ফিফা র‍্যাঙ্কিংয়ে বড় লাফ বাংলাদেশের মেয়েদের

চলতি বছরের অক্টোবরে টানা দ্বিতীয়বারের মতো সাফ চ্যাম্পিয়নশিপের শিরোপা জেতে বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। এর মধ্যেই র‍্যাঙ্কিংয়ে এসেছে বড় সুখবর। নারী ফুটবলের হালনাগাদ ফিফা র‍্যাঙ্কিংয়ে ৭ ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ।

নারী ফুটবলের র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলার বাঘিনীদের অবস্থান এখন ১৩২ নম্বরে। সর্বশেষ আগস্টে ১৩৯–এ ছিল লাল-সবুজের প্রতিনিধিরা। বর্তমান র‍্যাঙ্কিংয়ে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ আছে তৃতীয় স্থানে। সাবিনা-সানজিদাদের ওপরে অবস্থান ভারত ও নেপালের।

সাফের ফাইনালে বাংলাদেশের কাছে হারা নেপাল র‍্যঙ্কিংয়ে ৪ ধাপ পিছিয়েছে। তাদের বর্তমান অবস্থান ১০৪। আর ভারত এক ধাপ পিছিয়ে এখন ৬৯-এ। বাংলাদেশের পর আছে পাকিস্তান (১৫৭), শ্রীলঙ্কা (১৫৮), মালদ্বীপ (১৬৩) ও ভুটান (১৭২)।

২০২৪ সালের সর্বশেষ র‍্যাঙ্কিংয়ে নারী ফুটবলের ১ নম্বর দল যুক্তরাষ্ট্র, আগেও শীর্ষে ছিল তারা। এক ধাপ করে এগিয়ে দুই ও তিনে উঠেছে যথাক্রমে স্পেন ও জার্মানি। ইংল্যান্ড দুই ধাপ পিছিয়ে চারে।

সূত্র: ইত্তেফাক




সারের কৃত্রিম সঙ্কট, ভোগান্তিতে কৃষক

মেহেরপুরে গম, ভুট্টা, তামাক ও আলুর আবাদের ভরা মৌসুমে সার নিয়ে দুশ্চিন্তায় আছেন কৃষকেরা। এক বস্তা সার সংগ্রহ করতেই চাষিদের চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। সার মিললেও বস্তাপ্রতি ক্ষেত্রবিশেষে গুনতে হচ্ছে অতিরিক্ত টাকা।

এদিকে ডিলারদের দাবি, একই কৃষক তাদের বিভিন্ন আত্মীয়ের নামে বার বার সার তুলছেন। যার ফলে সার দিতে একটু সমস্যায় পড়তে হচ্ছে।

মেহেরপুরের বিভিন্ন গ্রামের সার ডিলারদের গুদামের সামনে সারের জন্য আইডি কার্ড হাতে কৃষকদের দীর্ঘ লাইন। কখন মিলবে সার এমন প্রতিক্ষায় ঠাঁই দাঁড়িয়ে কৃষক ও কৃষাণিরা। কেউ সার নিয়ে ফিরছেন বাড়ি, আবার অনেকেই ফিরছেন খালি হাতে। কৃষকদের অভিযোগ ডিলার ও সাব ডিলারদের অনিয়মের কারণে এবং ডিলাররা খুচরা ব্যবসায়ীদের কাছে বেশি দামে সার বিক্রির কারণে সারের এমন কৃত্রিম সংকট তৈরি হয়েছে বলেও চাষিরা অভিযোগ তুলেছেন।

তবে কৃষি বিভাগ বলছে, সারের কোনো সংকট নেই। কারখানায় সার উৎপাদনে কিছুটা দেরি হওয়ায় এমন সমস্যা হয়েছে। কয়েক দিনের মধ্যে সমস্যা সমাধান হয়ে যাবে।

