জীবননগরে বিজিবির অভিযানে ৫ কোটি টাকার সোনার বারসহ আটক ২

জীবননগরে প্রায় ৫ কোটি টাকার স্বর্ণসহ দুই চোরাকারবারিকে আটক করেছে বিজিবি। আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টার দিকে জীবননগর উপজেলার উথলী থেকে ৫ কেজি ১৯৭ দশমিক ৯৭ গ্রাম ২৩টি স্বর্ণের বারসহ তাদের আকট করা হয়।

আটক দুজন চোরাকারাবারী হলেন- দামুড়হুদা উপজেলার দর্শনা দক্ষিণ চাঁদপুর গ্রামের মৃত মুনসুর বিশ্বাসের ছেলে মো. পিণ্টু বিশ্বাস (৫০) ও একই উপজেলার ঈশ্বরচন্দ্রপুর গ্রামের মোঃ আশাদুল হকের ছেলে মো. পিয়াস হোসেন (২১)।

আজ মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে চারটার দিকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন মহেশপুর-৫৮ বিজিবির পরিচালক মাসুদ পারভেজ রানা।

বিজিবি জানায়, আজ  মঙ্গলবার মহেশপুর ব্যাটালিয়ন (৫৮ বিজিবি) গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে জানতে পারে, জীবননগর-চুয়াডাঙ্গা মহাসড়ক ব্যবহার করে জীবননগর সীমান্ত দিয়ে স্বর্ণ পাচার হবে, এমন তথ্যের পরিপ্রেক্ষিত ৫৮ বিজিবির অধিনায়ক মাসুদ পারভেজ রানার নেতৃত্বে ব্যাটালিয়ন সদরের একটি বিশেষ টহল দল উথলী বিওপির পাশে অভিযান পরিচালনা করে।

দুপুর ১২টার দিকে একটি ইজিবাইক উথলী থেকে জীবননগর সীমান্তের দিকে যেতে দেখে তাদের সন্দেহ হয়। এসময় তারা ইজিবাইকটি তল্লাশি করে ৫ কেজি ১৯৭.৯৭ গ্রাম ওজনের ২৩টি স্বর্ণের বার জব্দ করে। যার আনুমানিক বাজার মূল্য ৪ কোটি ৯০ লাখ ৮৭ হাজার ৫২০ টাকা। এসময় আটক করা হয় মো. পিণ্টু বিশ্বাস ও মো. পিয়াস হোসেনকে।

বিজিবি আরও জানায়, স্বর্ণের বারগুলো শুল্ক কর ফাঁকি দিয়ে ভারতে পাচারের জন্য পরিবহন করা হচ্ছিল। আটক দুজনের বিরুদ্ধে জীবননগর থানায় মামলা করা হয়েছে। এবং স্বর্ণের বার চুয়াডাঙ্গা ট্রেজারি অফিসে জমা দেওয়ার কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।##




২০২৩-এ সবচেয়ে বেশি মুছে ফেলা অ্যাপ ইনস্টাগ্রাম

সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম হিসেবে বিগত কয়েক বছরে মানুষের জীবনের বড় একটা অংশ দখল করে রেখেছে ইনস্টাগ্রাম। ফটো, ভিডিও শেয়ারিংয়ের পাশাপাশি রিলস উপভোগ করার জন্য প্রচুর মানুষ এটিতে সময় কাটাচ্ছেন। কিন্তু আশ্চর্যের ব্যাপার এটাই যে, এই বিদায়ী ২০২৩ সালে ইনস্টাগ্রাম-ই ‘মোস্ট ডিলিটেড’ মানে সবচেয়ে বেশি মুছে ফেলা অ্যাপে পরিণত হয়েছে। হ্যাঁ, ঠিকই পড়েছেন!

চলতি বছরে ফোন থেকে যে সমস্ত অ্যাপ্লিকেশন ডিলিট করেছেন ইউজাররা, তাদের মধ্যে মেটা-র এই অ্যাপটি শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে। এর পরের নাম দুটি শুনলেও অবাক হবেন, কারণ ব্যাপক জনপ্রিয়তায় থাকা স্ন্যাপচ্যাট ও টেলিগ্রাম অ্যাপও মানুষজন ডিলিট করেছেন। অর্থাত্ বহুল ব্যবহূত অ্যাপসমূহকেই এবার ঝেড়ে ফেলছেন ইউজাররা, কিন্তু কেন?

