দামুড়হুদায় বসন্তের আগমনে গাছে গাছে শোভা পাচ্ছে আমের মুকুল

দামুড়হুদা উপজেলায় বসন্তের সাথে সাথে আম গাছগুলোতে দেখা মিলছে প্রচুর আমের মুকুল ৷ মুকুলের মৌ- মৌ গন্ধে মুখরিত দামুড়হুদা উপজেলার গ্রাম – গঞ্জ। মুকুল থেকে চলছে মৌমাছির মধু সংগ্রহের উৎসব ৷

উপজেলার সদর সহ সকল গ্রামের আম গাছগুলতে মুকুলে ভরপুর। উপজেলার আম গাছে উঁকি দিচ্ছে আমের মুকুল। বাতাসে মুকুলের মৌ মৌ সুবাস বইছে। গাছে গাছে এখন আমের মুকুল শোভা পাচ্ছে। মুকুল গুলো যেনো নষ্ট না হয় সেজন্য ইতোমধ্যে বাগান মালিকরা বাগান পরিচর্যার ব্যস্ত সময় পার করছেন।শোনা যাচ্ছে কোকিলের মিষ্টি সুরের কুহু কুহু ডাক আর মৌমাছির গুণ গুণ গানের গুঞ্জন। মুকুলের মিষ্টি ঘ্রাণ যেন জাদুর মতো কাছে টানছে তাদের। গাছের প্রতিটি শাখা-প্রশাখায় চলছে ভ্রমরের সুর ব্যঞ্জনা। বসন্তের স্নিগ্ধতার মাঝেও শোভা ছড়াচ্ছে স্বর্ণালি মুকুল।উপজেলার বিভিন্ন গ্রাম ঘুরে দেখা গেছে, বাগান সহ কিছু কিছু বাড়ির উঠানে আম গাছে শোভা পাচ্ছে মুকুল। বাতাসে মুকুলের সুবাসিত পাগল করা ঘ্রাণ।

গাছের আমপাতার সবুজ বিছানায় মুকুলের সোনালি রেণু যেন ফুলশয্যা সাজিয়েছে ফাগুনকে। সেই সঙ্গে বিদায় নিচ্ছে শীতকাল। তবে আবহাওয়ার ওপর আমের ফলন নির্ভর করে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে এ বছর আমের ফলন ভালো হবে বলে মনে করছেন আম চাষিরা। বাগান মালিকরা জানান, আগাম মুকুল দেখার পর তারা অনেক খুশি। এই মুকুল টিকে থাকলে এবার আমের বাম্পার ফলন পাওয়া যাবে। তবে ঘন কুয়াশা থাকলে মুকুল পচে নষ্ট হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে।

দামুড়হুদার জয়রামপুর মল্লিক পাড়ার আম ব্যবসায়ী কাওছার আলী বলেন , গতবছর ১২ বিঘা জমিতে আম বাগান ছিলো যা ঝড়ের কারণে ব্যাপক ক্ষতি হয়, তাতে করে আমি গত বছর মোটা অংকে লচে ছিলাম। এ বছর লাভের আশায় গত বছরের ক্ষতি পুষিয়ে দিতে ৬ দাগে ১৭ বিঘাা জমির আম বাগান নিয়েছি। বর্তমানে আম গাছে যাতে কোনো পোকার আক্রমণ বা মুকুল নষ্ট না হয় সেজন্য ঔষধ দিয়ে পরিচর্যা করছি। মুকুলের পরিমাণ মোটামুটি ভালো আছে ৷ আবহাওয়া শেষ পর্যন্ত ভালো থাকলে এ বছরে গত বছরের ক্ষতি পুষিয়ে লাভবান হতে পারবো।

দামুড়হুদা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ শারমিন আক্তার জানান, আমরা সবসময় আম চাষীদের সকল ধরণের পরামর্শ দিয়ে সহযোগীতা করছি ৷ প্রয়োজনে আমরা সবসময় তাদের পাশে আছি। এবছরে উপজেলাতে ৭৯৫ হেক্টর জমিতে আম চাষ হয়েছে।




নিয়োগ দেবে টিআিইবি

নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারল্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)। প্রতিষ্ঠানটিতে ডেপুটি কো-অর্ডিনেটর পদে নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহী যোগ্য প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে সহজেই আবেদন করতে পারবেন।

পদের নাম

ডেপুটি কো-অর্ডিনেটর-প্রকিওরমেন্ট।

শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা

প্রার্থীর বিজনেস, বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন, পাবলিক অ্যাডমিনিস্ট্রেশন বা এ ধরনের বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি থাকতে হবে।

