দামুড়হুদা-জীবননগরে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজছাত্র সহ নিহত ২,আহত ১

চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা ও জীবনগরে সড়ক দুর্ঘটনায় কলজ ছাত্র সহ ২ জনের মত্যু হয়েছে। পুলিশ জানায় আজ মঙ্গলবার দুপুরে দামুড়হুদা উপজলার খলিশাগাড়ি গ্রামর মজিদ আলির ছেল সালমান আলি (৪২) আলমসাধু চালিয়ে বাজার থেকে বাড়ি আসছিল।

এ সময় স্থানীয় মোড় নিয়ন্ত্রন হারিয়ে নিজগাড়ির চাপায় ঘটনাস্থলেই সে মারাযায়। অপরদিকে দর্শনা-জীবননগর সড়কের উথলী মোল্লাবাড়ি পিকআপ-মোটরসাইকেল মুখোমুখি সংঘর্ষ সংঘটিত হয়েছে। এতে মোটরসাইকেল চালক কলেজ ছাত্র দর্শনা রামনগরের মেহফুজের মর্মান্তিক মৃত্য হয়েছে। গুরুতর অহত হয়েছে একই গ্রামের মোটরসাইকেল আরোহী নয়ন।

আজ মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৯ টার দিকে দর্শনা পৌরসভার রামনগর গ্রামের সৌদি প্রবাসি হাসিবুলের ছেলে একই গ্রামের তার সহপাটি জিন্নার ছেলে নয়ন জীবননগর থেকে ফেরার পথে উথলী মোল্লাবাড়ি নামকস্থানে পৌছালে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি পিকআপ ভ্যানের সাথে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে গুরতর জখম হয় মেহফুজ ও নয়ন। তাদেরকে স্থানীয়রা দ্রত উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে নেয়। চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে চিকিৎসার উন্নতি না হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদের দুজনকে রাজশাহী রেফার্ড করেন।

রাজশাহী নেওয়ার পথে পথিমধ্যে মারা যায় মেহফুজ (১৮)। মেহফুজের লাশ গ্রামে আনা হলে স্বজনদের কান্নায় ভারী হয়ে উঠে বাতাস গ্রামে নেমে আসে শোকের মাতম। কোন অভিযোগ না থাকায় জনাজা শেষে স্থানীয় কবরস্থানে এক বেদনা বিধুর পরিবেশে দাফন সম্পর্ন করা হয়েছে।

এদিকে দৃর্ঘটনার পরপরই জীবননগর থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে পিকাপভ্যান ও মোটরসাইকেল জব্দ করেছে জীবননগর থানা পুলিশ। এ বিষয়ে জীবননগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এসএম জাবীদ হাসান জানান, দুর্ঘটনার পর পালিয়ে গেছে ট্রাকের চালক ও সহকারি হেলফার। জব্দ করা হয়েছে ট্রাকটি।ওই ঘটনায় আইনগত বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।




দামুড়হুদায় পিকআপ ভ্যানের সাথে ধাক্কা; আলম সাধু চালকের মৃত্যু

দামুড়হুদা উপজেলার নাটুদহ ইউনিয়নের খলিসাগাড়ী গ্রামের আব্দুল মজিদের ছেলে সালমান হোসেন (১৭) নামের এক যুবক আলমসাধু চালক গাড়ির গতি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পিকাপের সাথে ধাক্কা লেগে গাড়ি থেকে ছিটকে খাদে পড়ে মর্মান্তিক ভাবে নিহত হয়েছে।

আজ মঙ্গলবার বিকাল ৪ টার দিকে মেহেরপুর জেলার মুজিবনগর উপজেলার বাগোয়ান গ্রামের একটি মাঠ থেকে সালমান কলা ভর্তি আলমসাধু ফরিদপুর কাচা বাজারে বিক্রয়ের উদ্দেশ্যে যায়। কলা বিক্রয় শেষে বাড়ি আসার পথেই মধুখালী করিমপুরে এ সড়ক দুর্ঘটনা ঘটে।

