একবার হলেও সত্যের কাছে আসুন

গত তিন/চার দিনের পত্র-পত্রিকা দেখে মনে হচ্ছে আমাদের দেশটা একটা উদ্বেগের দেশ। ‘বিভ্রান্তি ছড়ানোর’ দায়ে অধিকার নামে একটি সংগঠনের সম্পাদক আদিলুর রহমান এবং পরিচালক নাসির উদ্দিন এলানের দুই বছর করে কারাদণ্ড দেয়ার পর একটা দেশি-বিদেশি চক্রে ঘুরছে এই উদ্বেগ। সময়টা আর্ন্তজালের । তাই তা মুহূর্তেই ছড়িয়ে পড়েছে ঘৃণা আকারে। মনে হচ্ছে এই শাস্তি ঘোষণার চেয়ে গর্হিত কাজ আর কখনও হয়নি। এর প্রভাব পরিকল্পিতভাবে আরও দূরে নেয়া হচ্ছে।

পাঠক চলেন, আলোচনার শুরুতে যে ঘটনায় আদিলুর এবং এলানের শাস্তি হল সেটা দেখে আসি। ২০১৩ সালের ৫ মে। ওই দিন এবং এর পর দিন বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, হেফাজতে ইসলামীর ব্যানারে সেদিন রাজধানীর মতিঝিল শাপলা চত্বরে সমাবেশের আয়োজন করা হয়েছিল। সকাল থেকেই দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে হাজার হাজার মাদ্রাসা শিক্ষার্থী এসে জড়ো হয় মতিঝিলে। সমাবেশ শেষ হওয়ার নির্ধারিত সময় পরেও হেফাজত কর্মীরা শাপলা চত্বর ছাড়েনি।

সময় গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে সেই সমাবেশ থেকে শুরু হয় তাণ্ডব। মতিঝিল থেকে শুরু করে পল্টন, বায়তুল মোকাররম, প্রেস ক্লাব, গুলিস্তানসহ অন্যান্য এলাকায় শুরু হয় জ্বালাও-পোড়াও। সরকারের কাছে তথ্য ছিলো, পরিস্থিতিকে ঘোলাটে করতে হেফাজতের সমাবেশ শেষেও শাপলা চত্বরে থাকতে বিএনপির কেন্দ্রীয় কমান্ড নির্দেশ দিয়েছিল। সেই নির্দেশেই হেফাজতের নেতারা মাদ্রাসার ছোট ছোট বাচ্চাদের রাস্তায় বসে থাকার নির্দেশ দেয়। এক পর্যায়ে গভীর রাতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী হেফাজত কর্মীদের সরিয়ে দেয় শাপলা চত্বর থেকে। সেই উদ্যোগের অংশ হিসেবে শাপলা চত্বরের একদিক খোলা রেখে বাকি তিন দিক ঘিরে ফেলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। কোনো ধরণের হামলা না করে শুধু সাউন্ড গ্রেনেড দিয়ে তাদের থামিয়ে দেয়।

এই ঘটনায় হতাহতের সংখ্যা নিয়ে শুরু হয় নানা বিভ্রান্তি। বিএনপি-জামায়াতের নেতা এবং হেফাজতের নেতারা মিথ্যা প্রচার শুরু করেন। তারা বলতে থাকেন মতিঝিল চত্বরে লাশের স্তুপ হয়ে গেছে। হাজার হাজার হেফাজত কর্মীকে আইন শৃঙ্খলাবাহিনী হত্যা করে লাশ গুম করেছে। তাদের এই অভিযোগের সঙ্গে সুর মিলিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করে আদিলুর ও এলানের ‘অধিকার’।

পুলিশের দাবি, মতিঝিল শাপলা চত্বরে হেফাজত ইসলামের সমাবেশে আইন শৃঙ্খলারক্ষাকারী বাহিনীর অভিযানে ৬১ জন নিহত হওয়ার যে তালিকা প্রকাশ অধিকার দিয়েছে, তা অসম্পূর্ণ অসত্য এবং বিকৃত। গোয়েন্দা পুলিশের অনুসন্ধানে বের হয়ে আসে, যে ৬১ জনের তালিকা প্রকাশ করেছে, এরমধ্যে পাঁচজনের নাম দুই বার করে এসেছে। চারজন নারায়ণগঞ্জ এবং দুজন চট্টগ্রামের হাটহাজারির গণ্ডগোলে মারা গিয়েছিলেন। একজন মারা যান অসুস্থ হয়ে। নাম আছে কিন্তু ঠিকানা নেই ১১ জনের। নাম এবং ঠিকানা ভুয়া সাত জনের। ১০নম্বর ক্রমিকে কারো নাম নেই। এছাড়া চারজন জীবিত আছেন, তাদের মধ্যে কেউ জেলখানায়, কেউ মাদ্রাসায় পড়ছেন, আবার কেউ চাকরি করছেন।