বাড়ছে সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারকারীর সংখ্যা, তাও ডিলিট হচ্ছে ইনস্টাগ্রাম। অ্যাপ রিপোর্ট অনুযায়ী, ইতিমধ্যেই সোশ্যাল মিডিয়া ইউজারের সংখ্যা ৪.৮ বিলিয়ন ছাড়িয়েছে, মানুষজন প্রতিদিন ২ ঘণ্টা ২৪ মিনিট নেটমাধ্যমে ব্যয় করছেন। তবে ২০২৩ সালের শেষ নাগাদ এই সংখ্যা রেকর্ড ব্রেক করবে বলে অনুমান করা হচ্ছে।

কিন্তু এত কিছু সত্ত্বেও মেটার ইনস্টাগ্রাম ও থ্রেডস প্ল্যাটফর্ম দুটি ইউজারদের মন থেকে জায়গা হারিয়েছে। এক্ষেত্রে এক সপ্তাহের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ইউজার হারিয়েছে নতুন মাইক্রো ব্লগিং প্ল্যাটফর্ম থ্রেডস। অ্যাপটি চালু হওয়ার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১০০ মিলিয়ন ব্যবহারকারী যোগদান করে রেকর্ড গড়লেও, পরবর্তী ৫ দিনের মধ্যে ৮০ শতাংশ ইউজার প্ল্যাটফর্মটি ছেড়ে দিয়েছেন। এর ফলে কোম্পানি অনেক ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে।

আর, যেমনটা শুরুতেই বলেছি ইনস্টাগ্রাম হলো এই বছরের সবচেয়ে বেশি ডিলিট হওয়া অ্যাপ। ২০২৩ সালে ১০ লাখ মানুষ ইন্টারনেটে ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট মুছে ফেলার কৌশল অনুসন্ধান করেছেন বলে জানা গিয়েছে, এছাড়াও ১০,২০,০০০ সংখ্যকেরও বেশি ব্যবহারকারী অ্যাপটি ডিলিট করে ফেলেছেন। মূলত থ্রেডস, ইনস্টাগ্রামের সাথে লিঙ্ক থাকায় এটি থেকে রেহাই পেতে গিয়ে ইউজাররা এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। ডিলিট হয়েছে এই অ্যাপগুলোও। বছরে সবচেয়ে বেশি ডিলিট হওয়া অ্যাপগুলোর মধ্যে স্ন্যাপচ্যাট দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে। ১,২৮,৫০০ জন এটি ডিলিট করেছেন বলে জানা গিয়েছে। এর পরে আছে এক্স অর্থাত্ টুইটার এবং টেলিগ্রামের নাম। শুধু তাই নয় রোজনামচার সঙ্গী ফেসবুক, ইউটিউব, হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাপগুলোকেও হাজার হাজার মানুষ বিদায় জানিয়েছেন। যেমন ৪৯,০০০ মানুষ ফেসবুক অ্যাপ আর ৪,৯৫০ জন ব্যবহারকারী হোয়াটসঅ্যাপ ডিলিট করেছেন বলে রিপোর্টে দাবি করা হয়েছে। যদিও এই পদক্ষেপের কারণ তেমন স্পষ্ট নয়!

সূত্র: ইত্তেফাক




এবারও সরকারকে পৃথিবীর সকল মহল সমর্থন দেবে: হানিফ

এবারও সরকারকে পৃথিবীর সকল মহল সমর্থন দেবে বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ও কুষ্টিয়া সদর আসনের নৌকার প্রার্থী মাহবুবউল আলম হানিফ। তিনি বলেন, ‘নির্বাচনের পর দেশী-বিদেশী সব মহলের সমর্থন নিয়েই দেশ পরিচালনা করবে সরকার’।

আজ মঙ্গলবার (২৬ ডিসেম্বর) দুপুরে কুষ্টিয়া শহরের পিটিআই রোডে নিজ বাস ভবনে নির্বাচন নিয়ে দলীয় নেতাকর্মীদের সাথে মতবিনিময় শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, ২০১৪ সালেও বিএনপি বলেছিলো নির্বাচনের পর সরকারকে কেউ বৈধতা দেবে না। কিন্তু তারপর ১০ বছর কেটে গেছে।

