মেহেরপুরে মুক্তিযোদ্ধাদের উদ্বুদ্ধকরণে মতবিনিময় সভা

মেহেরপুরে মুক্তিযোদ্ধাদের উদ্বুদ্ধকরণে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার (২৫ ডিসেম্বর ) দুপুরে দিকে মেহেরপুর পৌর কমিউনিটি সেন্টারে এ মত বিনিময় অনুষ্ঠিত হয়।

বীর মুক্তিযোদ্ধা ক্যাপ্টেন আব্দুল মালেকের সভাপতিত্ব মতবিনিয়া সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মেহেরপুর-১ আসনে স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা প্রফেসর আব্দুল মান্নান।

বীর মুক্তিযোদ্ধা জিল্লুর রহমানের সঞ্চালনায় এসময় বীর মুক্তিযোদ্ধা উম্মেদ্দিন, বীর মুক্তিযোদ্ধা মোফাজ্জেল, মুক্তিযোদ্ধা সন্তান আব্দুস সালামসহ অন্যান্য বীর মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তান উপস্থিত ছিলেন।




চুয়াডাঙ্গায় ঘন কুয়াশা আর শীতে সাধারণ জীবন ব্যাহত

চুয়াডাঙ্গায় ঘন কুয়াশা আর শীত সাধারণ জীবন ব্যাহত হচ্ছে। চুয়াডাঙ্গা গতকাল রবিবার (২৪ ডিসেম্বর) সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে ।

চুয়াডাঙ্গা প্রথম শ্রণীর আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের জ্যেষ্ঠ পর্যবেক্ষক রকিবুল হাসান জানান,গতকাল রবিবার (২৪ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় চুয়াডাঙ্গা জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৮ শতাংশ। এদিন সকাল ৬টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১৫ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস,বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ১০০ শতাংশ।

গত রবিবার (১০ ডিসেম্বর) সকাল ৬টায় জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ১৫ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস,বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৮ শতাংশ। এদিন সকাল ৯টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১৫ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস,বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯২ শতাংশ। সােমবার (১১ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১২ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস,বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯১ শতাংশ। এদিন সকাল ৬টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১২ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৭ শতাংশ। মঙ্গলবার (১২ ডিসম্বর) সকাল ৯টায় জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১৩ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস,বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৫ শতাংশ। এদিন সকাল ৬টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১৩ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস,বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৫ শতাংশ। কুয়াশার কারনে এদিন তাপমাত্রা ও বাতাসের আর্দ্রতা একই ছিল। বুধবার (১৩ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১২ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস,বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯১ শতাংশ। এদিন সকাল ৬টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১২ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস,বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৪ শতাংশ। বহস্পতিবার (১৪ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১০ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস,বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮৯ শতাংশ। এদিন সকাল ৬টায় সর্বনিম্ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১১ ডিগ্রি সেলসিয়াস,বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৫ শতাংশ।

শুক্রবার ( ১৫ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১০ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস,বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯২ শতাংশ। এদিন সকাল ৬টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১০ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস,বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৭ শতাংশ। শনিবার (১৬ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস,বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮৬ শতাংশ। এদিন সকাল ৬টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১২ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস,বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৫ শতাংশ। রবিবার (১৭ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় চুয়াডাঙ্গা জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১০ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮৬ শতাংশ। এদিন সকাল ৬টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১০ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস,বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৫ শতাংশ। সােমবার (১৮ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস,বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯২ শতাংশ। একদিন সকাল ৬টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১১ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস,বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৬ শতাংশ। মঙ্গলবার (১৯ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১১ ডিগ্রি সেলসিয়াস,বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮৯ শতাংশ। এদিন সকাল ৬টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১১ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস,বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৫ শতাংশ। বুধবার (২০ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস,বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮৮ শতাংশ। এদিন সকাল ৬টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৬ শতাংশ। বহস্পতিবার (২১ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস,বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৭৮ শতাংশ। এদিন সকাল ৬টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস,বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৬ শতাংশ। শুক্রবার (২২ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১৩ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস,বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮৭ শতাংশ। এদিন সকাল ৬টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১৩ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস,বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৭ শতাংশ। শনিবার (২৩ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১৪ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস,বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৫ শতাংশ। এদিন সকাল ৬টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১৪ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস,বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৮ শতাংশ।