সালমানের বাবা মজিদ জানান,আমার ছেলে কোন দিন এত দুর দুরান্তে গাড়ির ভাড়ায় যায়নি।কিন্তু গত সোমবার গাড়ির ভাড়া একটু বেশি পাওয়ার আশায় আলমসাধুতে কলা ভর্তি করে ফরিদপুরে যায়। সেখানে পৌঁছে কলা নামিয়ে আসার পথে পিকাপের ধাক্কায় সালমান নিহত হয়। স্থানীয় লাল্টু জানান, সালমান যখন আলমসাধু নিয়ে বাহির হয় তখন বলেছিলাম ওই রাস্তায় অনেক গতিরোধক(বিট) রয়েছে দেখে শুনে যাওয়ার অনুরোধ করেছিলাম কিন্তু তারপরও আলমসাধুর গতি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সামনে থেকে আসা পিকাপের ধাক্কায় ছিটকে খাদে পড়ে নিহত হয়। আরও বলেন আনুমানিক ৩০/৪০ মিনিট পর সংবাদ পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে সালমানের মৃত লাশ উদ্ধার করেন। সালমানের পকেটে থাকা মোবাইল ফোনে ডাইল নাম্বারে যোগাযোগ করেন তার আত্মীয়স্বজনের নিকট।

পুলিশ সংবাদ দিলে সালমানের মরদেহের সন্ধান পাই পরিবারের লোকজন। তবে তার নিহতের সংবাদ ছড়িয়ে পড়লে গোটা গ্রামে শোকের ছায়া নেমে আসে।




আলমডাঙ্গার ডাউকি ইউনিয়নে আওয়ামীলীগের কর্মি সভায় এমপি ছেলুন

আলমডাঙ্গার ডাউকি ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের আয়োজনে কর্মি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০ টার দিকে বিনোদপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে এ কর্মি সভা অনুষ্ঠিত হয়।

কর্মি সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চুয়াডাঙ্গা-১ আসনের সংসদ সদস্য জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার ছেলুন।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে এমপি ছেলুন জোয়ার্দ্দার বলেন, আওয়ামীলীগ হলো মাটি ও মানুষের সংগঠন। এ সংগঠনে লাখ লাখ নেতাকর্মি রয়েছে। একটি দলের প্রাণ হলো কর্মি।যে দলের কর্মি নেই, সেই দল কোন দলই না। আজকে ডাউকি ইউনিয়নের এই কর্মি সভা জনসভায় রুপ নিয়েছে। আমি এই কর্মি সভায় কর্মিদের উপন্থিতি দেখে অত্যন্ত খুশি হয়েছি। আজকে বঙ্গবন্ধুর কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ার স্বপ্ন বাস্তবায়ন করছে । দেশ আজ উন্নয়নের রোল মডেল। বিশ্ববাসী স্বীকৃতি দিচ্ছেন। আপনারা জনগণের কাছে গিয়ে নৌকায় ভোট চান। আমাদের ভোট চাওয়ার মত যথেষ্ট অর্জন রয়েছে ।

আমরা এ উপজেলার প্রতিটি রাস্তাঘাটের উন্নয়ন করেছি,স্কুলের বিল্ডিং করে দেওয়া হয়েছে। বিনামীল্য কমিউনিটি ক্লিনিকের মাধ্যমে চিকিৎসা সেবা দেওয়া হচ্ছে। মানুষ আজ সুখে শান্তিতে বসবাস করছে।

এমপি ছেলুন জোয়ার্দ্দার বলেন, আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা দিয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে হত্যার চেষ্টা করেছিলো পাকিস্তানিরা। বাংলার জনগণ একত্রে রাস্তায় নেমে আসেন। আমরা বঙ্গবন্ধুকে জেল থেকে মুক্ত করেছিলাম।

তিনি বলেন,মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নৌকায় ভোট চেঢেছেন।আমি নৌকায় ভোট চেয়ে তৃণমূলের নেতাকর্মিদের নৌকায় ভোট চাওয়ার আহবান জানাচ্ছি।