প্রকিওরমেন্ট অ্যান্ড সাপ্লাই চেইন ম্যানেজমেন্টে ডিপ্লোমা/স্নাতকোত্তর ডিগ্রি থাকলে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। শিক্ষাজীবনের কোনো পর্যায়ে তৃতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএ গ্রহণযোগ্য নয়। প্রকিওরমেন্ট/অ্যাডমিনিস্ট্রেশনে অন্তত ছয় বছরের চাকরির অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। এর মধ্যে অন্তত তিন বছর জাতীয়/আন্তর্জাতিক কোনো সংস্থায় সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে কাজের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। বাংলা ও ইংরেজি ভাষায় যোগাযোগে সাবলীল হতে হবে। ইআরপি সফটওয়্যার ও এমএস অফিস অ্যাপ্লিকেশনের কাজ জানতে হবে।

বেতন

মাসিক বেতন ১,৩৭,৫৫০ টাকা। নীতিমালা অনুযায়ী থাকছে অন্যান্য সুযোগ–সুবিধা ।

আবেদন প্রক্রিয়া

আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে https://career.ti-bangladesh.org/job/169 আবেদন করতে পারবেন।

আবেদনের শেষ তারিখ

২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪।

সূত্র : প্রতিষ্ঠান ওয়েবসাইট।




গাংনীর সাহারবাটি চারচারা বাজার কমিটির ত্রি-বার্ষিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত

গাংনী উপজেলার সাহারবাটি চারচারা বাজারে ত্রী-বার্ষিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শানিবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) সাহারবাটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সকাল ৯টা থেকে ভোট গ্রহন শুরু হয়ে বিরতিহীন ভোট প্রদান চলে দুপুর ২টা পর্যন্ত।

পরে ভোট গনণা শেষে নির্বাচনী ফলাফল ঘোষনা করেন ভোট পরিচালনা কমিটির প্রধান গাংনী বাজার কমিটির সভাপতি মো: সালাহউদ্দিন শাওন। নির্বাচনে বাজারের ব্যবসায়ী মো: মহিন আলী (চাকা) মার্কায় ৯০ ভোট পেয়ে সভাপতি এবং জয়নাল আবেদীন (ছাতা) মার্কায় ১২৫ ভোট পেয়ে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচতি হয়েছেন। তাদের প্রতিদ্বন্দী প্রার্থী সভাপতি পদে আতাউর রহমান টোকন-(আনারস) মার্কাায় পেয়েছেন ৮৫ ভোট এবং সম্পাদক পদে প্রতিদ্বন্দী প্রার্থী মো: সাইফুল ইসলাম(তালা) মার্কায় পেয়েছেন-৫১ ভোট।

১৭৯ জন ভোটারের মধে ১৭৮জন ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগের মাধ্যমে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকসহ বাজার পরিচালনা কমিটির কার্যনির্বাহী কমিটি নির্বাচিত করেছেন। সহ-সভাপতি পদে মো: রাকিব হোসেন (কাপ-পিরিচ) মার্কায় ১৩২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছে। তার প্রতিদ্বন্দী প্রার্থী বিল্লাল হোসেন (মোটরসাইকেল) মার্কায় পেয়েছেন-৪৪ ভোট। যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পদে মো: হামিদুল ইসলাম (অটোবাইক) মার্কাায় ১০১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটম প্রদিদ্বন্দী প্রার্থী তারেক হোসেন (টেবিলফ্যান) মার্কায় পেয়েছেন ৭২ ভোট। কোষাধক্ষ পদে মো: তুহিন আলম (গোলাপ ফুল) মার্কায় ১০০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন এবং তার প্রতিদ্বন্দী প্রার্থী সাইদুল রহমান (ফুটবল) মার্কায় পেয়েছেন ৭৫ ভোট।
শতভাগ অংশ গ্রহনমুলক সাহারবাটি চারচারা বাজার কমিটির ত্রি-বার্ষিক নির্বাচনে নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিলেন গাংনী থানা পুলিশের একটি টীম এবং স্থানীয় আনসার সদস্যরা। নির্বাচনী ফলাফল ঘোষনাকালে বাজার কমিটির আহবায়ক ইয়াসিন আলী, বাজারের প্রবীণ ব্যবসায়ী, স্থানীয় গন্যমান্য ব্যক্তিসহ নির্বাচন পরিচালনায় দায়িত্বরত ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন। পরে বিজয়ীদের গলায় ফুলের মালা দিয়ে অভিনন্দন জানান বাজারের ব্যবসায়ীরা।




