111222

2




111222

2




111222

2




111222

2




111222

2




111222

2




111222

2




ইন্টারনেটে সাম্প্রদায়িক বিদ্বেষ ছড়ালে ৫ বছর কারাদণ্ড ও ৯৯ কোটি টাকা জরিমানা

টেলিযোগাযোগ যন্ত্রপাতি বা বেতার যন্ত্রপাতি ও প্ল্যাটফর্ম ব্যবহারের মাধ্যমে যদি কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান বা গোষ্ঠী ধর্মীয় বা সাম্প্রদায়িক ঘৃণামূলক বা জাতিগত বিদ্বেষমূলক বক্তব্য প্রচার করে, তাহলে অনধিক ৫(পাঁচ) বৎসর কারাদণ্ড বা অনধিক ৯৯ (নিরান্নব্বই) কোটি টাকা অর্থদণ্ডে অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবেন।

এসব বিধান রাখা হয়েছে ‘বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫’-এর খসড়ায়। ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ বুধবার অধ্যাদেশের খসড়া প্রকাশ করেছে। অংশীজন ও সাধারণ নাগরিকদের মতামত গ্রহণের জন্য খসড়াটি বিভাগের ওয়েবসাইটে উন্মুক্ত রাখা হয়েছে।

অধ্যাদেশের ৬৬ক ধারায় বলা হয়েছে- ‘টেলিযোগাযোগ যন্ত্রপাতি বা বেতার যন্ত্রপাতি ও প্ল্যাটফর্ম ব্যবহারের মাধ্যমে যদি কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান বা গোষ্ঠী দেশের অখণ্ডতা, নিরাপত্তা, প্রতিরক্ষা, জনশৃঙ্খলা ক্ষুণ্ণ করে, ধর্মীয় বা সাম্প্রদায়িক ঘৃণামূলক বা জাতিগত বিদ্বেষমূলক বক্তব্য প্রচার করে— যাহা সহিংসতা তৈরি সৃষ্টি করে বা বিশৃঙ্খলা বা অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের নির্দেশনা প্রদান করে, অথবা বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব নস্যাৎ-এর উপলক্ষ তৈরি করে অথবা কৌশলগত ফাইবার নেটওয়ার্ক, ডেটা সেন্টার, লাইসেন্সপ্রাপ্ত টেলিযোগাযোগ সেবাদাতা কোম্পানির সার্ভার সিস্টেম ব্যাহত করে বা হ্যাকিং (অবৈধ অনুপ্রবেশ) বা কোনোভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করে যাহা দেশের অর্থনীতি বা আর্থিক স্বার্থে ক্ষতিসাধন করে, অথবা ইচ্ছাকৃতভাবে দেশের ক্ষতিসাধনের উদ্দেশ্যে যেকোনো ব্যান্ডের বেতার তরঙ্গে ব্যাঘাত করে যেকোনো স্যাটেলাইট যোগাযোগ, এয়ার ডিফেন্স ব্যবস্থা, বিমান যোগাযোগ, টেলিযোগাযোগ, স্থল ও নৌ যোগাযোগসহ বিভিন্ন জরুরি সেবা অথবা জিপিএস ব্যবস্থা, নেভিগেশন প্রতিহত করে অথবা রাষ্ট্রীয় ক্ষতিসাধনের উদ্দেশ্যে ভুয়া জিও লোকেশন ও নেভিগেশন সংকেত প্রেরণ করে, অথবা অর্থনীতির ক্ষতিসাধনের উদ্দেশ্যে বাল্ক এসএমএস প্রতারণা, বাল্ক কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা কল প্রতারণা বা সমন্বিত পরিচয়গত উপাত্ত প্রতারণা করে, অথবা লক্ষ্যভিত্তিক তড়িৎ চুম্বকীয় তরঙ্গ দূষণ তৈরি করে জনস্বাস্থ্যের ক্ষতিকর প্রভাব তৈরি করে তাহা হইলে তাহার এই কাজটি অপরাধ বলিয়া গণ্য হইবে এবং তিনি অনধিক ৫(পাঁচ) বৎসর কারাদণ্ড বা অনধিক ৯৯ (নিরান্নব্বই) কোটি টাকা অর্থদণ্ডে অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডনীয় হইবেন।’