চুয়াডাঙ্গায় প্রচন্ড শীত জনজীবন ওষ্ঠাগত। সারা দিন শীত এ জেলায় স্বাভাবিক কর্মকান্ড ব্যাহত হচ্ছে।




মেহেরপুরের শ্যামপুর ইউনিয়নে প্রফেসর আব্দুল মান্নানের পথসভা

মেহেরপুর-১ আসনের মনোনীত স্বতন্ত্র প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা ও সাবেক সংসদ সদস্য প্রফেসর আব্দুল মান্নানের পথসভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

আজ রবিবার বিকেলে মেহেরপুর সদর উপজেলার শ্যামপুর ইউনিয়নের বিভিন্ন ওয়ার্ডে স্বতন্ত্র প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা ও সাবেক সংসদ সদস্য প্রফেসর আব্দুল মান্নানের ট্রাক প্রতীকের পথসভা অনুষ্ঠিত হয়।

পথসভায় উপস্থিত ছিলেন মেহেরপুর-১ আসনের মনোনীত স্বতন্ত্র প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা ও সাবেক সংসদ সদস্য প্রফেসর আব্দুল মান্নান।

অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মেহেরপুর জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি এ্যাড. মিয়াজান আলী, মেহেরপুর জেলা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি ও জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান গোলাম রসুল, মেহেরপুর জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি আব্দুল মান্নান (ছোট), মেহেরপুর জেলা আওয়ামী লীগের শিক্ষা ও মানব বিষয়ক সম্পাদক এম এ এস ইমন, মেহেরপুর জেলা যুবলীগের যুগ্ম আহবায়ক শহিদুল ইসলাম পেরেশান, মেহেরপুর সদর উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুল মালেক মোল্লা, বঙ্গবন্ধু সৈনিকলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য এ্যাড. আমজাদ আলী, মেহেরপুর পৌর যুবলীগের যুগ্ন আহবায়ক শহিদুজ্জামান সুইট, মেহেরপুর জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও মেহেরপুর জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের যুগ্ম সম্পাদক জুয়েল রানা সহ সহ আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও ছাত্রলীগের বিভিন্ন নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।




কেরুজ চিনিকলের ড্রাইভার আব্বাসের বিরুদ্ধে চিটাগুড়ে পানি মেশানোর অভিযোগ

দর্শনা কেরুজ চিনিকলের পরিবহন বিভাগের কর্মরত ড্রাইভারের বিরুদ্ধে বহনকৃত চিটাগুড়ে পানি মেশানোর অভিযোগ উঠেছে। এ অভিযোগে পরিবহনের ট্যাংকির চিটাগুড় আনলোডে বাঁধ সেধেঁছে কর্তৃপক্ষ। যে কারনে আটকে দেওয়া হয়েছে পরিবহনের ট্যাংকের চিটাগুড় আনলোড।

জানাযায়, দর্শনা কেরুজ চিনিকলের পরিবহন বিভাগের নিজস্ব (ঢাকা মেট্রো-ঢ-১১-০৩৬১) নম্বরের একটি পরিবহন ট্রাক (ট্রাংকলরী) চিটাগুড় আনতে যায় নাটোর চিনিকলে। বহনকৃত পরিবহন ট্রাকটির (ট্রাংকলরী)কেরুর শ্রমিক চালক আব্বাস উদ্দিন চিনিকল হতে চিটাগুড় নিয়ে ফিরে আসেন কেরুজ চিনিকলে।

আজ রোববার সকালের দিকে ট্রাকের ট্রাংলরীর মধ্যে রক্ষিত চিটাগুড় কেরুজ চিনিকলের হাউজে ঢালার সময় চিটাগুড়ে পানি মেশানো হয়েছে এমন সন্দেহ হয় কেরুজ কর্মকর্তাদের। এতে কর্মকর্তা ট্রাকের চিটাগুড় আনলোডে বাঁধসেধে বন্ধ করে আটকে দেয় ট্রাকটি। ফলে ট্রাকের চিটাগুড় সহ ট্রাকটি পড়ে থাকে হাউজের পাশে ট্রাক লোড-আনলোড পয়েন্টের উপর।