ডাউকি ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি খবির উদ্দিনের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিনেবে বক্তব্য প্রদান করেন জেলা আওয়ামীলীগের সাবেক যুগ্নসাধারণ সম্পাদক রিয়াজুল ইসলাম জোয়ার্দ্দার টোটন, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মাসুদুজ্জামান লিটু বিশ্বাস, বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক শহিদুল ইসলাম খাঁন, আলমডাঙ্গা উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি আবু মুছা, সাধারণ সম্পাদক ইয়াকুব আলী, জেলা আওয়ামীলীগ নেতা শওকত আলী, আরশাদ উদ্দিন চন্দন,জেলা যুবলীগের সাবেক আহবায় আরেফিন আলম রঞ্জু,চুয়াডাঙ্গা পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি আলাউদ্দিন হেলা, সাধারণ সম্পাদক আব্দুল কাদের, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি আব্দুর রশীদ।

ডাউকি ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ সাধারণ সম্পাদক ও চেয়ারম্যান তরিকুল ইসলামের পরিচালনায় কর্মি সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সহসভাপতি বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আলহাজ্ব লিয়াকত আলী লিপু মোল্লা,পৌর আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক মতিয়ার রহমান ফারুক, যুগ্ম সম্পাদক সাইফুর রহমান পিন্টু,উপজেলা ভাইচ চেয়ারম্যান সালমুন আহমেদ ডন,মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান কাজী মারজাহান নিতু, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী খালেদুর রহমান অরুন, আলম হোসেন,আতিয়ার রহমান, মাসুদ রানা তুহিন, কুমারী ইউপি চেয়ারম্যান আবু সাইদ পিন্টু,সোহানুর রহমান সোহান,আসাদুল হক মিকা,জয়নাল আবেদীন,আব্দুল খালেক,রোকুনুজ্জামান নাহিদ,খাইরুল ইসলাম চুন্নু , সাবেক ছাত্রলীগ নেতা আশরাফুল, ছাত্রলীগ নেতা আব্দুল্লাহ হোসাইন বাদসা,হাসান, গোলাম ছরোয়ার শামিম,রকি প্রমুখ।




মেহেরপুরে মোটরসাইকেল জিম্মা নিতে এসে কারাগারে গেলেন মালিক

মোটরসাইকেল নিজের দাবি করে তা নিজ জিম্মায় নিতে এসে কারাগারে যেতে হলো মোটর সাইকেলের মালিক মো: আলাউদ্দিনকে।

আজ  মঙ্গলবার (২৬ সেপ্টেম্বর) মেহেরপুরের সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট এস, এম, শরিয়ত উল্লাহ’র আদালত এই আটকাদেশ প্রদান করেন।

আদালত সুত্রে জানা গেছে, গত ১ সেপ্টেম্বর মেহেরপুর কুষ্টিয়া সড়কের ছাতিয়ান নামক স্থানে বেপরোয়া গতিতে মোটরসাইকেলের সাথে দূর্ঘটনায় আ: রহিম নামে এক ব্যাক্তি মারা যায়। তার ভাই মো: নাজির হোসেন বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা মোটর সাইকেল চালকের বিরুদ্ধে মামলা দয়ের করেন।

সড়ক দুর্ঘটনার পর মোটর সাইকেলটি পুলিশ জব্দ করলেও আসামি পলাতক ছিল। আজ মঙ্গলবার মোটরসাইকেলের মালিক মো: আলাউদ্দিন আদালতে হাজির হয়ে নিজেকে মোটর সাইকেলের মালিক দাবি করে মোটর সাইকেলটির জিম্মার আবেদন করেন। মালকানা সংক্রান্ত সব কাগজপত্র থাকাতে জিম্মার আবেদন মঞ্জুর করে আদালত। সেইসাথে যেহেতু জিম্মার আবেদনকারী নিজেই মোটর সাইকেলটির মালিক এবং একই মোটরসাইকেল দিয়ে অপরাধ সংঘটিত হয়েছে সেহেতু অপরাধের সাথে মো: আলাউদ্দিনের সংশ্লিষ্টতা থাকার প্রাথমিক সত্যতা পাওয়ায় আদালত তাকে আটক রাখার নির্দেশ দেন।

পরবর্তীতে মামলাটির তদন্তকারী কর্মকর্তা এই ব্যাক্তির দ্বারাই অপরাধ সংঘটিত হয়েছে মর্মে উল্লেখ করে তাকে মামলায় গ্রেফতার দেখানোর আবেদন করলে আদালত সংশ্লিষ্ট কাগজপত্র ও আবেদন পর্যালোচনা করে মোটর সাইকেলটির মালিককে গ্রেফতার দেখিয়ে জেল হাজতে প্রেরনের নির্দেশ দেন।