মেহেরপুর জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, মেহেরপুর জেলার তিনটি উপজেলায় বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রি কর্পোরেশন (বিসিআইসি) কর্তৃক অনুমোদিত সার ডিলার রয়েছেন ৩৫ জন এবং বাংলাদেশ এগ্রিকালচারাল ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশন (বিএডিসি) কর্তৃক অনুমোদিত সার ডিলার রয়েছেন ৬৮ জন। এসব ডিলারদের মধ্যে সদর উপজেলায় ১৩ জন, মুজিবনগর উপজেলায় ১০ জন এবং গাংনী উপজেলায় ১২ জন ডিলার রয়েছেন। এদের সঙ্গে কৃষকদের সারের সংকট কাটাতে শুধুমাত্র গাংনী উপজেলাতে বিএডিসি এবং বিসিআইসির সাব ডিলার রয়েছেন ১৫৪ জন। এসব ডিলার ও সাব ডিলাররা প্রতিবছর সার বরাদ্দ পান। জেলা কৃষি সম্প্রসারণের তথ্যে জানা গেছে, টিএসপি ১৫ হাজার ২৯৯ টন, ইউরিয়া ৩ হাজার ৬৩৭ টন, ডিএপি ১৪ হাজার ৮৬১ টন এবং পটাশ ১২ হাজার ৯৩৯ টন সার বরাদ্দ পান।

তবে ডিসেম্বর মাসের চাহিদায় টিএসপি ১ হাজার ৭৮১ টন, ডিএিপ ২ হাজার ৪৪২ টন, ইউরিয়া ৪ হাজার ৯৬৪ টন এবং পটাশিয়াম ২ হাজার ৮২৪ টন সার পাওয়া গেছে। ইতোমধ্যে চলতি মাসের (ডিসেম্বর) সব সারই তুলেছেন সংশ্লিষ্ট ডিলাররা। ৫০ কেজির এক বস্তা টিএসপি সারের সরকারি মুল্য ১৩৫০ টাকা। ডিএপি ১০৫০ টাকা, এমওপি ১০০০ টাকা এবং ইউরিয়া ১৩৫০ টাকা।

কিন্তু ডিলারদের নিকট থেকে প্রয়োজন মোতাবেক সার না পেয়ে কৃষকদের বিভিন্ন দেকান থেকে অতিরিক্ত টাকা দিয়ে সার কিনতে হচ্ছে।

গাংনী উপজেলার কয়েকটি ডিলারদের গুদামের সামনে গিয়ে দেখা যায়, সেখানে কয়েকশ মানুষ সারের জন্য অপেক্ষা করছে। বেশ কয়েকজন কৃষক অভিযোগে বলেন, আমরা দুদিন সার কিনতে এসে ফিরে গেছি। অনেক মানুষের লাইন। আজকে পাব কি না তা জানি না।

একই ব্যক্তিকে বিসিআইসি ও বিএডিসি ডিলার নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। যার ফলে ডিলাররা দুই স্থান থেকে উত্তোলনকৃত সার দিচ্ছেন। লোকবল সংকটের কারনে সার দিতে দেরী হওয়ার কথা জানান কৃষকরা।
কৃষকরা জানান, একই ব্যক্তিকে দুই প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স না দিয়ে পৃথক পৃথক ব্যক্তিকে ডিলার নিয়োগ করা হলে আমরা তাড়াতাড়ি সার পেতাম।

শুধু তাই নয়, মেহেরপুর গাংনী শহরের সার ব্যবসায়ী বিএডিসি ডিলার তরিকুল ইসলামের দোকানে সার ক্রয় করতে গিয়েও সার না পেয়ে বাড়ি ফিরতে হয়েছে অনেক কৃষককে। এছাড়া জেলা কৃষক লীগের কৃষি বিষয়ক সম্পাদক শহিদুল ইসলাম শাহ তার নিজের নামে বিএডিসি ও বিসিআইসি থেকে ভিন্ন ভিন্ন নামে ৪টি ডিলার নিয়োগ নিয়ে গাংনী উপজেলার চাষিদের মাঝে সার বিক্রয় করছেন।

এদিকে বিসিআইসি ডিলার সমিতির মেহেরপুর জেলা সভাপতি হাফিজুর রহমান হাপির রয়েছে হক এন্টারপ্রাইজ, সম্রাট এন্টারপ্রাইজ ও আকছেদ এন্টারপ্রাইজ নামে ৩টি ডিলারশিপ। পৃথক নামে হলেও সবই পরিচালনা করেন হাফিজুর রহমান।