এমনিতেই ৩৫ জনের নাম বাদ পড়ে, যে ২৬ জন বাকি থাকে, তাদের কারোরই শাপলা চত্বরে পুলিশি অভিযানে মারা যাওয়ার কোন তথ্য প্রমাণ পাওয়া যায়নি। তথ্য অনুযায়ী তারা কেউ রাজনৈতিক দলের কর্মী, অফিস কর্মচারী, পথচারী ও পরিবহন শ্রমিক। তাদের পরিবারের কেউ আইনশৃংঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর কাছে এসে কোন অভিযোগ করেনি।

এই তালিকার ১ নম্বরে সিদ্দিকুর রহমান নামে একজনের নাম উল্লেখ রয়েছে। তিনি পুলিশের রিক্যুজিশন করা গাড়ির চালক। ৫ মে দুপুরে বায়তুল মোকাররম এলাকায় হেফাজতে ইসলামের হামলায় তিনি মারা যান। হেফাজতে ইসলামের হামলার শিকার হয়ে পুলিশের এক কর্মকর্তা মারা গেলেও অধিকারের তালিকায় তার নাম ছিল না। হেফাজত কর্মীরা ৫ মে সারাদিন যে তাণ্ডব করেছিল, প্রতিবেদনে তার কোনো বর্ণনাও ছিল না।

অধিকারের কাছে এনিয়ে তথ্য চাওয়া হলে তারা কারো ব্যাপারে তথ্য দিতে রাজি হয়নি। পরে ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালে ২০১৩ সালে মৃত্যুর সংখ্যা নিয়ে ‘বিভ্রান্তি ছড়ানোর’ অভিযোগে মামলা দায়ের করা হয়েছিল। সেই ঘটনার প্রায় এক দশক পর গত বৃহস্পতিবার দুপুরে এই রায় ঘোষণা করা হয়।
এর পর থেকেই দেশি বিদেশি বিভিন্ন মাধ্যমে বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ চলছে। ওইদিন রাতেই ইইউ পার্লামেন্ট , অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল, ঢাকার মার্কিন দূতাবাস উদ্বেগ জানায়। সবার কথায় একই রকম সুর। “মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা নথিবদ্ধ করাটা কোন অপরাধ নয়” “আদিলুর এবং এলানকে অতিদ্রুত মুক্তি দেয়া হোক”। কিন্তু কেউ সরকারি তদন্তের পয়েন্টগুলো উল্টেও দেখছে না। আদিলুরের দেয়া রিপোর্ট মুহূর্তে মহা সত্য হয়ে গেলো।

এত বড় বড় সংস্থা শুধুই উদ্বিগ্ন হলো, তারা যে কেউ একটি রাষ্ট্রের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তদন্ত রিপোর্ট এবং একটি সংগঠনের রিপোর্টের অমিলগুলো মিলিয়ে দেখলো না? কী অদ্ভুদ! কেউ একটি প্রশ্ন্ও তুললো না! নাম ঠিকানার প্রসঙ্গ না হয় বাদ দিলাম। এই প্রশ্নটা কী উঠতে পারতো না যে, জীবিত চারজনের নাম কেন মৃতের তালিকায়? যে পাঁচ জনের নাম দুইবার এসেছে তারা কেন ৬১তে যুক্ত হয়েছেন? পাঠক আপনারাই বলুন, যারা একটি সত্যিকার অনুসন্ধানী প্রতিবেদন তৈরি করবে তাদের জন্যে এসব জবাব দেয়া কী কঠিন?

এখন আমার প্রশ্ন, তাহলে কেন এমন সব সরল প্রশ্নবিদ্ধ রিপোর্ট? কেউ প্রশ্ন তুলবে না নিশ্চিত হলেই কেবল এমন রিপোর্ট আসেতে পারে। এই এক রিপোর্ট ধরেই এখন আমরা নানা সরল কথা বলে ফেলতে পারবো। যেমন দেশ বিদেশে নিন্দার ঝড় তোলার জন্যেই এমন রিপোর্ট প্রকাশ করা হয়েছে। কারা কবে কখন নিন্দা জানাবে সবই ছক কষা ছিলো। যে কেউ প্রশ্ন করতে পারেন এতে আদিলুরের কী লাভ ? তিনি তার দলের প্রতি আনুগত্য থেকে এই মিথ্যাচারের সোপান সাজিয়েছেন। বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল ছিলেন তিনি।