মেহেরপুর ডিবির জালে গাঁজা চাষী গাংনীর ভল্টা ও চলটা

গাঁজা গাছসহ মোঃ মোকাদ্দেস ওরফে ভল্টা (৪৫) নামের এক গাঁজা চাষীকে আটক করেছে মেহেরপুর জেলা গোয়েন্দা পুলিশ। আটক মোকাদ্দেস হোসেন গাংনী উপজেলার মাইলমারী গ্রামের মৃত জিহাদ আলীর ছেলে। ভল্টার সহযোগী ও সহোদর মোঃ আমানুল্লাহ ওরফে চলটা (৩৫) পলাতক।

আজ মঙ্গলবার (২৬ সেপ্টেম্বর) দুপুর সাড়ে তিনটার সময় মোকাদ্দেস ওরফে ভল্টার বাড়িতে অভিযান চালিয়ে গাঁজা গাছসহ তাকে আটক করে মেহেরপুর ডিবি পুলিশের একটি টিম। ডিবি সুত্রে জানা গেছে এসময় ১ টি গাঁজার কাঁচা গাছ জব্দ করা হয়। ডাল ও পাতাসহ কাঁচা অবস্থায় জব্দ করা গাঁজা গাছটির উচ্চতা সাড়ে ১২ ফুট এবং ওজন ৭ কেজি ২০ গ্রাম। যার আনুমানিক বাজার মূল্য প্রায় বাহাত্তর হাজার টাকা।

মেহেরপুর জেলা গোয়েন্দা পুলিশের অফিসার ইনচার্জ সাইফুল আলম বলেন, ‘গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মোকাদ্দেস ওরফে ভল্টার বাড়িতে অভিযান চালানো হলে, বাড়ির দক্ষিণপাশে গিয়ে গাঁজা গাছটি দেখতে পেয়ে গাঁজা চাষী মোকাদ্দেস ওরফে ভল্টাকে আটক ও গাছটি জব্দ করা হয়। অভিযানের খবরে ভল্টার সহযোগী ও সহোদর চলটা আত্মগোপনে রয়েছে। এঘটনায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে দুইজনকে আসামি করে একটি মামলা দিয়ে তাকে গাংনী থানায় সোপর্দ করা হয়েছে।’




গণমাধ্যমের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে হাসের কথায় ভিন্নমত যুক্তরাষ্ট্রের

বাংলাদেশি গণমাধ্যমকর্মীদের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের কথায় ভিন্নমত জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তর। যুক্তরাষ্ট্রের ভিসানীতিতে বাংলাদেশি গণমাধ্যমকর্মীদেরও অন্তর্ভুক্ত করা হতে পারে জানিয়েছিলেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত। এরপরই গণমাধ্যম নেতা ও বিশ্লেষকরা তীব্র প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন। আর একদিন পরেই পিটার হাসের বক্তব্যের সঙ্গে ভিন্নমত পোষণ করেছে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর বা ডিপার্টমেন্ট অব স্টেট। তারা জানিয়েছে, এই নিষেধাজ্ঞা শুধুমাত্র রাজনৈতিক দল, বিরোধী দল ও ব্যক্তিত্ব এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ওপর প্রযোজ্য।

গত সোমবার (২৫ সেপ্টেম্বর) পররাষ্ট্র দপ্তরের নিয়মিত সংবাদ সম্মেলনে মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার স্পষ্ট করে বলেন, ‘গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব নয়, বরং বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, ক্ষমতাসীন দল ও বিরোধী দলের সদস্যদের ওপরই ভিসানীতি কার্যকর হয়েছে।’

গত ২৪ সেপ্টেম্বর একটি বেসরকারি চ্যানেলের কার্যালয়ে এসে সাক্ষাৎকারে ঢাকায় নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত পিটার হাস বলেন, সরকারি দল, বিরোধী দল ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পর আগামীতে গণমাধ্যমও ভিসানীতিতে যুক্ত হবে। পিটার হাসের এই বক্তব্যের দুইদিন আগে শুক্রবার (২২ সেপ্টেম্বর) মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট ডিপার্টমেন্ট এক বিবৃতিতে বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়া যারা বাধাগ্রস্ত করবে তাদের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপের কথা জানায়।