গাংনীর ষোলটাকা গ্রামের কৃষক ছামিদুল ইসলাম বলেন, ষোলটাকা ইউনিয়নের বিসিআইসি সার ডিলার গাংনী হাসপাতাল বাজারে ব্যবসা করে থাকে ইউনিয়নে তার কোন সারের ব্যবসা নেই।

বানিয়াপুকুর গ্রামের আবুল হোসেনের ছেলে আকবর জানান, ইউনিয়নে কোনো সার ডিলার না থাকায় ১০ কেজি সারের প্রয়োজন হলেও বাজারে সার কিনতে যেতে হয়।

বিসিআইসির সাব ডিলার তেরাইল গ্রামের আব্দুর রহিম বলেন, ডিসেম্বর মাসের বরাদ্দ প্রতি মাসে ১৩৮ ইউরিয়া, ৫৬ ডিএপি, ফসফেট ৪৯ বস্তা, পটাশ ৩০ বস্তা। এমন বরাদ্দকৃত সারে কৃষকের চাহিদা পূরুণ হচ্ছে না।

খুচরা ডিলার সভাপতি মো. শাহিনুল ইসলাম শাহিন বলেন, ১৪ মাস খুচরা ডিলাররা সার পায় না। তিনবার জেলা প্রশাসকের বরাবর আবেদন করেও কোনো প্রতিকার পাইনি। খুচরা ব্যবসায়ীদের সার দিলে এমন সমস্যা তৈরী হতোনা।

সাধার সম্পাদক মোমতাজ উদ্দিন বলেন, বিসিআইসির ডিলাররা আমাদের সার দেয়নি প্রায় এক বছর। আমাদের মাধ্যমে সার দিলে কোন কৃষকের সারের অভাব হবে না।

বিসিআইসি ডিলার সমিতির মেহেরপুর জেলা সভাপতি হাফিজুর রহমান হাপি বলেন, কৃষকদের সার দেওয়ায় নিয়ে কোনো অনিয়ম হচ্ছে না। কৃষকরা একটু ধৈর্য্য ধরলে সবাই সার পাবেন। তিনি আরও বলেন, আমাদের অনিচ্ছা থাকা সত্বেও দুই প্রতিষ্ঠান থেকে ডিলারশীপ দেয়া হয়েছে। তিনি বলেন, প্রতিবছর তামাক কোম্পানিগুলো প্রণোদনা হিসেবে সার দিত তামাক চাষিদের।এবার সার না দিয়ে নগদ টাকা দিয়েতে তাই সারের প্রয়োনীয়তা বেড়ে গেছে।

মেহেরপুর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক বিজয় কৃষ্ণ হালদার বলেন, জেলায় চাহিদা অনুযায়ী সার পাচ্ছি। মেহেরপুর জেলায় প্রতিবছর এসময় কৃষকরা আলু,তামাক,তুলা,গম,ভুট্রার আবাদ করেন। যার ফলে সারের চাহিদা হঠাৎ বেড়ে গেছে। এছাড়া সার কারখানায় সার উৎপাদনেও কিছুটা ধীরগতি। তবে শিঘ্রই সমস্যা কেটে যাবে।




দর্শনায় ৪ জন ওয়ারেন্ট ভুক্ত আসামি গ্রেফতার

দর্শনা থানা পুলিশ অভিযান চালিয়ে জি আর সি আর মামলার ৪ ওয়ারেন্ট ভুক্ত আসামীকে গ্রেফতার করেছে।

জানাযায় আজ শুক্রবার দিবাগত গভীর রাতে দর্শনা থানার অফিসার ইনচার্জ শহীদ তিতুমীরের নেতৃত্বে অভিযান চালায় বিভিন্ন গ্রামে।

এ সময় দর্শনা থানার পুলিশ গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সঙ্গীয় ফোর্সসহ অভিযান চালায় দর্শনা পৌরসভার শ্যামপুর গ্রামে। সে সময় পুলিশ মৃত্য খোয়াজ আলী ওরফে ফুয়াদ আলীর ছেলে জি আর মামলার ওয়ারেন্ট ভুক্ত আসামী ডাবলু (৩৭) পারকৃষ্ণপুর মদনা ইউনিয়নের পারকৃষ্ণপুর গ্রামের ইসলামের ছেলে সি আর মামলার ওয়ারেন্ট ভুক্ত আসামী সপুর আলী (৪৫) দর্শনা থানার দোস্ত গ্রামের মাসুদ মিয়ার ছেলে জি আর মামলার নিয়মিত মামলার আসামী নয়ন (৩২) ও দর্শনা থানার চাকুলিয়া গ্রামের মুনছুর আলীর ছেলে নিয়মিত মামলার ওয়ারেন্ট ভুক্ত আসামী মনির হোসেনকে (৪৫) নিজ নিজ বাড়ি থেকে তাদের ৪ ওয়ারেন্ট ভুক্ত আসামীকে গ্রেফতার করে।