কিন্তু যে বিষয়টি একটু চিন্তা করে বের করতে হবে, সেটা হচ্ছে শুধু আনুগত্য প্রকাশই কী আদিলুর চক্রের উদ্দেশ্য? এ জন্যে তো একটা ব্যানার নিয়ে রাস্তায় দাঁড়ালেই হতো। তাহলে কেন এতো আয়োজন? পাঠক আমাদের আবারও ২০১৩তে ফিরতে হবে। হেফাজতের মূল উদ্দেশ্য কী ছিল? চিন্তা করুন। নিশ্চয়ই আপনারা আমার সঙ্গে একমত তারা আসলে নানা অজুহাতে যুদ্ধাপরাধের বিচার বন্ধ করতে চাইছিলেন। ১৯৭১এ যে পাহাড় সমান মানবাধিকার লঙ্ঘন হয়েছিল তার বিচার শুরু করেছিল সরকার। আদিলুররা এসব চক্র সাজিয়ে সেই বিচার বন্ধ করতে চাইছিল। যে রুদ্ররোষ তারা পুষে রেখেছে আজও। আজ আমাদের যেসব বিদেশি বন্ধু বাংলাদেশ নিয়ে একতরফা মন্তব্য করছেন, তাদের জেনে রাখা দরকার, এই আদিলুরদের শেকড় অনেক গভীরে। প্রকাশ্যে বক্তৃতা বিবিৃতি তারা কম আসেন। তাদের মূল অস্ত্র অপপ্রচার অথবা মিথ্যাচার।

সম্প্রতি রিউমার স্ক্যানার নামে একটি আন্তর্জাতিক ফ্যাক্ট চেকিং নেটওয়ার্ক একটি রিপোর্ট প্রকাশ করেছে। সেখানে তথ্য উপাত্ত দিয়ে বলা হয়েছে গণমাধ্যমে সবচেয়ে বেশি ভুল তথ্যের শিকার হচ্ছেন বাংলাদেশের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। রিউমর স্ক্যানারের পর্যবেক্ষণ বলছে, বাংলাদেশের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘনিয়ে আসায় চলতি বছর ইন্টারনেটে রাজনৈতিক বিষয়ক ভুল তথ্যের হার আশঙ্কাজনকভাবে বেড়েছে। জাতীয় সংসদ নির্বাচন জড়িয়ে গত আট মাসে ৭৪টি ভুল তথ্য ছড়ানোর প্রমাণ পাওয়া গেছে। নির্বাচন সামনে রেখে বিদেশি গণমাধ্যম, রাষ্ট্র, আন্তর্জাতিক সংস্থা এবং তাদের নেতৃত্বকে উদ্ধৃত করে বা জড়িয়ে ভুয়া মন্তব্য বা তথ্য প্রচারের প্রবণতাও লক্ষ্য করেছে রিউমর স্ক্যানার। যার সংখ্যা ২৪টি।

লেখা বড় হচ্ছে । কিন্তু একটি কথা না বলে উপায় নেই। কথাটি আবারো সেই ইইউ ইপি বা অ্যামোনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের মত সংগঠনের উদ্দেশ্যে বলা। বাংলাদেশের মত একটি উন্নয়নশীল দেশের উন্নত দেশের সহায়তা সবসময় দরকার। আপনাদের মত প্রতিষ্ঠান যদি কোন বাছ বিচার না করে একটি মিথ্যা প্রতিবেদন দেয়া প্রতিষ্ঠানকে সমর্থন করে তাহেলে সত্য লজ্জা পায়। আদিলুরের রিপোর্টটি কোন সাধারণ রিপোর্ট নয়। এরকম একটি সত্য রিপোর্ট একটি দেশে অথবা জাতির ভাবমূর্তি মাটিতে মিশিয়ে দেয়ার জন্যে যথেষ্ট। শুধু তাই নয় এতে আদিলুরদের মত কূটবুদ্ধির মানুষেরা আরও ভয়ঙ্কর মিথ্যাচারে উৎসাহিত হয়। তাই আপনাদের উচিতে একবার হলেও সত্যের কাছাকাছি আসা।

লেখক: গণমাধ্যম কর্মী




গাংনীতে ট্রাকের ধাক্কায় একজন নিহত

মেহেরপুর-কুষ্টিয়া সড়কের গাংনীতে ট্রাকের ধাক্কায় আতিয়ার রহমান (৪০) নামের এক মোটরসাইকেল আরোহি নিহত হয়েছেন।