‘যদি কোনো টেলিযোগাযোগ সেবা প্রদানকারী উপ-ধারা (১) এ বর্ণিত অপরাধের বিপরীতে কমিশনের কোনো নির্দেশ তাৎক্ষণিকভাবে পালন না করে তাহা হইলে উহাও একটি অপরাধ বলিয়া গণ্য হইবে এবং তজ্জন্য উক্ত টেলিযোগাযোগ সেবা প্রদানকারী অনধিক ৫ (পাঁচ) বৎসর অথবা অনধিক ৯৯ (নিরান্নব্বই) কোটি টাকা বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হইবেন। এই ধারার উদ্দেশ্য পূরণকল্পে সরকার বলিতে স্বরাষ্ট্র বা প্রতিরক্ষা বা প্রযোজ্য ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়কে বুঝাইবে। এই ধারায় উল্লিখিত বিষয়াদি যেমন অখণ্ডতা, নিরাপত্তা, প্রতিরক্ষা, ধর্মীয় বা সাম্প্রদায়িক ঘৃণামূলক বা জাতিগত বিদ্বেষমূলক বক্তব্য, সার্বভৌমত্ব নস্যাৎ প্রচেষ্টা ইত্যাদি বিষয়ে বিভ্রান্তি তৈরি হইলে তাহার বিষয়ে আদালতের ব্যাখ্যাই প্রণিধানযোগ্য হইবে।


এছাড়া ধারা ৬৯ (ক)- তে বলা হয়েছে— ‘কোনো ব্যক্তি টেলিযোগাযোগ যন্ত্রপাতি বা বেতার যন্ত্রপাতির সাহায্যে কোনো অশ্লীল, ভীতি প্রদর্শনমূলক বা গুরুতরভাবে অপমানকর কোনো বার্তা প্রেরণের উদ্দেশ্যে উক্ত যন্ত্রপাতির পরিচালন কাজে নিয়োজিত ব্যক্তির নিকট প্রস্তাব করেন, বা উক্ত প্রস্তাবের প্রেক্ষিতে দ্বিতীয়োক্ত ব্যক্তি সজ্ঞানে বা ইচ্ছাকৃতভাবে উক্তবার্তা প্রেরণ করেন, বা কোনো ব্যক্তি চাঁদা আদায়ের উদ্দেশ্যে টেলিযোগাযোগ যন্ত্রপাতি বা বেতার যন্ত্রপাতির সাহায্যে অন্য কোন ব্যক্তি বা ব্যক্তিবর্গের নিকট অশ্লীল, গুরুতরভাবে অপমানকর, হুমকিমূলক কোন বার্তা বা অন্যকোন ভীতিকর বার্তা বা কোন কথোপকথন বা ছবি বা ছায়াছবি প্রেরণ করেন, তাহা হইলে দফা (ক) এর ক্ষেত্রে প্রস্তাবকারী এবং দফা (খ) এর ক্ষেত্রে প্রস্তাবকারী ও প্রেরণকারীর এই কাজ হইবে একটি অপরাধ এবং তজ্জন্য উক্ত প্রস্তাবকারী বা, প্রেরণকারী বা, ক্ষেত্রমত, উভয়ে অনধিক ২ (দুই) বৎসর কারাদণ্ডে বা অনধিক ১.৫ (দেড়) কোটি টাকা অর্থদণ্ডে বা উভয় দণ্ডে দণ্ডনীয় হইবেন এবং দফা (গ) এর ক্ষেত্রে প্রেরণকারী অনধিক ৫ (পাঁচ) বৎসর কারাদণ্ডে বা অনধিক ৫ (পাঁচ) লক্ষ টাকা অর্থদণ্ডে এবং অনাদায়ে ০৩ (তিন) মাসের কারাদণ্ডে দণ্ডনীয় হইবেন।’