নিজেদের শেষ ম্যাচে টস হেরে বোলিংয়ে ঢাকা

চলমান বিপিএলে নিজেদের শেষ ম্যাচে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের বিপক্ষে মাঠে নামছে দুর্দান্ত ঢাকা। বিপিএল থেকে আগেই বিদায় নিয়েছে রাজধানীর দলটি। শনিবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরি স্টেডিয়ামে আনুষ্ঠানিকতার ম্যাচে টস হেরে বোলিং করবে ঢাকা।

ঢাকার জন্য আনুষ্ঠানিকতার ম্যাচ হলেও চট্টগ্রামের জন্য মহাগুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ। জিতলে সহজ হবে প্লে অফে খেলার রাস্তা। আর হারলেই টিকে থাকা কঠিন হয়ে পড়বে চট্টগ্রামের। ১০ ম্যাচে ৫ জয়ে ১০ পয়েন্ট নিয়ে পাঁচে আছে বন্দর নগরীর দলটি।

অন্যদিকে, পরাজয়ের বৃত্ত থেকে যেন কোনভাবেই বের হতে পারছে না ঢাকা। কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের বিপক্ষে টুর্নামেন্টের প্রথম ম্যাচে জয়ের পর টানা ১০ ম্যাচে হারের মুখ দেখেছে তারা।

চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স একাদশ: জশ ব্রাউন, তানজিদ তামিম, টম ব্রুস (উইকেটকিপার), শুভাগত হোম (অধিনায়ক), সালাউদ্দিন শাকিল, জিয়াউর রহমান, সৈকত আলি, নিহাদুজ্জামান, শহিদুল ইসলাম, রোমারিও শেফার্ড ও বিলাল খান।

দুর্দান্ত ঢাকা একাদশ: মোহাম্মদ নাইম শেখ, অ্যালেক্স রস, সাইফ হাসান, শন উইলিয়ামস, মোসাদ্দেক হোসেন, ইরফান শুক্কুর, চতুরঙ্গ ডি সিলভা, অ্যাডাম ম্যাথু রসিংটন (উইকেটকিপার), আলাউদ্দিন বাবু, তাসকিন আহমেদ (অধিনায়ক) ও শরিফুল ইসলাম।

সূত্র: ইত্তেফাক




কোটচাঁদপুরে নিজের অপকর্ম ঢাকতে আদালতে মিথ্যা মামলা

নিজের অপকর্ম ঢাকতে ও মিথ্যা মামলায় ফাঁসাতে ঝিনাইদহ আদালতে পাতানো ধর্ম বোনকে দিয়ে ধর্ষণ মামলা করিয়েছেন,সুদে ও মাদক কারবারি তবিবর রহমান এমন অভিযোগ ওই মামলার আসামীদের। মিথ্যা ও হয়রানি মূলক মামলা থেকে অব্যহতি চেয়েছেন তারা। সংশ্লিষ্টদের নিকট দাবি জানিয়েছেন,সুষ্ঠ তদন্ত পূর্বক ব্যবস্থা গ্রহনেরও।

ওই মামলার আসামিরা অভিযোগ করে বলেন,ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুর উপজেলার সাফদারপুর ইউনিয়নের কন্যা নগর গ্রামের তোফাজ্জেল হোসেন তোতার ছেলে তবিবর রহমান। সে দীর্ঘদিন ধরে তাঁর নিজ বাড়িতে বাইরে থেকে নারীদেরকে নিয়ে এসে পতিতা বৃত্তি করান।

ব্যবসা করান সুদে ও ইয়াবা সহ বিভিন্ন মাদক দ্রব্যের। সম্প্রতি এ সংক্রান্ত একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ার পর ওই ঘটনাটি নিয়ে তবিবর আমাদের দোষারোপ করেন। হুমকি দেন ধর্ষণ মামলা দিয়ে ফাঁসিয়ে দেবার। তারই বহির প্রকাশের শিকার হয়েছি আমরা। ওই ঘটনার সঙ্গে আমরা কেউ জড়িত না। তবিবর রহমান তাঁর নিজের অপকর্ম ঢাকতে, পাতানো ধর্ম বোনকে দিয়ে আমাদের নামে আদালতে ওই মিথ্যা মামলা করিয়েছেন।

গত ১৩ ফেব্রুয়ারী( মঙ্গলবার) ঝিনাইদহের বিজ্ঞ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে ধর্ষণের অভিযোগে ৩ জন কে আসামি করে ওই গৃহবধূকে দিয়ে মামলা করান।