নিহত আতিয়ার রহমান গাংনী পৌর এলাকার পশ্চিম মালসাদহ গ্রামের টেপিপাড়ার আব্দুল আজিজের ছেলে।

সােমবার মাগরিব এর সময় মেহেরপুর-কুষ্টিয়া সড়কের গাংনী উত্তরপাড়ার তেঁতুলতলা নামক স্থানে এ দুর্ঘটনা ঘটে। স্থানীয়রা জানান, আতিয়ার মোটরসাইকেল চড়ে নিজ বাড়ি থেকে গাংনী খানকাহ শরিফ মসজিদে নামাজ পড়তে যাচ্ছিলেন। তিনি গাংনী শহরে ঢুকতেই তেঁতুলতলা নামক স্থানে পৌঁছালে, সড়কের পাশে রাখা পাথরের উপর বাইসাইকেলের চাকা উঠে রাস্তার উপর পড়ে যায়।

এসময় পিছন দিক থেকে আসা একটি প্লাস্টিকবাহী ট্রাক তাকে ধাক্কা দেয়। ওই ধাক্কায় তিনি ঘটনাস্থলেই নিহত হন।
গাংনী থানার তদন্ত ওসি মনোজিৎ নন্দি এই তথ্য নিশ্চিত করেন। নিহতের মরদেহ থানা পুলিশ উদ্ধার করেছে




দামুড়হুদা হাউলী ইউনিয়নে স্থানীয় সরকার দিবস উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনা সভা 

সেবা ও উন্নতির দক্ষ রুপকার, উন্নয়নে উদ্ভাবনে স্থানীয় সরকার” এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে দামুড়হুদা উপজেলার হাউলী ইউনিয়নে জাতীয় স্থানীয় সরকার দিবস ২০২৩ উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

আজ  সোমবার বেলা ১২ টার দিকে হাউলী ইউনিয়ন পরিষদের আয়োজনে পরিষদ চত্বরে র‌্যালি ও পরিষদের সভা কক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

হাউলী ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান নিজাম উদ্দিন এর সভাপতিত্বে এসময় উপস্থিত ছিলেন ইউপি সচিব নাঈম উদ্দিন, ইউপি সদস্য শহিদুল ইসলাম, রিকাত আলী, আব্দুল হান্নান পটু, শাহজামাল, সেলিম উদ্দিন সহ ইউনিয়ন পরিষদের সকল সদস্য, স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও সেবা গ্রহীতারা উপস্থিত ছিলেন।

এসময় হাউলী ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান নিজাম উদ্দিন বলেন, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উদ্যোগে বাংলাদেশে এই প্রথম স্থানীয় সরকার দিবস পালিত হচ্ছে। ইউনিয়ন পরিষদে নিরবিচ্ছিন্ন ভাবে সাধারণ জনগণকে সেবা প্রদান করা হচ্ছে। ১৭,১৮,১৯ তারিখ এই তিন দিন স্থানীয় সরকার উন্নয়ন মেলা উপজেলা চত্বরে অনুষ্ঠিত হচ্ছে, সেখানে আমাদের হাউলী ইউনিয়ন পরিষদের স্টল রয়েছে। ওই স্টলেও নিরবিচ্ছিন্ন হবে সেবা প্রদান করা হচ্ছে।




দামুড়হুদায় মাদক বিরোধী অভিযানে ৩০পিস ইয়াবা ট্যাবলেটসহ আটক ১

দামুড়হুদা মডেল থানা পুলিশের মাদক বিরোধী অভিযানে ৩০পিস ইয়াবা ট্যাবলেটসহ মাদক সম্রাট কসাই কাজলকে আটক করেছে পুলিশ।

আটককৃত আসামি হলেন উপজেলার জয়রামপুর নওদাপাড়ার মোঃ ফজলুল হকের ছেলে খবির উদ্দিন ওরফে কসাই কাজল(৩৮)।

পুলিশ সূত্রে জানা গেছে আজ সোমবার বিকাল ৪টার দিকে দামুড়হুদা মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি আলমগীর কবিরের নেতৃত্বে এস আই আরমান হোসেন ও এএসআই বিপ্লব কুমার দাস সঙ্গীয় ফোর্স সহ মাদক বিরোধী অভিযান পরিচালনা কালে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে দামুড়হুদা থানাধীন হাউলী ইউনিয়নের লোকনাথপুর ডিএস আদর্শ দাখিল মাদ্রাসার সামনে চুয়াডাঙ্গা টু দর্শনা গামী পাকা রাস্তার উপর থেকে ৩০পিস ইয়াবা ট্যাবলেট সহ হাতেনাতে গ্রেফতার করে আসামি খবির উদ্দিন ওরফে কসাই কাজলকে।