এর আগে, গত ২৪ মে বাংলাদেশের জন্য নতুন ভিসানীতি ঘোষণা করে যুক্তরাষ্ট্র। এতে বলা হয়, বাংলাদেশে কেউ গণতান্ত্রিক নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় বাধা দিলে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা পাবেন না। এমনকি তার পরিবারের সদস্যরাও মার্কিন ভিসা থেকে বঞ্চিত হবেন। কিন্তু গণমাধ্যমের কথা আলাদাভাবে কখনো উল্লেখ করা হয়নি। পিটার হাস হঠাৎ করে কোন পরিপ্রেক্ষিতে গণমাধ্যমকে যুক্ত করে বক্তব্য দিলেন সেটি এখন প্রধান আলোচনার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।

জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ও দৈনিক ভোরের কাগজের সম্পাদক শ্যামল দত্ত বলেন, “যুক্তরাষ্ট্র যদি মিডিয়ার বিষয়ে এরকম কোনো সিদ্ধান্ত নেয় তাহলে সেটা হবে দুঃখজন্ক এবং স্বাধীন গণমাধ্যমের উপর হস্তক্ষেপ।”বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের মহাসচিব দীপ আজাদ বলেন, “ভিসানীতি যুক্তরাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ বিষয়। সেটা আরেকটি দেশের গণমাধ্যমের ওপর আরোপ করার সুযোগ থাকবে কেনো?“

গত সোমবার মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের নিয়মিত ব্রিফিংয়ে বিষয়টি উত্থাপন করেন দেশের এক বেসরকারি টেলিভিশনের ওয়াশিংটন প্রতিনিধি। এ সময় রাষ্ট্রদূত যা বলেছেন, তার সঙ্গে ভিন্নমত প্রকাশ করেন মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার। তিনি বলেন, ভিসা নীতির আওতায় কারা পড়েছেন নির্দিষ্ট করে তাদের নাম প্রকাশ করা হয়নি। তবে এটি বেশ স্পষ্ট করেই বলা হয়েছে, এর আওতায় পড়বেন আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, ক্ষমতাসীন দল ও বিরোধী দলের সদস্যরা।

বাংলাদেশে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্যই ভিসা নীতি ঘোষণা করা হয়েছে বলে জানান মিলার। তিনি বলেন, বাংলাদেশের নির্বাচনে কোনো পক্ষ নেওয়ার জন্য ভিসা নীতি ঘোষণা করা হয়নি। বরং একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন নিশ্চিত করতেই এ ভিসা নীতি।




অর্থের বিনিময়ে তথ্য পাচার করতেন মার্কিন সিনেটর মেনেনডেজ

চোরে না শোনে ধর্মের কাহিনী। এই প্রবাদ বাক্যটা আমরা সবাই মুখে মুখে শুনেছি। সেই প্রবাদের প্রতিফলন দেখা গেছে যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেসের উচ্চকক্ষ সিনেটের বৈদেশিক সম্পর্কবিষয়ক কমিটির চেয়ারম্যান বব মেনেনডেজের ক্ষেত্রে। যিনি আবারও দুর্নীতির দায়ে অভিযুক্ত হয়েছেন। বাংলাদেশের এলিট ফোর্স র্যাবের বিরুদ্ধে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা আরোপের পেছনেও কলকাঠি নেড়েছেন তিনি। দুর্নীতির অভিযোগ আসায় তার পদত্যাগ দাবি করেছেন রিপাবলিকান এবং ডেমোক্রেট পার্টির সদস্যরা।

২০২১ সালের ১০ই ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবসকে কেন্দ্র করে যুক্তরাষ্ট্রের অর্থ দফতরের ফরেন অ্যাসেটস কন্ট্রোল অফিস বিভিন্ন দেশের মোট ১০টি প্রতিষ্ঠান ও ১৫ জন ব্যক্তির উপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিল। তাদের ভাষায় এই প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তিরা মানবাধিকার লঙ্ঘন ও নিপীড়নের সাথে জড়িত। এর মধ্যে ছিল র্যাব।