ওই মামলায় আসামি করা হয়েছে চুয়াডাঙ্গার জীবননগর উপজেলার কুব্রেগাড়ি গ্রামের লাইনপাড়ার সিদ্দিক আলীর ছেলে মোফাজ্জেল হোসেন( ৪০), রায়পুর কামারপাড়ার সুখদাসের ছেলে দিলিপ দাস ও কোটচাঁদপুরের গোবিন্দপুর গ্রামের মতিয়ার রহমানের ছেলে রাসেল হোসেন( ৩০) কে।তিনি মামলায় উল্লেখ করেছেন,মোফাজ্জেল হোসেনের সঙ্গে মোবাইলে পরিচয় হয় তাঁর। এরপর প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলার প্রস্তাব দেন মোফাজ্জেল হোসেন। একপর্যায়ে আমাকে দেখা করার জন্য প্রস্তাব দেন তিনি ।

সে কথা মত সরল বিশ্বাসে গেল ২০/০১/২০২৪ ইং তারিখে কোটচাঁদপুর কলেজ বাসস্ট্যান্ডে যান। এ সময় আগে থেকে ওতপেতে থাকা আসামি মোফাজ্জেল ও দিলিপ মুখে কালো কাপড় দিয়ে চেপে ধরে জোরপূর্বক মটর সাইকেলের মাঝখানে বসিয়ে বিভিন্ন জায়গায় ঘুরান। এরপর তারা আলোচনা করে পরিকল্পনা অনুযায়ী ধর্ষণের উদ্দেশ্যে আসামী রাসেলের ড্রাগন বাগানের কুড়ে নিয়ে যান।

পরে আসামিরা পর্যায়ক্রমে বাদির ইচ্ছার বিরুদ্ধে জোরপূর্বক ধর্ষন করেন। এতে করে গৃহবধূ অচেতন হয়ে পড়েন। জ্ঞান ফিরলে গেল ২১/০১/২০২৪ তারিখে ভোরে তবিবুর রহমানের বাড়ীতে আশ্রয় গ্রহণ করেন। এ সময় আসামী মোফাজ্জেল হোসেন গৃহবধূর সঙ্গে মোবাইলে যোগাযোগ করেন। বলেন ঘটনাটি কাউকে না বলার জন্য। বাদী ওই কথায় রাজি না হলে আসামীগণ তাদের কাছে থাকা বাদীর ধর্ষণের আপত্তিকর ছবি ওই গৃহবধূর মোবাইলে দিয়ে টাকা দাবি করেন। এর পেক্ষিতে আসামি দিলিপ দাসের কাছে ৫০ হাজার টাকাও দেন ওই গৃহবধূ । এরপর ও তারা হুমকি ধামকি অব্যহত রেখেছেন।

বিষয়টি নিয়ে কোটচাঁদপুর থানায় মামলা করতে গেলে,পুলিশ আদালতে মামলা করার পরামর্শ দেন বলে বাদি মামলায় উল্লেখ করেছেন।
আসামিরা বলেন, তবিবর রহমানের সঙ্গে কোন আত্মীয়ের সম্পর্ক নাই ওই গৃহবধুর। সে কোটচাঁদপুর উপজেলার কুশনা গ্রামের সাদ্দামের স্ত্রী। ওই সংসারে তাঁর ৩ টি সন্তানও আছে।

যার মধ্যে ২ টি মেয়ে ও ১ টি ছেলে। এদিকে গৃহবধূ মামলায় বাড়ির ভূল ঠিকানা ব্যবহার করেছেন। উল্লেখ করেছেন স্বামী পরিত্যক্তা।

বিষয়টি নিয়ে স্বামী সাদ্দাম হোসেন বলেন,গত ৫/৬ মাস আগে বাপের বাড়িতে বেড়াতে যাবার কথা বলে বের হন বাড়ি থেকে। এরপর আর বাড়িতে আসেন নাই। ফোন করে চলে আসতে বললে আজ আসছি কাল আসছি বলে বিভিন্ন তালবাহানা করে। তবে সে কোটচাঁদপুরে থাকে কি আমার জানা নেই। মোবাইলে জিজ্ঞাসা করলে বলেন বাপের বাড়ি বেনাপল আছি। সময় হলে চলে আসবো। কবে ধর্ষণ হয়েছে বা মামলা করেছে আমার জানা নেই। কয়েকদিন ধরে একটি ইয়াবা সেবনের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দেখছি তাতে আমার স্ত্রী কে দেখা যাচ্ছে। তিনি আরো বলেন,আমার স্ত্রীকে আমি তালাক দেয়নি। আমার স্ত্রীও কোন তালাক দেননি। এ ছাড়া তালাকের কোন কাগজও আমার হাতে আসেনি। আজ জানতে পারলাম সে আমাকে তালাক দিয়েছেন বলে মামলায় উল্লেখ করেছেন।