দামুড়হুদা মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আলমগীর কবীর আটকের সত্যতা নিশ্চিত করে জানান,আটককৃত আসামীর বিরুদ্ধে দামুড়হুদা মডেল থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে নিয়মিত মামলা রুজু করা পূর্বক আজ আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, দামুড়হুদা মডেল থানা এলাকায় কোন প্রকার মাদকদ্রব্য কারবারি থাকবে না। জেলা পুলিশের সুযোগ্য পুলিশ সুপার মহোদয়ের নির্দেশনায় মাদক বিরোধী অভিযান চলমান থাকবে।




দামুড়হুদায় আইন-শৃঙ্খলা বিষয়ক মাসিক সভা অনুষ্ঠিত

দামুড়হুদায় উপজেলা আইন-শৃঙ্খলা, চোরাচালান, সন্ত্রাস ও নাশকতা, মানব পাচার এবং নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধ কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

আজ সোমবার বেলা সাড়ে ১২ টার সময় উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়ে মাসিক সভা অনুষ্ঠিত হয়।

দামুড়হুদা উপজেলা নির্বাহী অফিসার রোকসানা মিতা’র সভাপতিত্বে এসময় উপস্থিত ছিলেন, দামুড়হুদা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হাজী মো: শহিদুল ইসলাম, উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান সাহিদা খাতুন, দামুড়হুদা মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আলমগীর কবীর, দর্শনা থানার ওসি তদন্ত আমান, দর্শনা কোম্পানী কমান্ডার সুবেদার জহির উদ্দিন বাবর, মুন্সিপুর কোম্পানী নায়েব সুবেদার মো: সাইফুল ইসলাম, দর্শনা সরকারি কলেজের প্রভাষক মেহেদী হাসান, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার মহিব্বুল্লাহ্, দামুড়হুদা মডেল মসজিদের পেশ ঈমান মামুনুর রশীদ, ইসলামিক ফাউণ্ডেশনের ফিল্ড সুপারভাইজার মোছা: মারিয়া মাহবুবা, নাটুদাহ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলাম সহ উপজেলার বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা ও সাংবাদিক বৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।




তেলযুক্ত খাবারে স্বাস্থ্যঝুঁকি

গ্যাস্ট্রিকের সমস্যায় অনেকেই ভোগেন। আর এই সমস্যার একটি প্রধান কারণ অতিরিক্ত তেলজাতীয় খাবার। আমরা ভাজা-পোড়া, তৈলাক্ত খাবার বেশি পছন্দ করি। খেতে সুস্বাদু হলেও স্বাস্থ্যসম্মত নয় বলে এসব খাবারের পরিবর্তে স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া উচিত। ভাজা-পোড়া, তৈলাক্ত খাবারে ব্যবহার করা তেল বারবার ব্যবহার করা হয় বলে পুড়ে যায় ও তা ট্রান্স ফ্যাটে রূপান্তরিত হয়ে যায়। ট্রান্স ফ্যাট হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের মূল কারণ।

তৈলাক্ত খাবার খাওয়া কোনভাবেই স্বাস্থ্যের জন্য ভালো নয়। খেয়াল করে দেখবেন, ডুবো তেলে ভাজা ও অতিরিক্ত তেলযুক্ত খাবার খাওয়া হলে অস্বস্তিবোধ কাজ করে। তৈলাক্ত খাবার একদিকে যেমন পেটের সমস্যা তৈরি করে, অন্যদিকে মেদ বৃদ্ধিতেও অবদান রাখে। ফলে তৈলাক্ত খাবার এড়িয়ে যাওয়া প্রয়োজন সবসময়। এরপরেও তেলযুক্ত খাবার খাওয়া হয়েই যায় কোন না কোন সময়। যদি ঝাল, মশলা বা তেলজাতীয় খাবার খেলে পেট জ্বলে বা ব্যথা হয় তাহলে বুঝতে হবে আপনি গ্যাস্ট্রিকের সমস্যায় ভুগছেন।

