শেখ হাসিনা ক্ষমতায় আসলে দেশ ও জনগনের উন্নয়ন হয়…এমপি সাহিদুজ্জামান

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্য কন্যা বাংলাদেশের সফল প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা যখনই ক্ষমতায় আসে তখনই এদেশের উন্নয়ন হয় দেশের সকল শ্রেনী পেশার মানুষের ভাগ্যের উন্নয়ন হয়। দেশের মানুষ নিশ্চিন্তে রাতে ঘুমাতে পারে।

তাদের ক্ষুধা দারিদ্রতার অভিশাপ থেকে মুক্ত করেন আমাদের নেত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা।

শনিবার সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার তেতুলবাড়িয়া ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রাম পরিদর্শন কালে এমনটি বলেন, মেহেরপুর-২ (গাংনী) আসনের সংসদ সদস্য ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মহাম্মদ সাহিদুজ্জামান খোকন।

গণশুনানীর অংশ হিসেবে তিনি এলাকার সকল শ্রেনী পেশার মানুষের সাথে তাদের দাবি দাওয়ার কথা শোনেন এবং তাদের দাবি পূরণের প্রতিশ্রুতি দেন।

এমপি সাহিদুজ্জামানের আগমনে হিন্দা গ্রামে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান,জেলা পরিষদের সদস্য মোহাম্মদ আলি, তেতুলবাড়িয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লা আল মামুন সহ স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতা কর্মীবৃন্দ।

এমপি সাহিদুজ্জামান খোকনকে কাছে পেয়ে হিন্দা গ্রামের লোকজন তাদের দাবির কথা জানান। এসময় তারা এমপির নিকট একটি মসজিদ নির্মাণের সহযোগিতা দাবি করেন।

এমপি সাহিদুজ্জামান খোকন তাদেরকে একটি মসজিদ নির্মাণের সহযোগিতার পূর্ন আশ্বাস দেন। পরে তিনি ঐ গ্রামের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শনে যান সেখানে শিক্ষা ব্যবস্থা সম্পর্কে খোঁজ খবর নেন এবং বিদ্যালয়ে অবকাঠামো উন্নয়নের আশ্বাস দেন।

পরে তেতুলবাড়িয়া গ্রামের উদ্দেশ্যে রওনা দেওয়ার পথে পলাশী হিন্দা মাঠে কৃষকদের সাথে কথা বলেন এবং ধান ক্ষেতে নেমে কৃষকদের সাথে নিজ হাতে ধান কাটা শুরু করেন।

তিনি কৃষকদের নিজের ধান নিজে সরকারি গোডাওনে বিক্রয়ের জন্য পরামর্শ দেন যাতে করে কৃষকরা তাদের ফসলের ন্যায্য দাম পায়।

তিনি বলেন জননেত্রী শেখ হাসিনার সরকার কৃষি বান্ধব সরকার। কৃষকভাইদের পূঁজি করে যাতে কেউ মুনাফা অর্জন করতে না পারে সেজন্য কৃষকদের কার্ডের মাধ্যমে সরাসরি তাদের কাছ থেকে ধান চাউল ক্রয় করে থাকে।

জননেত্রী শেখ হাসিনা চান এ দেশের কৃষকরা যাতে সুখে থাকে হাসি খুশি থাকে সেজন্য কৃষকদের বিভিন্ন সময় নানান রকম ভুর্তকি দিয়ে আসছেন তাছাড়া বিনা মুল্যে সার বীজ বিতরণ করে আসছে।

এমপি সাহিদুজ্জামান খোকন বলেন এর আগে বিএনপি জামায়াত জোট সরকারের আমলে আমরা দেখেছি কৃষক ভাইয়েরা টাকা দিয়ে লাইন দিয়ে সার নিতে গিয়ে গুলি খেয়ে মৃত্যু বরণ করেছেন।

আর এখন আমাদের জননেত্রী শেখ হাসিনা সরকার কৃষকভাইদে বাড়িতে বিনামুল্যে সার বীজ পৌছে দিচ্ছেন।
এমপি সাহিদুজ্জামান খোকন তার এই গ্রাম পরিদর্শনের বিষয়ে সাংবাদিকদের বলেন, ছাত্র জীবন থেকে বঙ্গবন্ধুর আদর্শে ও জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের রাজনীতির মাধ্যমে মানুষের সেবা করে আসছি।