একথা কেরুজ চিনিকল এলাকায় দ্রুত ছড়িযে পড়লে শ্রমিক ও সাধারন মানুষের মুখে নানামুখি গুঞ্জন ওঠে চালক আব্বাস উদ্দিনকে নিয়ে। ট্রাক চালক কি পথিমধ্যে চিটাগুড় বিক্রি করে ট্রাকের ট্রাংকিতে পানি মিশিয়েছে? আর পানি মিশ্রিত সেই চিটাগুড় প্রতিষ্টানকে বুঝিয়ে দেওয়ার চেষ্টা ব্যার্থ হয়ে ধরা খেলেন চালক আব্বাস?

এবিষয়ে কেরুজ ডিষ্টিলারী বিভাগের মহা-ব্যবস্থাপক রাজিবুল হাসান বলেন, চিটাগুড়ে (মুলাসেস) পানিমিশ্রিত সন্দেহে আমরা ট্রাকের রক্ষিত মাল আনলোড বন্ধ করে দিয়েছি। এ বিষয়ে নাটোর সুগার মিলের প্রডাকশন ম্যানেজারের সাথে যোগাযোগ করা হচ্ছে। সেই সাথে চিটাগুড় সংরক্ষণ করে তা পরিক্ষার জন্য ল্যাবে পাঠানো হয়েছে।।তিনি আরও বলেন পরিক্ষা শেষে জানা যাবে পানি মিশিয়েছে কিনা।




দর্শনার পল্লী চিকিৎসক সজলের বিরুদ্ধে দেহভোগের অভিযোগ

দর্শনার পল্লী চিকিৎসক সজলের বিরুদ্ধে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে দেহভোগের অভিযোগ উঠেছে। এ বিষয়ে ভক্তভোগী ওই নারী পল্লী চিকিৎসক সজলের নামে থানা পুলিশে অভিযোগ দায়ের করেছে। অভিযোগ পেয়ে পুলিশ অভিযুক্ত পল্লী চিকিৎসক সজল ডাক্তারের চিকিৎসালয় কেন্দ্রে যায়।

এ ঘটনা নিয়ে দর্শনা পুরাতন বাজার ও এলাকা জুড়ে বইছে আলোচনা- সমালোচনার ঝড়।

অভিযোগে জানা যায়, মোবাইল ফোনের মাধ্যমে দর্শনা পুরাতন বাজারের নিপা মেডিকেল হলের পল্লী চিকিৎসক সজল ডাক্তারের (৪৫) সাথে পরিচয় হয় ৩৫ বছর বয়সী স্বামী পরিত্যাক্তা এক নারীর। তাদের মধ্যে মোবাইল ফোনে কথােপকথনেরে একপর্যায় ঘণিষ্টতা হয়। এ ঘণিষ্ঠতার সূত্র ধরে মিথ্যা বিয়ের প্রলোভনে পল্লী চিকিৎসক সজল ওই নারী সহিত অবৈধ্য সম্পর্ক গড়ে তোলে।

তাদের মধ্যে অবৈধ্য সম্পর্ক স্থাপনের পর ওই নারীকে বিবাহ করবেনা বলে হুমকি-ধামকী দেওয়া হচ্ছে।

অভিযোগকারীর অভিযোগে আরও উল্লেখ করেছন, এ বিষয়ে চলতি মাসের ১ ডিসেম্বর সকাল ১০ টার সময় আমি এতটুকু বলি যে আপনি আমাকে বিবাহ করবেন বলে আমার সহিত সম্পর্ক স্থাপন করে। স্পর্কের কথা বলাতে সে আমাকে সম্পূর্ন রুপে অস্বীকার করে এবং আমাকে বিয়ে করবেনা এ মর্মে হুমকি প্রদান করে। তার হুমকি-ধামকী ও ভয়ভীতি দেওয়াতে আমি নিরাপত্তাহীনতা গ্রস্ত হয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা করিতে দর্শনা থানায় অভিযুক্ত সজল ডাক্তারের বিরুদ্ধে একটি লিখিত অভিযোগ করেছি।