হানিফ বলেন, নির্বাচনের পরে সরকারের বৈধতা নিয়ে মিথ্যাচার করে মানুষকে বিভ্রান্ত করা যাবে না। এবারও জনগণের ভোটে নির্বাচিত গণতান্ত্রিক সরকারকে পৃথিবীর সকল মহল সমর্থন দেবে। এ ক্ষেত্রে কোন বিশেষ একটি মহলকে যদি কেউ ম্যানেজ করতে পারে, তবে সেটা নিয়ে ভাবার কিছু নেই।

পরে সদর উপজেলার উজানগ্রাম এলাকায় গণসংযোগ, পথসভা ও নির্বাচনী সভায় অংশ নেন নৌকার এই প্রার্থী মাহবুব উল আলম হানিফ বলেন, মাহবুবউল আলম হানিফ বলেন- জনপ্রতিনিধিদের কাছে জনগনের চাওয়া পাওয়া থাকে এলাকার রাস্তা ঘাট, স্কুল, কলেজ, শিক্ষার মান উন্নয়নসহ এলাকায় শান্তি। কুষ্টিয়া এক সময় ছিলো উন্নয়ন বঞ্চিত, দেশের অন্য জেলার থেকে কুষ্টিয়া পিছিয়ে ছিলো। আমার চিন্তা ভাবনা ছিলো কুষ্টিয়াকে ঢেলে সাজানো। বঙ্গবন্ধু কণ্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ উন্নত অগ্রগতিতে এগিয়ে যাচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় পিছিয়ে পড়া কুষ্টিয়াকে এগিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেছি। বর্তমানে এ জেলার যে উন্নয়ন করা সম্ভব হয়েছে তা সিমিত। আগামী দিনে এই জেলাকে আধুনিক মডেল জেলা গড়ে তুলতে সর্বস্তরের মানুষের সহযোগিতা প্রয়োজন।

এসময় কুষ্টিয়া জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আজগর আলী, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শেখ হাসান মেহেদী, সাংগঠনিক সম্পাদক মাজহারুল আলম সুমন, কুষ্টিয়া প্রেসক্লাব (কেপিসি)’র সভাপতি রাশেদুল ইসলাম বিপ্লব, বাংলাদেশ ছাত্র লীগের সহ-সভাপতি বাধন, সদর উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক রেজাউল হকসহ নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।




ঝিনাইদহে স্বতন্ত্র প্রার্থীর গণসংযোগ

ঝিনাইদহ-২ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী নাসের শাহরীয়ার জাহেদী মহুল ঝিনাইদহ সদর উপজেলার তিনটি ইউনিয়নে গণসংযোগ ও পথসভা করেছেন। এই গণসংযোগের সময় রাস্তায় জনস্রোতের সৃষ্টি হয়। তাকে এক নজর দেখার জন্য এবং জনতার ভালোবাসায় সিক্ত করতে তাদের এই ভিড় দেখা দেয়।

গতকাল সোমবার দুপুর থেকে গভীর রাত পর্যন্ত ঝিনাইদহ সদর উপজেলার কুমড়াবাড়িয়া ইউনিয়নের নগরবাথান বাজার, কুমড়াবাড়িয়া বাজার, বিকালে গান্না ইউনিয়নের ইউনিয়ন পরিষদ ভবনের সামনে এবং সন্ধ্যায় পাগলাকানাই ইউনিয়নের জামতলা এবং গয়াশপুর বাজাবে গণসংযোগ করেণ। এসময় ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী নাসের শাহরিয়ার জাহেদী মহুলকে দেখার জন্য রাস্তার পাশে হাজার হাজার নারী পুরুষ দাড়িয়ে থাকতে দেখা যায়। তাছাড়া প্রতিটি পথসভায় জনতার ঢল নামে। এ গণসংযোগের সময় উপস্থিত ছিলেন, ঝিনাইদহ সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও পোড়াহাটী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান শহিদুল ইসলাম হিরণ, পাগলাকানাই ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আবু সাঈদ বিশ্বাস, কুমড়াবাড়িয়া ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান শামছুল হক, গান্না ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আতিকুল হাসান মাসুম, সুরাটের সাবেক চেয়ারম্যান কবির হোসেন জোয়ারদার, ইউপি সদস্য ওয়াসিম মন্ডল, মাহফুজুর রহমান মাহফুজ, বিল্লাল হোসেন, হাসেম আলী ও মলয় কুমার প্রমুখ।