তিনি বলেন বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার এই মাটির খেটে খাওয়া মানুষের নেত্রী আমি আমার নেত্রীর নির্দেশনা অক্ষরে অক্ষরে পালন করে চলার চেষ্টা করছি এবং আজীবন তার নির্দেশ মেনেই আমার জনগনের সেবা করে তাদের পাশে থাকতে চাই।

এমপি সাহিদুজ্জামান খোকনের স্বপ্ন আজীবন মানুষের সেবার রাজনীতির মাধ্যমে এই এলাকার উন্নয়ন তথা সোনার বাংলা গড়ে তোলা।

এ সময় উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গোলাম মোস্তফা, সাহারবাটি ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ গোলাম ফারুক, বামন্দী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবাইদুর রহমান কমল, রাইপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মখলেচুর রহমান, সাবেক ছাত্র নেতা শেখ আনিছুজ্জামান লুইছ সহ স্থানীয় জনপ্রতিনিধি সহ সকল স্তরের জনগণ উপস্থিৎ ছিলেন।

–গাংনী প্রতিনিধি




আমঝুপি আলিম মাদ্রাসায় ৪ তলা একাডেমিক ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

মেহেরপুর আমঝুপি আলিম মাদ্রাসায় ৪ তলা একাডেমিক ভবন নির্মানের ভিত্তিপ্রস্তরস্থাপন করা হয়েছে। শনিবার সকালে জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী অধ্যাপক ফরহাদ হোসেন এমপি ভিত্তপ্রস্তর স্থাপনের উদ্বোধন করেন।

ইউনিয়নের চেয়ারম্যান বোরহান উদ্দিন চুনু‘র সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন এমপি।

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মেহেরপুর জেলা প্রশাসক আতাউল গনি, মেহেরপুর জেলা পুলিশ সুপার এসএম মুরাদ আলি, আরো উপস্থিত ছিলেন মেহেরপুর সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মাসুদুল আলম।

অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন মেহেরপুর সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মাসুদুল আলম, মেহেরপুর জেলা পুলিশ সুপার এস এম মুরাদ আলি মেহেরপুর জেলার জেলা প্রশাসক আতাউল গনি, আমঝুপি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বোরহান উদ্দিন, কুতুবপুর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান ইদ্রিস আলী, বুড়িপোতা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান শাহজামান, আমদা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আনারুল ইসলাম প্রমুখ।

নিজস্ব প্রতিনিধি:




মেহেরপুরের যাদবপুরে অগ্নিকান্ড

মেহেরপুর সদর উপজেলার যাদবপুর গ্রামে অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটেছে। শনিবার বিকালে ইউসুফ আলীর বাড়িতে রান্না ঘরে এ ঘটনা ঘটে।

খবর পেয়ে মেহেরপুর ফায়ার সার্ভিসের একটি দল ঘটনাস্থলে পৌছে আগুন নিয়ন্ত্রন করে। ততক্ষনে রান্নাঘরের সবকিছু পুড়ে ছায় হয়ে যায়।

ইউসুফ আলী জানান, দুপুরে রান্না করার পর কোন এক সময় আগুন লেগে যায়। পরে আমরা ফায়ার সার্ভিসে খবর দিলে সেখান থেকে এস আগুন নিয়ন্ত্রন আনে।

-নিজস্ব প্রতিনিধি




মুজিবনগরের পুরন্দরপুরে রাইস মিলে জড়িয়ে শিশুর মৃত্যু

মেহেরপুরের মুজিবনগর উপজেলার পুরন্দরপুর গ্রামে রাইস মিলের লাইনশ্যাপে জড়িয়ে সোহানা খাতুন নামের ৬ বছর বয়সী এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে।
শনিবার বিকাল সোয়া তিনটার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত সোহানা একই গ্রামের সুহিন ইসলামের মেয়ে।
স্থানীয়রা জানান,  আবুল হাজির রাইস মিল রফিকুল ইসলাম নামের একজন লিজ নিয়ে পরিচালনাকেরেন। মিলের মূল লাইনশ্যাপটি মিল ঘরের বাইরেও বেশ খানিক বের হয়ে থাকে। ঘটনার সময় মিল চলছিল। শিশু সোহানা সেখানে খেলা খেলছিল। অসাবধানবশত মিলের লাইনশ্যাপে সোহানার পোশাক জড়িয়ে গেলে সোহানাও লাইন শ্যাপের সাথে পাক খেতে থাকে। এতে ঘটনাস্থলের তার মৃত্যু হয়।