এ ঘটনা ধামাচাপা দিতে সজল ডাক্তার বিভিন্ন মহলে শুরু করেছে তদবির। তবে এ ঘটনাটি মিমাংশায় উভয়পক্ষ বসবে বলে একটি সুত্র জানিয়েছে।

এ বিষয়ে অভিযুক্ত সজল ডাক্তার বলেন, আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপবাদ দিচ্ছে ওই নারী। তবে সে তার ভূল বুঝতে পেরে থানা থেকে তার করা অভিযোগ তুলে নিয়েছে।

এবিষয়ে অভিযোগ তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই নীতিশ বিশ্বাস বলেন, এমন একটি অভিযোগ আমি পেয়েছি। অভিযোগের সত্যতা যাচাইয়ে আমি তদন্ত করছি। তদন্ত সত্যতা মিললে পরবর্তীতে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

দর্শনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বিপ্লব কুমার সাহা ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন এমন একটি অভিযোগ পেয়েছি অভিযোগের সত্যতা যাচাইয়ে অভিযোগ তদন্ত করছে থানার এসআই নীতিশ বিশ্বাস।তবে অভিযোগের সত্যতা পেলে তার বিরুদ্ধে ব্যাবস্থা নেওয়া হবে।




আলমডাঙ্গার ১ নং ওয়ার্ডে নৌকার মিছিল ও পথসভা অনুষ্ঠিত

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বিচনে চুয়াডাঙ্গা-১ আসনের প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার ছেলুনের নৌকা প্রতিকের পক্ষে আলমডাঙ্গায় নির্বাচনী পথসভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

আজ রোববার সন্ধ্যায় পৌরসভার ১নং ওয়ার্ডের স্টেশন এলাকায় এ পথসভা অনুষ্ঠিত হয়। ১নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত নৌকা প্রতিকের এ পথসভার পূর্বে বিকেল সাড়ে ৫ টার দিকে একটি নির্বাচনি মিছিল এলাকার বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে। পরে পথসভা অনুষ্ঠিত হয়।

পথসভায় বক্তাগণ বলেন,নৌকা হলো উন্নয়ন ও অগ্রগতির প্রতিক। নৌকা বিজয়ী হলেই দেশের উন্নয়ন হয়। আজকে এই ১৫ বছরে আওয়ামীলীগ সরকার দেশে যে উন্নয়ন করেছে,তা আপনাদের কারো অজানা নয়। উন্নয়নের এই ধারা অব্যাহত রাখতে আবারও নৌকায় ভোট দিতে হবে। ছেলুন জোয়ার্দ্দারকে বিজয়ী করে শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে হবে।

১নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আলাল উদ্দিনের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন ৩ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও সাধারণ সম্পাদক জহুরুল ইসলাম স্বপন, গাংনী ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাংগাঠনিক সম্পাদক সামসুল ইসলাম সামু, দপ্তর সম্পাদক রিপন, চিৎলা ইউনিয়ন যুবলীগ নেতা টিটু, উপজেলা ছাত্রলীগের দপ্তর সম্পাদক রিমন, প্রচার সম্পাদক আলো, ছাত্রলীগ নেতা শান্ত, জিংকু, সৌরভ, রাজন, পিয়াস, তোতা, দেলোয়ার হোসেন, মামুন, শাহিন প্রমুখ।




দামুড়হুদায় ভৈরব নদী ও কৃষি জমির মাটি উত্তোলন করে বিক্রি:নিরব প্রশাসন

দামুড়হুদায় প্রকাশ্যে কৃষি জমি-ভৈরব নদীর মাটি উত্তোলন করে বিক্রি করছে চিহ্নিত ভূমিদস্যুরা। অবৈধভাবে ভৈরব নদী ও কৃষি জমির মাটি উত্তোলন করেও তারা রয়েছে ধরাছোঁয়ার বাইরে। ভূমিদস্যুরা অবৈধ পন্থায় মাটি উত্তোলন করলেও প্রশাসন রয়েছে নিরব।