সাধারণত পরিবারের বাইরে থাকা শিক্ষার্থী বা ব্যাচেলর চাকরিজীবীদের এ সমস্যায় ভোগার প্রবণতা বেশি দেখা যায়। গ্যাস্ট্রিককে গুরুত্ব সহকারে না নিলে এর মাত্রা বেড়ে গিয়ে আলসারের দিকে চলে যাওয়ার সম্ভাবনা আছে। বিভিন্ন হোটেল, ক্যান্টিনের খাবারে দেখা যায় তেল-মশলার পরিমাণ বেশি থাকে যা গ্যাস্ট্রিকে তরান্বিত করে। সাধারণ খাবার ছাড়াও তেহারি, মোরগপোলাও, বিরিয়ানির মত খাবার নিয়মিত খেলে সমস্যা বাড়বে। রাস্তার পাশের বিভিন্ন ভাজা-পোড়া, ঝালজাতীয় খাবারও এড়িয়ে চলতে হবে। এসব খাবার অ্যাসিড রিফ্লাক্স ঘটায়। অর্থাৎ পাকস্থলির অ্যাসিড গলায় চলে আসে। তাই খালি পেটে বেগুনি, আলুর চপ অথবা বেশি ঝাল দিয়ে ফুচকা-বেলপুরি খাওয়ার অভ্যাস পরিহার করতে হবে। এমন খাবার খাওয়ার পর কি করা প্রয়োজন জেনে নেই।

কুসুম গরম পানি পান করুন
তৈলাক্ত খাবার খাওয়ার পর কুসুম গরম পানি পান পাকস্থলীর কার্যকারিতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করবে। এছাড়া উষ্ণ পানি পান করা হলে গ্রহণকৃত খাদ্য ভালোভাবে হজম হয় ও তৈলাক্ত খাবার থেকে পেটের সমস্যার সম্ভাবনা কমে আসে।

ডিটক্স ওয়াটার পান করুন
ডিটক্স ওয়াটার পানে শরীরের ভেতরের টক্সিন ও ক্ষতিকর উপাদান বের হয়ে যায়। কিছু পরীক্ষার ফল থেকে দেখা যায় তৈলাক্ত খাবার খাওয়ার পরবর্তী সময়ে ডিটক্স ওয়াটার পানে খাবারের নেতিবাচক প্রভাব শরীরে পড়তে পারে না। ডিটক্স ওয়াটার তৈরির জন্য সাধারণত লম্বা সময় প্রয়োজন হয়। তবে তাৎক্ষণিকভাবে তৈরি করতে চাইলে পানি, লেবুর রস ও শসার রস একসাথে মিশিয়ে পান করতে হবে।

খাওয়া শেষে হাঁটুন
শুধু তৈলাক্ত খাবার খাওয়ার পরেই নয়, প্রতিবার খাবার খাওয়ার পরেই অন্তত ১০০ কদম হাঁটা প্রয়োজন। এতে করে খাবার ভালোভাবে হজম হতে পারে ও খাবারের ফ্যাট শরীরে জমতে পারে না। তবে তৈলাক্ত খাবারের বাড়তি ফ্যাট যেহেতু সহজেই তলপেটে জমে যায়, তাই এমন খাবার খাওয়ার পর অন্তত ২০ মিনিট সময় নিয়ে ধীরে হাঁটতে হবে।

শসা খেতে হবে
বলা হয়ে থাকে শসা শরীরের বাড়তি চর্বিকে কমিয়ে আনতে সবচেয়ে উপকারী একটি সবজি। এ কারণেই ওজন কমানোর ক্ষেত্রে খাদ্যাভ্যাসে শসার প্রতি গুরুত্ব দেওয়া হয় বেশি। তৈলাক্ত খাবার খাওয়ার এক ঘণ্টা পর দুইটি কচি বড় শসা লবণ ছাড়া খেয়ে নিতে হবে।

খেতে হবে সাইট্রাস ঘরানার ফল
লেবু, কমলালেবু, জাম্বুরা ও গ্রেপফ্রুটকে বলা হয় সাইট্রাস ঘরানার ফল। টক স্বাদের এই ফলগুলো থেকে পাওয়া যাবে পর্যাপ্ত পরিমাণ ভিটামিন-সি। এছাড়া এই ফলগুলোতে থাকা অ্যাসিড তেল ও চর্বির নেতিবাচক প্রভাবকে কমিয়ে আনতেও কার্যকরী। তৈলাক্ত খাবার খাওয়া শেষে যেকোনো ফল সম্পূর্ণ অথবা অন্যান্য ফলের সাথে মিশিয়ে ফ্রুট সালাদ হিসেবে খেলে উপকার পাওয়া যাবে।




মেহেরপুর সীমান্ত থেকে ৬ শ গ্রাম ওজনের ৫ টি স্বর্ণের বার উদ্ধার

মেহেরপুর সদর উপজেলার বাজিতপুর সীমান্ত থেকে ৬০০ গ্রাম ওজনের ৫টি স্বর্ণের বার উদ্ধার করেছে বর্ডারগার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)’র একটি দল।