গ্রেফতারকৃতদের চুয়াডাঙ্গা বিজ্ঞ আদালতে সোপর্দ করেছে।




দর্শনায় শহীদ আবু সাঈদ ও মীর মুগ্ধ স্মৃতি ফুটবল টুনার্মেন্ট ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

দর্শনা রামনগর মাথাভাঙ্গা যুব সংঘের উদ্যোগে শহীদ আবু সাঈদ ও মীর মুগ্ধ স্মৃতি ফটবল টুনার্মেন্ট ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

আজ শুক্রবার পাবনা আযূব খান স্মৃতি সংঘকে ১-০ গোলে পরাজিত করে চ্যাম্পিয়ান হয়েছে দর্শনা বয়েজ ক্লাব। দ্বিতীয় পর্বের খেলায় পাবনা আয়ুব স্মৃতি সংঘকে দর্শনা বয়েজ ক্লাব ফুটবল একাদশের ১১ নং খেলোয়ার সিফাত হোসেন আলী ৪৭ মিনিটের সময় ১ম গোলটি করেন। খেলার শেষ পর্যন্ত পাবনা আয়ুব খান স্মৃতি ফুটবল একাদশ গোলটি পরিশোধ করতে পারেনি। ফলে খেলায় চ্যাম্পিয়ান ট্রফি সিফাতের হাতে তুলে দেন চুয়াডাঙ্গা জেলা বিএনপির সভাপতি ও ফাইনাল খেলায় প্রধান অতিথি মাহমুদ হাসান খান বাবু। এছাড়া সেরা খেলোয়ার, সেরা গোলদাতা ও ম্যানঅবদ্যা খেলোয়ারদের পুরুস্কার তুলে দেন।

মাহমুদ হাসান খান বাবু এসময় ববক্তব্য রাখতে গিয়ে বলেন, বলেন,খেলা ধুলা খেললে মানুষের মনকে বিকাশিত ঘটায়। খেলাধুলা খেললে মাদক থেকে দৃরে থাকা যায় এবং যুব সমাজ ধংসের দার প্রান্ত থেকে রক্ষা পায়। তাই আপনাদের সন্তনদের লেখাপড়ার পাশাপাশি খেলা ধুলায় মনোনিবেশ করেন। এতে যুব সমাজ মাদকের হাত থেকে রেহায় পাবে।

তিনি আরও বলেন, দর্শনায় শুধু বিএনপি কমিটি নিয়ে ঝামেলা হয়। এখন দেখছি এত সুন্দর শান্ত পরিবেশে উৎসব মুখোর পরিবেশে ফুটবল খেলো দেখে আমি অভিভুত হয়েছি। আমি বা আমার দলের সরকার যদি দেশ পরিচালনার দায়িত্ব পায় তাহলে মেমনগর ফুটবল মাঠকে মিনি স্টেডিয়াম করে দেবো। এরপর বিজয়ী ও পরাজিত দলকে তাদের নৈপূর্ন খেলা পরিবেশন করায় অভিনন্দন জানান এবং তাদের সাফল্য কামনা করেন। রেফারীর দায়িত্ব পালন করেন ফেরদৌস আহম্মেদ, সহকারী রেফারীর দায়িত্ব পালন করেন, ইকরামুল হাসান নিপুন এবং মোসাফিজুর রহমান।