সেই নিষেধাজ্ঞা প্রস্তাব করেছিলেন মার্কিন সিনেটর বব মেনেনডেজ। বিষয়টি নিয়ে তখনই বেশ আলোচনা শুরু হয়েছিল। মার্কিন এই নিষেধাজ্ঞা প্রস্তাবের পর দেশের বাইরে বাংলাদেশ নিয়ে সবাই নতুন করে ভাবতে শুরু করে।

২০১৫ সালে প্রথমবারের মতো বব মেনেনডেজের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ আসে। সেইবার খালাস পেলেও পরেরবার আর রক্ষা হয়নি। ২০২২ সালে ফেডারেল এজেন্টদের তল্লাশির সময় মেনেনডেজের কাছে একটি জ্যাকেট এবং নগদ অর্থ পায়। সেই অর্থের পরিমাণ ছিল ৪ লাখ ৮০ হাজার ডলার, যা বাংলাদেশি টাকায় প্রায় সাড়ে ৫ কোটি টাকা। তার সেই দুর্নীতির ৩৯ পাতার অভিযোগে বলা হয়েছে, মেনেনডেজের রাজনৈতিক অবস্থান ও ক্ষমতা তাকে এই ধরনের দুর্নীতিতে জড়াতে উৎসাহিত করেছে। যদিও মেনেনডেজ এক বিবৃতিতে বলেছেন, এসব অভিযোগের পুরোটাই রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।

অভিযোগে আরও বলা হয়, মেনেনডেজ শুধু অর্থের বিনিময় স্বার্থ উদ্ধার করেননি, মার্কিন সিনেটর হয়ে দেশের বিরুদ্ধে গোপন তথ্য পাচারের মিশনে নেমেছিলেন ।

ডিপার্টমেন্ট অব জাস্টিসের ২২ সেপ্টেম্বর প্রকাশ করা অভিযোগপত্র অনুযায়ী, ২০১৮ সালে মেনেনডেজের সাথে আলাপ শুরু করার অল্প সময়ের মধ্যেই, তার স্ত্রী নাদিন মেনেনডেজ মিশরীয় গোয়েন্দা এবং সামরিক কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগসূত্র স্থাপনের জন্যে ব্যবসায়ী হানার সঙ্গে কাজ শুরু করেছিলেন। এই পরিচয়ের সূত্র ধরেই মেনেনডেজ মিশরীয় কর্মকর্তাদের কাছে মার্কিন সরকারের সংবেদনশীল তথ্য সরবরাহ করে। পাশাপাশি গোপনে মিশর সরকারকে সহায়তা করার পদক্ষেপ নেয়। বিনিময়ে হানা, দাইবেস এবং ইউরিবের মাধ্যমে পকেটস্থ করে কোটি কোটি টাকা।

জাস্টিজ ডিপার্টমেন্টের অভিযোগপত্রে বলা হয়েছে, মিশর সরকারকে সামরিক সহায়তা দিতে সিনেটর অনেক অর্থ ঘুষ হিসেবে গ্রহণ করেছেন। মিশর এই মুহূর্তে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক সহায়তা প্রাপ্ত অন্যতম একটি দেশ। যুক্তরাষ্ট্র সরকার ২০২২ সাল পর্যন্ত বছরে ১ বিলিয়ন ডলার সামরিক সহায়তা মিশরকে দিতো।

এদিকে দুর্নীতির দায়ে অভিযুক্ত মেনেনডেজের পদত্যাগ দাবি করেছে রিপাবলিকান এবং ডেমোক্রেট পার্টির সদস্যরা। তবে মেনেনডেজ পাল্টা জানিয়েছে, ‘আমি কোথাও যাচ্ছি না’।

দুর্নীতির অভিযোগ আসার পর তিনি সংবাদ সম্মেলন করে জানিয়েছেন, ‘আমি সিনেটে থাকছি’।
তিনি আরও বলেন, ‘আমার বিরুদ্ধে যে সব অভিযোগ আনা হয়েছে, তা শুধু অভিযোগ। আমি স্বীকার করি যে এটি এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বড় লড়াই হবে আমার জন্য’।