গণসংযোগের সময় বিভিন্ন পাড়া মহল্লা থেকে নারী পুরুষেরা ছুটে আসেন নাসের শাহরিয়ার জাহেদী মহুলের সঙ্গে সাক্ষাত করতে। সভাশেষে তিনি সাইদ চেয়ারম্যানকে সঙ্গে নিয়ে বিভিন্ন মানুষের বাড়ি বাড়ি ঈগল প্রতীকের পক্ষে ভোট প্রার্থনা করেন এবং বলেন আমি যদি ভোটে পাশ করি সর্ব প্রথম আমি বেকার সমস্যা সমাধানে হাত দেব, সরকারী এবং বেসরকারী পর্যায়ে অর্থ আয়ের ব্যবস্থ্ করবো, এই জেলায় কেউ কর্মহীন থাকবে না, এছ্ড়াা জেলার মানুষ ও সার্বিক অবস্থার উন্নয়নের কথা তুলে ধরেণ। তাছাড়া তিনি প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণা অনুযায়ী ৭ তারিখে ভোট কেন্দ্রে যাবেন এবং যাকে ভাল লাগে তাকে আপনার ভোট প্রয়োগ করবেন বলেও জানান।




রেসিপি: পুরভরা মেথি পরোটা

বিয়ের আয়োজন শেষ হলেও বেশ কিছুদিন চলে অতিথিদের আসা–যাওয়া। বরের বাড়ি থেকে কনের বাড়ি, আবার কনের বাড়ি থেকে বরের বাড়ি আসেন অনেকে।

এ সময়ে নতুন আত্মীয়দের সামনে চেনা-অচেনা নানা রকম পদ পরিবেশন করা যায়। পুরভরা মেথি পরোটার রেসিপি দিয়েছেন সেলিনা আক্তার

ময়দা ৩ কাপ, কুচানো মেথি ২ কাপ, তেল ৩ টেবিল চামচ, পানি ১ কাপ, লবণ স্বাদমতো, জিরাগুঁড়ো আধা চা-চামচ, কাসৌরি মেথি ১ টেবিল চামচ, রসুনকুচি ১ টেবিল চামচ, ধনেপাতাকুচি পরিমাণমতো, কাঁচা মরিচকুচি স্বাদমতো, পেঁয়াজকুচি সিকি কাপ।

প্রথমে ময়দায় লবণ, ৩ টেবিল চামচ তেল দিয়ে দিন। উপকরণগুলো ময়দার সঙ্গে এমনভাবে মেশান যেন ঝুরঝুরে হয়। এবার একটু একটু করে পানি দিয়ে খুব ভালো করে ময়দা মাখিয়ে নিন। খামিরটি শক্ত হবে।

৩০ মিনিট ঢেকে রাখুন। এবার পুর তৈরি করে নিন। মেথি হালকা ভাপিয়ে নিন। এবার বাকি সব উপকরণ একসঙ্গে মাখান। এই ময়দা ১০ ভাগ করুন। মেথির পুরটাকে সমান ১০ ভাগ করুন। এবার একেকটি ময়দার গোলায় একেকটি মেথির পুর ভরে নিন। হালকা হাতে গোল করে পরোটার মতো করে বেলুন। ফ্রাই প্যানে হালকা তেল দিয়ে পরোটা ভেজে ফেলুন। রায়তা বা সালাদ দিয়ে গরম-গরম পরিবেশন করুন।




নিয়োগ দেবে মেঘনা গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজ

মেঘনা গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজ (এমজিআই) তাদের প্রতিষ্ঠানে ফুল স্টেক ডেভেলপার হিসেবে নিয়োগের একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। আগ্রহী যোগ্য প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।

পদের নাম

ফুল স্টেক ডেভেলপার।

যোগ্যতা

প্রার্থীকে বিএসসি (সিএসই) পাস হতে হবে। নারী ও পুরুষ প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন। বয়স: সর্বনিম্ন ২৮ বছর।

বেতন

আলোচনা সাপেক্ষে।

আবেদনের পদ্ধতি

আগ্রহী প্রার্থীরা বিডিজবস অনলাইনের মাধ্যামে আবেদন করতে পারবেন।

আবেদনের সময়সীমা

০৩ জানুয়ারি, ২০২৪।

সূত্র : বিডিজবস




লিগের মাঝেই ফেডারেশন কাপ ফুটবল শুরু আজ

ফুটবল লিগ আয়োজন করত লিগ কমিটি। আর ফেডারেশন কাপ ফুটবল আয়োজন করত বাফুফে। তারা একদিক গেট সেল পেত অন্য দিকে লিগের আগে ক্লাবগুলো নিজেদের ঝালাই করার সুযোগ পেত। সেই টুর্নামেন্ট এখন আধুনিক যুগে এসে এমন এক পর্যায়ে চলে গেছে যে, দর্শক জানতেই পারে না কখন শুরু হলো।