রামাযুষের সভাপতি জহির রায়হানের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসাবে দর্শনা থানা বিএনপির সভাপতি সাবেক পারকৃষ্ণপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা খাঁজা আবুল হাসনাত ও দর্শনা থানা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সাবেক চেয়ারম্যান আহম্মদ আলী, দর্শনা পৌর বিএনপির প্রধান সমন্বয়ক হাবিবুর রহমান বুলেট, সাবেক চেয়ারম্যান নতিপোতা ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান মনিরুজ্জামান, দামুড়হুদা ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম তনু, জীবননগর সীমান্ত ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মঈনউদ্দিন, জীবননগর থানা বিএনপির সভাপতি আনোয়ার হোসেন খোকন, দর্শনা পৌর বিএনপির সমন্বয়ক হাজী খন্দকার শওকত আলী, দর্শনা কেরুজ শ্রমিক ও কর্মচারী ইউনিয়নের সভাপতি ফিরোজ আহম্মেদ সবুজ, দর্শনা পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের সহকারী জেনারেল ম্যানেজার শামীম উদ্দিন দর্শনা সরকারী কলেজের সাবেক ভিপি হারুন অর রশিদ, দর্শনা পৌর বিএনপির সমন্বয়ক এনামুল হক শাহ মুকুল, দর্শনা পৌর বিএনপির সাবেক সংগঠনিক সম্পাদক নাহারুল ইসলাম, পারকৃষ্ণপুর মদনা ইউনিয়নের সভাপতি শফি উদ্দিন, দর্শনা পৌরসভার সাবেক ছাত্রদল সাধারণ সম্পাদক আহসান হাবিব মামুন, দর্শনা প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি আওয়াল হোসেন,দর্শনা পৌর বিএনপির যুবদলের সদস্য সচিব রফিকুল হাসান, সাবেক থানা বিএনপির সহ-সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা রেজাউল করিম। মদনা পারকৃষ্ণপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি জসিম উদ্দিন। এছাড়া আরো উপস্থিত ছিলেন, নাসির উদ্দিন খেদু, জালার উদ্দিন লিটন ও রেজাউল ইসলাম।

খেলায় হাজার হাজার দর্শক মাঠের চারপাশের গ্যালারীতে ছিলো পরিপূর্ণ উপচে পড়া ভীড় ও মাঠ ভর্তি দর্শক ছিলো চোখে পড়ার মত। সমগ্র ফুটবল খেলার ধারা ভাষ্য দেন হাসান গাজী, সবুজ হোসেন ও শামীম আহম্মেদ। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন জাহান আলী ও মোরশেদ লিংকন। সার্বিক তত্তাবধায়নে ছিলেন রামাযুষের সাধারণ সম্পাদক লুৎফর রহমান।




মুজিবনগরে বিএনপি নেতাকর্মীদের শোভা যাত্রা ও আনন্দ মিছিল

মুজিবনগর উপজেলা বিএনপির সভাপতি উপজেলা পরিষদের দুই দুই বারের নির্বাচিত চেয়ারম্যান মুজিবনগর উপজেলা বিএনপি’র কর্ণধার আমিরুল ইসলাম মেহেরপুর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির ১নং যুগ্ন আহবায়ক হয় মুজিবনগরে নেতাকর্মীদের মাঝে আনন্দ-বন্যা বইছে।

মেহেরপুর জেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটির ঘোষণার পরপরই মুজিবনগর উপজেলা বিএনপি যুবদল কৃষকদল ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা মোটরসাইকেল শোভা যাত্রার মাধ্যমে আমিরুল ইসলামকে মেহেরপুর থেকে মুজিবনগর নিয়ে আসেন উপজেলার কেদারগঞ্জ বাজারে উপজেলা বিএনপি’র ও তার অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা ফুলের মালা দিয়ে তাকে বরণ করে নেন।

এ সময় কেদারগঞ্জ বাজারে জড়ো হওয়া নেতা কর্মীদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক জিয়ার নির্দেশে মেহেরপুর জেলার আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা হয়েছে। সেখানে আমাকে ১ নং যুগ্ন আহবায়ক করায় আমি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের কাছে কৃতজ্ঞ। তিনি যে দায়িত্ব আমাকে দিয়েছেন এই জেলা সহ মুজিবনগর এর বিএনপির সকল স্তরের নেতা কর্মীকে নিয়ে তারেক জিয়ার হাতকে শক্তিশালী আগামী নির্বাচনে বিএনপিকে ক্ষমতা নিয়ে আসব ইনশাআল্লাহ। আসুন সমস্ত ভেদাভেদ ভুলে আমরা জাতীয়তাবাদী দলের পতাকা তলে সমবেত হয়ে বেগম খালেদা জিয়া ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক জিয়ার হাতকে শক্তিশালী করি।