এদিকে মিশরে সামরিক সহায়তা বন্ধে মার্কিন আইনপ্রণেতাদের ওপর নতুন করে চাপ সৃষ্টি হয়েছে। নিউ ইয়র্কের দক্ষিণাঞ্চলীয় জেলা আদালতে বিস্ফোরক অভিযোগে অভিযুক্ত হওয়ার পর শুক্রবার সিনেটের বৈদেশিক সম্পর্ক বিষয়ক কমিটির প্রধানের পদ থেকে সাময়িকভাবে পদত্যাগ করেন মেনেনডেজ।

ওয়াশিংটনভিত্তিক সংগঠন ফ্রিডম ইনিশিয়েটিভ বলেছে, নিজেকে বিত্তবান করার জন্য মেনেনডেজ মিশরের দুর্নীতিগ্রস্ত , নৃশংস সরকার ও নিরাপত্তা বাহিনীর চাহিদাকে অগ্রাধিকার দিতে তার অবস্থান ব্যবহার করেছেন।




কুষ্টিয়ায় শুভসংঘের বৃক্ষরোপণ ও গাছের চারা বিতরণ

কুষ্টিয়া সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভুমি) দবির উদ্দিন বলেছেন, আপনার সন্তানের হাত দিয়ে গাছ লাগান। কেননা আপনি যেভাবে আপনার সন্তানকে লালন পালন করে বেড়ে তুলছেন, তেমনি আপনার সন্তানও তার হাত দিয়ে লাগানো গাছটি যত্ম করে বেড়ে তুলবে। মানব সভ্যতা অটুট রাখতে আমাদের বেশি বেশি গাছ রোপণ ও এর পরিচর্যা করতে হবে।

আজ মঙ্গলবার বিকেলে শহরের ছয় রাস্তা মোড় এলাকার বসুন্ধরা শুভসংঘ কুষ্টিয়া জেলা শাখা কার্যালয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘ আয়োজিত বৃক্ষরোপণ ও গাছের চারা বিতরণকালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।

তিনি বলেন, ‘বসুন্ধরা শুভসংঘ একটি সামাজিক সংগঠন। এটি সমাজের উন্নয়ন মূলক কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে, তাদের এসব উন্নয়ন মূলক কার্যক্রম সত্যি প্রশংসনীয়।’ ‘শুভসংঘের বন্ধুরা যে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি হাতে নিয়েছে এটি চমৎকার একটি উদ্যোগ। আমি এই উদ্যোগকে স্বাগত জানাচ্ছি। এসব উন্নয়নমুলক কর্মকান্ডের ধারা অব্যহত রাখুক এই প্রত্যাশা কামনা করি।

তিনি আরও বলেন, প্রতিটি গাছ আমাদের প্রয়োজনে লাগে, গাছ আমাদের অক্সিজেন, গাছ আমাদের ছায়া দিয়ে থাকে। দেয়,কাঠ দেয়, জালানি হিসেবে খড়ি দেয়,গাছ আমাদের উপকারি বন্ধু। আবহাওয়া নিয়ন্ত্রণেও বৃক্ষের ভূমিকা অপরিসীম তাই বেশি বেশি করে বৃক্ষরোপনের আহবান জানান তিনি।

শুভসংঘের নির্বাহী সভাপতি এস এম জামালের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন শুভ সংঘ জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক কাকলি খাতুন, সাংগঠনিক সম্পাদক বিপুল হোসেন, নির্বাহী সদস্য দেওয়ান মাসুুদুর রহমান স্বপন প্রমুখ।

বসুন্ধরা শুভসংঘ কুষ্টিয়া জেলা শাখার নির্বাহী সভাপতি এস এম জামাল বলেন, শুভ কাজে সবার পাশে এই প্রতিপাদ্য নিয়ে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্প গ্রুপ বসুন্ধরার মানবিক সহায়তা সংগঠন শুভসংঘ। দেশের দরিদ্র ও অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়ানো এই সংগঠনের মূল উদ্দেশ্য। তিনি বলেন, আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে সুস্থ রাখতে বৃক্ষরোপণের বিকল্প নেই। বর্তমান সময়ে আমাদের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে বৃক্ষরোপণ অপরিহার্য। বৃক্ষরোপণের উপকারিতা ও বৃক্ষরোপণে মানুষকে উৎসাহিত করতেই বসুন্ধরা শুভসংঘ কুষ্টিয়া জেলা শাখার এই মহতি কর্মসূচী। এটি অব্যহত রাখতে আমরা সকল উপজেলায় এই কর্মসুচী পালন করবো।