মামলা প্রসঙ্গে তবিবর রহমান বলেন,কন্যানগর বাজারে আমার চায়ের দোকান ছিল। ওই দোকান থেকে আসামিদের সঙ্গে পরিচয়। আর মোফাজ্জেল আমার শ্বশুর বাড়ির দিক থেকে আত্মীয়। সে সুবাধে আমার বাড়িতে তাদের যাতায়াত ছিল। তারা আমার ধর্ম বোনের সঙ্গে এমন কাজ করবে আমি বুঝতে পারিনি। আমি কোন মিথ্যা মামলা করায়নি। তারা পরিকল্পিত ভাবে তাকে ধর্ষন করেছেন। ওই মামলায় আমার বোনই বাদি হয়ে আদালতে মামলা করেছেন। তারা যা বলছেন মিথ্যা,বানোয়াট কথা।

এ ব্যাপারে কোটচাঁদপুর মডেল থানার ডিউটির উপপরিদর্শক (এসআই) গৌরাঙ্গ হরি বলেন,আদালতের মামলা সম্পর্কিত কোন কাগজ আমাদের কাছে আসে না। থানা থেকে যদি আমাকে তদন্তের জন্য দেন,সে সময় আমরা জানতে পারি। এ সম্পর্কে জানতে আপনারা থানার বকসির সঙ্গে যোগাযোগ করেন।

এদিকে মিথ্যা ও হয়রানি মূলক মামলা থেকে অব্যহতি চেয়েছেন আসামিরা। দাবি জানিয়েছেন সুষ্ঠ তদন্ত পূর্বক ব্যবস্থা গ্রহনেরও।




ইনস্টাগ্রামে পাঠানো বার্তা এডিট করবেন যেভাবে

মেসেজ এডিটিং করার সুযোগ দিয়েছে ইন্সটাগ্রাম। সর্বোচ্চ ১৫ মিনিটের মধ্যে যেকোনো মেসেজ এখন এডিট করা যাবে। অবশ্য এ ধরনের সুযোগ টেলিগ্রাম ও হোয়াটসাঅ্যাপে আগে থেকেই রয়েছে।

প্রাপ্ত তথ্যসূত্র থেকে জানা গেছে, ইন্সটাগ্রামে কোনো মেসেজ পাঠানোর পর কেউ যদি সেটার ভুল সংশোধন করতে চান, কিংবা বক্তব্য বদলাতে চান তা ১৫ মিনিটের মধ্যে করা সম্ভব। ১৫ মিনিট পর্যন্ত মেসেজ সংশোধনের ফিচারটি প্রদর্শিত হবে। এরপর সংশোধনের ফিচারটি দেখা যাবে না।

সংশোধনের পর প্রাপকের কাছে পৌঁছে যাওয়া মেসেজটিতে সম্পাদিত লেবেল দেখা যাবে সম্পাদনা করার জন্য কাঙ্খিত মেসেজটি চাপ দিয়ে ধরতে হবে। এভাবে ধরলে সম্পাদনের অপশনটি দেখা যাবে। সম্পাদন করার পর সেন্ড বাটনে ক্লিক করতে হবে। এভাবে রিসেন্ড করার পর প্রাপকের কাছে সম্পাদিত মেসেজটি অপঠিত হিসেবে দেখাবে। প্রত্যেকটি মেসেজ নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে সর্বোচ্চ পাঁচবার সম্পাদনা করা যাবে।

সূত্র: এনডিটিভি




নতুন গানে শিরোনামহীন

মাঝে মাঝেই শ্রোতাদের নতুন নতুন গান উপহার দিয়ে যাচ্ছে দেশের জনপ্রিয় ব্যান্ড ‘শিরোনামহীন’। পাশাপাশি নিয়মিতই কনসার্টে অংশ নিতে দেখা যায় তাদের। সেই ধারাবাহিকতায় চলতি মাসেই ব্যান্ডটি তাদের ভক্ত-অনুরাগীদের জন্য উন্মুক্ত করতে যাচ্ছে প্রকাশিতব্য নতুন অ্যালবাম ‘বাতিঘর’-এর প্রথম গান।

এরইমধ্যে অ্যালবামের নাম গান বাতিঘরের টিজারও প্রকাশিত হয়েছে। যা দেখে অনুমান করা গেছে, শুধু সাদাসিঁধে অডিও হিসেবে নয়, পুরো গান ভিডিও আকারে প্রকাশ করা হবে।

শিরোনামহীনের বেইজ গিটারিস্ট ও দলনেতা জিয়াউর রহমান বলেন, ‘বাতিঘর অ্যালবামের গানগুলো আমাদের শ্রোতা-দর্শকদের কাছে পৌঁছে দিতে বহুদিন ধরে পুরো দল একাট্টা হয়ে কাজ করছি। গানের শুটিং হয়েছে দেশের বাইরে, সর্বশেষ থাইল্যান্ডে আমরা শুটিং করেছি।’