দেশ কে নিয়ে যারা ষড়যন্ত্র করবে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের বিরুদ্ধে যারা ষড়যন্ত্র করবে তাদেরকে এক চুলও ছাড় দেওয়া হবে না। সমস্ত নেতাকর্মীদের নিয়ে আমরা মাঠে আছি মাঠে থাকবো সমস্ত ষড়যন্ত্র ভেদ করে আগামী নির্বাচনে বিএনপিকে ক্ষমতায় আনব।

এসময় উপস্থিত ছিলেন বাগওয়ান ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি রফিকুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক ইসলাম আলী, মুজিবনগর উপজেলা যুবদলের সদস্য সচিব আনোয়ারুল ইসলাম সহ মুজিবনগর উপজেলা বিএনপির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মী ছাত্রদল যুবদল কৃষক দল স্বেচ্ছাসেক দলের নেতা কর্মীবৃন্দ।




মুজিবনগরে যব সংঘের মতবিনিময় ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

মেহেরপুরের মুজিবনগরে সামাজিক উন্নয়ন মূলক কাজ করার লক্ষে মত বিনিময় করেছে যুব সংঘের সদস্যরা। আজ শুক্রবার বিকালে মুজিবনগর কমপ্লেক্স পর্যটন মোটেলে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।

উক্ত সভায় হাবিবুর রহমান(বিকু)’র সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন সিরাজুল ইসলাম।
বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন কাজী খয়রদ্দীন, মুন্সী ওমর ফারুক প্রিন্স, শহিদুল ইসলাম ও আব্দুর সবুর।

ইমরান হোসেনের সঞ্চালনায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন জাহাঙ্গীর আলম, বায়েজিদ মোল্লা, জুলফিকার আলী, মনা, আল মামুন, আব্দুর রশিদ (আসলাম), আনোয়ার হোসেন, রিপন আলী, আসলাম আলী প্রমুখ।

এ সময় প্রধান অতিথি বলেন, এই যুব সংঘ হলো একটি সামাজিক মূলক সংগঠন। মুজিবনগর উপজেলাকে মাদক মুক্ত করতে যুব সংঘকে এগিয়ে আসতে হবে। এছাড়া সামাজিক অবক্ষয় থেকে রক্ষা করা, অসহায়- দরিদ্র শ্রেনীর মানুষকে স্বাবলম্বী করে গড়ে তোলাসহ বিভিন্ন ধরনের সামাজিক উন্নয়ন মূলক কাজ করতে এই সংগঠনকে নিরলস ভাবে কাজ করে যেতে হবে।

এ সময় যুব সংঘের অন্যান্য সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।




হরিণাকুণ্ডুতে বিএনপি’র দু’পক্ষের সংঘর্ষে আহত ৮

ঝিনাইদহের হরিণাকুণ্ডুতে বিএনপির দু’পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে উভয় পক্ষের ৮জন আহত হয়েছে।

আজ শুক্রবার (১৩ ডিসেম্বর) বিকেল চারটার দিকে উপজেলার হরিশপুর গ্রামের লালন বাজার এলাকায় এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। পরে উপজেলা প্রশাসন ও পুলিশ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয়।

আহতরা হলেন হরিশপুর গ্রামের রবিউল ইসলামের ছেলে আলামিন হোসেন (৩২), আশান মন্ডলের ছেলে মন্টু মন্ডল (৪৩), জেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক আফাঙ্গীর বিশ্বাস (৪৬) ও পার্বতীপুর গ্রামের নুপুর মন্ডলের ছেলে বাপ্পী হোসেন (৩২)।