অভিযোগের প্রেক্ষিতে জানা যায়, দামুড়হুদা উপজেলার সদর ইউনিয়নের পাঠাচোরা গ্রামের ভৈরব নদীর তীরবর্ত্তী স্থান থেকে অদৃশ্য কারণে প্রতিদিন ভেকু মেশিনের সাহায্যে ১৫ টি অবৈধ ট্রাক্টর যোগে মাটি কেটে উপজেলার বিভিন্ন অবৈধ ইটের ভাঁটায় বিক্রি করছেন ভূমিদস্যু সিন্ডিকেটের সক্রিয় সদস্যরা। তবে পাঠাচোরা থেকে কে বা কাহারা ভৈরবের মাটি চুরি করে বিক্রি করছেন এমন তথ্য স্থানীয়রা সঠিক ভাবে না জানালেও তারা জানান উপজেলার সদর ইউনিয়নের বদনপুর ও নাপিতখালী গ্রামের দুইজন এ কাজের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট রয়েছেন।

ঘটনাস্থলে দেখা যায় চুরি করা ভৈরব নদীর পাড় থেকে মাটি ট্রাক্টরে নেওয়ার জন্য সারিবদ্ধ ভাবে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায় বেশকিছু ট্রাক্টর। আর এ সকল ট্রাক্টরগুলোতে মাটি ভর্তি করে দিতে সাহায্য করছেন ভেকু মেশিন নামক দানব যন্ত্রটি। যন্ত্রটি একে একে ট্রাকগুলোতে মাটি ভরাট করে দিচ্ছে, মাটি ভরা শেষ হলেই ঘটনাস্থল থেকে অবৈধ ট্রাক্টরগুলো ছুটছে গন্তব্য স্থানে। আর এভাবেই উল্লেখিত স্থান থেকে প্রতিনিয়তই সকাল ৬ টা থেকে চলছে মাটি চুরি করে বিক্রি’র উৎসব।

সচেতন মহল বলছেন, ভৈরব নদী খনন কাজের মাটি দিয়ে নদীর পাড় না বেধে তা উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় ভূমিদস্যুরা চুরি করে নিজের ব্যাক্তিগত সম্পত্তির মতো করে অবাধে বিক্রি করে আসছেন। মাটি গুলো রাতের আঁধার কিংবা দিনের আলোতে প্রকাশ্যে বিক্রি করছেন ইটের ভাঁটাতে। আপাতদৃষ্টিতে মনে হচ্ছে সংশ্লিষ্টারা দেখেও না দেখার ভান করছন, এটি খুবই দুঃখজনক। তাঁরা আরও জানান, এতে করে নদী পাড়ের কৃষি জমি ভাঙ্গন সহ আশপাশের রাস্তা ও বাড়ি ঝুঁকিতে থাকবেন। ফলে দ্রুত ভৈরব নদীর মাটি চুরি বন্ধে প্রশাসন কঠোর হস্তক্ষেপ প্রয়োজন।

এ বিষয়ে স্থানীয় ইউপি সদস্য মো: আব্দুল আলিমের সঙ্গে কথা হলে তিনি জানান, এ বিষয়ে আমি তেমন কিছু জানিনা। আর বিশেষ করে ভূমিদস্যুদের সাথে আমি কোন সম্পর্ক রাখিনা।

চুয়াডাঙ্গা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আরিফ আহমেদ বলেন, ভৈরব নদ খননের উদ্বৃত্ত মাটি উত্তোলন বা বিক্রি করতে কাউকে অনুমোদন/ইজারা দেয়া হয়নি। যদি কেউ তা বলে থাকে তবে মিথ্যা বলেছে। আর যারা মাটি উত্তোলন করছে তারা অবৈধ পন্থা অবলম্বন করছে। তিনি আরো বলেন, যদি ভৈরব নদ খননের উদ্বৃত্ত মাটির কারণে জণগণের চলাচলের রাস্তায় বিঘ্ন ঘটে তাহলে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) স্টিমেট করে ইজারা দিতে পারেন। তবে এখন পর্যন্ত দামুড়হুদা উপজেলায় কাউকে ইজারা দেয়া হয়নি।