উল্লেখ্য, অ্যালবামটিতে থাকবে মোট ১০টি গান। এরইমধ্যে অধিকাংশ গানের ভিডিও ধারণ করা হয়েছে। তবে দু-একটি গানের শুটিং বাকি। যেগুলো হয়তো আগামী মাসে ভারতের হিমাচল প্রদেশের বিভিন্ন জায়গায় শুট করা হবে। গান-ভিডিওগুলোর পোস্ট প্রোডাকশনের কাজও বেশ যত্ন নিয়ে করা হচ্ছে বলে জানান জিয়া। ‘বাতিঘর’ অ্যালবামের প্রথম গানটি কবে দর্শকের সামনে আসছে? এমন প্রশ্নে জিয়া বলেন, ‘আমরা সব ধরনের প্রস্তুতি শেষ করেছি। সব ঠিক থাকলে আগামী ২২ ফেব্রুয়ারি প্রথম গানটি দর্শক-শ্রোতাদের উপহার দেওয়া হবে।’




“দূর্বৃত্তায়ন, অন্যায়, অনিয়ম বরদাস্ত করা হবেনা”–জনপ্রশাসন মন্ত্রী

জনপ্রশাসন মন্ত্রী ফরহাদ হোসেন এমপি বলেন, কোনো দূর্বৃত্তায়ন, অন্যায়, অনিয়ম বরদাস্ত করা হবেনা। অপরাধীদের কোনো দল নাই। তারা অপরাধী। নিজ জেলায় সংবর্ধিত হয়ে এসব কথা বলেন জনপ্রশাসন মন্ত্রী ফরহাদ হোসেন এমপি।

আজ শুক্রবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) বিকালে মেহেরপুর শহরের ৪ নম্বর ওয়ার্ড শেখপাড়াতে আওয়ামী লীগ ও শেখপাড়া ভোরের ছোঁয়া যুব সংঘ নামের একটি সংঘনের উদ্যোগে জনপ্রশাসন মন্ত্রী ফরহাদ হোসেনকে সংবর্ধনা দেয়া হয়।

৪ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি শওকত হোসেনের সভাপতিত্বে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সংবর্ধিত মন্ত্রী ফরহাদ হোসেন এমপি।

এসময় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট ইব্রাহিম শাহিন, শহর আওয়ামী লীগের সভাপতি ইকবাল হোসেন বুলবুল, বড় বাজার ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম খোকন।

সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন ভোরের ছোঁয়া যুব সংঘের সাধারণ সম্পাদক ফাহাদ খান।এর আগে জনপ্রসাশন মন্ত্রী ফারহাদ হোসেনকে ৪ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ ও ভোরের ছোঁয়া যুব সংঘের পক্ষ থেকে সম্মাননা ক্রেস্ট প্রদান করা হয়।

ভোটারদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে প্রধান অতিথি জনপ্রশাসন মন্ত্রী ফরহাদ হোসেন এমপি বলেন, মানুষ অন্যায়, অনিয়ম, দুর্বৃত্তের বিরুদ্ধে এবং শান্তি ও উন্নয়নের পক্ষে ভোট দিয়েছেন। মানুষের দু:খ দূর্দশা লাঘবে পৌরসভার প্রতিটি ওয়ার্ডের মানুষের মাঝে গিয়ে তাদের কথা শুনা হবে। মানুষের কথাগুলো শুনে, তাদের চাহিদাগুলো চিহ্নিত করে পৌরবাসির উন্নয়ন কাজ করা হবে।

মেহেরপুর পৌর এলাকার রাস্তা ঘাট, ড্রেনেজ ব্যবস্থা ও মশার উপদ্রুব বৃদ্ধি পাওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করে তিনি বলেন, মেহেরপুর পৌর এলাকার সকল কাজ এখন থেকে বুঝে নেওয়া হবে। উন্নয়ন কাজের কোনো দুর্ণিতী অনিয়ম সহ্য করা হবেনা। কাজ সুষ্ঠু নাহলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

মন্ত্রী বলেন, উন্নয়ন সুনিশ্চিত করতে মানুষ ভোটের মাধ্যমে আমাকে দায়িত্ব বুঝিয়ে দিয়েছেন। তাই এখন থেকে কি ছিলো আর কি ছিলোনা এটা ভাবার সময় নেই। জেলার সকল উন্নয়ন করা হবে।

এখন থেকে মেহেরপুর জেলাকে বাংলাদেশের মধ্যে উন্নত জনপদ হিসেবে গড়ে তোলার স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করা হবে।