এদের মধ্যে আফাঙ্গীর বিশ্বাস জেলা বিএনপির সভাপতি অ্যাড. এম এ মজিদের অনুসারী এবং অন্যরা সাবেক সাংসদ মসিউর রহমানের ছেলে ও জেলা বিএনপির স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাক বাবুর অনুসারী বলে জানা গেছে। আহতদের মধ্যে আলামিনের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করা হয়েছে।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, মহান বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে ওই এলাকায় সাবেক সংসদ সদস্য ও বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা পরিষদের সাবেক সদস্য প্রয়াত মসিউর রহমানের এমপির অনুসারীদের কর্মীসভা চলছিল। সেখানে তাঁর ছেলে ড্যাবের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ও জেলা বিএনপির স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ডা. ইব্রাহিম রহমান উপস্থিত ছিলেন। একই সময়ে পাশের জটারখালি বাজার এলাকায় সভা চলছিল জেলা বিএনপির সভাপতি ও হরিণাকুণ্ডু উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান অ্যাড. এম এ মজিদের সমর্থক ইউনিয়ন বিএনপির নেতাকর্মীদের। সেখানে দলটির জেলা কমিটির যুগ্ম সম্পাদক আফাঙ্গীর হোসেন এবং উপজেলা কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাড. রিয়াজুল ইসলাম রিয়াজ উপস্থিত ছিলেন।

পাশাপাশি দু’পক্ষের সভাকে কেন্দ্র করে নেতাকর্মীদের মাঝে উত্তেজনা দেখা দেয়। এক পর্যায়ে সেটি সংঘর্ষে রুপ নেয়। এ সময় উভয়পক্ষ লাঠিসোটা নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এতে উভয়পক্ষের ৮ জন আহত হয়। এছাড়া বাবু সমর্থকদের সভাস্থলে চেয়ার ভাঙচুর করা হয়।

ডা. ইব্রাহিম রহমান বাবু অভিযোগ করেন, লালন বাজার এলাকায় তাদের কর্মীসভা চলছিল। তখন সেখানে দেশীয় অস্ত্র ও লাঠিসোটা নিয়ে অতর্কিত হামলা চালায় মজিদ সমর্থকরা। এ সময় তাদের লোকজনকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে আহত করা হয়। এ সময় তাদের সভাস্থলের মঞ্চ ও চেয়ার ভাঙচুর করা হয়েছে। তবে এই অভিযোগ অস্বীকার করে জেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক আফাঙ্গীর হোসেন বলেন, ওই এলাকায় আওয়ামী লীগের লোকজনকে নিয়ে সভা করছিল প্রতিপক্ষরা। এ নিয়ে একটু উত্তেজনা দেখা দিয়েছিল। আমি সেটি সামাল দিতে গেলে তারা আমার ওপর আক্রমণ করে।

হরিণাকুণ্ডু হাসপাতালের চিকিৎসক তরিকুল ইসলাম জানান, আহত ৪ জনের মধ্যে দু’জনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। তাদের মধ্যে একজনের অবস্থা গুরুতর হওয়ায় তাকে ঢাকা রেফার করা হয়েছে। তার মাথার পিছনে ধারালো অস্ত্রের আঘাত রয়েছে। বাকি দু’জনকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। এসময় কয়েকজন পুলিশও আঘাতপ্রাপ্ত হয়েছে বলে জানা গেছে।

হরিণাকুণ্ডু থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এম এ রউফ খান বলেন, খবর পেয়ে সেখানে আমি এবং নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সহকারী কমিশনার (ভূমি) উপস্থিত হয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিই। তবে সেখানে বড় ধরণের কোনো ঘটনা ঘটেনি। বর্তমানে ওই এলাকার পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে।

এ বিষয়ে জানতে সহকারী কমিশনার (ভূমি) ঈশিতা আক্তারকে মোবাইলে কল করা হলে তিনি সেটি রিসিভ করেননি।




মেহেরপুরে কৃষক সমাবেশ উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত

বাংলাদেশের সংখ্যা গরিষ্ঠ কৃষক জনগোষ্ঠীকে সংগঠিত করার লক্ষ্যে সারাদেশে ৩ মাস ব্যাপী ইউনিয়ন পর্যায়ে কৃষক সমাবেশের অংশ হিসাবে মেহেরপুর জেলার সদর উপজেলার বুড়িপোতা ইউনিয়ন কৃষকদলের উদ্যোগে প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

রাধাকান্তপুর কৃষকদলের আয়োজনে আজ শুক্রবার (১৩ ডিসেম্বর) বিকেলে মেহেরপুর সদর উপজেলা বুড়িপোতা ইউনিয়নের রাধাকান্তপুরে এ প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত হয়।