আজ সোমবার (১৮ সেপ্টেম্বর) সকাল ১১ টার দিকে বাজিতপুর গ্রামের বাজিতপুর-ঝাঝা রোডের ব্রীজের পূর্ব পাশ থেকে পরিত্যক্ত অবস্থায় এই স্বর্ণের বার উদ্ধার করা হয়।

চুয়াডাঙ্গা ব্যাটালিয়ন (৬ বিজিবি) পরিচালক লেঃ কর্ণেল সাঈদ মোহাম্মদ জাহিদুর রহমান, পিএসসি আজ সোমবার বিকাল সাড়ে ৪ টার সময় প্রেস রিলিজ দিয়ে এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

প্রেস রিলিজে তিনি জানান, সকাল ১১ টার দিকে বিজিবি’র চুয়াডাঙ্গা ব্যাটালিয়ন (৬ বিজিবি) গোপন তথ্যের ভিত্তিতে জানতে পারে যে, ব্যাটালিয়নের দায়িত্বপূর্ণ মেহেরপুর সদর উপজেলার বাজিতপুর গ্রামের মধ্যে দিয়ে স্বর্ণের একটি চালান বাংলাদেশ থেকে ভারতে পাচার হবে। এই তথ্যের ভিত্তিতে বাজিতপুর বিওপি কমান্ডার নায়েব সুবেদার সিগঃ মোঃ শহিদুল ইসলাম সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে বাজিতপুর গ্রামের বাজিতপুর-ঝাঝা রোডের ব্রীজের পূর্ব পার্শ্বে একটি তুলাবাগানের মধ্যে এ্যাম্বুশ করে অবস্থান গ্রহণ করে। আনুমানিক সকাল ১১ টার দিকে দুইজন ব্যক্তিকে ওই রাস্তার উপর দাড়িয়ে কথা বলতে দেখে বিজিবি দল সন্দেহজনকভাবে তাদেরকে চ্যালেঞ্জ করে। বিজিবির উপস্থিতি টের পেয়ে একজন সাইকেলযোগে পালিয়ে যায় এবং অপরজন ঘাসের মধ্যে একটি ছোট প্যাকেট ফেলে দৌড়ে কর্দমাক্ত মাঠের ভিতর দিয়ে গ্রামের মধ্যে পালিয়ে যায়।

পরবর্তীতে বিজিবি টহলদল ফেলে যাওয়া প্যাকেটটি সংগ্রহ করে তার ভেতরে কার্বন দিয়ে মোড়ানো ও স্কচটেপ দিয়ে প্যাচানো অবস্থায় ৬০০ গ্রাম ওজনের ০৫টি স্বর্ণের বার উদ্ধার করতে সক্ষম হয়।

এই ঘটনায় একটি মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।




প্রাথমিক শিক্ষায় বিশেষ অবদানে জেলা পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ দামুড়হুদা উপজেলা চেয়ারম্যান বাবু

প্রাথমিক শিক্ষায় বিশেষ অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ জেলা পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ দামুড়হুদা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ আলী মুনছুর বাবু।

গত ১৩ সেপ্টেম্বর জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা ও প্রাথমিক শিক্ষা পদক বাছাই কমিটির সদস্য সচিব তবিবুর রহমান স্বাক্ষরিত ফলাফলের তালিকা থেকে এ তথ্য জানা যায়।

জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তার কার্যালয়ের তথ্য মতে, ৮ টি ইউনিয়ন ও ১ টি পৌরসভা নিয়ে গঠিত দামুড়হুদা উপজেলায় নিম্ন আয়ের মানুষের সংখ্যা বেশি হওয়ায় কয়েক বছর আগেও ওই অঞ্চলের শিক্ষার্থীদের বিদ্যালয়ে উপস্থিতির হার উদ্বেগজনক ছিল। কোভিড-১৯ পরবর্তী সময়ে প্রাথমিকের শিক্ষার্থীদের বিদ্যালয়মুখী করতে নানা কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করেন দামুড়হুদা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ আলী মুনছুর বাবু।

নিয়মিত কাজের ফাঁকে সময় পেলেই ছুটে যান বিভিন্ন প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। মজার মজার গল্পের মাধ্যমে কোমলমতি শিশুদের আকৃষ্ট করে। শিশুদের নিয়মিত বিদ্যালয়মুখী করতে উপহার দেন স্কুল ড্রেস, স্কুল ব্যাগ, টিফিন বক্স, শিক্ষা উপকরণসহ নানা খেলার সামগ্রী।