গত ৩০ মে ফেডারেশন কাপ ফুটবল ফাইনালের মঞ্চে উঠেছিল মোহামেডান-আবাহনী। তখন অনেকের চোখে পড়ল, ফেডারেশন কাপের গুরুত্ব বাড়ল। ২০৯ দিন পর আজ থেকে আবার মাঠে গড়াচ্ছে ফেডারেশন কাপ ফুটবলের আসর। এবার তিন ভেন্যুতে খেলা হবে। মুন্সীগঞ্জে বেলা আড়াইটায় পুলিশ-রহমতগঞ্জ এবং একই সময়ে গোপালগঞ্জে বসুন্ধরা কিংস-ফর্টিস মুখোমুখি হবে।

এবারের টুর্নামেন্ট হবে চলতি প্রিমিয়ার লিগের ম্যাচের ফাঁকে ফাঁকে। বলা যায়, লিগের পেটের ভেতরে ঢুকে গেছে ফেডকাপ। লিগের খেলা চলবে, ফেডারেশন কাপের খেলাও চলবে। কখন লিগের খেলা হচ্ছে, কখন ফেডারেশন কাপের খেলা হচ্ছে সেটা বুঝতে গিয়ে দর্শকের কাছে অনেক সময় বিরক্তির কারণ হয়ে উঠতে পারে এই টুর্নামেন্ট। একটানা খেলা হলে দর্শক হিসাব রাখতে পারতেন। কিন্তু সেটা হওয়ার সুযোগ নেই। আজকে শুরু হয়ে এই টুর্নামেন্টের ফাইনাল হবে আগামী ২১ মে। ১৩৮ দিন লাগবে শেষ হতে। বলা যায়, ছয় মাস লাগবে শেষ হতে। ফেডারেশন কাপের চ্যাম্পিয়ন এএফসি কাপে খেলবে।

টুর্নামেন্টের সবচেয়ে বেশি ট্রফি জয়ের রেকর্ড ছিল মোহামেডানের। সেটি এখন আবাহনীর হাতে। আবাহনী ১২ বার, মোহামেডান ১১ বার ট্রফি ঘরে তুলেছিল। ১৯৮০ সালে শুরু হওয়া ফেডারেশন কাপের প্রথম আসরে মোহামেডান-ব্রাদার্স যুগ্ম-চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল। ঢাকা ওয়ান্ডারার্স, রহমতগঞ্জ ও চট্টগ্রাম আবাহনী ফেডকাপের ফাইনাল খেললেও ওয়ান্ডারার্স এখন নেই।

নতুন এসে চ্যাম্পিয়নের স্বাদ পেয়েছে শেখ জামাল (তিন বার চ্যাম্পিয়ন), শেখ রাসেল (এক বার চ্যাম্পিয়ন) এবং বসুন্ধরা কিংস (দুই বার চ্যাম্পিয়ন)। টুর্নামেন্টের শেষ ফাইনাল খেলেছিল মোহামেডান-আবাহনী। টাইব্রেকিংয়ে মোহামেডান এখন চ্যাম্পিয়ন। ট্রফি মোহামেডানের ঘর থেকে বের করার লড়াই ৯ দলের, আর ট্রফি ধরে রাখার লড়াই মোহামেডানের। লিগের ১০ দল খেলবে। তিন দল করে দুই গ্রুপে ছয় দল আর এক গ্রুপে চার দল। মোহামেডান, আবাহনী, ব্রাদার্স, চট্টগ্রাম আবাহনী এক গ্রুপে পড়েছে।

আগামীকাল ঢাকায় বসুন্ধরা কিংসের মাঠে আবাহনী-ব্রাদার্স ম্যাচ। মোহামেডান খেলবে চট্টগ্রাম আবাহনীর বিপক্ষে গোপালগঞ্জে। এরপর আবার লিগের ম্যাচ হবে দুই দিন, ২৯ ও ৩০ ডিসেম্বর।

ফেডারেশনকাপের সবচেয়ে বেশি ম্যাচ হতে যাচ্ছে গোপালগঞ্জে। ফাইনাল, তিনটা কোয়ার্টার ফাইনালসহ গ্রুপ পর্বের পাঁচটা ম্যাচ হবে গোপালগঞ্জে। সব পড়েছে লটারিতে। সেমিফাইনাল দুটি হবে মুন্সীগঞ্জে।