বুড়িপোতা ইউনিয়ন কৃষকদের সভাপতি আবু সেলিমের সভাপতিত্বে প্রস্তুতি সভা প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি এ্যাডভোকেট মারুফ আহমেদ বিজন।

মোঃ রফিকুল ইসলামের সঞ্চালনায় এসময় মেহেরপুর জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দলের সিনিয়র সহ-সভাপতি মোঃ সেন্টু, বিএনপি নেতা মুক্তা, মণি, আমিরুল ইসলাম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

এছাড়াও এসময় সভায় স্থানীয় কৃষক নেতৃবৃন্দ এবং ইউনিয়নের কৃষকরা উপস্থিত ছিলেন। তারা কৃষকদের অধিকার রক্ষা, কৃষি খাতে বিদ্যমান চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এবং তাদের দাবি আদায়ে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার বিষয়ে আলোচনা করেন।




ঝিনাইদহে নকল নবীস দাবী আদায় পরিষদের খুলনা বিভাগীয় সমাবেশ

ঝিনাইদহে বৈষম্য বিরোধী নকল নবীস দাবী আদায় পরিষদের খুলনা বিভাগীয় সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

আজ শুক্রবার (১৩ ডিসেম্বর) সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত শহরের জোহান ড্রীম ভ্যালী পার্ক মিলনায়তনে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

সমাবেশে সাব রেজিস্টি অফিসে কর্মরত নকল নবীসদের চাকুরী জাতীয়করণের দাবীতে আন্দোলন পরবর্তী করণীয় নানা বিষয়ে আলোচনা করা হয়।

নকল নবীস দাবী আদায় পরিষদের খুলনা বিভাগীয় প্রধান উপদেষ্টা আকবর আলীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনটির কেন্দ্রীয় সভাপতি রফিকুল ইসলাম।

বিশেষ অতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক আল আমিন সরকার, সহ-সভাপতি আজিজুল হক, সাংগঠনিক সম্পাদক মাসুদ রানা, প্রচার সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম, ঝিনাইদহ জেলা শাখার সমন্বয়ক জাকির হোসেন। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন খুলনা ও বরিশাল বিভাগের প্রধান সমন্বয়ক রুবেল পারভেজসহ অন্যান্যরা।

সেসময় বক্তারা বলেন, আন্দোলনের প্রথম ধাপ তারা পার করেছে। দাবী বাস্তবায়ন না হওয়া পর্যন্ত মাঠে থাকার আহবান জানান তারা। সমাবেশে খুলনা বিভাগের ১০ টি জেলার ৫ শতাধিক নকল নবীস উপস্থিত ছিলেন।




মেহেরপুরে বিদ্যালয় পরিদর্শন ও অভিভাবক সমাবেশ

“গুরুতে সুযন্ত পেলে, বাড়বে শিশু বৃদ্ধি বলে”এই প্রতিপ্রাদ্যে মেহেরপুরে বিদ্যালয় পরিদর্শন ও অভিভাবক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

আজ শুক্রবার (১৩ ডিসেম্বর) সকাল দশটার টার সময় মেহেরপুর বড়বাজার টি এন্ড টি রোড মন্ডল পাড়া সিটি মডেল পি ক্যাডেট স্কুল এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।

মেহেরপুরে সিটি মডেল পি-ক্যাডেট স্কুল সভাপতি মোঃ রুস্তম আলীর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মেহেরপুরে ছহিউদ্দিন ডিগ্রী কলেজ সাবেক অধ্যক্ষ মোঃ একরামুল আযীম।

প্রধান আলোচক ছিলেন চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজ সাবেক সহকারী অধ্যাপক মোঃ আব্দুল মজিদ।

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কবি নজরুল শিক্ষা মঞ্জিলের সাবেক ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মোঃ মোসলেম আলী, সমাজ সেবক মোঃ ইকবাল হুসাইন ।

মেহেরপুরে সিটি মডেল পি-ক্যাডেট স্কুলের শিক্ষক মোঃ শাহী আযম শামীমের সঞ্চালনা আরো বক্তব্য রাখেন, মেহেরপুরে সিটি মডেল পি-ক্যাডেট স্কুলের পরিচালক মোঃ সৈয়দ মুনজুরুল হাসান টুটুল, কুলবাড়ী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আমজাদ হোসেন।