আগামি পাঁচ বছরে আমাদের ও আমাদের সন্তানদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ সময় উল্লেখ করে মন্ত্রী আরও বলেন, আগামি পাঁচ বছরে মেহেরপুর জেলাকে নিয়ে মহাপরিকল্পনা করা হয়েছে। ব্যাপক উন্নয়ন হবে এই জেলায়।
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মেহেরপুর জেলাবাসিকে অনেক সম্মান দিয়েছেন।

মন্ত্রী বলেন, মেহেরপুর জেলা বাংলাদেশের ছোট্ট জেলা হলেও এই জেলার ঐতিহাসিক গুরুত্ব রয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের সূতিকাগার ও বাংলাদেশের প্রথম রাজধানী। তাই এখানে রাজাকারের সন্তান ও রাজাকারের নাতি নাতনিরা অনুপযুক্ত।

আগামীতে এই জেলাকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় সমৃদ্ধ করতে হবে। কোনো রাজাকারের বাচ্চারা জনপ্রতিনিধি হয়ে না আসতে পারে সেজন্য সবাইকে সচেতন থাকতে হবে।

তিনি বলেন, কোনো দূর্বৃত্তায়ন, অন্যায়, অনিয়ম বরদাস্ত করা হবেনা। অপরাধীদের কোনো দল নাই। তারা অপরাধী। মানুষ শান্তিতে থাকবে, কারোর জমি দখল না হয়, কেউ যেনো চাঁদাবাজি না করতে পারে, কেউ যেনো স্বর্ণ পাচার, মাদক ব্যবসা না করতে পারে,জাল স্ট্যাম্প বিক্রি না করতে পারে এজন্য সবাইকে স্বোচ্চার থাকার আহবান জানান তিনি।

উন্নত ও সমৃদ্ধ মেহেরপুর গড়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করে জনপ্রশাসন মন্ত্রী বলেন, আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে মুজিবনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজ, রেল সংযোগের উন্নয়ন, মেহেরপুর জেলার আড়াইশ বেডের হাসপাতালেটি উন্নত করে এখানে ৫৮ জন চিকিৎসক নেয়া এবং নার্সিং ইনস্টিটিউটের কাজ শেষ হবে।
এছাড়া আগামি দেড় বছরের মধ্যে, মেহেরপুর- কুষ্টিয়া আঞ্চলিক সড়কের কাজ পরিপূর্ণভাবে শেষ হবে বলেও জানান তিনি।

সম্বর্ধনা শেষে মেহেরপুর শহরের ৪নং ওয়ার্ডের শেখপাড়া, কালাচাঁদপুর, নতুনপাড়া ও মাঠপাড়ায় গণসংযোগ করেন জনপ্রশাসন মন্ত্রী ফরহাদ হোসেন এমপি।




দর্শনায় ২ কেজি গাঁজাসহ ইজিবাইক উদ্ধার; গ্রেফতার ১

দর্শনা থানা পুলিশ মাদক বিরোধী অভিযান চালিয়ে ২কেজি গাঁজাসহ একজনকে গ্রেফতার করেছে।

জানাগেছে আজ শুক্রবার বিকাল সাড়ে ৪ টার দিকে দর্শনা থানার অফিসার ইনচার্জ বিপ্লব কুমার সাহার নেতৃত্বে, অভিযান চালায় দর্শনা রেল বাজারের শহিদুল ইসলামের মুদি দোকানের সামনের পাকা রাস্তার উপর।

এ সময় দর্শনা থানার এস আই খান আঃ রহমান গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সঙ্গীয় ফোর্সসহ একটি ইজিবাইকসহ রিপনকে (৩৫)গ্রেফতার করে। পরে তার ইজিবাইক তল্লাশি করে কসটেপ মোড়ানো ভারতীয় ২ কেজি গাঁজা উদ্ধার করে। গ্রেফতাররকৃত রিপন দর্শনা পৌরসভার রামনগর গ্রামের আঃ রহমানের ছেলে।

আজ শুক্রবার তার বিরুদ্ধে এস আই আঃ রহমান বাদি হয়ে মাদক আইনে মামলাসহ চুয়াডাঙ্গা কোর্ট হাজতে প্রেরন করেছে।




ঢাকা পোস্টের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন

ঢাকা পোস্টের চতুর্থ বর্ষে পদার্পণ অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন করার মধ্যদিয়ে ইতোমধ্যে দেশের মানুষের কাছে একটা জনপ্রিয় নিউজপোর্টাল হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে ঢাকা পোস্ট। ঢাকা পোস্ট সত্যের সঙ্গে বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন করছে।