দামুড়হুদা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রোকসানা মিতা বলেন, বিষয়টি পানি উন্নয়ন বোর্ডের। পানি উন্নয়ন বোর্ড কোনো প্রকার ইজারা দিয়েছেন কিনা আমার জানা নেই।




কোটচাঁদপুরে স্বতন্ত্র প্রার্থী এ্যাডঃ শফিকুল আজম খান চঞ্চলের জনসংযোগ

কোটচাঁদপুর শহরের জনসংযোগ চালিয়েছেন, ঝিনাইদহ- ৩ আসেনর সংসদ সদস্য, স্বতন্ত্র প্রার্থী এ্যাডঃ শফিকুল আজম খান চঞ্চল। ভোটারদের কাছে ভোট চাইলেন ট্র্যাক প্রতীকে। এ সময় জয়ের ব্যাপারে আশাও প্রকাশ করেন তিনি।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, (কোটচাঁদপুর-মহেশপুর) এ দুই উপজেলা নিয়ে ঝিনাইদহ- ৩ সংসদীয় আসন গঠিত। গেল ১৮ তারিখ প্রতীক বরাদ্ধ করেন নির্বাচন কমিশন। এরপর থেকে প্রার্থীরা ছুটছেন ভোটারদের দ্বারে দ্বারে। বিতরণ করছেন নির্বাচনী প্রতীক সংম্বলিত লিফলেট।

এর ধারাবাহিকতায় আজ রবিবার বিকেলে কোটচাঁদপুর সোনি আবাসিকের সামনে থেকে জনসংযোগ শুরু করেন সংসদ সদস্য এ্যাডঃ শফিকুল আজম খান (স্বতন্ত্র প্রার্থী)। এরপর তিনি বলুহর বাসস্ট্যান্ড, কোটচাঁদপুর হাসপাতাল মোড়, ব্রীজঘাট মোড়, বাজারসহ পৌর শহরে জনসংযোগ চালান।

এ সময় সঙ্গে ছিলেন, কোটচাঁদপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাজাহান আলী, সহ-সভাপতি ফারজেল হোসেন মন্ডল, লুৎফর রহমান, কৃষক লীগ নেতা আনোয়ার হোসেন মুকুল, স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতা লিমন হোসেন, ছাত্রলীগ নেতা রাব্বি হাসান, আল-আমীন হোসেন, প্রদীপ হালদার।

এ সময় নির্বাচন সুষ্ট হলে জয়ী হওয়ার ব্যাপারে আশাও প্রকাশ করেন সংসদ সদস্য।




দেশী বিদেশী যে কোন অশুভ শক্তি মোকাবেলার সক্ষমতা আছে এই সরকারের : ইনু

বিদেশী বিভিন্ন ষড়যন্ত্র ও চক্রান্ত মোকাবেলা করবো বলে জানিয়েছেন জাতীয় সমাজতান্ত্রীক দল-জাসদ সভাপতি, কুষ্টিয়া-২ (মিরপুর-ভেড়ামারা) আসনে ১৪ দলের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী হাসানুল হক ইনু।

তিনি বলেন, জনগনের রায় নিয়ে আগামী ৫ বছরে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এই সরকারই দেশকে স্মার্ট এবং সুশাসনের বাংলাদেশ বাংলাদেশ হিসেবে গড়ে তুলবে। দেশী বিদেশী যে কোন অশুভ শক্তি মোকাবেলার সক্ষমতা আছে এই সরকারের।