-মুজিবনগর অফিস




মেহেরপুর জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের বিজয়ী সদস্যদের সংবর্ধনা

মেহেরপুর জেলা আইনজীবি সমিতি নির্বাচনে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম প্যানেল জয়লাভ করায় সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে। শনিবার সকালে জেলা বিএনপির কার্যালয়ের সামনে এ সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

সভাপতি ও সাধারন সম্পাদকসহ ১৫টি পদের মধ্যে ৯টিতে বিএনপি সমর্থিত সভাপতি নির্বাচিত হন অ্যাড. মারুফ আহমেদ বিজন ও সাধারন সম্পাদক আবু সালেহ মো: নাসিম।

সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে জেলা বিএনপির সভাপতি মাসুদ অরুন বলেন, এই বিজয় আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা ও দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির সংগ্রামকে বেগবান করবে।

এসময় অন্যদের বক্তব্য দেন জেলা বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি জাভেদ মাসুদ মিল্টনসহ জেলা বিএনপি ও আইনজীবি ফোরামের নেতৃবৃন্দ।
– মেহেরপুর প্রতিনিধি




মেহেরপুর জেলা প্রেস ক্লাবের দ্বি-বার্ষিক নির্বাচনের তফসিল ঘোষনা

আগামী ১৩ ডিসেম্বর মেহেরপুর জেলা প্রেস ক্লাবের দ্বি-বার্ষিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এ উপলক্ষে শনিবার প্রধান নির্বাচন কমিশনার আব্দুল্লাহ আল আমিন ধুমকেতু জেলা প্রেস ক্লাবের দ্বি-বার্ষিক নির্বাচনের তফসিল ঘোষনা করেন।

তফসিল অনুযায়ি আগামী ২ ডিসেম্বর খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, ৩ ডিসেম্বর আপত্তি দাখিল ও নিস্পত্তি একই দিন বিকাল ৫ টায় চুড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ, ৫ ডিসেম্বর মনোনয়নপত্র বিতরন, ৭ ডিসেম্বর মনোনয়নপত্র দাখিল, ৮ ডিসেম্বর মনোনয়নপত্র বাছাই, আপত্তি ও নিস্পত্তি, একই দিনে খসড়া প্রার্থীর তালিকা প্রকাশ, ৯ ডিসেম্বর প্রার্থীতা প্রত্যাহার, ১০ ডিসেম্বর চুড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ এবং ১৩ ডিসেম্বর সকাল ৯ টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত ভোট গ্রহন।
-নিজস্ব প্রতিনিধি




গুজব – আসিফ সাজ্জাদ (চন্দন)

শুনছি নাকি দাম বাড়িবে
দাম বেড়েছে ভাই!
জলদি এখন ছুটে ছুটে
মুদির দোকান যায়।।

গতমাসে দাম বেড়েছে পেঁয়াজ, রসুন, আদা
বাড়ছে নাকি নুনের দাম জোরে চলুন দাদা।
২/৫ কেজি তাড়াতাড়ি নিয়ে যায় ঘরে
দেরি হলে হয়তোবা আর পাবোনাকো পরে।

লাইনে সব দাঁড়িয়ে আছি বুকটা দুরু দুরু
হঠাৎ করে প্রশাসনের মাইকিং হলো শুরু-
বাড়েনিকো নুনের দাম, বাড়বে নাকো আর
সারাদিনের কষ্ট শেষে, হেসেই একাকার।
স্বাধীন দেশের আজব প্রজা, সবাই আছে বেশ
গুজব ছড়ালে হবে সাজা, জীবন হবে শেষ।।




কথা রাখেনি.. -এম.সোহেল রানা

কেউ কথা রাখেনি আমার কেউ কথা রাখেনি
নিয়তি আমায় ঠকিয়ে সেযে হয়েছে পরবাসী,
আমি একা নিঃস্ব, দুঃখে ভরা হৃদয়ে, ভব নিবাসী
কেউ কথা রাখেনি আমায় কেউ ভালোবাসেনি।

গড়তে চেয়েছিলাম আমি যাকে সে তো আমায় বুঝতে চায়নি
ভালোবাসতে চেয়েছিলাম যাকে সে তো আমায় ধরা দেয়নি।
আমি যার জন্য সদায় সফল কামনা করে এসেছি
সে আজ আমায় ঠঁকিয়ে নিখুঁত বুদ্ধি দ্বারা সু-কৌশলে সরে গেছে
কথা রাখেনি… আজ আমার কেউ কথা রাখেনি।