শুক্রবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে বাগেরহাটের সুন্দরবন রিসোর্ট ও পিকনিক কর্ণারে ঢাকা পোস্টের চতুর্থ বর্ষে পদার্পণ উপলক্ষে আয়োজিত কেককাটা ও আলোচনা সভায় বক্তারা এসব কথা বলেন।

অনুষ্ঠানে খুলনা প্রেসক্লাবের সভাপতি এস এম নজরুল ইসলাম বলেন, ঢাকা পোস্ট যেভাবে হাঁটি হাঁটি পা পা করে চতুর্থ বছরে পদার্পণ করল। এর সবচেয়ে বড় বিষয় হলো পাঠক এটিকে পছন্দ করে। কারণ এটি বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন করে। সত্য এবং বস্তুনিষ্ঠ লিখলেই মানুষ এটাকে পছন্দ করবে।

খুলনা সংবাদপত্র পরিষদের সভাপতি ও দৈনিক পূর্বাঞ্চলের সম্পাদক মোহাম্মদ আলী সনি বলেন, ঢাকা পোস্ট সত্যের সঙ্গে বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন করছে। তিন বছরের মধ্যে তারা যতদূর এগিয়ে গেছে, তাদের সত্য এবং ভালো সংবাদের মাধ্যমে আমরা আরও এগিয়ে যেতে চায়।

খুলনা প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি ও আজকের পত্রিকার খুলনা ব্যুরো প্রধান আবু হাসান বলেন, তথ্য ও প্রযুক্তির যুগে অনলাইন নিউজ পোর্টাল সবচেয়ে বেশি মানুষ পড়ছে। ঢাকা পোস্ট বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন করার মধ্যদিয়ে ইতোমধ্যে দেশের মানুষের কাছে একটা জনপ্রিয় নিউজপোর্টাল হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। আমি এই নিউজপোর্টালের উত্তরোত্তর মঙ্গল কামনা করি।

খুলনা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মামুন রেজা বলেন, পাঠকদের কাছে এরইমধ্যে ঢাকা পোস্ট একটা ভালো অবস্থান তৈরি করেছে। ভবিষ্যতে এই পাঠকপ্রিয়তা আরও বাড়বে সেই প্রত্যাশা করি।

বাংলাভিশনের বাগেরহাট জেলা প্রতিনিধি মোঃ মাসুদ মোল্লা বলেন, দিন দিন পাঠকদের কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে ঢাকা পোস্ট। বিভিন্ন খুঁটিনাটি বিষয় খুবই সহজে তুলে ধরে পাঠকদের কাছে। আমি নিজেই মোবাইল হাতে নিলে সর্বপ্রথমই ঢাকা পোস্ট ওয়েবসাইট ঘুরে আসি আমার মতন হাজার আমি পাঠক রয়েছে ঢাকা পোস্টের। ঢাকা পোষ্টের জন্য সবসময় শুভকামনা রইল।

অনুষ্ঠানে ঢাকা পোস্ট খুলনার নিজস্ব প্রতিবেদক মোহাম্মদ মিলন’র সভাপতিত্বে এবং বাংলানিউজ টোয়েন্টিফোরের খুলনা ব্যুরো এডিটর মাহবুবুর রহমান মুন্নার সঞ্চালনায় বক্তব্য দেন ও উপস্থিত ছিলেন দৈনিক পূর্বাঞ্চলের সম্পাদক মণ্ডলীর সভাপতি ফেরদৌসী আলী, খুলনা প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি বীরমুক্তিএযোদ্ধা মকবুল হোসেন মিন্টু, দৈনিক সময়ের খবরের সম্পাদক মো. তরিকুল ইসলাম, দৈনিক খুলনার নির্বাহী সম্পাদক শাহা আলম, খুলনা প্রেসক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মল্লিক সুধাংশু, খুলনা সাংবাদিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান খান রিয়াজ, সাবেক সাধারণ সম্পাদক আনোয়ারুল ইসলাম কাজল, সাংবাদিক হাসান মোল্লা, কৌশিক দে বাপী, আলমগীর হান্নান, মিলন হোসেন, মহেন্দ্রনাথ সেন, বিমল সাহা, কামরুল আহসান, আনিসুজ্জামান, বাপ্পী খান, লিয়াকত হোসেন, মনির হোসেন, বেল্লাল হোসেন সজল, একরামুল হোসেন লিপু, হাবিবুর রহমান, মো. জাহিদ, আতিয়ার রহমান, ফেরদৌস আলম প্রমুখ।

অনুষ্ঠানের সার্বিক সহযোগিতায় ছিলেন, ঢাকা পোস্টের বাগেরহাট জেলা প্রতিনিধি আবু তালেব ও নড়াইল জেলা প্রতিনিধি রাজু আহমেদ।