এক্ষেত্রে প্রযোজ্য ক্ষেত্রে সাইবার সুরক্ষা আইনের সংশ্লিষ্ট ধারা প্রযোজ্য হবে।

অন্যদিকে ধারা ৭০- এ বলা হয়েছে— ‘কোনো ব্যক্তি যুক্তিসংগত কারণ ব্যতীত যদি অন্য কোনো ব্যক্তির নিকট এইরূপে বারবার টেলিফোন করেন যে, উহা উক্ত অন্য ব্যক্তির জন্য বিরক্তিকর হয় বা অসুবিধার সৃষ্টি করে, তাহা হইলে এইরূপে টেলিফোন করা একটি অপরাধ হইবে এবং উহার জন্য দোষী ব্যক্তি অনধিক ১ (এক) লক্ষ টাকা অর্থদণ্ডে এবং উহা অনাদায়ে অনধিক ৬ (ছয়) মাস কারাদণ্ডে দণ্ডনীয় হইবেন।’

অধ্যাদেশের বিষয়ে মতামত পাঠানো যাবে ১৫ নভেম্বর পর্যন্ত ই-মেইলে—secretary@ptd.gov.bd, অথবা ডাকযোগে সচিব, ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ, বাংলাদেশ সচিবালয়, ঢাকা ঠিকানায়।

সূত্র: কালের কন্ঠ।




মেহেরপুরে পেঁয়াজের বাজার অস্থির

মেহেরপুরে অস্থির হয়ে উঠেছে পেঁয়াজের বাজার। গত দু’দিনের ব্যবধানে মেহেরপুরের বাজারে পেঁয়াজের দাম কেজিতে ২০ থেকে ২৫ টাকা পর্যন্ত বৃদ্ধি পেয়েছে।

বর্তমানে মেহেরপুরের পাইকারি বাজারে দেশি পেঁয়াজ ১০০ টাকা এবং খুচরা বাজারে ১১০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। তবে ছোট সাইজের নিম্নমানের পেঁয়াজ কেজিতে ১০ টাকা কমে বিক্রি হচ্ছে।

গতকাল বুধবার সকালে শহরের বড়বাজারের পাইকারি বাজারে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বর্তমানে বাজারে দেশি ও ভারতীয় পেঁয়াজ পাইকারিতে বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকা কেজি দরে। দুই দিন আগে যা বিক্রি হচ্ছিল ৮০ থেকে ৯০ টাকা কেজি দরে। অল্প সময়ের ব্যবধানে পেঁয়াজের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে ২০ থেকে ২৫ টাকা পর্যন্ত। গত সপ্তাহে ভারতীয় পেঁয়াজ ছিল ৬০ টাকা ও দেশি ৬৫ টাকা কেজি। খুচরা বাজারে এসব পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১১০ ও ১০৫ টাকা কেজি দরে।

মেসার্স লতিফ বানিজ্যালয়ের আড়তদার মোঃ মিজান বলেন, কৃষকের ঘরে পেঁয়াজ না থাকায় বাজারে ঘাটতি তৈরি হয়েছে। এলসি কমলে দামও কমবে। আবার যদি ভারত পেঁয়াজ রপ্তানি শুরু করে, তাহলে দাম আরও কমে যাবে। তবে দেশি পেঁয়াজের দাম বৃদ্ধির ধারাই অব্যাহত থাকবে। বাইরের পেঁয়াজের দাম কমলে এখানেও প্রভাব পড়বে।

সামাদ বানিজ্যের আড়তদার আব্দুস সামাদ বলেন, বাজারে এলসি বন্ধ থাকায় পেঁয়াজের দাম বেড়েছে। যদি এলসি না খোলে, তাহলে আগামী এক মাস বাজারে অস্থিরতা থাকবে। নতুন পেঁয়াজ উঠলেই এই সংকট কেটে যাবে।

তিনি আরও বলেন, ভারত থেকে পেঁয়াজ না আসায় এই সমস্যা তৈরি হয়েছে। আমাদের মোকামেই প্রতি মণ পেঁয়াজ ৪ হাজার টাকা করে পড়ছে। তার সঙ্গে পরিবহন খরচ আছে প্রতি কেজিতে ১০ টাকা। তাই যতদিন ভারত পেঁয়াজ রপ্তানি না দেবে, ততদিন দাম চড়াই থাকবে।
খড়ি কাটা এলাকার আশরাফপুরের আসলাম বলেন, ৫০০ টাকা হাজিরি করি, আর ১০০ টাকার পেঁয়াজ কিনি। না খেয়ে থাকা ছাড়া আর কোনো উপায় নেই।