ব্যক্তিগত সামাজিক দায়বদ্ধতা মূলক কাজের অংশ হিসেবে এমন উদ্যোগ গ্রহণ করে দীর্ঘ দিন যাবত চলছে তার এই ব্যতিক্রমী কার্যক্রম বলেও জানান তিনি। শতাধীক শিক্ষার্থী ও অভিভাবক ছাড়াও পথচারী ও রিকশা ও ইজিবাইক চালকের মাঝে দুই শতাধীক ফলজ,বনজ ও ওষুধী গাছের চারা বিতরণ করা হয়।

এসময় বসুন্ধরা শুভসংঘ বন্ধু নাফিস, সুমাইয়া খাতুন, আব্দুল মজিদ জিয়া, যুথিকা রানী দাস, রিফাহ তাসনিয়া রিযা, আশিক, জুনায়েদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।




দর্শনায় ফেনসিডলসহ দক্ষিন চাঁদপুরের জিন্না আটক

দর্শনায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর অভিযান চালিয়ে ১০ বোতল ফেনসিডলসহ জিন্নাত আলী (৪২) কে আটক করেছে। সে দক্ষিন চাঁদপুর গ্রামের মাঝের পাড়ার আবুল কাসেমের ছেলে।

জানাযায় আজ মঙ্গলবার বিকাল সাড়ে ৫ টার দিকে চুয়াডাঙ্গা জেলার মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মো: শরিয়তউল্লাহ ও পরিদর্শক নাজমুল হোসেন খান উপ পরিদর্শক সাহারা ইয়াসমিন ও আকবর হোসেনের নেতৃত্বে অভিযান চালায়, দর্শনা দক্ষিন চাঁদপুর গ্রামে।এ সময় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর অভিযান চালিয়ে মাদক ব্যাবসায়ী জিন্নাতের বসত বাড়ির ঘরের ভিতর তল্লাশী করে ১০ বোতল ফেনসিডিল উদ্ধার করে।

এ ঘটনায় উপ পরিদর্শক আকবর হোসেন বাদী হয়ে আসামির বিরুদ্ধে দর্শনা থানায় একটি নিয়মিত মামলা দায়ের করে। আজ তাকে মাদক আইনে মামলাসহ চুয়াডাঙ্গা কোর্ট হাজতে প্রেরন করেছে পুলিশ।




স্নাতক পাসে নিয়োগ দেবে পল্লী বিকাশ কেন্দ্র

নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে পল্লী বিকাশ কেন্দ্র। প্রতিষ্ঠানটিতে শাখা ব্যবস্থাপক পদে নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহী যোগ্য প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে সহজেই আবেদন করতে পারবেন।

পদের নাম

শাখা ব্যবস্থাপক (ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রম)

শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা

প্রার্থীকে অবশ্যই কমপক্ষে দুইটি পরীক্ষায় দ্বিতীয় বিভাগ সহ স্নাতক/স্নাতকোত্তর পাস হতে হবে। বয়স সর্বোচ্চ ৪০ বছর।

শাখা ব্যবস্থাপক পদে জাতীয় পর্যায়ের এনজিও তে কমপক্ষে তিন বছর কাজের বাস্তব অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।

কর্মস্থল

কুমিল্লা, কিশোরগঞ্জ, গাজীপুর, ঢাকা, নরসিংদী, নারায়ণগঞ্জ

বেতন

ছয় মাস প্রবেশনকালে বেতন সর্বসাকুল্যে ৩২,০০০ টাকা। স্থায়ীকরণ এর পর বেতন হবে ৩৪,০০০/- টাকা।

আবেদনের প্রক্রিয়া

আগ্রহী প্রার্থীরা জীবনবৃত্তান্ত যেখানে পাঠাবেন  pbkhrd0007@gmail.com

আবেদনের শেষ তারিখ

৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩

সূত্র : বিডিজবস