রবিবার সকালে হাসানুল হক ইনু কুষ্টিয়ার মিরপুর বাজার থেকে গণসংযোগ শুরুর আগে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, আমি আওয়ামীলীগের প্রার্থী, জাসদের প্রার্থী। আবার আমি ওয়ার্কাস পাটর্ির প্রার্থী এবং সবচেয়ে বড় কথা হলো আমি জোটনেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মনোনীত প্রার্থী। এই প্রার্থীর কাজ হচ্ছে যে কোন মুল্যে শান্তি বজায় রেখে মাস্তানমুক্ত এবং সন্ত্রসামুক্ত নির্বাচন অনুষ্ঠান করা। তাদের ভুমিকা রাখা এবং রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে সাম্প্রদায়ীক জঙ্গীবাদী বিএনপি চক্রকে ক্ষমতার বাইরে রাখতে ভুমিকা রাখা। এই যে কাজটা, এই কাজ নৌকার প্রাথী হিসেবে আমাকে করতে হবে। এবং শেখ হাসিনার নির্দেশে রাজনৈতিক শান্তি একদিকে বজায় রাখবো, উন্নয়নের ধারা অব্যহত রাখবো।

তিনি আরও বলেন, ১৪ দলীয় জোটের প্রার্থী হিসেবে এখানে (মিরপুর-ভেড়ামারা) আমি নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করছি। ১৪ দলের নেত্রী শেখ হাসিনার পরিষ্কার নির্দেশ হচ্ছে ১৪ দলের শরীক দলকে নৌকার প্রতীকের প্রার্থীকে বিজয়ী করা। সেই নির্দেশনা অনুযায়ী আওয়ামীলীগ ও অঙ্গসহযোগী সংগঠনেসহ জাসদের নেতাকর্মীরা নির্বাচনে অংশ নিতে হবে।

মিরপুর পৌর আ’লীগের সভাপতি পৌরসভার মেয়র এনামুল হককে সাথে নিয়ে মানুষের কাছে নৌকায় ভোট প্রার্থনা করেন।




যারা নির্বাচন আটকাতে পারছে না তারা নির্বাচনের পর সরকারকেও টলাতে পারবে না : হানিফ

‘নির্বাচনের পর সরকারকে বেকায়দায় ফেলার ক্ষমতা কারোর নেই’ বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারন সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ।

তিনি বলেন, যারা নির্বাচন আটকাতে পারছে না তারা নির্বাচনের পর সরকারকেও টলাতে পারবে না। এইসব মোকাবেলা করার সক্ষমতা আওয়ামী লীগ সরকারের আছে।

রবিবার (২৪ ডিসেম্বর) দুপুরে কুষ্টিয়ার হরিনারায়ণপুর ইউনিয়নে নির্বাচনী পথসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

হানিফ বলেন, বিএনপি-জামায়াত তাদের রাজনৈতিক আদর্শের কারণে নির্বাচনে আসেনি। তাদের রাজনীতির উদ্দেশ্য যদি দেশের উন্নয়নের জন্য, জনকল্যাণে হয় তাহলে এই নির্বাচন দল-মত নির্বিশেষে সবাই সমর্থন করুন।

আওয়ামী লীগের এই নেতা আরও বলেন, মানুষের কাছে উন্নয়ন-অগ্রগতির পাশাপাশি দরকার শান্তি। একসময় এই কুষ্টিয়া সন্ত্রাসী জনপদ এলাকা ছিল। আমার লক্ষ্য ছিল উন্নয়নের পাশাপাশি কুষ্টিয়া থেকে সন্ত্রাস নির্মূল করা। আমি সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পর তাদের কঠোরভাবে দমন করার চেষ্টা করেছি।

কুষ্টিয়ার উন্নয়নে আমি তৃপ্ত নয় উল্লেখ করে তিনি বলেন, দেশের কাজ করছি, কুষ্টিয়ার জন্য কাজ করছি। আমি আরও বেশি বেশি এই কুষ্টিয়া উন্নয়নের কাজ করতে চাই। কুষ্টিয়ার উন্নয়নে অতীতে যেভাবে কাজ করেছি, নির্বাচিত হলে ইনশাআল্লাহ এই এলাকার উন্নয়নে যা যা প্রয়োজন তা করবো- এই প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি বলেও জানান তিনি।

এসময় জেলা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক আজগর আলীসহ দলীয় নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।