কৃষক ওয়ারেস বলেন, পেঁয়াজ কিনতে এসে দেখি কেজি ১০০ টাকা। এখন মাছ কেনার সামর্থও আমার নেই।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, চলতি বছর পুরোটাই দেশীয় পেঁয়াজ বাজারে ছিল। এখন মৌসুম শেষ পর্যায়ে হওয়ায় দাম বাড়ছে। নতুন ফলন বাজারে আসা পর্যন্ত বাজারে অস্থিরতা থাকবে। তবে আমদানির সুযোগ দিলে এ দাম কমে যাবে।

বর্তমানে খুচরা বাজারে দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে কেজিপ্রতি ১১০ টাকায় এবং ভারতীয় পেঁয়াজ ১০৫ টাকায়। দুই দিন আগেও দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হতো ৮০ টাকায় এবং ভারতীয় ৯০ টাকায়। গত সপ্তাহে ভারতীয় পেঁয়াজ ছিল ৭০ টাকা ও দেশি ৮০ টাকা কেজি।

খুচরা ব্যবসায়ী মোঃ জাব্বার বলেন, আমদানি কম থাকায় আমরা পর্যাপ্ত মাল পাচ্ছি না। আগে যেভাবে পেঁয়াজ আসতো, এখন তার অর্ধেকও আসে না। ভারতীয় পেঁয়াজ তো এখন একেবারেই নেই। নতুন পেঁয়াজ উঠলে ও আমদানি বাড়লে বাজারে স্থিতি ফিরবে।

ব্যবসায়ী আবদুর সুবান বলেন, পেঁয়াজের মৌসুম শেষের দিকে, তার ওপর এলসি কম। তাই বাজারে সরবরাহও কমে গেছে। নতুন পেঁয়াজ উঠলেই দাম স্বাভাবিক হবে।

মোঃ কুদ্দুস বলেন, এখন বাজারে এলসি বন্ধ, তাই দাম বেশি।আমরা অপেক্ষা করছি ভারত ও নতুন পেঁয়াজ উঠার জন্য। যদি ভারত দেয় তাহলে দাম কমবে, না দিলে নতুন পেঁয়াজ উঠা পর্যন্ত দাম আরও বাড়তে পারে।

তহ-বাজারের সভাপতি হাফিজুর রহমান হাফি বলেন, পেঁয়াজের দাম বৃদ্ধির একমাত্র কারণ হচ্ছে লোকাল পেঁয়াজের আমদানি একদম নেই। এগুলো মেহেরপুরের পেঁয়াজ নয় কুষ্টিয়া, পাবনা ও ফরিদপুর থেকে আমদানি করা। এখন মালের ঘাটতি আগের তুলনায় অনেক বেশি। মাল প্রায় শেষ হয়ে যাওয়াতেই ঘাটতি হয়েছে, আর হঠাৎ করে দামটাও একটু বেশি।

তিনি আরও বলেন, দাম স্বাভাবিক হওয়ার একটাই উপায় এলসি করা ও পেঁয়াজ আমদানি শুরু হওয়া। যতদিন এলসি পেঁয়াজ বাইরে থেকে না আসবে, ততদিন পেঁয়াজের দাম স্বাভাবিক হবে বলে মনে হচ্ছে না। দাম বাড়ার কারণে চাষিদের কাছে যে পেঁয়াজগুলো আছে সেগুলো যদি বাজারে আসে, তাহলে দাম কমতে পারে। আর যদি না আসে, তাহলে একেবারে এলসি নির্ভর হয়ে যাবে বাজার।




আলমডাঙ্গায় ছেলের দাফনের ১২ ঘণ্টার মাথায় মায়ের মৃত্যু

আলমডাঙ্গায় ছেলের জানাজার ১২ ঘন্টা পর মায়ের মৃত্যু।পরিবারে শোকের ছায়া। বাদ আছর দারুস সালাম ঈদগাহ মাঠে নামাজের জানাজা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