ক গ্রুপে : পুলিশ, শেখ জামাল, রহমতগঞ্জ।

খ গ্রুপে : আবাহনী, মোহামেডান, চট্টগ্রাম আবাহনী ও ব্রাদার্স ইউনিয়ন।

গ গ্রুপে : বসুন্ধরা কিংস, শেখ রাসেল ক্রীড়া চক্র এবং ফর্টিস এফসি।




মেহেরপুরে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশের দায়ে বেকারির ৫০ হাজার টাকা জরিমানা

মেহেরপুরে অস্বাস্থ্যকর নোংরা পরিবেশ ও বিএসটিআইয়ের লাইসেন্স ব্যতিত খাদ্য সামগ্রী তৈরি করার দায়ে সুপার ফুড নামের একটি বেকারিকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে ভোক্তা অধিকার।

মঙ্গলবার দুপুরে শহরের কাথুলী সড়কে মেহেরপুর ভোক্তা অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক সজল আহমেদ এ অভিযান পরিচালনা করেন।

সজল আহমেদ জানান, মেহেরপুর শহরের সুপার ফুড নামে একটি বেকারি প্রতিষ্ঠানে অভিযান পরিচালনা করে অস্বাস্থ্যকর নোংরা পরিবেশ ও বিএসটিআইয়ের লাইসেন্স ব্যতিত খাদ্য সামগ্রী তৈরি করতে দেখা যায়। এ দায়ে প্রতিষ্ঠানের মালিককে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন ২০০৯ এর ৪২,৪৩ ও ৪৪ ধারায় ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। এবং আইন মেনে ব্যবসা পরিচালনা, মুল্যতালিকা প্রদর্শন ও ক্রয় বিক্রয় ভাউচার সংরক্ষণ করা এবং অতিরিক্ত দাম নেয়া থেকে বিরত থাকার জন্য সতর্ক করা হয়।

অভিযান চলাকালে সহযোগিতা করেন জেলা কৃষি বিপণন কর্মকর্তা আব্দুর রাজ্জাক, জেলা নিরাপদ খাদ্য কর্মকর্তা রিয়াজ মাহমুদ এবং মেহেরপুর পুলিশের একটি টিম।




গাংনীর জোড়পুকুরিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে গনতন্ত্র অলিম্পিয়াড অনুষ্ঠিত

সচেতন, সংগঠিত ও সোচ্চার নাগরিকই গণতন্ত্রের রক্ষাকবচ’ স্লোগানকে সামনে রেখে দি হাঙ্গার প্রজেক্টের সহযোগিতায় ও স্থানীয় নাগরিক কমিটির আয়োজনে গাংনীর জোড়পুকুরিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে গনতন্ত্র অলিম্পিয়াড ২০২৩। মঙ্গলবার ( ২৬ ডিসেম্বর ) দিনব্যাপী জোড়পুকুরিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয় অডিটোরিয়ামে এই অলিম্পিয়াড অনুষ্ঠিত হয়।

স্থানীয় নাগরিক কমিটির সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মোজাম্মেল হকের সভাপতিত্বে ও কমিটির সাধারণ সম্পাদক সাংবাদিক প্রভাষক রফিকুল আলম বকুলের সঞ্চালনায় অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণ করেন বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রায় ৩০০ জন শিক্ষার্থী।

তাদের মধ্যে সেরা দশজনকে আকর্ষণীয় পুরষ্কার ও সকল অংশগ্রহণকারীদের সার্টিফিকেট প্রদান করা হয়। অনুষ্ঠান শুরুতে জোড়পুকুরিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা সংগীত, নৃত্য ও বিভিন্ন সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড পরিবেশন করেন।

অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন অনুষ্ঠানের বিশেষ অতিথি জাতীয় কন্যা শিশু এডভোকেসী ফোরামের জেলা সভাপতি সিরাজুল ইসলাম। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার প্রীতম সাহা, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন দি হাঙ্গার প্রজেক্টের আঞ্চলিক সমন্বয়কারী খোরশেদ আলম , গাংনী মহিলা ডিগ্রি কলেজের সহকারী অধ্যাপক মহিবুর রহমান মিন্টু, করমদি ডিগ্রি কলেজের প্রভাষক আবু সায়েম পল্টু, সিনিয়র সাংবাদিক জুলফিকার আলি কানন, দি হাঙ্গার প্রজেক্টের যশোর এলাকা সমন্বয়কারী, গিয়াসউদ্দিন, গাংনী এলাকা সমন্বয়কারী হেলালউদ্দীন,ইয়ুথ এন্ডিং হাঙ্গার প্রজেক্টের যশোর অঞ্চলের আঞ্চলিক সমন্বয়কারী ফিরোজ আহমেদ পলাশ,ও সাবেক সমন্বয়কারী রাকিবুক ইসলাম রকি, সহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক ও ছাত্র-ছাত্রীরা উপস্থিত ছিলেন।

এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন প্রিস ফ্যাসিলিটেটর গ্রুপ (পিএফজি) নাগরিক প্রকল্পের সদস্যরা ও দি হাঙ্গার প্রজেক্টের সহযোগী সংগঠন ইয়ুথ এন্ডিং হাঙ্গারের অর্ধশতাধিক ইয়ুথ লিডার। অনুষ্ঠানে সুচনা হয়েছিল জাতীয় সংগীতের মাধ্যমে। পরবর্তীতে গনতন্ত্র অলিম্পিয়াড এ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের নিয়ে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সবশেষে বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার, লোগো সম্বলিত গেন্জি ও সার্টিফিকেট বিতরণ করা হয়। সকল শিক্ষার্থীদের নিয়ে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় স্মাট বাংলাদেশ গঠনে যোগ্য, দক্ষ ও যুগোপযোগী নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে শপথ বাক্য পাঠ করানো হয়। শপথ বাক্য পাঠ পর্ব পরিচালনা করেন প্রভাষক আবু সায়েম পল্টু।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রীতম সাহা বলেন, বিজয়ের এই মাসে ও দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন কে সামনে রেখে এ আয়োজনের জন্য এবং নুতন ভোটারকে সচেতন করা সহ বিভিন্ন নাগরিক দায়িত্ব পালন করায় তিনি এ আয়োজনের সাথে সংশ্লিষ্ট সবাইকে ধন্যবাদ জানান।

তিনি সরকারের বিভিন্ন উন্নয়ন কাজ ও আগামী সংসদ নির্বাচনে সবার অংশগ্রহণ ও স্বতঃস্ফূর্ত এবং উৎসবমুখর পরিবেশে করার জন্য সকলের সহযোগিতা কামনা করেন। তিনি মুক্তিযুদ্ধের বিভিন্ন প্রেক্ষাপট তুলে ধরেন।

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জাতীয় চার নেতা সহ সকল মুক্তিযোদ্ধাদের ত্যাগ ও অবদানের কথা উল্লেখ করেন। নুতন প্রজন্ম ও নুতন ভোটারদের জন্য এ আয়োজন গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখবে বলে তিনি উল্লেখ করেন।




১০০ জন কুশলীকে নিয়ে চ্যানেল আইয়ের ১২০ মিনিট

এ ধরনের সম্মান প্রদর্শন বাংলাদেশে প্রথম শুরু চ্যানেল আইয়ের মাধ্যমেই। বাংলা ভাষার প্রথম টেলিভিশন চ্যানেল বাংলাদেশ টেলিভিশন (বিটিভি)। যার যাত্রা হয়েছিল ১৯৬৪ সালে। সেই নিরিখে গত ২৫ ডিসেম্বর ৫৯ বছর পেরিয়ে ৬০-এ প্রবেশ করল রাষ্ট্রায়ত্ব এই চ্যানেলটি।

চ্যানেল আই প্রতি বছর ২৫ ডিসেম্বর বিটিভি’র জন্মদিনে নিজস্ব আঙিনায় আয়োজন করে বিশেষ অনুষ্ঠানের। যেহেতু রাষ্ট্রায়ত্ব এই চ্যানেলটির মাধ্যমেই বাংলা ভাষার শিল্পমনা মানুষ তৈরি হয়েছে। পরবর্তীকালে এই বিটিভি’র একাধিক অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের মাধ্যমেই দেশের স্যাটেলাইট চ্যানেলগুলোর নেতৃত্বের পদগুলো তৈরি হয়। সেদিক হিসেব করলে এদেশের স্যাটেলাইট চ্যানেলের প্রায় শতভাগ প্রতিষ্ঠা পেয়েছে বিটিভিতে কাজ করা কর্তা ব্যক্তির নেতৃত্বেই।

