অনলাইন বাফারিং, গেমিং এবং ভিডিও কলিংয়ের মান ভালো পাবেন।

জানা যায়, স্টারলিংক ছোট উপগ্রহের একটি অ্যারের মাধ্যমে সীমাহীন উচ্চগতির ডেটা অফার করে, যা প্রতি সেকেন্ডে ১৫০ মেগাবিট (এমবিপিএস) ইন্টারনেট গতি সরবরাহ করে। স্পেসএক্স আগামী মাসে এ হার দ্বিগুণ করারও পরিকল্পনা গ্রহণ করছে। বাংলাদেশে বর্তমানে ইন্টারনেটের সর্বোচ্চ গতি ২৫ এমবিপিএসের মতো। বিশ্বের দ্রুতগতির ইন্টারনেট প্রদানকারী ১০৮টি দেশের মধ্যে বর্তমানে বাংলাদেশের অবস্থান ৯০তম।

স্টারলিংক কয়েক বছর ধরেই বাংলাদেশের বাজারে এ সেবা নিয়ে ঢোকার চেষ্টা করে আসছিল। সম্প্রতি প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ইলন মাস্ককে বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ জানান এবং দেশে স্টারলিংক পরিষেবা চালুর প্রস্তাব দেন। একই সঙ্গে ৯০ কার্যদিবসের মধ্যে বাংলাদেশে স্টারলিংক স্যাটেলাইট ইন্টারনেট পরিষেবা চালুর প্রস্তাব দেন। দেশে দ্রুত স্টারলিংকের পরিষেবা চালুর উদ্দেশ্যে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস তার বিশেষ প্রতিনিধি (রোহিঙ্গা সমস্যা ও অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত বিষয়াবলিসংক্রান্ত) ড. খলিলুর রহমানকে মাস্কের প্রতিনিধিদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার দায়িত্ব দিয়েছেন। ১৩ ফেব্রুয়ারি ইলন মাস্ক ও ড. ইউনূসের মধ্যে টেলিফোনে দীর্ঘ আলোচনা হয়। এ আলোচনায় স্টারলিংক স্যাটেলাইট ইন্টারনেট পরিষেবা চালু করা এবং ভবিষ্যৎ সহযোগিতার বিষয়গুলো উঠে আসে।

এদিকে মঙ্গলবার প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, স্টারলিংকের মাধ্যমে ইন্টারনেট শাটডাউনের ঘটনা চিরতরে বন্ধ করা হবে। পোস্টে তিনি লেখেন, শেখ হাসিনার স্বৈরতন্ত্র ১৬ বছরে বহুবার ইন্টারনেট বন্ধ করেছে। বিক্ষোভ দমন কিংবা কোনো বড় ধরনের আন্দোলন দমানোর জন্য স্বৈরশাসক ও একনায়কদের প্রিয় হাতিয়ার হলো ইন্টারনেট শাটডাউন। এ প্রক্রিয়ায় লাখো ফ্রিল্যান্সার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। অনেকেই চিরতরে তাদের চুক্তি ও কাজ হারিয়েছেন। প্রেস সচিব আরও বলেন, বাংলাদেশের বাজারে স্টারলিংক প্রবেশের অর্থ হলো ভবিষ্যতে কোনো সরকার ইন্টারনেট পুরোপুরি বন্ধ করতে পারবে না।

আড়িপাতার বিষয়ে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বিটিআরসি এ সংক্রান্ত যে খসড়া গাইডলাইন তৈরি করেছে তাতে সরকারের নিয়ন্ত্রণ নিশ্চিত করা হয়েছে। ‘নন-জিওস্টেশনারি অরবিট (এনজিএসও) স্যাটেলাইট সার্ভিসেস অপারেটর’ শীর্ষক ওই গাইডলাইনে এ বিষয়ে বলা হয়েছে। এতে উল্লেখ করা হয়, যে লাইসেন্স পাবে তার সিস্টেমে জাতীয় নিরাপত্তার জন্য হুমকি হতে পারে-এমন ব্যক্তিদের শনাক্তকরণের ব্যবস্থা থাকতে হবে। এর মাধ্যমে যাতে সরকারি কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় তথ্য পেতে পারে।

সরকারি কর্তৃপক্ষ বাংলাদেশের গেটওয়েগুলোয় এখন যে কোনো সময় প্রবেশ করতে পারে। ঠিক একইভাবে ‘আড়িপাতার প্রক্রিয়ায় ডেটা দেওয়ার’ ব্যবস্থা রাখতে হবে। অর্থাৎ এর মাধ্যমে গ্রাহকদের ওপর আড়িপাতার সুযোগ থেকেই যাবে। এছাড়া খসড়া গাইডলাইন অনুযায়ী আড়িপাতাসংক্রান্ত সরকারের যে নীতি, সেটিও প্রতিষ্ঠানগুলোকে মেনে চলতে হবে। পাশাপাশি বেআইনি কার্যকলাপ বা নাশকতা শনাক্তের প্রযুক্তিগত ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য কর্তৃপক্ষের নির্দেশ মানতে হবে। ইন্টারনেট প্রোভাইডার অ্যাসোসিয়েশনের সহসভাপতি আনোয়ারুল আজিম গণমাধ্যমকে বলেন, স্যাটেলাইটভিত্তিক ইন্টারনেটের ব্যয় বেশি হওয়ায় হোম ইউজার পর্যায়ে প্রভাব কম পড়বে। তবে করপোরেট গ্রাহকরা সেদিকে ঝুঁকতে পারে। সেক্ষেত্রে আইএসপিরা কিছু গ্রাহক হারাবে। তবে দেখতে হবে যে সরকার কোন পর্যায়ে কী ধরনের রেস্ট্রিকশন দিয়ে লাইসেন্স দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। শিপিং ও রিমোট এরিয়ার জন্য স্যাটেলাইটভিত্তিক ইন্টারনেট দরকার আছে। আমরা দেখব কীভাবে সেই পরিকল্পনা করা হয়।

সূত্র: ইত্তেফাক




মেহেরপুরে পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে বর্ণাঢ্য র‍্যালি

মেহেরপুরে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে বর্ণাঢ্য র‍্যালি অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শনিবার (১ মার্চ) সকাল ১০টার দিকে মেহেরপুর ইসলামিক ফাউন্ডেশনের কার্যালয় থেকে একটি র‍্যালি বের হয়ে প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে গিয়ে শেষ হয়।

মেহেরপুর ইসলামিক ফাউন্ডেশনের উপ-পরিচালক এ. জে. এম. সিরাজুম মুনীরের নেতৃত্বে এ র‍্যালি অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) তরিকুল ইসলাম।

অন্যান্যদের মধ্যে আরও উপস্থিত ছিলেন মেহেরপুর জেলা ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ফিল্ড সুপারভাইজার আমানউল্লাহ, ফিল্ড সুপারভাইজার তৌহিদুল ইসলাম, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মাস্টার ট্রেনার হাফেজ মাওলানা আব্দুল হামিদ, জেলা মডেল মসজিদের ইমাম মাওলানা মো. সাদিকুর রহমান, মাওলানা হাফিজুর রহমান, তরিকুল ইসলাম, খলিলুর রহমান, সজল, আব্দুল হামিদ, হাফেজ আব্দুল হাশেম, নাজমুল ইসলামসহ মুসল্লিরা।