আজ বিজয়ী হয়ে দু’ডানা মেলে উড়তে শিখেছে
আজ সে রক্তের পরিচয়ে চলতে শিখেছে।
রক্ত যে কথা বলে, সেটা সে আমায় দারুন ভাবে দেখিয়েছে
দু’চোখে আঙ্গুল দিয়ে বুঝাতে সক্ষম হয়েছে
রক্ত যে কখনো কারো সাথে বেঈমান করেনা, করতে জানেনা
সেটাও যে সে আমায় তিলে তিলে বুঝিয়েছে।

পতিতা বৃত্তালয়ে যার জন্ম কেমনে ভালো হবে তার কর্ম
আমি তো চেয়ে ছিলাম-
জন্ম হোক যথাতথা কর্ম হোক ভালো এই প্রত্যয়ে তাকে গড়তে
কিন্তু..সে কথা রাখেনি,
সে আমার কোন কথায় রাখেনি।




অলিখিত কবিতা – বাবুল চৌধুরী

একটি কবিতার তৃষ্ণায় মাঠে-প্রান্তরে
নীল ঘাসফুলের কাছে নতজানু হয়ে
আকুল আবেদন ঢেলেছি তার কানে।

প্রশ্নবাণে বিদ্ধ করিনি  মেঘ ফিরে যায়
বর্ষণ ছাড়াই, কদমের ডালে কাতর কুঁড়ি
তখনও জানে না সে শুকিয়ে মরে যাবে
বৃষ্টি অথবা একফোঁটা জলের অপেক্ষায় –
তার ব্যথা ঠিকই জানে উলুঝুলু বাতাস।

একটি কবিতার জন্য সারাদিন উপোসী।
ছন্দে ছন্দে হেঁটে গেছে যে রূপসী নারী
তার ঘ্রাণ, দেহলতা, রূপের হাটের কথা
ফিনকি দিয়ে রক্ত মাখে যুবকের মুখে –

কবিতা অভিযোগহীন তবু সে ফেরারী
বাড়ি ফিরে যাই, কবিতার স্পর্শ ছাড়াই
কবিতা নয় কবিতার কঙ্কাল সারারাত
জাগিয়ে রাখে, দুঃস্বপ্নের চাদর মুড়িয়ে।

ঘোর কাটলে অলিখিত কবিতার জন্য
এখনও দিনরাত জাগি, মুখিয়ে থাকি।




দুঃখীর গর্ব  –  রোমানা খাতুন

গর্ব আমার, স্বর্গ আমার,থ
স্বপ্ন আমার দেশ।
দুঃখে-সুখে, স্বপ্ন বুকে থ
সুখেই আছি বেশ ,
কষ্ট পেয়ে ও সুখের থ
স্বপ্ন দুচোখ জুড়ে ভাসে!
দারিদ্র তোকি আমি ও থ
সুখী তাইতে মন হাসে!
বাংলা মা এই দুঃখীকে ,থ
মনের মাঝে রাখে ,
দুঃখে-সুখে, বিপদের মুখে থ
সে যে আমার পাশে থাকে।
আসা আমার,ভাসা আমার,থ
মাতা আমার দেশ ,
বাংলা মায়ের সন্তান আমি থ
গর্বের তো নেই শেষ!
কষ্ট পেয়েও সুখের হাসি থ
হাসতে শেখায় মাতা!
কষ্টের মাঝে ও মিষ্টি লাগে ,
মায়ের স্নেহের কথা।
গর্বে ভরা এই বুকেথ
স্বপ্ন খোঁজে সুখ ,
দুঃখে-সুখে, কষ্টে রেখে থ
স্বপ্নে বাদ্ধি বুক!
স্বপ্ন দেখা দুচোখ আজ ,
সত্যি পেলো ভাষা থ
মায়ের সুখে, দুঃখীর চোখে থ
ফিরলো স্বপ্নের আসা।
ফিরলো সুখ, ঘুচলো দুঃখ,
ভরলো সবার কষ্টের বুক!
বাঁচতে জানি,ভাসতে জানি,থ
গর্বে সবাই তাই।
দারিদ্রাতা ভুলে মায়ের থ
স্নেহে জ্বরাতে সবাই চাই!
দুঃখীর মুখ ও গর্ব হাসে থ
বলচ্ছি তো সেটাই!