গতকাল রাত ৯ টার সময় আলমডাঙ্গার বিশিষ্ট ব্যাবসায়ী মরহুম আব্দুল মান্নান মিয়ার মেজো ছেলে তোফাজ্জেল হোসেন তোতার নামাজের জানাজা শেষে দাফন সম্পন্ন হয়েছিলো। তোতা মিয়া দুরারোগ্য ব্যাধি ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে আমেরিকার মাউন্ট সাইনাস হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত ৩১ অক্টোবর শুক্রবার মৃত্যু বরন করেন। গত মঙ্গলবার আমেরিকার নিউইয়র্ক থেকে সন্ধ্যায় আলমডাঙ্গায় প্রথমে নিজ বাড়ীতে লাশ নিয়ে আসলে তার আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশীগণ একনজর দেখতে ছুটে আসে। এ সময় তার মাতা অসুস্থ ছিলেন। সন্তানের শোকে স্তদ্ধ হয়ে যান।

এশার নামাজের পর দারুসসালাম ঈদগাঁহ মাঠে তোতার নামাজের জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। সন্তানের মৃত্যুর ১২ ঘন্টা পার না হতেই মাতা হাজী ফজিলাতুন্নেছা (৮৯) ইন্তেকাল করেন (ইন্না-লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাহি রাজিউন)। মৃত্যু কালে ২ছেলে, ২মেয়ে, নাতী-নাতনি, আত্মীয় স্বজনসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। গতকাল বাদ আছর আলমডাঙ্গা দারুস সালাম ঈদগাহ মাঠে জানাজার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়েছে। জানাজা শেষে দারুসসালাম কবরস্থানে দাফন সম্পন্ন হয়েছে।

জানাজায় উপস্থিত ছিলেন, আলহাজ্ব আহমেদ আলী, আলহাজ্ব মোফাজ্জল হোসেন, আলহাজ্ব আব্দুর রহমান, আলহাজ্ব হারুনার রশিদ, সাবেক এডিশনাল আইজিপি আলহাজ্ব শহিদুল ইসলাম, আবুল কালাম আজাদ বেল্টু,ব্যাংকার আনছার আলী, রাজাবুল ইসলাম, আলহাজ্ব সিরাজুল ইসলাম,ৎআলহাজ্ব মীর শফিকুল ইসলাম, সাংবাদিক হামিদুল ইসলাম আজম, জগলুল ইসলাম টপি, সরকারি স্কুলের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক ইলিয়াস হোসেন, বনিক সমিতির সভাপতি আরেফিন মিয়া মিলন, সাধারণ সম্পাদক খন্দকার আব্দুল্লাহ আল মামুন, আলহাজ্ব হারুনর রশীদ, আলহাজ্ব মুছা মিয়া, ফাস্টক্যাপিটাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারি অধ্যাপক আব্দুল মজিদ, মোহনা বন্ধু সমিতির সদস্য শামসুজ্জোহা সাবু, আলহাজ্ব ডা আজিজুল হক সোমা, জামাল হোসেন, আব্দুল খালেক, ব্যাংকার মানোয়ার হোসেন, মাহমুদুল কাউনাইন, সহ বন্ধু সমিতির সকল সদস্য। সাবেক চেয়ারম্যান মনিরুজ্জামান, হাজী আব্দুল খালেক, হাজী জনিরুদ্দিন, হাজী শফিউদ্দিন, আলী আকবর আকু, সহকারি অধ্যাপক আবু সাইদ কচি, মহিলা কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ সালাউদ্দিন আহমেদ, সহকারি অধ্যাপক মিজানুর রহমান, সহকারি অধ্যাপক আসিফ জাহান, নজরুল ইসলাম, সাবেক কাউন্সিলর সিরাজুল ইসলাম, সাবেক প্রধান শিক্ষক আমিনুল ইসলাম প্রমুখ। দোয়া পরিচালনা করেন, আলমডাঙ্গা কাচারি মসজিদের ইমাম মওলানা আলহাজ্ব আব্দুল কাদের।