চ্যানেল আই যেন বিটিভি’র জন্মদিন পালন করে নিজেদের সেই দায় পূরণ করার চেষ্টা করে। এবারও ব্যতিক্রম হয়নি। গেল বছর উদ্বোধনকৃত চ্যানেল আই-এর ‘মুস্তাফা মনোয়ার স্টুডিও’ সাজানো হয়েছিল বিটিভি’র জন্মদিনকে ঘিরে। এ মিলনমেলায় উপস্থিত হয়েছিলেন বিটিভি’র সাবেক কর্মকর্তা, কলাকুশলী ও শিল্পীরা। অনুষ্ঠানে ছিলেন চ্যানেল আইয়ের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফরিদুর রেজা সাগর ও এর পরিচালক ও বার্তা প্রধান শাইখ সিরাজ।

বিটিভি’র শুরু থেকে বর্তমান সময়ের বিভিন্ন কর্মকাণ্ড নিয়ে স্মৃতিচারণ করেছেন অনুষ্ঠানে আগত অতিথিরা। ছিল সংগীত পরিবেশনা। অতিথি আপ্যায়নে ছিল পিঠা-পুলির আয়োজন। এই অনুষ্ঠানের আইডিয়া ফরিদুর রেজা সাগরের।

তিনি বলেন,‘আমরা তো সবাই মিলে একটি সাংস্কৃতিক পরিবার। আমাদের শিল্প-সাহিত্যের আঁতুড়ঘর কিন্তু বিটিভি। কেউ কেউ বিটিভিকে অবজ্ঞার চোখে বর্ণনা করতে চান। কিন্তু আজকে যে আধুনিকতায় আমরা নিজেদের বিস্তৃত করছি তার মূল শেকড়টা কোত্থেকে এসেছে? অবশ্যই তা বিটিভি। সেই সম্পর্কের জায়গা থেকেই বিটিভি’র জন্মবার্ষিকীকে আমরা ট্রিবিউট দিয়ে আসছি। ধরুন কোনো বরেণ্য মানুষের জন্মদিনে তো আমরা অনেকেই বিশাল আয়োজন করে থাকি। সে হিসেব করলে তো এমন একটি প্রতিষ্ঠানের জন্মদিনকে সেলিব্রেট করাটা নিজেদেরও একটা সাংস্কৃতিক দায়িত্বের ভেতরে পড়ে। আমার নিজের অগনিত স্মৃতি বিটিভিকে ঘিরে। আমার লেখা একাধিক বই বিটিভি’র স্মৃতিকে কেন্দ্র করে। এরকম আমাদের অনেকের জীবন বিটিভিকে অস্বীকার করে কেউ প্রকাশ করতে পারবে না। সেই শ্রদ্ধায় আমরা বিটিভি’র জন্মদিনের সকালটা একসাথে মিলিত হয়ে চেষ্টা করি, নিজেদের স্মৃতির জাল বোনার।’

অনুষ্ঠানটি উপস্থাপনা করেছেন অভিনেতা ও নির্মাতা আফজাল হোসেন। আফজাল হোসেনের শিল্পীজীবনের জন্মটাও বিটিভিকে ঘিরেই। গতকালের সকালের অনুষ্ঠানে আফজাল হোসেনের সাবলীল উপস্থাপনায় গান পরিবেশনার ফাঁকে ফাঁকে আগত অতিথিদের নিয়ে যখন স্মৃতিচারণ হচ্ছিল তখন অনেকেই নস্টালজিক হয়ে ওঠেন। কারণ তাদের হাতেই একসময় বিটিভির অনেক নতুন কিছু প্রতিষ্ঠা পেয়েছে। কেউ অভিনয়ে, কেউ প্রশাসনিক কর্মকর্তা হিসেবে কেউবা ক্যামেরার নেপথ্যের কারিগর হিসেবে। সকলের নাম নিবন্ধনের পর জানা গেল ১০০ জন বিটিভি’র ৬০ বছরের বিভিন্ন সময়ের সাথে সম্পর্কিত মানুষেরা সকালে উপস্থিত হয়েছিলেন চ্যানেল আই প্রাঙ্গণে। সকাল ৭.৩০ মিনিট থেকে শুরু হয়ে অনুষ্ঠানটি চলে ৯.৩০ পর্যন্ত। চ্যানেল আই পুরো অনুষ্ঠানটি সরাসরি সম্প্রচার করেছে।