এছাড়াও নিয়মিত উপস্থিত হন বিদ্যালয়ের অভিভাবক মা সমাবেশে। তার প্রচেষ্টায় উপজেলার প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি বৃদ্ধির পাশাপাশি পড়ালেখায় মনোযোগী হয়ে উঠার প্রবণতা ক্রমশ বেড়েই চলেছে।

চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা ও প্রাথমিক শিক্ষা পদক বাছাই কমিটির সদস্য সচিব তবিবুর রহমান বলেন, দামুড়হুদা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হবার পর থেকেই শিক্ষার্থীদের ঝরে পড়া রোধে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছেন দামুড়হুদা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ আলী মুনছুর বাবু। প্রাথমিক শিক্ষায় বিশেষ অবদান রাখায় ব্যক্তি এবং প্রতিষ্ঠান পর্যায়ে এ বছর ১৪ জনকে শ্রেষ্ঠ নির্বাচিত করা হয়েছে।




গাংনীর ছেলে ওসি মোস্তাফিজুর খুলনা বিভাগের শ্রেষ্ট ওসি নির্বাচিত

এলাকায় আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা, বিভিন্ন স্থানে সাড়াসী অভিযান, মাদক স্পট নির্মূল, সন্ত্রাসী কর্মকান্ড বন্ধে ব্যাপক কর্মতৎপরতা, অপরাধ প্রবণতা বন্ধ, এলাকার চিহৃিত সন্ত্রাস, চোর, ডাকাত, ছিনতাইকারী, মাদক ব্যবসায়ী, ভুমিদস্যুসহ অপরাধীদের ধরে আইনের আওতায় এনে জেল হাজতে প্রেরণ সহ নানা কারনে খুলনা বিভাগের শ্রেষ্ট ওসি নির্বাচিত হয়েছেন কলারোয়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোস্তাফিজুর রহমান। ওসি মোস্তাফিজুর রহমান মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার জোড়পুকুরিয়া গ্রামের ছেলে।

থানার অফিসার ইনচার্জের এর নেতৃত্বে কলারোয়া পৌরসদর সহ উপজেলার ১২টি ইউনিয়ন ও সীমান্ত এলাকায় অপরাধ প্রবণতা বন্ধের ব্যাপক অভিযান পরিচালনা করেন। ফলে অপরাধ ও মামলার সংখ্যা পূর্বের তুলনায় অর্ধেক নেমে এসেছে। তার নির্দেশে বিভিন্ন স্থানে পুলিশ সদস্যরা স্পেশাল টিম গঠন করে অভিযান পরিচালনা করে এসব অপরাধ প্রবনতা কমিয়ে এনেছে।

আইন শৃংখলা রক্ষায় ওসি মোস্তাফিজুর রহমান ইতিমধ্যে খুলনা বিভাগের শ্রেষ্ট ওসি নির্বাচিত হয়ে ক্রেষ্ট ও সনদপত্র গ্রহন করেছেন। এছাড়া কয়েক বার জেলার মধ্যে শ্রেষ্ট ওসি ও থানা নির্বাচিত হয়েছেন।




স্নাতক পাসে নিয়োগ দেবে ইজি ফ্যাশন

নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে ইজি ফ্যাশন লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটিতে কম্পিউটার অপারেটর পদে নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহী যোগ্য প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।

পদের নাম

কম্পিউটার অপারেটর।

শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা

প্রার্থীকে যেকানো বিষয়ে স্নাতক পাস হতে হবে। গ্রাফিক ডিজাইন বিশেষজ্ঞদের জন্য শিক্ষাগত যোগ্যতা এইচএসসি পাস বিবেচনা করা হবে। বাংলা টাইপিংয়ে দক্ষ হতে হবে। বয়স ২০ থেকে ৩২ বছর। পুরুষ প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন। প্রার্থীকে ডেটা এন্ট্রি, ইন্টারনেট ব্রাউজিং, এমএস ওয়ার্ড এবং এমএস এক্সেল, অ্যাডোব ফটোশপ, অ্যাডোব ইলাস্ট্রেটর সম্পর্কে গভীর জ্ঞান থাকতে হবে। প্রার্থীর কম্পিউটার কম্পোজিং গতি (বাংলা-20 wpm, ইংরেজি-30wpm) থাকতে হবে। স্মার্ট, উপস্থাপনযোগ্য, উদ্যমী, চমৎকার যোগাযোগ এবং উপস্থাপনা দক্ষতা।

কর্মস্থল

ঢাকা

বেতন

২০,০০০ – ২৫,০০০/- (মাসিক )।

আবেদন প্রক্রিয়া

প্রার্থীরা বিডিজবস অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।

আবেদনের শেষ তারিখ

৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩

সূত্র : বিডিজবস